নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

[email protected]

শ।মসীর

At present I am living in the consequences of a choice made earlier বেঁচে আছি এটাই আনন্দের.........।। ইচছা হয় সারাদিন ঘুরি পথ থেকে পথে ঘোরা হয়না..............................।।

শ।মসীর › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাড়িওয়ালির অশরীরি মেয়ে - ( ৫ম পর্ব- ৬ষ্ঠ পর্ব )

১৫ ই নভেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪০



৫ম পর্ব


সারাদিন অফিসে কোন কাজেই মন বসাতে পারেনি শানু । মাথার ভেতর খালি ঘুরছে গতরাতের ঘটনা । সে নিশ্চিত ছাদের কোনার লেবু গাছের পাশে সে সাদা শাড়ি পড়া একটা মেয়েকে দেখেছে । কিন্তু তার সাথের দুই বন্ধুর কেউ দেখেনি উল্টা হাসাহাসি করেছে ব্যাপারটা নিয়ে, তাই তার মন থেকেও খটকা জাচ্ছেনা । এমন না যে তারা কোন নেশ টেশা ও করেছিল । চাঁদের আলো আর সাদা শাড়ি অন্যরকম একটা আবহ তৈরি করে দিয়েছিল মেয়েটার মাঝে । কিন্তু অন্য দুইজন কেন দেখলোনা এটাও সে বুঝতে পারছেনা ।

অফিসে বসে সে কেবল নেট এ সার্চ করে গেছে , সার্চের টপিকস ছিল "জ্বীন" । কেনইবা জ্বীন লিখে সার্চ করছে সেটা তার ঠিক বোধগম্য হচ্ছেনা । এক ধরনের অস্হিরতায় ভুগছে সে । সার্চ করতে গিয়ে দেখল এই নিয়ে বাংলা উইকিপিডিয়ায়ও একটা পেজ আছে, অবাক করা ব্যাপার ই বটে । তবে সেটা তেমন একটা পরিপূর্ণ লেখা নয়, তেমন কোন ইনফো নেই , কিংবা জ্বীন এর অস্তিত্ত্ব নিয়ে ও খুব বিশদ কোন আলোচনা নেই । সামান্য ইতিহাস আর ইসলামে জ্বীনের কথা বলা আছে এই যা । এরপর ইমেজ অপশনে সব ফানি ফানি ছবি , মানুষের বানানো । বাকি যে লিংকগুলো সে পেল তা ও কোন কাজের লেখা না । আসলে তেমন কোন ইনফরমেশনই সে পেলনা ।

লাঞ্চ এর সময়ও সে আজ অন্যদের সাথে না গিয়ে একা একা সেরে নিয়েছে । মাথা থেকে মেয়েটাকে কোন ভাবেই সে দূর করতে পারছেনা । মাঝে মাঝে তার কিছুটা ভয় ও লাগছে এখন । সে একা ঐ বাসায় ফিরবে কিনা এইটাও মাথায় ঘুরছে । শরীর ভাল লাগছেনা এই কথা বসকে বলে সে বেশ আগেই অফিস থেকে বের হয়ে গেল আজকে । লক্ষ্যহীন ভাবে রাস্তায় ঘুরে বেড়াল অনেকক্ষন । বাসায় ফিরবে না কোন বন্ধুর বাসায় যাবে ঠিক করতে পারছেনা ।

সন্ধ্যার অনেকক্ষন পর বাসায় ফিরল সে। গেট ঠেলে ঢুকতে যাবে এমন সময় শুনতে পেল বাড়িওয়ালি উচ্চস্বরে চিতকার চেঁচামেচি করছেন । সামনে না এগিয়ে সে আবার বের হয়ে এল, কি ঘটনা জানতে চাওয়ার কোন আগ্রহ পেলনা সে, উল্টা বাড়িওয়ালির সাথে কোন ঝামেলা না হয়ে যায়, এই চিন্তায় সে কিছুক্ষন বাইরে ঘুরে তারপর ফেরার সিদ্ধান্ত নিল ।

