![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শামিম ইশতিয়াক জন্ম ৭ জুলাই, জাতীয় কবি কাজি নজরুল ইসলামের শৈশবের স্মৃতি বিজরিত ময়মনসিংহের ত্রিশালে। অর্থনীতি তে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর শেষ করেন আনন্দ মোহন কলেজ থেকে, ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কামিল মাস্টার্স ডিগ্রি অর্জন করেন, এছাড়াও আইন শিক্ষায় এল এল বি শেষ করেন। ছাত্রজীবন থেকেই লেখালেখি শুরু, বিভিন্ন পত্রিকায় প্রতিনিধি হিসেবে কাজ শুরু করেন, পাশাপাশি দৈনিক, সাপ্তাহিক মাসিক পত্রিকাগুলোতে লেখালেখি শুরু করেন, সমসাময়িক বিষয় নিয়ে কবিতা, গল্প, রম্য রচনা, কলাম, ভ্রমণকাহিনী লিখেছেন বিভিন্ন পুস্তক, ম্যাগাজিন, পত্রিকায়, রয়েছে কবিতা আবৃত্তির কালেকশন। ভ্রমণকাহিনী লেখার পাশাপাশি দেশ ভ্রমণেও তিনি পরিচিত মুখ, পরিচালনা করেন ভ্রমণ এজেন্সি। তিনি জাতীয় দৈনিকে সাংবাদিকতা শুরু করেন পাশাপাশি তিনি তিনি সম্পাদনা করেছেন কয়েকটি সাপ্তাহিক পত্রিকা, সাহিত্য পত্রিকা ও অনলাইন নিউজ পোর্টাল । সামাজিক, সেচ্ছাসেবী ও সাহিত্য সংগঠনের তিনি দায়িত্বশীল ও নিয়মিত সদস্য হিসেবে কাজ করে এসেছেন। সাহিত্য চর্চা ও সামাজিক কর্মকাণ্ডের জন্য তিনি সম্মাননা পদক, পুরস্কার লাভ করেছেন।
দয়া করে আপনারা ঘুষ খাবেন কিন্তু সহনশীল হইয়ে খাবেন বানীতে শিক্ষামন্ত্রী...
হায় হায় শিক্ষামন্ত্রী এটা কি বললো?
তো শুরু হইয়ে গেলো কিছু বেলুন দুর্ঘটনায় জন্মনেয়া বেক্তিদের চুলকানি,
ফেইসবুকে এটা নিয়ে পোষ্ট করে এবং ট্রল করে তারা আওয়ামীলীগ এবং শিক্ষামন্ত্রীরর চৌদ্দগুষ্টি উদ্ধার করলো আর বাস্তব জীবনে কিছু বুদ্ধিবেশ্যারা বিজ্ঞাপন এর খরিদ্দার টকশোতে এটা নিয়ে তুলে ধরলো তাদের শিক্ষমন্ত্রীর কথার বিপরিতে আবালময় যুক্তি ,
আচ্ছা ধরুন এই আমি শামিম একটা বুঝমান ছেলে রাস্তায় দাঁড়িয়ে সিগারেট খাচ্ছি আমার বাবা অথবা বড় ভাই দেখে ফেললো অথবা জেনে ফেললো, আর আমি এতই বুঝমান ছেলে যে আমি জানি সিগারেট খেলে এই এই ক্ষতি হয় কিন্তু তারপরেও আমি খাই এখন আমার বাবা ভাই দেখা অথবা জানার পর কি আমাকে এভাবে বলতে পারেনা যে খা খা আরো বেশি করে খা, কাল আমি এক প্যাকেট কিনে দিবোনে, এর মানে কি আমার বাবা ভাই আমাকে সিগারেট খা বেশি করে খা বলে কি সিগারেট খেতে বললো নাকি বিদ্রুপ ও ভর্তসনা করলো এবং এটা ছাড়তে বললো?
যে দেশের প্রশাসন নিজের বিবেককে ধর্ষণ করে ঘুষ খাওয়ার ক্ষতি জেনেও ঘুষ নিচ্ছে সে দেশের অভিভাবকরা কি বিদ্রুপ ও ভর্তসনা করে বলতে পারেনা যে ঘুষ খান তবে তা সনশীল হইয়ে খাবেন, এটা কি পকৃত অর্থ এ ঘুষ খেতে বলা নাকি বিদ্রুপ ও ভর্তসনা করা?
যে দেশে ঘুষের জন্য এত আইন আর এত শাস্তি সেদেশে যখন তবুও ঘুষ বন্ধ হচ্ছে না সেখানে কি প্রশাসন কে মাথায় হাত বুলিয়ে বুঝানো লাগবে যে বাবা ঘুষ খেয়োনা!!
এদেশে যখন অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষকদের পেনশন নিতেও ঘুষ লাগে যখন বয়স্কভাতার মত কাজেও ঘুষ লাগে অন্যান্য (খাতের কথা নাই বললাম) তখন আমাদের আর অজানা থাকেনা যে আমাদের সমাজ আজ কতটুকু ঘুণপোকায় আক্রান্ত হইয়ে গেছে, যখন আমার ভাইয়েরা গ্রেজুয়েশন করেও চাকরির পরিক্ষায় ভালো করেও ঘুষ এর জন্য চাকরি নিতে পারেন তখন আমরা বুঝতে পারি যে আমাদের দেশ কতটা বিকারগ্রস্ত হইয়ে যাচ্ছে,
আর আমাদের দেশের প্রশাসন যারা শিক্ষিত মার্জিত তারা অনায়েসে ঘুষ নিচ্ছে আর ঘুষ না পেলে হইয়ে যাচ্ছে ক্ষুধার্ত কুকুরের মত সেখানে কি তাদের কে বুঝানো যাবে যে জনাব আপনারা আর ঘুষ খাবেন না ইহা সাস্থের জন্য ক্ষতিকারক এতে করে আপনাদের ভুঁড়ি বৃদ্ধি পাবে!
©somewhere in net ltd.