![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একটি ছেলের বুকের মাঝে লুকিয়ে ছিল অনেক না বলা কথা । সাগর পাড়ে বসে বসে বালুর মাঝে আঙ্গুল দিয়ে লিখত সে কত কবিতা । ছিল তার অনেক কিছু আবার কিছুই ছিলনা, অশ্রু ভরা চোখ সারাটি রাত । বালুর মাঝে কাটাকুটি, সাথে পুরনো কিছু স্মৃতি, সুরটা এসে বসলে হতো গান । আকাশটা শুনতো তার সব গান - নামতো সে বৃষ্টি হয়ে বৃষ্টি অশ্রু মিশে একাকার । যদি ছেলেটা একটু হাসে । সেই ছেলে চায় আজ হাসতে, নীল সাগরে নাও ভাসাতে । কেও কি যাবে তার সাথে? রাখবে কি হাত তার হাতে ? এইতো আমি সেই ছেলেটি, হাতটি মেলে দাঁড়িয়ে আছি
জোছনা রাতে কি কখনো বৃষ্টি হয়?
বৃষ্টির ফোঁটাকে কি মনে হয় ঝরে পরা জোছনা
কিংবা সে রাতে কি নক্ষত্র জাগে ?
কালো মেঘ ভেদ করে আসে নক্ষত্রের আলো ।
এমন রাত কি কখনো আসবে না !
বৃষ্টি, জোছনা আর আকাশে হাজার নক্ষত্র ।
চাঁদ আর নক্ষত্র অবিরাম যুদ্ধ করবে,
কে বেশি আলোকিত তা নিয়ে ।
যে নক্ষত্ররা মরে গিয়ে ছিলো বহুকাল আগে,
একটি মেঘ হিমালয়ের ওপাশে ঘুমিয়ে ছিলো এতকাল ।
কালো গুহায় আলো জমিয়ে রেখেছিলো চাঁদ ।
নক্ষত্রের পুর্নজন্ম হবে,
মেঘের ঘুম ভাঙবে,
গুহা হতে বের হবে চন্দ্রিকা যে রাতে ।
আর আমি অতি সামান্য কবি
মাতাল হয়ে দেখবো রাত্রির ত্রিরূপকে ।
বৃষ্টির ফোঁটাকে ঝরে পরা জোছনা ভেবে,
দুহাত মেলে করবো জোছনা-স্নান
©২০০৯
©somewhere in net ltd.