নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

[email protected]

শ।মসীর

At present I am living in the consequences of a choice made earlier বেঁচে আছি এটাই আনন্দের.........।। ইচছা হয় সারাদিন ঘুরি পথ থেকে পথে ঘোরা হয়না..............................।।

শ।মসীর › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাড়িওয়ালির অশরীরি মেয়ে - (৩য় পর্ব)

০৯ ই নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:৫৮



নিজের রুমে শুয়ে শুয়ে আকাশ দেখছিল শানু । এই ব্যাপারটাকে তার রাজসিক মনে হয় । কখনো আনমনা হয়ে কখনো বা নানা রকম ভাবনা ভাবতে ভাবতে সে আকাশ দেখে । সবচেয়ে ভাল লাগে মেঘের বয়ে চলা । একনাগাড়ে দেখতে দেখতে মাঝে মাঝে তার মনে হয় সেও যেন মেঘের মত ভেসে চলেছে । মেঘের এই ভেসে চলার মাঝে আরেকটা মজার জিনিস হল মেঘ গুলো একেক সময় একেক রকম আকার নিয়ে উড়ে চলে । উড়ে চলা এই মেঘ গুলো কেবলই উড়ে চলে, কোথায় গিয়ে যে এরা ঝড়ে পড়ে তা অজানাই থেকে যায় । কিমুলোনিম্বাস (যে মেঘে ব্‌ষ্টির সম্ভাবনা প্রবল ) মেঘ গুলো কখনোই নিম্বাস মেঘ হয়ে ঝড়ে পড়েনা । উড়তে উড়তে কখনো তারা কোন রমনীর মুখশ্রী ধারন করে, কখনো বা কোন পশু পাখির রুপেও দেখা যায় তাদের । কখনো কখনো চাইলে নিজের কল্পনার রুপে ধরা পরে এই মেঘ ।
ভাবনায় ছেদ পড়ল ছাদে আশরাফুলের উপস্হিতিতে । হঠাত করে সে জানালার সামনে চলে এসেছিল । আশরাফুল এই বাড়ির দারোয়ান ছিল, বর্তমানে ড্রাইভার। তাকে শানুর কখনোই সুবিধার পাবলিক মনে হয়নি । আশরাফুল প্রমোশন পেয়ে ড্রাইভার হবার পর থেকে যত দারোয়ানই আসুক কেউ দুই মাসের বেশী স্হায়ী হয়নি , এর পেছনে বাড়িওয়ালির ভূমিকা সব থেকে বেশী হলেও তার ধারনা আশরাফুলেরও হাত আছে । বাড়ির মালিক ও মালকিন দুজনই আসলে আশরাফুল ডিপেনডেন্ট । বাজার থেকে বিল দেয়া সবকিছুতেই সে আছে । সে সম্ভবত চায়না আর কেউ সুবিধাজনক অবস্হান তৈরি করে নিক । ধান্দাবাজ টাইপ হলেও সে অবশ্য কাজের আদমি, যেকোন কিছু নস্ট হলে বা ঠিক করার দরকার পরলে তাকে বললে সে মোটামুটি বেশ তাড়াতাড়িই কাজটার সমাধান এর ব্যবস্হা করে দেয় ।
আগে এই বিল্ডিং এ থাকলেও সে এখন আর এইখানে থাকেনা । সদ্য বিয়ে করেছে । বউ নিয়ে কাছাকাছি একটা বাসা ভাড়া নিয়ে থাকে । সে বিয়ে নিয়েও নাকি বিশাল কাহিনী, ছুটিতে গ্রামে গিয়ে সে বিয়ে করে ফেলেছে । ঐ সময়ে সে নাকি বাড়িওয়ালির কাজের মেয়ের সাথে প্রেম করত । ঘটনা শোনার পর বাড়িওয়ালি ভেবেছিলেন ভালই হবে, বিয়ে শাদি করিয়ে দেবেন, দুইজনে এই বিল্ডিং এর নিচে যে রুম আছে সেখানে থাকবে, তার কাজকর্মে তাহলে কোন ব্যাঘাত ঘটবেনা । কিন্তু ততক্ষনে অন্য ঘটনা ঘটে গেছে ।