"তালুকদার বাড়ি" - শানু যে বাসায় থাকে তার নাম । মালিক এর পুরো নাম কি সেটা না জানলেও এটা নিশ্চিত তিনি তালুকদার বংশের লোক! তার নামের শেষে তালুকদার আছে । ছয় কাঠা জমির উপর বানানো আট তালা বিল্ডিং । তার উপর শানুর চিলে কোঠার বসবাস । দোতলা তিন তালার একাংশ মিলিয়ে বাড়িওয়ালার ডুপ্লেক্স ফ্ল্যাট । বাকি কয়েকটা ফ্লোর দুই ইউনিট হলেও উপরের গুলো তিন ইউনিট । এই বাসার যে দিকটা শানুর কাছে ভাল লাগে সেটা হচ্ছে বাড়িওয়ালা ব্যাচেলর মানে ছাত্রদের কাছে বাড়ি ভাড়া দেন , যেটা অধিকাংশ বাড়িওয়ালাই করতে চাননা , অবশ্য এই ভদ্রলোকের ভাড়া দেয়ার পেছনে কারনটাও অজানা নয়, কারন এই এলাকাটি স্টুডেন্ট অধ্যুসিত, এখানে এখনও অত বেশী ফ্যামিলি ভাড়াটে পাওয়া যায়না । আর স্টুডেন্টদের কাছে ভাড়া দিলে টাকার পরিমানটাও একটু বেশীই পাওয়া যায় , অনেকে মিলে থাকে তাই তাদেরও আপত্তি থাকেনা, যেখানে বাসা ভাড়া পাওয়াটাই কঠিন ব্যাপার ।

তবে মানুষ যে ব্যাচেলর পোলাপানকে বাসা ভাড়া দিতে চায়না এর পেছেনের বেশ কিছু কারন এখন তার কাছে পরিষ্কার । বিশেষ করে স্টুডেন্টদের অনেকেই বাসাটাকে অতিমাত্রায় নোংরা করে রাখে । শুধু বাসা করলেও সারা যেত, ফ্ল্যাটের সামনের ফ্লোরটা পর্যন্ত অনেকে ইচ্ছাকৃত ভাবেই নোংরা করে । সিগারেট খেয়ে সেটার মোথাটা বাসার সামনেই ফেলে দেয় অনেকে লিফটে উঠার আগে । সবচেয়ে ভয়ংকর হচ্ছে এদের মাঝে সবচেয়ে বেশী বদ যেগুলা তারা জ্বলন্ত সিগারেট সহই লিফটে উঠানামা করে । ভার্সিটি পড়ুয়া পোলাপান কি করে এত ফাউল হয় তার মাথায় আসেনা । একটা বদ্ধ ছোট জায়গায় কোন আক্কেলে এরা সিগারেট সহ উঠে পড়ে ! হয় খেয়ে উঠ না হয় নেমে খা , এইটা এমন কি কঠিন কাজ । তার উপর মাঝ রাতে উচ্চস্বরে গান বাজানো কিংবা নিজেরাই গাইতে বসে যাওয়াত খুবই কমন ঘটনা । বাড়িওয়ালি মহিলা নিজেই স্বভাবে ছোট লোক হওয়াই আন্য ফ্যামিলি ওয়ালা ভাড়াটিয়ারা কেউ এগুলা নিয়ে খুব বেশী উচ্চবাচ্য করেননা । সবাই নিজের মত করে থাকেন ।
তবে এই বাড়ির সবচেয়ে প্যাথেটিক দিক হচ্ছে এর গ্রাউন্ডফ্লোর । এইখানে গ্যারেজের পাশাপশি দুই পাশে বেশ কিছু খুপড়ি টাইপ সিঙ্গেল রুম করা হয়েছে । একটাতে দাড়োয়ান থাকলেও বাকিগুলা নানা জনের কাছে ভাড়া দেয়া । এই জিনিস দেখে শানু বুঝে গেছে এই বাড়ির মালিক কিংবা মালিকের বউ- দুই জন অথবা যেকোন একজন অতি নিন্মরুচির মানুষ । তা না হলে কেউ নিজের এমন সাধের এত সুন্দর বাড়ির নিচে কয়েক হাজার টাকার জন্য এমন কান্ড করতে পারেনা । নিচের এই রুমগুলোতে আশেপাশের দুই তিনটা ড্রাইভার একটা রুম নিয়ে থাকে, একটাতে এক টেইলর তার টেইলারিং শপ সহ থাকে, কোন একটাতে বাড়িওয়ালির কাজের বুয়া থাকে পরিবার সহ , অন্যগুলাতেও লোক আছে, কোন কোনটাতে মনে হয় ফ্যামিলিও থাকে । একদিন সে তীব্র ঝগড়া ঝাটি হইচই শুনতে পেয়েছিল । কেবলমাত্র টেইলার লোকটাকেই তার ভাল মানুষ মনে হয়েছে, যার সাথে কদাচিত দুচারটা কথা হয়, দেখেও বুঝা যায় নীরিহ মানুষ । আর টেইলর থাকায় হালকা সুবিধাও আছে, কাপড়চোপড় অল্টার করানোর কাজটা ঝামেলা ছাড়াই করা যায় । এই টেইলর বাদে বাকি সব ভাড়াটেই দুতিন মাসের বেশী এখানে থাকতে পারে বলে তার মনে হয়না । কারন কাউকে এর বেশী সময় ধরে সে দেখেছে বলেও তার মনে পরেনা । বাড়িওয়ালির কারো কোন কিছু সামান্য অপছন্দ হলেই নগদে বাসা ছেড়ে দিতে বলে দেন ।

