নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি একজন অভিনেতা, ডিরেক্টর, রাইটার, এডিটর এবং কালারিস্ট।

শামস্ সাকী

আমি খুব ছোট থেকেই প্রচুর পড়ি। কোনো বাছবিচার নাই। আসলে বলা ভালো আমি বই খাই। আর মাঝে মাঝে লিখি তবে ঠিক নিয়মিত নয়। আর লেখাগুলো শুধুই নিজের জন্য লিখতাম। এই প্রথম কোনো ব্লগে লেখার সাহস করলাম। হয়তো কখনও কারও দুঃসময়ে ভালো লেগেও যেতে পারে। আমি কিন্তু শুধু নিজের জন্যই লিখি। একারনে আমি কেয়ার করিনা লেখাটা কি হচ্ছে না হচ্ছে না

শামস্ সাকী › বিস্তারিত পোস্টঃ

দেয়াল

২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ ভোর ৫:১৭

এক

ভাই-বোনের সম্পর্ক!
বাবার মুখে এই কথা শুনে চমকে উঠলো সারাহ্।
আসলেই বুঝতে পারছিলো না তার সাথে রিলশেনটা আসলে কী হতে পারে!
নাহ্! আর যা-ই হোকনা কেন, এইটা মােটেও হবার নয়। ফাক্ ভাই-বোন!!!! নো ওয়ে ....
এই ভাই-বোন রিলেশনে অনেক বিধি-নিষেধ চলে আসে। ও তো তা চায় নাে ও চায় আসলে স্ট্যাবল কিন্তু আনস্ট্যাবল রিলেশন।
এ কিছুতেই মেনে নেবার নয়।

আর ওদিকে সুমিত নিজের চারপাশে নিরাপত্তার যে দেয়াল তৈরি করে রেখেছে, তার ফাঁদেই আটকা পরে থাকলো।
এখনও সে নিজেকে বোঝাচ্ছে "আমি বাঁধা পড়ার লোক নই"।
সামান্য অসগ্লগ্ন মূহুর্তে ঘটে যাওয়া যাতনায় নিজেই ফাঁদে পরে যাবে চিরদিনের মতো। মুক্তবিহঙ্গের মতো একাই থাকতে চায় সে।দেয়ালগুলো এখন পাথরের মতো লাগছে ওর কাছে।

আর সারাহ্ এতক্ষণ খাটে বসে ছিল। এতক্ষণ মেজাজ খারাপ হয়ে ছিল। এবার শুয়ে পরলো, মাথায় দুষ্টবুদ্ধি ঘুরঘুর করছে।
" শালা পোলাপানই রইয়া গেল, পাইয়া নিই ঘরে একবার। দেখি কতক্ষণ সন্ন্যাসী সাজতে পারে।"

ওদিকে নিজের গড়া দেয়ালে মাথা খুড়ছে সুমিত।
"বাঁধন আমার নয়..."

হঠাৎ করেই পুরনো সেই সময়ের কথাগুলো মনে পড়ে যেতে থাকলো সুমিতের।
"ওহ লুসিফার তুমি এভাবে একা যেওনা। আমাকে উথাল-পাথাল ভাবনার মাঝে ফেলে। আজকে আমিই বা কেন কথাগুলো টানছি। ধুশ্ শালা নিজেরে সামলা হারামজাদা।" নিজেকেই শাসন করছে সে।
তবু ধীরে ধীরে অতীতের দিকে যাচ্ছে।
মনে পরতে শুরু করছে সারাহ্ এর সাথে যেভাবে পরিচয় হলো।




