নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বই পড়, বইকে বন্ধু বানাও, এই বন্ধু কখনও তোমাকে ছেড়ে যাবে না।
ছবি- গুগল।
সাধন করে সাধক হওয়ার
দিন হয়েছে শেষ
চারিদিকে সাধকরা আজ
গান্জায় আছে বেশ।
সাধকের সাধন ছাঁয়ায়
বসত ভবের মেলা
চারিদিকে এখন দেখি
নষ্ট লীলার খেলা।
আগের দিনে সাধিনীর মাথায়
থাকত; পিতা সাধকের হাত
চারিদিকে এখন শুনি
সাধিনীর পোলা, সাধক হল বাপ।
১৫ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ১২:২৩
শাহিন বিন রফিক বলেছেন: ধন্যবাদ গুরু। আমার আন্তরিক শ্রদ্ধা ও ভালবাসা নিবেন।
২| ১৬ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:২৬
বিএম বরকতউল্লাহ বলেছেন: বাহ চমৎকার বিষয়ে চমৎকার ছন্দময় লেখা।
পড়ে ভাল লাগল। চালিয়ে যান।
আমার শুভেচ্ছা নিন।
১৬ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:৩৫
শাহিন বিন রফিক বলেছেন: আপনার মত একজন সুনামধন্য লেখকের উৎসাহ সত্যি আমাকে উৎফুল্ল করেছে, আপনার এই অনুপ্রেরণার জন্য আমার আন্তরিক শ্রদ্ধা ও ভালবাসা রহিল।
৩| ১৬ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:০৩
মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: সুন্দর লিখেছেন।
সত্যি ভাই সাধকরা ভন্ড, গাঞ্জাখোর।
১৬ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:০৮
শাহিন বিন রফিক বলেছেন: আপনার মন্তব্য দেখে খুব উৎসাহবোধ করছি, আমার আন্তরিক ধন্যবাদ ও ভালবাসা রহিল।
৪| ১৬ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:১০
মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: লিখতে থাকুন।
১৬ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:১৫
শাহিন বিন রফিক বলেছেন: অবশ্যই চেষ্টা করব, দোয়া করবেন যাতে লেখার মান কিছুটা হলেও যেন উন্নতি হয়।
৫| ১৬ ই মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৩:৩১
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ছড়ায় ভন্ড সাধকের ভালই বিবরন দিয়েছেন । তবে সাধক ও ভন্ড সাধক বিষয়ে দু একটা কথা বলার আছে । সাধককে কেও বলে সাধু কেও বলে দরবেশ, কেও বলে কামিল ফকির কেওবা বলে সন্যাসি ।বৈষ্ণবরা বলে , ঈশ্বরের পথে যারা যাচ্ছে আর যারা তাঁকে লাভ করেছে তারাই সাধক । এদের মধ্যে কেওবা হয় প্রবর্তক, কেও হয় সাধক, সিদ্ধ আর সিদ্ধের সিদ্দ। যিনি সবে পথে উঠছেন তাকে বলে প্রবর্তক। যে সাধন-ভজন করছে , পূজা, জপ, ধ্যান, নামগুণকীর্তণ করছে সে ব্যক্তি হয় সাধক। যে-ব্যক্তি ঈশ্বর আছেন বোধে বোধ করেছে, তাকেই সিদ্ধ বলে। এমনটা কদাচিত দেখা যায় । যিনি সাধনায় সিদ্ধ হয়েছেন তিনি কোনভাবেই লোক চক্ষুতে ধরা দিবেন না । অনেক পুড়ে পুড়েই একজন সাধক সিদ্ধ হন , তার ভিতরে প্রকাশমান হওযার জন্য বিন্দু পরিমান ইচ্ছা থাকা পর্যন্ত তিনি সিদ্ধ তথা সাধু বা দরবেশ হতে পারেন না কোন মতেই । তবে ভন্ড যারা তারা এ কাজটি করতে পারে সহজেই । যেমন বেদান্তের উপমায় আছে অন্ধকার ঘর, সাধক বাবু শুয়ে আছে। বাবু একজনকে হাতড়ে হাতড়ে খুঁজছে। একটা কৌচে হাত দিয়ে বলছে, এ নয়, জানালায় হাত দিয়ে বলছে, এ নয়, দরজায় হাত দিয়ে বলছে, এ নয়। নেতি, নেতি, নেটি। শেষে একটি গায়ে বাবুর হাত পড়েছে, তখন বলছে, 'ইহ' এই সেই -- অর্থাৎ 'অস্তি' বোধ হয়েছে। বাবুর সিদ্ধি লাভ হয়েছে, এমন ভন্ড সাধকদের কথাই দেখা গেল ছড়াটিতে সুন্দরভাবে উঠে এসেছে ।
অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল
১৭ ই মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৩:৩১
শাহিন বিন রফিক বলেছেন: আপনি খুব সুন্দরভাবে তুলে ধরেছেন সাধক বিষয়টি। বাস্তব কথাগুলো খুবই ভাল লাগল।
আপনার প্রতি আমার অফুরন্ত শুভেচ্ছা রহিল।
৬| ১৭ ই মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৭
এম আর তালুকদার বলেছেন: হা হা হা , চমৎকার ভাবে উপস্থান করেছেন।
১৭ ই মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৪
শাহিন বিন রফিক বলেছেন: আপনাকে আমার আন্তরিক ধন্যবাদ।
৭| ২০ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:২০
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: বেশ লিখেছেন, শুভেচ্ছা
২০ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:২৬
শাহিন বিন রফিক বলেছেন: একজন ইবনে বতুতা আমার ব্লগে উকি দিয়েছে দেখে খুব আনন্দবোধ করছি, আমার আন্তরিক ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যটির জন্য।
৮| ২০ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:২৯
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: লজ্জা দিবেন না ভাই, সময়ের অভাবে অনেক সময়ই ব্লগে আসা হয় কম, ধন্যবাদ।
২০ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:৩০
শাহিন বিন রফিক বলেছেন: সত্যিই আপনার ভ্রমন লেখা ব্লগে সবাই খুব উপভোগ করে।
৯| ২০ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:২৯
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: [img|https://www.tdtworld.com/wp-content/uploads/2017/08/Cinemagraph_50
২০ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:৩১
শাহিন বিন রফিক বলেছেন: লিংকটা সম্ভবত মিসিং হয়েছে।
১০| ২০ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:৩২
সাদা মনের মানুষ বলেছেন:
২০ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:৪৬
শাহিন বিন রফিক বলেছেন: উফ গরম চা, অফিস শেষ ১০টায়, অফিস শেষে এক কাপ চা ভালই হল।
©somewhere in net ltd.
১| ১৪ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:২৪
প্রামানিক বলেছেন: সত্য কথা।