নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

শাকিলআহমেদহ্যাপী

শাকিলআহমেদহ্যাপী › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলাদেশের দারিদ্র্য দূরীকরণ

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:১৯

বাংলাদেশের দারিদ্র্য দূর করতে হলে নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলি গ্রহণ করতে হবে।
১। দূর্নীতি ও সন্ত্রাস দূর করতে হবে।
২। সরকারীভাবে যাকাত বাধ্যতমূলক করতে হবে।
৩। রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা দূর করতে হবে।
৪। দেশের সম্পদের সুষ্ঠু বন্টন নিশ্চিত করতে হবে।
৫। পুঁজিবাদী সমাজব্যবস্থার পরিবর্তন করতে হবে।
৬। ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে হবে।
৭। ইসলামী আইন বাস্তবায়ন করতে হবে।

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:২৪

বাড্ডা ঢাকা বলেছেন: ভালো বলেছেন।

২| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:২৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


"২। সরকারীভাবে যাকাত বাধ্যতমূলক করতে হবে। "

-যাকাত দিতে বাধ্য করা তো আল্লাহের কাজ; সরকার কি আল্লাহ থেকে বড়?

৩| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:২৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনার পোস্ট ব্লগে আসার পর, দারিদ্রতা পালিয়ে গেছে।

৪| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:৩০

রাজুমেহদী বলেছেন: চাঁদগাজী
না আমি আছি পালাই নাই কিছু না নিয়া ক্যামনে পালাই ??

৫| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:৩১

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: আমি ভাবছি, সৌদিতেতো ইসলামি আইন চালু আছে, সৌদি কি সুখী রাষ্ট্র?বরং সেখানেই তো দেখা যায় বর্বর রাজতন্ত্র| আমেরিকায় ইসলামি আইন নেই তাই বলে তো ওরা ফকির হয়নি

৬| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:৪৪

গাঁও গেরামের মানুষ বলেছেন: শুধু বলে গেছেন "করতে হবে"- কিন্তু কে করবে? সরকারই ত', তাইনা? তাইলে সরকারের কাছ দাবী জানান এইগুলা করতে।

৭| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:১৪

নিলু বলেছেন: ধন / সম্পদের মালিক মহান আল্লাহ্‌ , এমনকি কে কখন পাবে তা সৃষ্টি কর্তাই যানেন এবং কে কখন ধনী হবে আবার কে কখন গরীব হবে , তা বলা যায় না , আইন করে দারিদ্রও রোধ করা যায় না , ধন্যবাদ

৮| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৫৫

শাকিলআহমেদহ্যাপী বলেছেন: নিলু বলেছেন ধন / সম্পদের মালিক মহান আল্লাহ্‌ , এমনকি কে কখন পাবে তা সৃষ্টি কর্তাই যানেন এবং কে কখন ধনী হবে আবার কে কখন গরীব হবে , তা বলা যায় না , আইন করে দারিদ্রও রোধ করা যায় না , ধন্যবাদ। অপনার কথার জবাবে বলছি আল্লাহ নিজেই চেষ্টা করতে বলেছেন। আল্লাহ বলেছেন চেষ্টা করলে আমি দান করব। কিন্তু শুধু চেষ্টা করলেই হবে না। দো‘আও করতে হবে। তাছাড়া অনেক সময় পাপের কারনেও আল্লাহ তাআলা দারিদ্র্য দান করেন। যদি দরিদ্রতা যদি পাপের কারণে এসে থাকে তাহলে পাপ থেকে তওবা করতে হবে। আর যদি আল্লাহ তাআলা ধৈর্যের পরীক্ষার জন্য আল্লাহ তাআলা গরীব বানিয়ে থাকেন তাহলে
ধৈর্য ধারণ করতে হবে। আর অভাব অনটন দূর করার জন্য অাল্লাহর কাছে দো‘আ করতে হবে। তাছাড়া যাকাত দিলে দেশে গরীব থাকবে না এটা কুরআনের কথা। যাকাত তাছাড়া যাকাত না দিলে আমাদেরকে গোনাহগার হতে হবে। যাকাত দেয়ার পরও যদি দারিদ্র্য দূর না হয় তাহলে আল্লাহর কাছে আমরা দায়ী থাকব না। তাছাড়া শুধুমাত্র যাকাতের মাধ্যসে দারিদ্র্য দূর হবে আমি একথা বলিনি। অনেক সময় চেষ্টার দ্বারা আল্লাহ তা‘আলা ভাগ্যের পরিবর্তন ঘটান। তবে যদি পাপের শাস্তি হিসাবে দারিদ্র্য এসে থাকে তাহলে দুটি কাজ করতে হবে। ১। পাপ পরিত্যাগ করতে হবে। ২। চেষ্টা করতে হবে। আর যাকাত দেয়াটাও চেষ্টারই একটি
অংশ। বহু গরীব লোক চেষ্টা এবং দো‘আর মাধ্যমে ধনী হয়েছেন এর বাস্তব প্রমান আমার কাছে আছে। শুধু চেষ্টা করলেই হবে না, সঠিক পদ্ধতিতে চেষ্টা করতে হবে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.