বাড়িওয়ালির মুখ থেকেই শুনেছে সে এই গল্প- কাজের মেয়ে নাকি খাওয়া দাওয়া বন্ধ করে দিয়েছিল আশরাফুল ছুটিতে বাড়ি যাবার পর । একদিন না খেয়ে সে যখন বিছানায় পড়ল তখন তিনি টের পেলেন। ঘটনা জানলেন যে এই মেয়ের সাথে আশরাফুল এতদিন প্রেম করেছে, বিয়েও করবে বলেছে । কিন্তু বাড়িতে গিয়ে কয়েকদিন পর আশরাফুল নাকি তাকে ফোনে জানিয়েছে সে বিয়ে করতে যাচ্ছে, তার বাবা মা বিয়ে ঠিক করেছে । মেয়েকে নাকি তিনি কোন ভাবেই খাওয়া দাওয়া করাতে পারছিলেননা । শেষমেষ জোর করে খাইয়েছেন, আর তার বাবা মাকে খবর দিয়ে আনিয়ে বাড়ি পাঠিয়ে দিয়েছেন। অন্য কোন ঝামেলায় পড়ার আগে বাড়িতে পাঠিয়ে দেয়া ছাড়া আর কোন উপায়ই ও ছিলনা ।
বাড়িওয়ালির ধারনা দারোয়ান থাকাকালীন প্রেম করলেও আশরাফুল ড্রাইভার হিসেবে নিয়োগ পাবার পর সম্ভবত সে এই প্রেম পরিত্যাগ করেছে । ড্রাইভাররা কিছু কিছু ব্যাপারে বেশ নাক উঁচা । বউ মানুষের বাড়িতে কাজ করবে এইটা কোন ড্রাইভারই মানতে পারবেনা । তারা বউকে বেশীরভাগই বসিয়ে বসিয়ে খাওয়াবে তবু এই টাইপ কাজে ভুলেও দিবেনা । তো এই মেয়েকে বিয়ে করলে যেহেতু মেয়ে মালিকের বাসায়ই কাজ করবে তাই মনে হয় সে আগে ভাগেই ব্যাপারটা বুঝতে পেরে বাড়ি গিয়ে বিয়ে করে ফেলেছে । কেউ তার বউকে কাজের মেয়ে বলবে এইটা হয়ত সে মানতে পারবেনা তাই । একটু উপরে উঠলে মানুষ যে কিভাবে বদলে যায় এইটা তার একটা উদাহরন ।
শানু মনে মনে ভেবেছিল একই কথা আপনার জন্যও সত্যি । বাড়িওয়ালি হবার পর থেকে কাউকে আর আপনার মানুষ মনে হয়না । বুয়ারাত মানুষের কাছাকাছি ওনা । তারা আপনার লিফট ব্যবহার করতে পারবেনা, জুতা খুলে সিঁড়ি দিয়ে উঠতে হবে । একটু উপরে উঠলে আসলে সবারই এইরকম বদলে যাবার রোগে পেয়ে বসে ।
বিয়ে করার পর অনেকদিন অনুপস্হিত ছিল সে । মাস খানিক পরে সে বাড়িওয়ালাকে ফোন দিয়ে ঘটনা জানায় । ঐ সময় তার ফোন ও বন্ধ ছিল, যাতে কেউ যোগাযোগ করতে না পারে। তার কাজের মেয়েকে বিয়ের খবর দিয়েই সে মোবাইল বন্ধ করে ফেলেছিল । বাড়িওয়ালা ক্ষেপে থাকলেও অন্যকোন ড্রাইভার এই কয়দিনে না পাওয়ায় কিছুক্ষন গালাগালি করে শেষে তাকে আসতে বলে । সে আসলে বাড়িওয়ালি ধরার পর আশরাফুল জানায় সে আসলে প্রেম করেনি, মেয়েটাই নাকি তার প্রেমে পড়েছিল, প্রেম করতে চাইত । বাসার নানা রকম খাবার নিয়ে তাকে দিত, সেসব সে খেলেও কখনো প্রেমের কথা বলেনি ।
