নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার স্বপ্ন ছিল ঘাতক রাজাকারদের বিচার ও বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার জীবদ্দশায় দেখার। আমার আর কোনো চাওয়া নেই তবে জামাতের সব ব্যবসা প্রতিস্ঠান অচিরেই বাংলাদেশে বন্ধকরা উচিত। না হলে ওরা আবার অঙ্কুর উদগম করবে এই মাটিতেই।

শাহীন ভূইঁয়া

বঙ্গদেশের জীবনযাত্রার মান ইওরোপীয় স্ট্যান্ডারডে পৌছতে চললেও পুলিশ পুলিশই রইয়া গেল মানুষ হইলো না

শাহীন ভূইঁয়া › বিস্তারিত পোস্টঃ

মার্চ জুড়ে মাঠে থাকবে গণজাগরণ মঞ্চ......

০৩ রা মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:২২

গণজাগরণ চত্বর থেকে: যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসি, জামায়াত-শিবিরের রাজনীতি নিষিদ্ধ এবং হরতাল প্রতিরোধে পুরো মার্চ জুড়েই মাঠে থাকছে গণজাগরণ মঞ্চ।



হরতাল প্রতিরোধে প্রতিদিনই গণজাগরণ মঞ্চ থেকে নেওয়া হবে নতুন নতুন কর্মসূচি। একইসঙ্গে চলবে প্রতিবাদী সমাবেশ ও সাংস্কৃতিক কার্যক্রম। শাহবাগের কেন্দ্রীয় গণজাগরণ মঞ্চ ছাড়াও সারা দেশে জেলা ও বিভাগীয় পর্যায়ে এই কর্মসূচি চলবে।



কর্মসূচি অনুযায়ী রোববার বিকেল ৩টায় রাজধানীর বাহাদুর শাহ পার্কে অনুষ্ঠিত হবে ঢাকার সপ্তম সমাবেশ। ৫ মার্চ যাত্রাবাড়ী চৌরাস্তায় পালিত হবে একই কর্মসূচি।



তৎকালীন রেসকোর্স ময়দানে (বর্তমান সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চে দেওয়া ঐতিহাসিক ভাষণ স্মরণে দিনটিতে জাগরণ মঞ্চের কর্মসূচিতে থাকবে শিখা চিরন্তনে একাত্তরের শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন, সমাবেশ ও প্রতিবাদী গান।



মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে আগামী ২৬ মার্চ বিকেল ৩টায় প্রজন্ম চত্বর এবং জেলা ও বিভাগীয় সদরে গণজাগরণ মঞ্চে অনুষ্ঠিত হবে গণসমাবেশ।



প্রজন্ম চত্বরসহ দেশের সব গণজাগরণ মঞ্চে সাংস্কৃতিক কর্মসূচি, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রতিটি রায়ের আগের দিন জামায়াত-শিবিরের তাণ্ডব প্রতিহত করতে প্রজন্ম চত্বরে জমায়েত হওয়ার কর্মসূচি রয়েছে।

এছাড়া ২০ মার্চ পর্যন্ত প্রতিটি বিভাগীয় শহরে গণজাগরণ মঞ্চের পক্ষ থেকে অনুষ্ঠিত হবে সংহতি সমাবেশ।

গত ২১ ফেব্রুয়ারি গণজাগরণ মঞ্চের সমাবেশ থেকে এসব কর্মসূচি ঘোষণা দেওয়া হয়।



ওই কর্মসূচি অনুযায়ী ২৬ মার্চের মধ্যে জামায়াত-শিবিরের রাজনীতি নিষিদ্ধের প্রক্রিয়া শুরু করতে ২২ ফেব্রুয়ারি থেকে ৭ মার্চ পর্যন্ত গণস্বাক্ষর অভিযান অব্যাহত থাকবে। গণস্বাক্ষরের অনুলিপি দেওয়া হবে জাতীয় সংসদের স্পিকার বরাবর।



একাত্তরে মানবতাবিরোধী অপরাধে অভিযুক্ত জামায়াত নেতা কাদের মোল্লাকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়ার পর রায় প্রত্যাখান করে ৫ ফেব্রুয়ারি থেকেই আন্দোলন শুরু হয় শাহবাগে। তরুণ প্রজন্মের এই আন্দোলন ছড়িয়ে পড়ে গোটা দেশে। দেশের সীমানা ছাড়িয়ে বিশ্বব্যাপী বাঙালিরা আন্দোলনে একাত্মতা প্রকাশ করেন।



২১ ফেব্রুয়ারি গণজাগরণ মঞ্চের কর্মসূচির মধ্যে মিরপুর ও মতিঝিলে সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার গণজাগরণ মঞ্চসহ সারা দেশে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়। এছাড়াও ১৪ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যায় দেশজুড়ে একসঙ্গে জ্বলে ওঠে লাখো-কোটি মোমবাতি।



গত ১৫ ফেব্রুয়ারি শাহবাগ আন্দোলনের একজন ব্লগার আহমেদ রাজীব হায়দারসহ জামায়াত-শিবিরের হাতে নিহতদের খুনিদের গ্রেফতারে সাত দিনের আল্টিমেটাম দেওয়া হয়।



তবে আন্দোলনকারীরা জানিয়েছেন, যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসি ও জামায়াত-শিবিরের রাজনীতি নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন অব্যাহত থাকবে। দাবি পূরণ হলেই তারা ঘরে ফিরবেন।

Click This Link

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:২৮

নন্দনপুরী বলেছেন: হে আল্লাহ........তুমি শিবিরের হাত থেকে ইসলাম দেশ ও দেশের মানুষকে বাচাও

২| ০৩ রা মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৩২

মুণণা বলেছেন: Click This Link

Click This Link

Click This Link

৩| ০৩ রা মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৩৮

সমকালের গান বলেছেন: নন্দনপুরী বলেছেন: হে আল্লাহ........তুমি শিবিরের হাত থেকে ইসলাম দেশ ও দেশের মানুষকে বাচাও

সহমত।

০৩ রা মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:১৯

শাহীন ভূইঁয়া বলেছেন: Joy Bangla

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.