দুই


অনেক অনেকদিন আগের কথা। আরে না না রূপকথার মতো অতো-ও না। এই দেড় কি দুবছর হবে।
থাপ-থাপ, থাপ-থাপ, বাসের গায়ে বাড়ি দিয়া হাত গরম করে ফলেছে হেলপার। বাস ধানমন্ডি, ঝিকাতলা পার হয়ে সিটি কলেজের বামে গিয়া ডানে ইউটার্ন নিল।
"ওস্তাদ বায়ে দেইখ্খা প্লাস্টিক, বায়ে প্লাস্টিক: হোই লাগায়া দিমু ... ওই রিক্সা ওইত্ বায়ে সরা .. ওই লাগলো লাগলো ... ওস্তাদ সোজা বাড়ান ডাইনে রাইক্খা ... ওই খা**-**লা কানে যায়না ... বারা ব্যাটা খাইয়া দিমু একদম ... ওই খালি সর ..."
আবার বাড়ি থাপ-থাপ, থাপ-থাপ, থাপ-থাপ যাবে নিউমার্কেট হয়ে মতিঝিল।
রাস্তা ভরা বিভিন্ন রকম শব্দ।
এর ফাঁকে অনেকগুলা দোকানের গান মিলে উদ্ভব হচ্ছে ভিন্ন কোন কথা-সুর।
"

"
"মামা, নামবেন না। নিউ মার্কেট তো আইস্সা গ্যাছে গা। আপনের তো সিটি কলেজ নামার কথা। দুই টেকা বেশি দিবেন কইলাম।"
ঘুমিয়ে পড়ছিলো সুমিত। সারা রাত কাজ করে সকালে যাচ্ছিলো কিছু একটা কিনতে। কিন্তু ঠিক নির্দিষ্ট কিছু না। পকেটে টাকা থাকলে ওর আবার হাত-পা কেমন করে। কিছু খরচ না করে ঘরে ফিরলে ঘুম হবে না। তড়িঘরি করে উঠলাে। হঠাৎ ই কি করে য্যানো পাশের সিটে একটা লেডিস ঘড়ি পরে থাকতে দেখলাে।
"কিরে বাবা! আমার কি হেল্যুসিনেশন হওয়া শুরু করলো না-কি। মোটে তো একটা রাত।"
চকিতে একবার পুরো বাসে চোখ বুলিয়ে আবার দৃষ্টি ফিরালাে।
"নাহ্, মালটা আছে তো!"
আবার সামনে আবার তাকালাে।
একটা মেয়ের পেছনটা দেখা গ্যালো। মনে হলো এই সিটেই বসেছিলো, তার মানে মালটা তারই হবে। আবার দেখলাম মেয়েটার পেছনটা। নাহ্ রাত জেগে ভোঁতা হয়ে আছে স্নায়ু। অন্য সময় হলে ফিগারটা আর একটু ভালো করে দেখতে দেখতে নামা যেতো। উফ্ফ্ বাপ্স...
পরক্ষনেই হিরো হবার লোভটা সামলাতে পারলাে না।
টপ করে ঘড়িটা তুলে নিয়ে পিছন পিছন নামলো, পাছাটার মাপ নিতে নিতে।
"৩৮ তো হবেই, নিদেনপক্ষে ৩৬। " ভাবলো।
"এই যে মেয়ে, এই..."
বুকের কাঁপুনি বাড়িয়ে দিয়ে ঘুড়ে তাকালো মেয়েটা।
সুমিতের মনে হলো সিনেমার নায়িকার মতো করে ঘুরলো মেয়েটা।
সিনেমার শট হলে তিনবারই দেখাতো মাস্ট। তিনবার না ঘুরলেও সুমিতের চোখে তিনবারই ঘুরতে দেখলো ওকে।
হাল্কা একটু পার্ট মেরে মাথাটা একটু নিচু করে, চুলটা ডান হাত দিয়ে পেছনে ফেলে বাম হাত দিয়ে ঘাড়ের পেছনের চুলে একটা ঝাকি মেরে বললো, " এটা তোমার ই তো, নাহ্"
বয়সে অনেক ছোট হবে ভেবে তুমি করেই বলেফেল্লো, তারপর স্লোমোশনে এক পা এগিয়ে গেলো।
কল্পনায় দেখলাে হাসি হাসি মুখকরে এগিয়ে এসে নায়িকা বলল,
"ধন্যবাদ ভাইয়া। এটা আমার অনেক প্রিয় ঘড়ি ছিল। ওফ কিভাবে যে পড়লো।"
দাঁত দিয়ে নিচের ঠোঁট কমড়ে ধরে বললো," চলেন এই উপলক্ষে আপনাকে কফি খাওয়াই।"

