নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অন্যদের সেভাবেই দেখি, নিজেকে যেভাবে দেখতে চাই। যারা জীবনকে উপভোগ করতে চান, আমি তাঁদের একজন। সহজ-সরল চিন্তা-ভাবনা করার চেষ্টা করি। আর, খুব ভালো আইডিয়া দিতে পারি।

সত্যপথিক শাইয়্যান

আমার মনে বিষ আছে এবং আমি তা ব্লগে এপ্লাই করি! জানেনই তো, পৃথিবীর সবচেয়ে দামী ঔষধ বিষ দিয়েই তৈরী হয়!

সত্যপথিক শাইয়্যান › বিস্তারিত পোস্টঃ

ধর্মীয় দলগুলো এবং নারী অধিকার কমিশনের মাঝে একটি মুক্ত আলোচনা প্রয়োজন

০৬ ই মে, ২০২৫ রাত ১২:৫৯

আমি গত কয়েক দিন ধরে নারী অধিকার কমিশনের ৩১৮ পৃষ্ঠার রিপোর্টটি পড়ছি। এই একটু আগে পড়া শেষ করলাম দ্বিতীয়বারের মতো। খুবই উৎসাহব্যঞ্জক এবং নতুন কিছু আইডিয়া এতে উঠেছে। সেগুলোকে বাস্তবায়ন করা দরকার।

তবে, কেন যেন মনে হচ্ছে, কিছু মানুষ এই রিপোর্ট পুরোটা না পড়ে, চ্যাট জিপিটিকে দিয়ে পড়িয়ে, অহেতুক নারী নেত্রীদের দোষ দেওয়ার চেষ্টা করেছেন।

আমার কাছে মনে হয়েছে, ধর্ম বিরোধী মাত্র ২টি সুপারিশ কমিশনের রিপোর্টে আছে। এর একটি হচ্ছে - ধর্মীয় উত্তরাধিকার আইন সংশোধন। আরেকটি হচ্ছে - সন্তানের পিতৃ পরিচয় দেওয়ার ক্ষেত্রে নারীরা বাধ্য হবেন না।

কিন্তু, আমি কোথাও LGBTQ-কে প্রমোট করে, এমন কিছু পাই নাই। কিন্তু, চ্যাট জিপিটিতে আপলোড করার পরে তা বলছে সে রিপোর্টে নিচের অংশ পেয়েছে -
===========================================================================
বিভিন্ন ধরণের পরিবার কাঠামোর স্বীকৃতি
উদাহরণধর্মী ধারা:

“একক অভিভাবক, সমলিঙ্গ দম্পতি, ও অবিবাহিত সহবাসকারীদের পরিবারকেও সম্মান করতে হবে এবং পাঠ্যবইতে এসবকে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।”
===========================================================================


এটা খুবই ভয়ংকর রকমের ব্যাপার হয় যখন প্রযুক্তি আমাদের ভুল পথ দেখায়। অথচ পুরো রিপোর্টে এমন কোন ধারা আমার চোখে পড়ে নাই! তাহলে, আমাদের কি কোন ভুল হচ্ছে?

ধর্মীয় নেতাদের সাথে কমিশনের নারী নেত্রীদের অতি সত্বর আলোচনা করা উচিৎ। চ্যাট জিপিটি আমাদের মাঝে মনে হয় ভুল তথ্য ছড়াচ্ছে।

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই মে, ২০২৫ সকাল ১০:১৩

রাজীব নুর বলেছেন: চ্যাট জিপিটি ভুল তথ্য ছড়াচ্ছে। আমারও এরকমটা মনে হচ্ছে।

০৬ ই মে, ২০২৫ দুপুর ১২:২৬

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:



চ্যাট জিপিটি ব্যবহার করে যারা এই ব্যাপারে ডিসিশন নিচ্ছেন, তারা খুব ভুল করছেন।

ধন্যবাদ নিরন্তর।

২| ০৬ ই মে, ২০২৫ সকাল ১১:৩৯

ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: সবকিছুতে চ্যাট জিপিটি নিয়ে আসা মানসিক বৈকলঙ্গের উপসর্গ বলে আমার মনে হয়। আপনি রিপোর্ট পড়েছেন সেটাই সঠিক। কেউ মন্তব্য করতে চাইলে রিপোর্ট পড়েই করা উচিত। এ.আই. কখনোই শতভাগ সঠিক তথ্য প্রদান করার কোন প্রতিশ্রুতি দেয় নি আর সেটা প্রত্যাশা করাটাও সঠিক বলে মনে করি না।

নারী সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবিত সংসদীয় আসন বিন্যাসের ধারনা (৬০০ আসনের অর্ধেক নারীর জন্য বরাদ্দ রাখা) শুধু হাস্যকর নয়, অনেকটই ক্রিমিনাল ধারনা বলে আমি মনে করি। বিশেষ করে বৈষম্য-বিরোধী আন্দোলন থেকে উঠে আসা প্রশাসনের কাছে এ ধরনের প্রস্তাবের জন্য তাদেরকে মানসিক হাসপাতালে এনে জিজ্ঞাসাবাদ করা উচিত যে তারা আদতে সুস্থ কি না!

০৬ ই মে, ২০২৫ দুপুর ১২:২৮

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:



যে মানুষেরা বলছেন যে, সুপারিশে এলজিবিটিকিউ সম্পর্কে সুপারিশ করা হয়েছে, তারা ভুল পথে আছেন।

কমিশনের সুপারিশ নিয়ে বিতর্ক থাকতেই পারে। সেটা নিয়ে আলোচনা হতে পারে।

শুভেচ্ছা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.