![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মানুষের পাশে মানুষ দাড়াবে, মানুষের দিকে দুহাত বাড়াবে
পারিবারিক চাপ, কাজের ক্ষেত্রে চাপ, বন্ধুদের চাপ
সব কিছু মিলিয়ে আজ নিজেকে মানসিক রোগি মনে হয়।
অনেক ভেবে চিন্তে সিদ্ধান্ত নিলাম একজন ভাল মানসিক ডাক্তারের সাথে কথা বলার।
যদি আপনারা আমাকে একটু হেল্প করেন, একটু কষ্ট করে কয়েকটা ভাল ডাক্তারের ঠিকানা দেন
১৯ শে নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:২৪
মোঃ শরিফুল বলেছেন: ভাই আমি দেশের বাহিরে অবস্থান করছি।
ফোনে যদি কোন ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করার ব্যাবস্থা থাকে, তাখলে অনেক উপকার হত
২| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:০২
দ্যা আহমেদ মামুন বলেছেন: আপনি শ্যামলির শিশু মেলায় গিয়ে শেখ হাসিনা জাতীয় মানসিক হাসপাতালে যোগাযোগ করতে পারেন।
সেখানে সরকারি ভাবে বেশ ভাল চিকিৎসার ব্যবস্থা আছে।
ডা. মোহিত কামাল সাহেব ওখানে বসেন।
১৯ শে নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:২৫
মোঃ শরিফুল বলেছেন: আমি বর্তমানে বাংলাদেশর বাহিরে অবস্থান করছি।
ফোনে যোগাযোগ করার ব্যাবস্থা আছে কি
৩| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:০৫
এখনই সময় বলেছেন: নিজেকে মানসিক রোগী ভাবার জন্য কি কি কারন দেখতে পারছেন?
অথ্যাত আপনি নিজের কোন কোন কাজ গুলো অস্বাভাবিক বলে আপনার কাছে ধরা পরছে...
সেটা বললে একটু ধারন পাওয়া যেত আপনার জন্য কি ধরনের ডাক্তার দেখানো প্রয়োজন।
১৯ শে নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:২৮
মোঃ শরিফুল বলেছেন: অনেক ধরনের কারন দেখতে পাচ্ছি:-
১) মনে হচ্ছে আমি খুব তারাতারি মারা যাব
২)কঠিন কোন রোগে আক্রান্ত
৩)নিজের উপর আস্থা নাই
৪) এলো মেলো সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলি
৫) নিজে নিজে কথা বলি (অনেক চেষ্টা করেও বন্ধ করতে পারিনা)
৬) কল্পনায় অনেক বড় ব্যাবসায়ী হয়ে যায়
আরো অনেক সমস্যা
৪| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:০৫
মুহাম্মদ এরশাদুল করিম বলেছেন: ভাই এই ইসু্টা নিয়া আমি অনেক দিন কাজ করছি। মানসিক স্বাস্থ্য এবং মানবাধিকার নিয়ে আমার একটি আর্ন্তজাতিক প্রকাশনা আছে । কিন্তু আপনার সমস্যাটি বুঝতে পারলে ভালো হতো।
আপনি দেখি আবার আইনের উপর লেখা দিয়েছেন। ভাই কি একই গোত্রের নাকি? সমস্যাটি বলে যোগাযোগ করতে পারেন- [email protected]
৫| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:১৯
কাঠুরিয়া. বলেছেন:
একজন মানুষ যখন নিজে বুঝতে পারে যে সে মানসিক রোগী
সেই রোগ সে নিজেই সারাতে পারে।
কিন্তু যখন সে নিজে বুঝতে পারে না, কিন্তু আসে-পাশের সবাই বুঝতে পারে
তখন ডাক্তারের কাছে যাওয়ার প্রয়োজন হয়।
আমি এই বিষয়ে ডাক্তারের কাছে যাইতে পছন্দ করি না।
আমাদের দেশের ডাক্তাররা ৫ মিনিটে মানসিক রোগের চিকিৎসা দেন, .........
যা খুবই ভয়ঙ্কর !!!!!!!!!!
