নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

.....

শূন্য সারমর্ম

কঠিন সত্য কি মানুষ বদলাতে পারে?

শূন্য সারমর্ম › বিস্তারিত পোস্টঃ

সৈনিক মুক্তিযোদ্ধারা ব্লগিং করেছে কখনো? কেন করেনি?

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:০৫





ইপিআর ( ইষ্ট পাকিস্তান রাইফেলস ) সৈনিক মুক্তিযোদ্ধারা ব্লগিং করার সুযোগ পায়নি, তাঁদের অক্ষর জ্ঞান ছিলো, কিন্তু কিছু লেখার মতো, বা টেকনোলোজী জানা, বা কেনার সুযোগ তাঁদের হয়নি; ফলে, ব্লগিং'এর মত আধুনিক মিডিয়ায় তাঁরা ছিলেন না; আমরা মুক্তিযু্দ্ধের এই মহান সৈনিকদের থেকে জাতির মুক্তিযু্দ্ধ সম্পর্কে, তাঁদের ভুমিকা ও অভিজ্ঞতা সম্পর্কে সরাসরি কিছু জানতে পারিনি।আপনারা কার থেকে কতটুকু কিভাবে জেনেছেন?

ইপিআর'এর নিজস্ব কমিশনড অফিসার ছিলো না; পাকিস্তান সৈন্য বাহিনীর অফিসারেরা ইপিআর সৈনিকদের কমান্ডে ছিলেন; উনারা শিক্ষিত ছিলেন; অফিসারদের কেউ ব্লগিং করেনি, মনে হয়। সেক্টর কমান্ডারদের মাঝে কে কে বই লিখেছিলো, সেগুলোর পড়ার সুযোগ হয়েছে আপনাদের?

যুদ্ধের শুরুতে তারাই প্রথমে যুদ্ধ শুরু করেন; তাদের একটা সুযোগ ছিলো, বেশীরভাগই সীমান্ত ফাঁড়িতে ছিলেন; ফলে পাকিস্তানী সৈন্যরা এদেরকে আটকাতে পারেনি, তারা নিজেদের অস্ত্র নিয়ে সরাসরি যুদ্ধ শুরু করেন। আনুমানিক ৫০ হাজার সৈনিকের মাঝে ২০/২২ হাজার সৈনিক যুদ্ধে অংশ নেন। তাদের শক্তিশালী প্রতিরোধের কারণে পাকিস্তানী বাহিনী ২৫শে মার্চ চট্টগ্রাম শহর দখল করতে পারেনি।

৯ মাস যুদ্ধ করে দেশ স্বাধীন করার পর, তারা মানসিকভাবে বেশ চাপে ছিলেন; যুদ্ধ চলাকালীন সময়ে পরিবার থেকে আলাদা ছিলেন; দরিদ্র পরিবারের মানুষ হওয়াতে যুদ্ধের মাঝে নিজেদের পরিবারের জন্য কিছুই করতে পারছিলেন না। পরিবারকে সাহায্য করার জন্য, মাসের শেষে কিছু আর্থিক সাহায্য পেয়েছিলো সম্ভবত।

যুদ্ধের পর উনাদের 'পেনশনে' পাঠানোর দরকার ছিলো, অবসরের দরকার ছিলো, সামাজিক সুযোগ সুবিধা দেবার দরকার ছিলো, পড়ালেখার সুযোগ দেয়ার দরকার ছিলো;কিন্তু তৎকালীন সরকার এসব মহান সৈনিকদের ভুমিকাকে বুঝতে পারেনি; যুদ্ধের পর আবার তাঁদেরকে বর্ডারে পাঠিয়ে দেয়;এটা ভুল সিদ্ধান্ত ছিলো।

মুক্তিযোদ্ধারা জাতির অবহেলিত লিস্টে থেকে বাদ যাবার কোনো সম্ভাবনা ভবিষ্যৎ'এ আছে? মুক্তিযোদ্ধারা দেশে এনেছিলো, দারিদ্র্যতা তাদের ছেড়ে যায়নি,যীশুখৃষ্টের মত সম্মান পায়নি ; পেয়েছে রিকশার হাতল,জং ধরা হুইল চেয়ার, টং দোকানে চা নিয়ে কারবার ও নিয়তির বেড়াজালের শর্ত।





মন্তব্য ২৪ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৪৮

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:


ভালো লিখেছেন। মুক্তিযোদ্ধারা অনেক অবহেলিত হয়েছেন মুক্তিযুদ্ধ পরবর্তী সময়গুলোতে।

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৮:০১

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:



উনাদের সুসময় আর ফিরছে না।

২| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৫২

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: হুম বুঝতে পেরেছি।

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৮:০০

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:


দু/এক লাইন লিখুন কি বুঝেছেন।

৩| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৮:১৬

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: লেখার স্টাইল গাজী সাহেবের মত...