শহুরে জীবন- বুয়া আর ড্রাইভার ছাড়া উপায় নেই । ছুটা কাজের মানুষ জোগাড় করেছেন তিনি, ড্রাইভার এখনও পাননি , ড্রাইভার ছাড়া চলাও অসম্ভব । একরকম বাধ্য হয়েই আবার আশরাফুলকে কাজে নিয়োগ দিলেন । শহুরে সুখ ডিপেন্ড করে এই বুয়া আর ড্রাইভারের উপর, তারা ঠিকমত সার্ভিস দিলেই কেবল সব ঠিক ঠাক থাকে, নাহলে জীবন শেষ । নিয়োগ পাবার কিছুদিন পর পরিস্হিতি নরমাল হলে ঐ মেয়ের ফিরে আসার আর কোন সম্ভাবনা যখন শেষ হয়ে যায়, তখন সে বউকে নিয়ে আসে, কাছাকাছি বাসা ভাড়া নিয়ে থাকতে থাকে ।
আশরাফুলকে দেখে শানু তাকে ডাক দিল । নিজেও বিছানা ঠেকে উঠে এসে দরজা খুলে তার খবরাখবর নিল । প্যাকেট থেকে একটা সিগারেট তার দিকে বাড়িয়ে দিয়ে বলল খাও, নিজেও একটা ধরাল । শানুর মনে আসলে অন্য চিন্তা কাজ করছে । বাড়িওয়ালির কাছ থেকে ছাদে চুড়ির আওয়াজের কথা শোনার পর থেকে সে এই জিনিস মাথা থেকে নামাতে পারছেনা। আশরাফুলের কাছ থেকেই আসল কথা জানা যাবে ভেবে সে তাকে কিছুটা বাগে আনার চেস্টা করছে। কিছুটা সংকোচ করলেও শানুর কথায় শেষ পর্যন্ত সিগারেট ধরাল আশরাফুল । নানারকম কথা বার্তার এক ফাঁকে সে হঠাত করে জানতে চাইল, আচ্ছা এই ছাদে নাকি মেয়ে মানুষের চুড়ির শব্দ পাওয়া যায়, দরজায় টোকা দেয়ারও ঘটনা নাকি ঘটেছে । শানু আশরাফুলের দিকেই তাকিয়ে ছিল । প্রশ্ন শুনে তার চোখ মুখ কেমন জানি শুকিয়ে গেল , আবার নিজে থেকই একটু ক্ষনের মাঝে ধাতস্হ হয়ে গেল সে।
আপনারে এই কথা কে বলল, এইগুলা যে কে কয় বুঝিনা , আগে গ্রাম দেশে না হয় এইসব কথা শোনা যাইত, শহরে বাসাবাড়িতে কি আর এইরকম ঘটে নাকি, এখানে সারারাত কারেন্ট থাকে, আলোর মাঝে কি আর এমন ঘটনা ঘটে নাকি - একটানে বলে চলে আশরাফুল । দম নেয়ার জন্য সে থামলে শানু বলে , না মানে বাড়িওয়ালি চাচি বললত যে আগের ভাড়াটিয়া নাকি এই কারনে চলে গেছে ভয় পেয়ে ।
আরে না, সে মনে হয় গাজা খাইত, খাইয়া কি না কি স্বপ্ন দেখছে, তখন এইসব কথা রটাইছে । ছাদের উপর মেয়েমানুষ আইব কই থেকে ।