বেশ কিছুক্ষন বাইরে ঘোরাঘুরি শেষে শানু বিল্ডিং এ প্রবেশ করে, চারিদিকে এখন কেমন শুনশান নিরবতা, ঘন্টাখানেক আগে যে তীব্র চিতকার চেঁচামেচি হয়েছে তার লেশমাত্র নেই এখন, কেউ দেখে কোন কিছুই আঁচ করার কোন উপায় নেই । লিফটের দিকে এগিয়ে যাবে এমন সময় তার চোখাচুখি হয় টেইলরের সাথে, দেখে শানুর মনে হচ্ছিল টেইলর যেন তার অপেক্ষাতেই চেয়ে ছিল । শানু তার দিকে এগিয়ে যায় । টেইলর তার হাতে দুটা কাগজ ধরিয়ে দেয় আর আস্তে আস্তে বলে রুমে গিয়ে পইড়া দেখেন, কুরিয়ারে আসছে আজকে, চুপচাপ তাড়াতাড়ি উপরে যান গা । শানু ও কোন কথা না বাড়িয়ে লিফটে উঠে গেল ।








দরজা খোলা রেখেই বিছানার উপর বসে একটা সিগারেট ধরিয়ে হাতের কাগজ দুটোর দিকে তাকায় শানু । গতকাল থেকেই এমনি একটা ঘোরের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে সে, লিফটে উঠার সময় সময় কাগজ দুটা হাতে থাকলেও একবারও সে খুলে দেখেনি, ভেবেছে কোন লিফলেট টাইপের কিছু হবে । ভাজ খুলে পড়তে যাবে এমন সময় দরজার দিক থেকে ভেসে এল একটা কন্ঠ !!

আচ্ছা কি লেখা আছে ঐ চিঠিতে ?

