![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
১। মহান আল্লাহর ছিফাত বা গুণাবলীতে কোন প্রকার সন্দেহ প্রকাশ করলে।
২। মহান আল্লাহর প্রতি কোন করণে বিরক্তি প্রকাশ করলে।
৩। মহান আল্লাহকে কোনভাবে দোষারোপ করলে।
৪। নবী-রসূলদের সম্পর্কে অবজ্ঞাসূচক উক্তি করলে।
৫। নবী-রসূলদের মুজিযায় সন্দেহ প্রকাশ করলে।
৬। পবিত্র কোরআনের কোন আয়াত কিংবা কোন বিধান সম্পর্কে সন্দেহ প্রকাশ করলে। অথবা এরূপ বললে যে, পবিত্র কুরআনের অমুক বিধানটি বিজ্ঞানসম্মত হয়নি; কিংবা এই সভ্যতার যুগে অমুক বিধানটি চলে না
৭। পবিত্র কুরআনকে অবজ্ঞাভরে নিক্ষেপ করলে।
৮। ভাগ্যের প্রতি অসন্তুষ্টি বা বিরক্তি প্রকাশ করলে।
৯। কোন ব্যাপারে ধৈর্যহারা হয়ে এরূপ বললে যে, এটা আল্লাহর কেমন বিচার কিংবা এটা আল্লাহর অবিচার অথবা এটা কি আল্লাহর ঠিক কাজ হলো!
১০। নিজের মৃত্যু কামনা করলে।
১১। বেহেশত ও দোযখের অস্তিত্বে সন্দেহ প্রকাশ করলে।
১২। জ্যোতিষীর কথায় বিশ্বাস করলে।
১৩। মাসের বা সপ্তাহের কোন বিশেষ দিনকে বা সময়কে মানহুস বা অশুভ বলে বিশ্বাস করলে।
১৪। হাতের তালু চুলকালে অর্থাগম কিংবা অর্থব্যয়ের লক্ষণ মনে করলে।
১৫। পায়ের তলা চুলকানোকে ভ্রমণের লক্ষণ বলে মনে করলে।
১৬। চোখের পাতার কম্পনকে অশুভ লক্ষণ বলে বিশ্বাস করলে।
১৭। দুটি শালিক একত্রে দেখলে আত্নীয় সমাগম হবে মনে করলে।
১৮। টিকটিকির আওয়াজকে নিজের বক্তব্যের সত্যায়ন বলে বিশ্বাস করলে এবং মুখে 'ঠিক ঠিক' জাতীয় শব্দ উচ্চারণ করে মাটিতে আঙুল দিয়ে টোকা দিলে।
১৯। অমুক দিন যাত্রা শুভ কিংবা অমুক দিন যাত্রা অশুভ-এ ধরনের কথা বিশ্বাস করলে।
২০। পেছন থেকে কেউ ডাকলে যাত্রা অশুভ মনে করলে।
২১। অমুক দিন বাঁশ কাটা যায় না-এরূপ বিশ্বাস করলে।
২১। লটারী করে শুভাশুভ নির্ণয় করলে।
এই জাতীয় অসংখ্য কুসংস্কার দেশের বিভিন্ন এলাকায় নানাভাবে প্রচলিত আছে। যার সঙ্গে ইমান বা ইসলামের কোনই সম্পর্ক নেই। অর্থাৎ ভিত্তিহীন কুসংস্কারে বিশ্বাস করাই কুফর।
মুমিন ব্যক্তিকে অবশ্যই কুফর থেকে বিরত থাকতে হবে। কেননা কুফর করা কবীরা গুনাহ। আর যে ব্যক্তি কবীরা গুনাহ করে সে কখনো প্রকৃত মুমিন হতে পারে না।
©somewhere in net ltd.
১|
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
মরলে হয়তো ইমান ঠিক রাখা সম্ভব হবে।