আশরাফুলকে একটু নরমাল হবার সুযোগ দেয় সে, তারপর খুব সাধারন ভাবে বলে, এই বিল্ডিং এ কি কোন কাহিনী টাহিনী আছে নাকি, হয়না অনেকসময় শোনা যায়, এই সেই হইছিল, কিংবা খারাপ বাতাসের আছর আছে , ঐরকম কিছু আর কি । আশরাফুল চাইলে হয়ত পাশ কাটিয়ে এড়িয়ে যেতে পারত, কেন জানি সেও শানুর কথায় সায় দিয়ে বসে । একটা ঘটনা আছে, তবে সেটার জন্যত এমন হবার কথা না । শানু আগ্রহী হয়ে উঠে, কি ঘটনা জানার জন্য অধীর চোখে আশরাফুলের দিকে তাকিয়ে আছে । আরেকটা সিগারেট ধরিয়ে আশরাফুলের হাতেও একটা দেয় ।
আশরাফুল সিগারেট টানা ভুলে গিয়ে বলে যেতে থাকে, বাড়িওয়ালির বাসায় একটা মেয়ে থাকত । বাসার কাজ কর্ম করত । একদিন এই মেয়ে ছাদ থেকে পড়ে গিয়ে গুরুতর আহত হয়, কয়েকদিন হাসপাতালে চিকিতসার পর সে মারা যায় ।
একটানে এই কথাগুলো বলে শেষ করে সে । তার চোখ কিছুটা বড় হয়ে গিয়েছিল এই কথাগুলো বলার সময়, গলাও যেন কেমন শুকিয়ে গিয়েছিল। কথা শেষ করে সে সিগারেটে লম্বা একটা টান দিয়ে মুখ ভর্তি করে ধোঁয়া ছাড়ে । তারপর নিজে নিজেই বলতে থাকে, হে ত মইরা গেছে, হে আর ছাদে আইবো কেমনে, দরজায় বা নাড়বো কেমনে । আগের ভাড়াটি পোলা মনে হয় এই ঘটনা শুনছিল, তারপর গাঁজা টানার পর হয়ত ঘোরের মাঝে ভাবতেছিল ঐ মেয়ে আসছে, তার দরজা নাড়ছে ।
আশরাফুলের কথা শানুর কাছে গ্রহনযোগ্য মনে হল, সম্ভবত ঐ ছেলেরই সমস্যা ছিল । তবে কথা বলার সময় আশরাফুলের গলার টোনটা তার কাছে কেমন জানি মনে হচ্ছিল । এই কাহিনী বলার কোন ইচ্ছাই তার ছিল বলে মনে হয়না, হঠাত করে হয়ত বলে ফেলেছে, বেশী ভাবার সময় পেলে হয়ত সে মোটেও আগ্রহী হতনা এই ঘটনা জানানোর ব্যাপারে । ফোন আসায় আশরাফুল কথা বলতে বলতে নিচে নেমে গেল ।
কিছু খটকা শানুর মনে থেকে গেল, সে হিসেব মিলাতে পারছেনা, রেইলিং দেয়া ছাদ থেকে একটা প্রাপ্ত বয়ষ্ক মেয়ে কি করে পড়ে যায় । আর যদি সে সুইসাইড ই করতে চায় তাহলে তার পেছেনেই বা কি কারন থাকতে পারে । কি এমন ঘটনা ঘটেছিল যার জন্য সে সুইসাইড করল । একটা কারন শানুর ভাবনায় এল, যেহেতু মেয়েটি প্রাপ্ত বয়ষ্ক ছিল আর বাড়িওয়ালির ছেলেটাও পূর্ণ বয়ষ্ক , এদের মাঝে কোন ঘটনা ঘটে নাইতো । বড়লোকের পোলাপান, সুযোগ পেয়ে কাজের মেয়ের উপর নির্যাতন কিংবা কাজের মেয়েকে পটিয়ে একটা অবৈধ সম্পর্ক হয়ত সে তৈরি করে নিয়েছিল , যার ফলশ্রুতিতে হয়ত মেয়েটি প্রেগন্যান্ট হয়ে গিয়েছিল । ঘটনা জানাজানি হবার পর মেয়েটির উপর বাড়িওয়ালির নির্যাতন কিংবা চাপ সইতে না পেরে সে হয়ত সুইসাইড করে বসেছে । আর এইসব সুইসাইডের ঘটনা সামাল দেয়া বিত্তবান একটা ফ্যামিলির জন্য কোন ব্যাপারইনা । তার উপর সরকারি কর্তা হওয়ায় তার নিজেরও যে পরিমান জানাশুনা তাতে এইটা চাপা দেয়া হয়ত কোন ব্যাপারইনা ।