দরজার দিকে তাকানোর সাথে সাথে শানুর হাত থেকে সিগারেট টা ফ্লোরে পড়ে যায়, তার মুখ হা হয়ে আছে , কোন কথা বের হচ্ছেনা । সে কিছু একটা বলতে চাচ্ছে, বলা যায় আসলে চিতকার করতে চাইছে কিন্তু কোন শব্দ করতে পারছেনা, চোখ দুটো বিষ্ফোরিত অবস্হায় আছে মনে হয় ।

মুচকি হাসি দিয়ে মেয়েটাই বলে উঠে ভয় পাবেন না, আমি আপনার কোন ক্ষতি করবোনা ।

শানু কি কিছুটা সম্বিত ফিরে পায় !! মনে হয়না , মেয়েটাকে কথা বলতে দেখে তার চোখে মুখে আরোও বেশী ঘাবড়ে যাওয়ার চিহ্ন ফুটে উঠে । সবচেয়ে ভয়ংকর হচ্ছে সে কোন শব্দ করতে পারছেনা ।

মাথা কিছুটা রেসপন্স করছে মনে হয় এখনও, শানুর মনে পড়ছে, কালকে রাতে লেবু গাছের পাশে যে মেয়েটাকে সে দেখেছে এটাই সে মেয়ে । এখনও সাদা শাড়ি পড়ে আছে । সে বুঝতে পারছেনা এটা কি কল্পনা না বাস্তব । মেয়েটাকে সে দেখতে পাচ্ছে, আবার মেয়েটাকে ভেদ করে আলো চলে যাচ্ছে, ছাদের গাছপালা দেখা যাচ্ছে, কেমন যেন কাঁচের দরজার মত ব্যাপার । অশরীরি কিন্তু পূন্য অবয়বের একটা মানুষ । শানু আবারও একটা চিতকার দেয়ার চেস্টা করল, কিন্তু কোন শব্দ বের হচ্ছেনা তার মুখ দিয়ে । মাথা সামান্য পরিমান রেসপন্স করছে, তার কেবল মনে হচ্ছে এখন অজ্ঞান হয়ে যেতে পারলে সবচেয়ে ভাল হত , কিন্তু তাও হচ্ছেনা । শব্দ করা কিংবা নড়চড়ার ক্ষমতা না থাকলেও তার দৃষ্টি শক্তি পুরোপুরি কাজ করছে ।

সে পরিষ্কার দেখতে পাচ্ছে মেয়েটার মুখের কোনে মুচকি হাসি লেগে আছে, শানুর এই অবস্হা দেখে যে সে খুব মজা পাচ্ছে সেটা বুঝতে শানুর কোন অসুবিধা হচ্ছেনা ।

আবারও মেয়েটা বলে উঠল আমাকে ভয় পাবার কিছু নেই, আমি এই খানেই থাকি, আমি দেখা দিতে চাইলেই কেবল কেউ আমাকে দেখতে পায়, অন্যরা দেখেনা ।
শানু চোখে অন্ধকার দেখতে পাচ্ছে, মনে হয় কারেন্ট চলে গেছে । সে জ্ঞান হারিয়ে বিছানায় লুটিয়ে পড়ে । দুটি ঘটনা আসলে একসাথেই ঘটে, কারেন্ট ও চলে যায় আর অমন সময়ই সে জ্ঞান হারাই । জ্ঞান হারানো সময়টুকু সম্ভবত এক মিনিটেরও কম হবে, কারন পড়ে যাওয়া জ্বলন্ত সিগারেট হালকা বাতাসে শানুর পায়ের পাতায় লাগার সাথে সাথেই তার জ্ঞান ফিরে আসে । রুমে লোডশেডিং এর কারনে ঘুটঘুটে অন্ধকার হলেও পাশের বিল্ডিং এর জেনারেটর এর কারনে বাইরে হালকা আলোর রেখা দেখা যাচ্ছে, চাঁদ এখনও আলো ছড়ায়নি আকাশে । ক্ষনিকের জন্য শানুর মনে ছিলনা সে ঠিক কোন অবস্হার মাঝে ছিল , মনে হতেই সে একটা চিতকার দেয়ার চেস্টা করলেও আবারও যেন তাকে বোবায় পেয়ে বসে । কোন শব্দ বের হচ্ছেনা মুখ দিয়ে, শানু আবারও মেয়েটিকে দেখতে পেল খোলা ছাদে দাঁড়িয়ে তার দিকে তাকিয়ে আছে । এমন সময় চারিদিক আবার আলো ঝলমল হয়ে উঠে, কারেন্ট চলে এসেছে , আজ এত তাড়াতাড়ি কি করে আসল অন্য সময় হলে হয়ত এই ব্যাপারটায় প্রথমে মাথায় আসত শানুর, এখন সে চিন্তা করার কোন পরিস্হিতিও নেই ।