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৮:৪০

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:



গাজী সাহেব ব্যাক করবে সামুতে?

৪| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৮:৪০

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ব্লগারদের সংখ্যা যদি ১,৫০,০০০ ধরি, আর দেশের জনংখ্যা (পশ্চিম বাংলা না ধরি) ১৭,০০,০০,০০০, তাহলে ব্লগারের শতকরা হার ০.০৮৮২৩ জন।

আমাদের গেজেটভুক্ত মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা ১ লাখ ৮৩ হাজার ৫৬০ জন। হিসাবের সুবিধার জন্য ২,০০,০০০ ধরি। তাহলে ব্লগার মুক্তিযোদ্ধার শতকরা হার হবে = ১৭ কোটি এর ১,৫০,০০০ এর ২,০০,০০০= ০.০০০০৪৪১১৫

মুক্তিযোদ্ধা ইপিআর সদ্যসের সংখ্যা যদি ২২ হাজার হয়, তাহলে উপরের হার আরো কমবে?

তারা কেন ব্লগিং করতে পারেন নি, তার কারণগুলো আপনার পোস্টেই যেমন প্রতীয়মান, আর উপরের হিসাব থেকেও তার একটা সম্ভাব্যতা বোঝা যায়। তাদের অনেকের শুধু অক্ষরজ্ঞানই ছিল, লেখাপড়া করার কিংবা লেখলেখির মতো ক্রিয়েটিভ কাজ করার মতো প্রতিভার অধিকারী কতজন ছিলেন আমার জানা নেই; তা থাকলেও তাদের ব্লগিং করার সম্ভাব্যতা খুবই কম হবে।

২০১৫ সালের দিকে আমি ৪/৫ জন বিজিবি (পূর্বতন ইপিআর) সদস্যের সাথে কথা বলেছি, যারা মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন, তখনো চাকরিরত ছিলেন। যে-কোনো ব্যক্তির মুক্তিযোদ্ধা পরিচয় জানতে পারলে আমি তার সাথে কথা বলি, তার অভিজ্ঞতা শুনি।

আমার আপন মামা মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন, তিনি শুধু অক্ষরজ্ঞানের অধিকারী ছিলেন।

আমার পাশের গ্রামে বাড়ি এবং আমার আপন মামা-শ্বশুর একজন মুক্তিযোদ্ধা। যার সাথে আমার প্রায়শ কথা হয়।

আমার আপন চাচা একজন মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন, যার কোনো অক্ষর জ্ঞানই ছিল না। একে নিয়ে আমার পোস্ট আছে ব্লগে।

মুক্তিযুদ্ধের পর ইপিআর সদস্যদের বর্ডারে পাঠানো মোটেও ভুল সিদ্ধান্ত ছিল না। এ ধারণা আপনার কেন হলো? যুদ্ধের পর রাষ্ট্রযন্ত্রকে রিফর্ম করার কাজ শুরু হয়। ১৯৭২-এর ৩ মার্চ থেকে নাম চেঞ্জ করে বিডিআর রাখা হয়, রিফর্মের কাজ শুরু হয়।

আমার উপরে-বর্ণিত মামা-শ্বশুর ০১ জুলাইয়ে ২ ই বেঙ্গলে যোগ দেন। যুদ্ধের পর তাকে অফিসার হিসাবে যোগদানের জন্য নির্দেশনা দেয়া হয়। তিনি চেয়েছিলেন জয়েন করতে, কিন্তু নানাবিধ জটিলতায় আর জয়েন করেন নি।

ফোর্স রিফর্মেশনের সময় মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য এরকম অপশন ছিল - শিক্ষাগত যোগ্যতা অনুযায়ী চাকরিতে যোগদান করার।

আর, ইপিআরকে যদি বর্ডারে না পাঠানো হতো, বর্ডার কারা রক্ষা করবে? নতুন বিডিআর সৈনিক? এ ব্যাপারে বিস্তর অভিজ্ঞতা ও জ্ঞান না থাকলে কেউ বুঝবেন না যে, শুধু নবীন সৈনিক দিয়ে বর্ডার সুরক্ষা হয় না। তখনকার মতো এখনো বিজিবিতে অফিসার আসেন ডেপুটেশনে (সেনাবাহিনী থেকে)। কাজেই, বর্ডার রক্ষার দায়িত্ব পালনের জন্য তাদেরকে অবশ্যই বর্ডারে পাঠানো দরকার ছিল। যেটা বলা যায় তা হলো, মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য যতখানি সুযোগ-সুবিধা দেয়ার প্রয়োজন ছিল, সেটা দেয়া হয়েছিল কিনা। একটা সদ্য স্বাধীনতা প্রাপ্ত দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা যে-রকম ছিল, তা দিয়ে তার চাইতে আর কতখানি ভালো করা যেত?

