![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পসিটিভ স্কুলের মাধ্যমে আমরা পুরো বাংলাদেশ এ পসিটিভ মানসিকতা ছড়িয়ে দিতে চাই। বিজ্ঞান এবং পসিটিভ সাইকোলজির জ্ঞানের সাহায্যে, আমরা বাংলাদেশিদের উন্নত মানের সেবা বিলিয়ে দিতে চাই। আধুনিক, বিজ্ঞানসম্মত কিন্তু সেই সাথে আকর্ষণীয় পসিটিভ কনটেন্ট এর মাধ্যমে তরুন বাংলাদেশিদের মানসিক, সামাজিক, এবং শারীরিক উৎকর্ষতা বাড়াতে চাই।
যে বই পড়ে তাকে ভালোবেসো না।
তার সাথে তোমার লাইফ কিন্তু “হুমায়ুন আহমেদ” এর বইয়ের মতো ইন্টারেস্টিং হতে পারে।
যে বই পড়ে তাকে ভালোবেসো না।
বই কিন্তু তোমার সতীন হতে পারে। “বনলতা সেন” অথবা “বিপাশাকে” তার প্রেমিকা ভেবে ভুল করতে পারো।
যে বই পড়ে তাকে ভালোবেসো না।
সে তোমাকে “বেগম রোকেয়ার” মতো মহিয়সী হতে সাহায্য করতে পারে।
যে বই পড়ে তাকে ভালোবেসো না।
সে তোমার স্বপ্নের কথা শুনতে চাইবে. উপহার হিসেবে “অরণ্যের দিনরাত্রি” পেতে পারো।
যে বই পড়ে তাকে ভালোবেসো না।
সে “অগ্নি-বীণার” মতো বিদ্রোহী হতে পারে।
যে বই পড়ে তাকে ভালোবেসো না।
সে “মিসির আলীর” মতো চিন্তাশীল হতে পারে। সে শুধু সমস্যার কথা না বলে সমাধান বাতলে দিতে পারে।
যে বই পড়ে তাকে ভালোবেসো না।
সবসময় নতুন কিছু করার ইচ্ছা থাকবে। তার কাছে জীবন হলো “দেশে বিদেশে” এর মতো শ্রেষ্ঠ রম্য রচনা।
যে বই পড়ে তাকে ভালোবেসো না।
তার মন ঠিক “বাচ্চা ভয়ংকর কাচ্চা ভয়ংকর.”
যে বই পড়ে তাকে ভালোবেসো না।
সে “মাসুদ রানার” মতো সব সময় সব বিপদ থেকে উদ্ধার করতে পারে।
যে বই পড়ে তাকে ভালোবেসো না।
“আট কুঠুরি নয় দরজার” গল্প বলবে যা তোমার রক্ত টগবগ করতে পারে।
যে বই পড়ে তাকে ভালোবেসো না।
“জোছনা ও জননীর গল্প” তোমাকে পড়াবে এবং তুমি অঝোরে কাঁদতে হবে।
যে বই পড়ে তাকে ভালোবেসো না।
সে তোমার ছেলেমেয়েদের “নকশী কাঁথার মাঠের” গল্প শোনাবে।
যে বই পড়ে তাকে ভালোবেসো না।
সে ভয়ংকর, সে মায়াবি। হঠাত করে তোমার “হাতে কয়েকটি নীল পদ্য” ধরিয়ে দিতে পারে।
যে বই পড়ে তাকে ভালোবেসো না।
তাকে ছাড়া কিন্তু তোমার মুস্কিল হয়ে যাবে, তার সাথে প্রতি মুহূর্ত “দারুচিনি দ্বীপের” মতো উত্তেজনার হতে পারে।
যে বই পড়ে তাকে ভালোবেসো না।
সে তোমার মুল্য দিবে রাজকন্যার মতো. একদিন হয়তো তোমাকে “রূপা” বলে ডাকবে এবং বলবে “আজ আমি কোথাও যাবো না। “
লেখাটি পসিটিভ স্কুলে প্রথম প্রকাশিত হয়। তোমার কাছে সত্যিই যদি মুল্যবান মনে হয়, এই লেখাটি শেয়ার করতে পারো আমাদের উৎসাহ দিতে।
তোমার বইয়ের প্রতি ভালোবাসার কথা কমেন্ট করে জানাতে পারো অথবা আমাদের ইনবক্সে জানাতে পারো। এরকম আরো পসিটিভ স্কুলের গল্প পড়তে পারো অথবা আমাদের ভিডিও দেখতে পারো।
শুরু হোক তোমার positively awesome হবার পথচলা।
©somewhere in net ltd.
১|
০৩ রা জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২৪
আব্দুল্লাহ্ আল আসিফ বলেছেন: পজিটিভ স্কুল কী?