আর বাস্তবে আপনমনে বলে উঠলাে," না না, কিযে বলো। আমি খাওয়াবো আজ। বালটা পেলাম মাত্র (ক্লায়েন্টদের সাথে মস্করা করে বিলকে বাল বলে হাসায় ও। সেটাই বেরিয়ে গ্যালো জিভ গলে।)

হঠাৎই হাত থেকে ঘড়িটা ছিনতাই হয়ে গ্যালো।
তারপর কি-জানি একটা আসতে দেখেও ক্লান্ত শরীরটা রিফ্লেক্স দেখাতে পারলো না।

ঠাস্স্স্।

সুুমিত গালে হাত দিয়ে বসে পড়লাে; ফুটপাথেই।
চারপাশ থেকে ওকে ঘিরে হাসির একটা প্রতিযোগিতা শুরু হলো। মনে হলো যেন পুরো পৃথিবীটাই ওর দিকে চেয়ে আছে।
" নাহ্ আর কখনো উপকার করা যাবেনা!" ভাবনাটাও শেষ হয়নি,
একটা মেঘ যেন আমাকে ঢেকে ফেললো। তাকিয়ে দেখে মেয়েটা।
বাপস্ দৌড় দিবে পায়েও জোড় পাচ্ছে না।
এদিকে একটা হাত ফাঁক দেয়ে ধাক্কা দিলো,"আমার দুই টেকা না দিয়া দৌড়াইয়া নাইম্মা গ্যালেন ক্যা?"
বাসের কন্ট্রাক্টর,"ভ্যান্দার মতো চাইয়া না থইক্কা টেকা বাইর করেন।"
মেয়েটা কন্ট্রাক্টররে ধাক্কা দিয়ে সরিয়ে দিয়ে কি-যেন হাতের মধ্যে গুঁজে দিলে, ব্যাটা চলে গেল।
ঠোট ফাক হতে দেখলো সুুমিত; একটা হেব্বি ঘসামাজা রাবিন্দ্রিক কন্ঠ কানে গেল। অথবা বলা ভালো আংশিক গেলো, কান তখন্ও
ভোঁ ভোঁ করছে। যেন বহুদুরে এ্যাম্বুলেন্সের .. না এ্যাম্বুলেন্স না ঠিক, ফায়ার সার্ভিসের সাইরেন বেজে যাচ্ছে একটানা।
" উঠুন, গাধার মতো বসে আছেন ক্যানো। চড় খাওয়ার কাজ করলে কি চুমু পাবেন!"
আবার অনেক দুর থেকে হাসির শব্দ হতে লাগলো বৃটিশ ডেইলি সোপের ব্যাকগ্রাউন্ড সাউন্ড ইফেক্টের মতো।
"কি ভাই আপনারা কি নাটক দেখতেছেন? না সিনেমার স্যুটিং? এদিকে তাকায়া আছেন ক্যান? এক্করেরে চোখ গাইল্লা দিমু!!
যান সামনে থেকে।"
শুরু থেকে ভাবতে লাগলাম কি এমন করলাম।
এদিকে একটা নরম হাত যেনো টেনে তুললো আমাকে।
"নাম"
"রামিন"

"আমার নাম রামিন না। সুমিত। এমনকি আমার কোন বন্ধুর নামও রামিন না। এমনকি আমার চৌদ্দপুরুষ ও এমন নাম শোনেনি। কিযে হলো আজ। কার মুখ দেখে যে উঠছিলাম, থুক্কু আমিতোতো ঘুমাই ই নাই" বিড়বিড় করছে সুমিত।

রিনরিনে স্বরে একটা কথা যেন বহুদুর থেকে ভেসে আসলো
" আমি সারাহ্"



