![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বঙ্গদেশের জীবনযাত্রার মান ইওরোপীয় স্ট্যান্ডারডে পৌছতে চললেও পুলিশ পুলিশই রইয়া গেল মানুষ হইলো না
বাংলাদেশে চলমান রাজনৈতিক সংহিসতায় উদ্বেগ প্রকাশ করে চলেছে আন্তর্জাতিক মহল। জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমীর মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর ফাঁসির রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ২৮ ফেব্রুয়ারি থেকে সহিংস হয়ে উঠেছে
দেশের সার্বিক পরিস্থিতি। সহিংসতায় সাধারণ মানুষের নির্বিচার প্রাণহানি, সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর হামলা, মানবাধিকার ভূলুণ্ঠন ইত্যাদি বিভিন্ন বিষয়ে পরিস্থিতির ক্রমঅবনতিতে উদ্বেগ ও শঙ্কা প্রকাশ করেছে জাতিসংঘ, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও আর্ন্তজাতিক মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস ওয়াচ।
জাতিসংঘ মহাসচিব বান কি মুনের মুখপাত্র এক বিবৃতিতে বলেছেন, মহাসচিব বাংলাদেশ পরিস্থিতির দিকে নজর রাখছেন। তিনি দেশের এতগুলো প্রাণহানিতে কষ্ট পেয়েছেন।
জাতিসংঘ মহাসচিব সবাইকে আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। একই সঙ্গে সবাইকে সহিংসতা বন্ধের ও তাদের দৃষ্টিভঙ্গিকে শান্তিপূর্ণ উপায়ে প্রকাশ করার আহ্বান জানান।
সহিংসতায় উদ্বেগ প্রকাশ করে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দফতরের মুখপাত্র প্যাট্রিক ভেনট্রেল বলেন, আন্দোলনে শান্তিপূর্ণভাবে অংশগ্রহণ গণতন্ত্রের মৌলিক অধিকার। আমরা বিশ্বাস করি সহিংসতা কখনই সমস্যার সমাধান আনতে পারে না।
তিনি আরো বলেন, আমরা শান্তিপূর্ণ উপায়ে নিজেদের মতামত প্রকাশ করার জন্য নাগরিকদের আহবান জানাচ্ছি।
তিনি বিবৃতিতে আন্দোলন চলাকালীন মানুষদের মৃত্যুতে দুঃখ প্রকাশ করেন এবং সমস্যা সমাধানে উদ্যেগ নেওয়ার আহবান জানান।
বাংলাদেশের চলমান রাজনৈতিক সহিংসতা নিয়ে বিবৃতি প্রদান করেছে নিউ ইয়র্ক ভিত্তিক মানবাধিকার বিষয়ক আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস ওয়াচ। সহিংসতা বন্ধ করতে বাংলাদেশকে এখনি ব্যবস্থা নেওয়ার আহবান জানানো হয়েছে সংস্থাটির পক্ষ থেকে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, বাংলাদেশ সরকার ও জামায়াতে ইসলামীর জরুরি ভিত্তিতে নিশ্চিত করতে হবে যে, নিরাপত্তা রক্ষাকারী বাহিনী ও দলীয় সমর্থকরা যেন আর সহিংসতায় জড়িত না হয়।
সহিংসতাকে উস্কে দিতে পারে বা পরিস্থিতির অবনতি করতে পারে এমন কোন মন্তব্য বা বক্তব্য করা থেকে বিরত থাকা উচিত রাজনৈতিক নেতাদের।।
সংস্থার এশিয়া বিষয়ক পরিচালক ব্রাড এডাম বলেন, সহিংসতা এখন শোচনীয় পর্যায়ে পৌঁছেছে। এর মধ্যেও গণহত্যা নিয়ে কড়া ও প্রচন্ড আক্রমণাত্মক বক্তব্য প্রতিহিংসাপরায়ণ সহিংসতাকে বাড়িয়ে দেয়ার ঝুঁকি রয়েছে। তাই সবার উচিত তা এড়িয়ে চলা।
প্রতিবেদনে আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের শক্তি ও অস্ত্র ব্যবহার সম্পর্কিত জাতিসংঘের মৌলিক নীতি যাতে নিরাপত্তা রক্ষাকারী বাহিনী মেনে চলে সে জন্য সরকারকে নির্দেশ দিতে অনুরোধ করা হয়েছে।
Click This Link
২| ০৩ রা মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:১৩
শাহীন ভূইঁয়া বলেছেন: Joy Bangla
©somewhere in net ltd.
১|
০৩ রা মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:০৪
নন্দনপুরী বলেছেন:
যুদ্ধাপরাধীদের ফাসি হবেই হবে...ইনসাল্লাহ