নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কি লিখি জানিনা, জানার চেষ্টা করলে হয়তো আর লেখা হবে না, তাই ইচ্ছে করেই, কি লিখি তা জানার চেষ্টা করি না।

শাহিন বিন রফিক

বই পড়, বইকে বন্ধু বানাও, এই বন্ধু কখনও তোমাকে ছেড়ে যাবে না।

শাহিন বিন রফিক › বিস্তারিত পোস্টঃ

ভয় কর না।

১৫ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১২:৪২




হতাশার বৃত্তে যারা খাচ্ছো হাবু-ডুবু
ভাবছো যারা এই বুঝি সব হল শেষ- অন্ধকারে ডুবে,
বলছি তাদের ভয় পেওনা, আঁধার যাবে টুটে।
সত্যের ঐ লাল সূর্য্য উঠবে ঠিকই পুবে।

নলের জোরে মসনদটা রাখছে যারা ধরে
নায্য দাবী রুখতে যারা রাখছে বিশ্বাস হাঁতুড়ি আর রডে,
"স্বৈরাচারীর পোশাক" হয়ে,
এরা সবাই ইতিহাসে রবে।

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১২:৫৯

রাকু হাসান বলেছেন: ঠিক এটাই হোক ,তবে তা যেন দীর্ঘ না হয় । কবিতা +

১৫ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১:০৫

শাহিন বিন রফিক বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যটির জন্য আমার আন্তরিক ধন্যবাদ।

২| ১৫ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ২:৪৬

অক্পটে বলেছেন: ইহিহাসের আস্তাকুড়ে ওরা একদিন নিক্ষিপ্ত হবে সন্দেহ নাই। তবে ইতিহাসের আজকের নায়কদের সত্যি শ্রদ্ধাভরে শ্মরণ করবে জাতি। আজ সত্যি বললেই রাজাকার শিবির টেগ দেয়া হয়। নষ্ট রক্তের উত্তরুসরিরা আজ দেশকে কব্জা করেছে ওদের হাত থেকে দেশকে রক্ষা করার শপথ নিতে হবে প্রত্যেকটা মজলুমকে।

কবিতায় আজকের সত্য দারুণ ভাবে তুলে ধরেছেন।

১৫ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ২:৫৩

শাহিন বিন রফিক বলেছেন:


আমি খুব শিক্ষিত নই তবে পড়ে শুনে যতটুকু বুঝি, বর্তমান যে বিষয় সত্য-মিথ্যায় ভরে থাকে কিন্তু একই বিষয় পরবর্তীতে শুধু সত্যটাই সামনে আসে মিথ্যা লুটে পড়ে।

নায্য দাবী করে কেউ কখনো পরাজিত হয়নি, হয়তো সময়, রক্ত, জীবন লেগেছে। আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধ তার অন্যতম উদাহারণ।

ছাত্রদের এই দাবী আমার দৃষ্টিতে নায্য দাবী, আমার বিশ্বাস একদিন তাদের দাবী জুলুমরা মেনে নিবে বা তাদের পতন ত্বরাণিত করবে এই দাবির অগ্নিতে।

৩| ১৫ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ৯:১৮

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
অনেক দিন পর দেখলাম।

কেমন আছেন রফিক ভাই।

অল্পকথায় কবিতা ভাল হয়েছে।

১৬ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১২:৪৫

শাহিন বিন রফিক বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যটির জন্য আমার আন্তরিক ধন্যবাদ।

৪| ১৫ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ৯:৩১

রাজীব নুর বলেছেন: ১৫ টাকার সিটভাড়া আর ৩৮ টাকার খাওয়া যে তহবিল থেকে আসে, মন্ত্রীদের জন্য তিন কোটি টাকার গাড়ির বরাদ্দও সেই একই তহবিল থেকে আসে। পার্থক্য শুধু এই যে, ১৫ টাকার সিটভাড়া আর ৩৮ টাকার খাওয়া খেয়ে ছাত্ররা একটু লাফালাফিই করে, এই বয়সে তাদের বেশ মানিয়েও যায়। বরং লাফালাফি না করে সারাক্ষণ মুখে বই গুঁজে বসে থাকলেই কেমন যেনো লাগতো। কিন্তু জনগণের টাকার একই তহবিল থেকে ৩ কোটি টাকার গাড়ি মন্ত্রীদের দেয়া কতটা মানায় সেটা বুঝতে পারছি না।

১৬ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১২:৪৫

শাহিন বিন রফিক বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যটির জন্য আমার আন্তরিক ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.