তিন


মন্ত্রমুগ্ধের মতো ছত্রিশের পিছে পিছে হাটছে সুমিত। নিউ মার্কেটের দুই নম্বর গেট দিয়ে ঢুকে এক নম্বর গেটের দিকে যাচ্ছে
সারাহ্ লিপস্টিক, নেইলপলিশের দোকানগুলো দেখতে দেখতে। দোকানের ছেলেগুলার কথা শুনে ও বুঝলো মেয়েটা প্রায়ই আসে এখানে।
নিউমার্কেটের ভেতরে এক নম্বর গেটের কাছের একটা নাস্তার দোকানে ঠাঁই হলো ওদের। একটাই টেবিল খালি ছিল।
এক ভদ্রলোক ধীরে সুস্থে খালি টেবিলটার দেকে যাচ্ছে; সারাহ্ এক লাফে তাকে পাশ কাটিয়ে দখল করে বসলো টেবিলটা।
বসেই হাতের ইশারায় সুমিতকে ডাকলো।
ওর হয়েছে ডাবল যন্ত্রনা, না পারছে পালিয়ে যেতে, না পারছে দাড়িয়ে থাকতে। সামনে দোকানের দিকে একবার তাকালো।
বেশ ভালোই গোছানো দোকান। ঠিক যেখানে যা থাকার কথা তা-ই আছে তবু কি যেন অসঙ্গতি রয়ে গ্যাছে।
এই অসঙ্গতিটাই ওকে খোঁচাচ্ছে আচ্ছা করে।
“বালটা আর কোনো রাইত কি জাগছ নাই, বোকা**দা। কি হইলো তর আইজকা। কান ধর।” নিজেকে নিজে আবার শাসালাে।
চারদিকের দোকানগুলোর দিকে আর একবার দৃষ্টি বোলালো। তারপর আবারও ওদের দোকানটা খুটিয়ে দেখতে লাগলো।

তার পরই বোঝা গ্যালো কী অসঙ্গতি। হাসি ফুটে উঠলো ঠোঁটে।
ওখানে কফি, চিনি, ফ্লেভার্ড মল্ট ড্রিংসের সাথে একটা গর্ভবতী মহিলাদের জন্য হরলিক্স এর বৈয়াম। ওটা তো ওখানে থাকার কথা না।
আপন মনে হাসতেই থাকলো।

“ কি হলো, কান ধরে দাঁড়িয়ে আছেন ক্যান!”
বোকা বোকা লাগলো নিজেকে। তাইতো কান ধরে আছে! চট্ করে হাত নামালো। বুঝতে পারলাে না কি করা উচিৎ।
ইশারায় ওকে হরলিক্স এর বৈয়ামের দিকে দেখালাে।
সাৎ করে মুখঘুরিয়ে একপলক দেখেই আবার ওর দিকে ফিরলো নায়িকা।

"ওরে বাবা আবার কঠোর গয়ে উঠেছে দৃষ্টি। কী-যে পাপ করছিলাম ঘড়িটা দিতে গিয়ে।" ভাবছে ও।
পাশের দোকানের পিচ্চি একটা ছেলে অডিও প্লেয়ার নিয়ে গুতোগুতি করছে।

“ এইদিকে আসেন জনাব। না-কি এবার ও হাত ধরে আনতে হবে! এরপর কিন্তু হাতটা আর নরম লাগবে না। বুঝছেন!”
হঠাৎই ছেলেটার প্লেয়ার চালু হয়ে গ্যালো। গান বাজতে শুরু করলো, ‘জয় জগা নন্দন, ঘটি বাটি বন্ধন। পয়সা নাই তার করবো কি।
অভাবের সংসার, পোলা মাইয়ার হাহাকার, ঘরবাড়ি ছাইরা ভাগবো নি….’
শালা এখানেও স্যাটায়ার, বাল।

