![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার মনে বিষ আছে এবং আমি তা ব্লগে এপ্লাই করি! জানেনই তো, পৃথিবীর সবচেয়ে দামী ঔষধ বিষ দিয়েই তৈরী হয়! আর, আপনারা তা ফ্রিতে পাচ্ছেন।
আমি গত কয়েক দিন ধরে নারী অধিকার কমিশনের ৩১৮ পৃষ্ঠার রিপোর্টটি পড়ছি। এই একটু আগে পড়া শেষ করলাম দ্বিতীয়বারের মতো। খুবই উৎসাহব্যঞ্জক এবং নতুন কিছু আইডিয়া এতে উঠেছে। সেগুলোকে বাস্তবায়ন করা দরকার।
তবে, কেন যেন মনে হচ্ছে, কিছু মানুষ এই রিপোর্ট পুরোটা না পড়ে, চ্যাট জিপিটিকে দিয়ে পড়িয়ে, অহেতুক নারী নেত্রীদের দোষ দেওয়ার চেষ্টা করেছেন।
আমার কাছে মনে হয়েছে, ধর্ম বিরোধী মাত্র ২টি সুপারিশ কমিশনের রিপোর্টে আছে। এর একটি হচ্ছে - ধর্মীয় উত্তরাধিকার আইন সংশোধন। আরেকটি হচ্ছে - সন্তানের পিতৃ পরিচয় দেওয়ার ক্ষেত্রে নারীরা বাধ্য হবেন না।
কিন্তু, আমি কোথাও LGBTQ-কে প্রমোট করে, এমন কিছু পাই নাই। কিন্তু, চ্যাট জিপিটিতে আপলোড করার পরে তা বলছে সে রিপোর্টে নিচের অংশ পেয়েছে -
===========================================================================
বিভিন্ন ধরণের পরিবার কাঠামোর স্বীকৃতি
উদাহরণধর্মী ধারা:
“একক অভিভাবক, সমলিঙ্গ দম্পতি, ও অবিবাহিত সহবাসকারীদের পরিবারকেও সম্মান করতে হবে এবং পাঠ্যবইতে এসবকে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।”
===========================================================================
এটা খুবই ভয়ংকর রকমের ব্যাপার হয় যখন প্রযুক্তি আমাদের ভুল পথ দেখায়। অথচ পুরো রিপোর্টে এমন কোন ধারা আমার চোখে পড়ে নাই! তাহলে, আমাদের কি কোন ভুল হচ্ছে?
ধর্মীয় নেতাদের সাথে কমিশনের নারী নেত্রীদের অতি সত্বর আলোচনা করা উচিৎ। চ্যাট জিপিটি আমাদের মাঝে মনে হয় ভুল তথ্য ছড়াচ্ছে।
©somewhere in net ltd.