এমনই কিছু একটা ঘটেছে বলে ধরে নিল শানু । তার উপর বাড়িওয়ালির নিজে থেকে ছাদে একটা মেয়ের আওয়াজ শোনার কথা তোলায় নিজের এই ব্যাখ্যায় শানুর কাছে বিশ্বাসযোগ্য বলে মনে হল। চোরের মনে পুলিশ পুলিশের মত বাড়িওয়ালিও হয়ত এই ঘটনা নিয়ে সবসময় অস্বস্তিতে ভোগে, আফটারাওল একটা ভয়ংকর ঘটনার কাতারেই পড়বে এটা।
সিগারেটরে আগুনের উত্তাপ হাতে লাগায় শানু বাস্তবে ফিরে এল । ঘটনার পরম্পরা মিলাতে গিয়ে সে ভুলেই গিয়েছিল তার হাতে একটা সিগারেট জ্বলছিল । মনে মনে সে ভাবল যা হবার হয়েছে, এই নিয়ে তার মাথা ঘামানোর কোন দরকার নেই । সে এই বাসার ভাড়াটিয়া, নিজের মত করে থাকায় তার জন্য মঙ্গল । কে কি করেছে তা নিয়ে তার মাথা ঘামানোর কোন মানে নেই ।
আর ছাদে মেয়ে মানুষের হাঁটা- শব্দ পাওয়া এইগুলা পুরাপুরি ফাউল কথা, এই যুগে এইসব কথা বললে লোকে তার মাথায় সমস্যা ছাড়া অন্য কোন কিছু বিশ্বাস করবেনা । আগের ছেলেটা যে শব্দ শুনেছে সেটা সম্ভবত বিল্ডিং এরই কোন মেয়ের ছাদে চুড়ি পড়ে হাটার শব্দ হবে নিশ্চিত ভাবে । সেই ছেলে হয়ত শুয়ে ছিল, উঠে কাউকে না দেখে ধরে নিয়েছে অশরীরি কেউ ছাদে হাঁটাহাঁটি করেছে । পরাবাস্তব নানা ভাবনা ভাবায় ছেদ পড়ল বুয়ার আগমনে , আর সেও যেন বাস্তবে ফিরে এল ।
নিজেই নিজেকে বুঝাল এই ধরনের অবাস্তব বিষয় নিয়ে ভাবনার কোন মানে নাই, ভাবতে থাকেলই বরং তার মাথা আওলিয়ে যেতে পারে । ভাবনাগুলো সব একদিকে সরিয়ে সে পেপার খুলে বসল।

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ১১:২৬

রাজীব নুর বলেছেন: আজকের পর্ব টা ভালো লেগেছে।

১১ ই নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:৩৬

শ।মসীর বলেছেন: আমার ও ভাল লাগছে শুনে :)
অপেক্ষায় থাকি আপনার প্রতিক্রিয়ার।

২| ১০ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ১১:৪৯

করুণাধারা বলেছেন: আপনার গল্পের বিষয় এবং বর্ণনা ভঙ্গি দুটোই খুব ভালো লাগছে। তিনটি পর্ব আগ্রহ নিয়ে পড়েছি। মন্তব্য করতে এত সময় লাগে যে লগ ইন করা হয়না দেখে মন্তব্য করা হয়না।

পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।

১১ ই নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:৩৮

শ।মসীর বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ , খুবই ভাল লাগল শুনে। শুভকামনা আপনার জন্য ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.