“এখানে বসেন, আর কিন্তু মুখে বলবো না”
সত্যি সত্যি আতন্ক পেয়ে গ্যালো সুমিতকে।
"আফা খাইলে বহেন, নাইলে যানগা। আফনের লাইগা একটা কাস্টমার গ্যাছে গা কইলাম"
দোকানের ছেলেটা ঘ্যান ঘ্যান শুরু করলো।
দু’টা লাচ্ছির অর্ডার দিলো সারাহ্। সুমিত বসতে যাচ্ছে ;
"হুমম,“
আবার দাড়িয়ে পড়লাে।
“আচ্ছা মুশকিলে পড়লাম তো, আপনি কি এখনো ডুডু খান নাকি।”
চোখ গরম করে ওর দিকে যেন দুইটা জ্বলন্ত কয়লা চেয়ে আছে। সভয়ে বসলাে।
"ওই ছেড়া যা এইহাস্থে। একটা থাপ্পর দিমু, আবার ওইটা তোলে ..."
দোকানের ম্যানেজার একটা পিচ্চি টোকাইকে খেদাচ্ছে।
তারপর আবার নিরবতা। পাশের দোকানের প্লেয়ার আবার সচল হলো।
‘জয় জগানন্দন ঘটিবাটি বন্ধন
পয়সা নাই তার করবো কি…
বেড়া ফাঁকা পাইয়ে
কুত্তা ঘরে যাইয়ে
চাইল ছড়ায়ে মাইরি করছে কি…’

আবার সারাহ্ ভ্রু কুঁচকে ওর দিকে তাকালো। এই ফাকে দোকানের ছেলেটা লাচ্ছি নামিয়ে রাখলো।
সারাহ্ একটা গ্লাস একটা টেনে নিয়ে দশ সেকেন্ড কি যেন দেখলো।
তারপর মুখ তুললো আবার। সুমিত আবার সিটিয়ে গেল।
"সম্পুর্ন অপরিচিত একজনকে অনুমতি না নিয়ে তুমি বলা মানে কি জানেন!"
ও ক্যাবলার মতো হা করে তাকিয়ে থাকে। কথা খোঁজার চেষ্টা করে। এমনিতেও মেয়েদের সাথে অতটা ইজি না।
মানে একে তো ওদের কো-এডুকেশন ছিলনা আবার পড়ালেখায় বেশ সময় দিতে হতো, মায়ের প্রেশারে।
মায়ের নজরদারিতে কখনও মেয়েদের সাথে মেশার সুযোগ ছিলনা ওর। আর ওর মা সর্বোচ্চ দিয়ে ওকে প্রোটেক্ট করে গ্যাছেন
যাতে কোন মেয়ে ভুলেও যেন তার লক্ষীছেলেটার মাথা খেতে না পারে।
সুতরাং পরে আর মেয়েদের সাথে বন্ধুত্বের সাহস করা হয়ে ওঠেনি। আর অফিসের মেয়েগুলাকে ও বাটে না পরলে ঘাটাতে যায় না,
পাছে ওর দুর্বলতা ধরা পরে যায়।
"এর মানে হল ফট করে কারো বিচিতে হাত দেয়া। এই জ্ঞানটুকু হয় নাই।" কড়া চোখে সারাহ্ তাকিয়ে থেকে মুখ খুললো।
এবার সুমিত পুরাই বলদ। ওদিকে চলছে কুঠারাঘাত," তার উপর আমার প্রিয় ঘড়িটাকে বাল বলছেন। দাঁতগুলো যে সাথে আছে শুকুর করেন। "
সুমিত আস্তে আস্তে ওর মুখ থেকে দৃষ্টি নামাতে থাকে।
"আবার গাধার মত কি দেখছেন? এই ওই দিকে কেন? চোখের দিকে তাকান। খবরদার বুকের দিকে তাকাবেন না। আমি সার্কাস দেখাতে আসি নাই। চোখের দিকে তাকান…

তাকিয়েই বুঝলো ভুল করে ফেলেছে…..

"আপনাদের মতো

to be continue

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.