মেয়েটা আবারও বলে উঠে, বললামতো আপনার কোন ক্ষতি হবেনা, আমাকে ভয় পাবার কিছু নেই । খালি চিঠি টাতে কি লেখা আছে সেটা আমাকে পড়ে শোনান । খুব জানতে ইচ্ছা করছে কি এমন লেখা আছে যে কারনে আম্মা এত ক্ষেপে গেল, চিতকার করে পুরো বাড়ি মাথায় তুলে ফেলল । অবশ্য উনি যেকোন ব্যাপারেই চিতকার করে বাড়ি মাথায় তুলে ফেলেন, সেটা যত সামান্য ব্যাপারই হোকনা কেন ।

কোন কারন ছাড়াই হঠাত করে শানু স্বাভাবিক অবস্হায় ফিরে আসে, সে অপলক তাকিয়ে আছে মেয়েটার দিকে, অশরীরি মেয়েটার দিকে, যাকে সে দেখতে পাচ্ছে, যেন তন্ময় হয়ে সে মেয়েটার কথা শুনছে ।

শানুর এই অবস্হা মেয়েটাও খেয়াল করেছে, কোনরকম হাসি নেই এখন তার মুখে । স্বাভাবিক থেকে সে বলে যাক আপনার জ্ঞান ফিরেছে, এখন নরমাল আচরনও করছেন । আর ভয় পাবেন না আমাকে । আমাকে ভয় পাবার কিছু নেই, আমি কারো কোন ক্ষতি করিনা , আমার মত থাকি । গতকাল কি মনে করে হঠাত আপনাদের আড্ডার গল্প শুনে আপনাকে দেখা দিতে ইচ্ছা করল, তাই লেবু গাছের পাশে দাঁড়িয়ে ছিলাম যাতে কেবল আপনিই দেখতে পান ।

শানু এবার তোতলানো শুরু করে । আ আ আপনি আপনি কে ?? কোন রকমে সে উচ্চারন করে । চোখে মুখে আবার ভয় ফিরে আসে তার ।

শানু আর কোন শব্দ করার আগেই মেয়েটি বলে উঠে আমি কে সেটা জানার অনেক সময় পাবেন। এখন উঠেন , এক গ্লাস পানি খেয়ে নিন । তারপর আমাকে চিঠি দুটো পড়ে শোনান ।

মেয়েটার কথা শেষ না হতেই শানু কেমন মোহগ্রস্তের ন্যায় উঠে পানি খেতে গেল ।



চলবে

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ৮:১৩

করুণাধারা বলেছেন: এমন জায়গায় শেষ করলেন!!

এরপর কয়েক পর্ব একসাথে পড়বো।

১৫ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ৮:৪৮

শ।মসীর বলেছেন: শুভকামনা রইল ।

২| ১৫ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ১০:১১

রাজীব নুর বলেছেন: ঢাকা শহরের বাইরে গেলেই আমি সাদা শাড়ী পরা মেয়ে দেখি। মাথার চুল থাকে খোলা। আমাকে দূর থেকে দেখে। আমি চাইলেই হাওয়ায় মিলিয়ে যায়।
যাকেই এই কথা বলেছি, তারা কেউ বিশ্বাস করে নি।

১৭ ই নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:৫৩

শ।মসীর বলেছেন: বলেন কি ? ঢাকার বাইরে দেখা যাবার কারন কি ? নাকি ঢাকার বাইরে যাবার সময় আপনি এমন কোন ফেসিনেশনে ভোগেন যে পরী টাইপ কেউ যডি দেখা দিত :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.