সংখ্যা : "১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পর্যন্ত ইপিআর জনবল ১৩,৪৫৪ জনে উন্নীত হয়। মুক্তিযুদ্ধের সময় ১২ হাজার বাঙালি সৈনিক অন্যান্য বাহিনী ও মুক্তিকামী মানুষের সাথে সংগঠিত হয়ে বাংলাদেশের ১১টি সেক্টরে সশস্ত্র যুদ্ধে নিয়োজিত থাকে। এবাহিনীর মুক্তিযোদ্ধাগণ পাকবাহিনীর বিরুদ্ধে সম্মুখ যুদ্ধ, গেরিলা যুদ্ধ ও শত্রুঘাঁটি নিশ্চিহ্ন করতে আত্নঘাতি আক্রমণসহ অসংখ্য দুর্ধর্ষ অপারেশন পরিচালনা করে। মুক্তিযুদ্ধে এবাহিনীর সর্বমোট ৮১৭ জন সৈনিক শহীদ হন। এঁদের মধ্যে অপরিসীম বীরত্বের জন্য শহীদ ল্যান্স নায়েক নূর মোহাম্মদ শেখ এবং শহীদ ল্যান্স নায়েক মুন্সী আবদুর রউফ কে সর্বোচ্চ সামরিক খেতাব 'বীর শ্রেষ্ঠ' পদক প্রদান করা হয়। এছাড়া ৮ জন 'বীর উত্তম', ৩২ জন 'বীর বিক্রম' ও ৭৮ জন 'বীর প্রতীক' খেতাবে ভূষিত হন।" পিলখানায় শহীদ ল্যান্স নায়েক নূর মোহাম্মদ শেখ এবং শহীদ ল্যান্স নায়েক মুন্সী আবদুর রউফ-এর নামে দুটি পাবিলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজ আছে।

মুক্তিযোদ্ধাদের নাম কোনোদিন এ জাতির লিস্ট থেকে বাদ পড়ার সম্ভাবনা নেই। তারা এ মাটির স্বর্ণ-সন্তান। এমন একদিন আসবে, যখন খোঁজা হবে, মুক্তিযুদ্ধের সময় জীবিত ছিলেন, এমন মানুষ কারা জীবিত আছেন? তবে, সময়ে সময়ে মুক্তিযোদ্ধারা অবহেলা, অবজ্ঞার শিকার হতে পারেন, তবে তা হবে সাময়িক।

এ লেখাটা কার?



১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৮:৪৮

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:


আমার পোস্ট থেকে বড় কমেন্ট ' অনেক ডাটা ও যুক্তিতে সমৃদ্ধ। তবে আপনার বলা সাময়িকের ট্রাপ থেকে বের হবে কবে?

৫| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৯:০২

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আরেকটা কথা বলতে ভুলে গেছি - মুক্তিযুদ্ধের উপর ব্লগিং করার তথ্য জানার আগে মুক্তিযুদ্ধের উপর আমাদের কতজন মুক্তিযোদ্ধা বই লিখেছেন, সেটাও জানা দরকার। বিভিন্ন যুদ্ধের চুলচেরা বিশ্লেষণ শুধু সেই ব্যক্তির পক্ষে করা সম্ভব, যিনি নিজে যুদ্ধ করেছেন। বিশ্বের দরবারে আমাদের মুক্তিযুদ্ধকে ইংরেজিতে উপস্থাপন করার মতো বই আমার জানা মতে জেনারেল সফিউল্লাহই লিখেছেন - Bangladesh at War, তাও বোধহয় ৯০'র দশকে, তার আগে কোনো ইংলিশ বই আছে বলে আমার জানা নেই, যা আছে তা ইন্ডিয়ান জেনারেলদের লেখা, যেখানে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ নয়, ইন্ডিয়া-পাক যুদ্ধের কথা লেখা আছে।

১৯৭১-এর উপর আমার পোস্ট। পোস্টের নীচে আরো কয়েকটা লিংক আছে।

এটা মূল পোস্ট।

যেদিন প্রথম পতাকা হাতে তুলে নিয়েছিলাম

সাময়িক বলতে রাজনৈতিক দৃশ্যপটের কথা বুঝিয়েছি। মুক্তিযোদ্ধারা মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষ শক্তির কাছে চিরকালই সম্মানের পাত্র থাকবেন।

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৯:১০

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:


অনেক ধন্যবাদ। আপনার দেয়া লিংক পড়বো।

৬| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৯:৫৪

জুল ভার্ন বলেছেন: মুক্তিযুদ্ধের উপর লেখা বেশীরভাগ বই আমার সংগ্রহে আছে।

তৎকালীন ইপিআর বাহিনীর মুক্তিযুদ্ধে বিরাট ভূমিকা থাকা সত্ত্বেও তাদের মূল্যায়ন হয়নি শুধুমাত্র তাদের নিজস্ব অফিসার না থাকার কারণে। মুক্তি যুদ্ধে ইপিআর (বিডিআর) থেকে দুইজন বীরশ্রেষ্ঠ খেতাব পেয়েছেন।

চমৎকার একটা পোস্টের জন্য ধন্যবাদ। +

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১০:১৬

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:


ধন্যবাদ '

আপনার ভাতার কি খবর?

৭| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১০:৪৮

শেরজা তপন বলেছেন: মন্তব্যটা আমি একেবারে প্রথমেই করতে চেয়েছিলাম- কষ্ট পেতে পারেন বলে মুছে দিয়েছি।
এ লেখার ধরন আপনার মত নয় ( আপনি অবশ্যই ভাল লেখেন)। এর আগে প্রশ্নটা দু'জন করেছে বলে এখন আমি খানিকটা দ্বিধাহীন। এর আগে আপনার যেসব লেখা পড়েছি তার সাথে এটার বেশ খানিকটা পার্থক্য আছে। বাক্য গঠন/ বানানের ভুল-চুক/ লেখার কন্টেন্ট-এ অন্য একজনের স্পষ্ট ছোঁয়া।

বিষয়বস্তু ভাল। সোনা ভাই বেশ বিস্তারিত বলেছেন। ভাল থাকুন।

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১০:৫৬

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:


স্পষ্ট ছোয়া থাকুক, বিষয়বস্তু ভালো হলেই হয়।ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য " মন্তব্য করে কেউ কস্ট পায় নাকি?

৮| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১০:৫৮

শেরজা তপন বলেছেন: গ্রেট-এমন মানসিকতায় আমি দারুন প্রীত হলাম!

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১১:০৩

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:



মন্তব্যে যা বলার বলে দেবেন; তাহলে আমি প্রীত হবো।

৯| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১১:২৭

কামাল৮০ বলেছেন: প্রয়োজন মনে করেনি।তাছাড়া আনুগত্যের বেড়াজালে থেকে থেকে মুক্ত জীবন তাদের হয়তো পছন্দ না।

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১১:৩৫

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:

হতে পারে।

১০| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১১:৪৯

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
আমরা কতো বড় বেইমান জাতী, এখনো মুক্তিযোদ্ধার সংজ্ঞা আমরা ঠিক করতে পারি নাই। কয়েক বছর পরপর এই সংজ্ঞা পরিবর্তণ হতে থাকে। যুদ্ধের সময় যাদের জন্ম হয় নাই, যাদের বাবা মার নিকাহ হয়না তাও মুক্তিযোদ্ধার তালিকায় নাম লেখায়। আর প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধারা রিকসা চালিয়ে সংসার টানে, পঙ্গু মুক্তিযোদ্ধা নতুন হুইল চেয়ার পেয়ে তৃপ্ত হয়!!

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১১:৫৪

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:


ভালো মন্তব্য ; মুক্তিযোদ্ধারা যুদ্ধ করে দেশ এনেছিলো দেশে দারিদ্র্যতা নিয়ে বাঁচতে, যদিও সেই দারিদ্র্যতা যীশুখৃষ্টের মত সম্মান বয়ে আনেনি, কখনও আনবেও না।

১১| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১২:০৫

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: ব্লগিংয়ের বিস্তার অনেক পরে। ততদিনে মুক্তিযোদ্ধারা বৃদ্ধ হয়ে গেছেন। লেখার ক্ষমতাও হয়ত নেই। তাছাড়া সবার তো লেখার হাতও নেই।

১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১২:১০

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:


উনাদের মুখনিসৃত বয়ান,পরবর্তীতে ব্লগারদের লেখায় এসেছে কতটুকু? বইমেলায় তাদের মুখনিসৃত বয়ানের উপর বই বের হয়?

১২| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৮:০৯

ঢাবিয়ান বলেছেন: সৈনিক মুক্তিযোদ্ধারা বেশীরভাগ গ্রামে থাকেন। তাদের ছেলেমেয়েরা বাবাদের ততটা হাইলাইট করতে পারে নাই।

১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৯:৩৫

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:


গ্রামের ছেলেমেয়েদের নিজেরা হাইলাইট হবার সম্ভাবনা কম, বাবাদের ব্যাপার অনেক পরের কথা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.