[ অনেক আগের মন্তব্যঃ
আমি মানসিক ভাবে অসুস্থ হয়ে যাচ্ছি। বুঝতে পারছি, ডাক্তারের শরণাপন্ন হওয়া দরকার।
দ্রব্য মূল্যের বাজারে আমি পারিবারিক ভাবে দুরব্যাবহার করছি সবার সাথে, যা আমার স্বভাবে কোনদিনই ছিল না। আড্ডাবাজ আমি, এখন শুধু অফিস আর বাড়ি। রাস্তায় হাঁটতে ভয় পাই, কখন কোন দুর্বৃত্ত অথবা আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতে মারা পরি। এবার ঈদে বাড়ি যাব না, এই মহাসড়ক অতিক্রম করার ভয়ে। আমার কন্যা বড় হচ্ছে, আমি কি করবো-- আমি কি পারবো আমার কন্যাকে সুস্থ জীবনের নিশ্চয়তা দিতে?
রাতে ঘুমতে পারি না, বিনিদ্র রজনী পার করি প্রতিনিয়ত, কোন কাজে মনোযোগ বসাতে পারি না। আতঙ্কিত জীবন যাপন করি। ধীরে ধীরে আমার সমস্ত বিশ্বাস ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে।
হে ঈশ্বর কেন আমাকে আফ্রিকার গহিন বনে জন্ম দিলা না ???????
]
৬| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:২২
মোহাম্মদ আনোয়ার বলেছেন: ব্লগার লুলু পাগলারে জিজ্ঞাসা করতে পারেন ??????????
৭| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:২৮
আজাদ আল্-আমীন বলেছেন: Dr. Hidayetul Islam
MBBS, DPM (Lon)
Psychiatrists
Monorog Clinic. H-13, Rd-11, Black-A Mirpur
9005050 (C)
----------------------------------------------
Concord Arcadia, H-1 & 2, Rd-4/A, DRA
8610770 (C), 01711437771 (M)
সমস্যা ছোট হলেও ডাক্তারের স্মরানাপন্ন হওয়া উচিত। পোস্টে অনেকে মজা নিচ্ছে। এটা ঠিক না। আমাদের সকলের সচেতনতা জরুরী।
Click This Link
১৯ শে নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:৪০
মোঃ শরিফুল বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ
৮| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:৩৪
সাকিব। বলেছেন: দেশের বাইরে না হয় খাগরাছড়ি নাই কিনতু কোনো সুনদর জায়গাও কি নাই ? ঐখানে ঘুরে আসেন ...।
১৯ শে নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:৩৭
মোঃ শরিফুল বলেছেন: আপনি যদি দেশের বাহিরে কাজ করেতেন তাখলে বুঝতে পারতেন একদিন ছুটি নেয়া যে কি ঝামেলার
৯| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৪:৩২
আকরাম বলেছেন: মোঃ শরিফুল @আপনি দেশের বাহিরে স্কান্ডিভিয়ান কোন দেশে থাকলে আমার সাথে যোগাযোগ করুন। আমি সাইকোথেরাপিষ্ট এর কাজ করি।
১০| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৫:২৩
তোমোদাচি বলেছেন: আপনার জন্য সবচেয়ে ভাল হবে ডঃ জহির। উনি মেইনলি কাউন্সিলর।
উনাকে অনুরোধ করলে ফোনে কাউন্সিলিং দিতে পারেন, তবে টাইম মিলাতে হবে। উনার ফোন নং ০১৭১৩০০৭০২৫।
আপনি বলতে পারেন জাপানের এক জনের কাছথেকে ফোন নং পেয়েছেন।
১১| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:০২
প্রকৌশলী আতিক বলেছেন: ভাই পাচ ওয়াক্ত নামাজ পড়েন। দিনে কিছুক্ষন কোরান তিলাওয়াত করেন। মনে মনে ভাবেন যা কিছু হচ্ছে তা হবার ছিল, এর পিছনে আপনার কোনো হাত নাই। সবই কপালের ফের।জিবনটাকে গুছিয়ে চালান। রুটিন করে কাজ করেন, বাজে বন্ধু ত্যাগ করেন। অবসরে (আপনি যান কিনা সিউর না) ক্লাবে না গিয়ে, সময় পেলে জিকির করেন।
আপনি ১ম দিন থেকেই সুস্থতা অনুভব করবেন। এভাবে চলতে পারলে জীবনটাকে সার্থক মনে হবে, যদিও আমরা এসব জানি, বাট মানাটাই কঠিন।
১২| ২০ শে নভেম্বর, ২০১১ ভোর ৬:২৬
মুহাম্মদ এরশাদুল করিম বলেছেন: ভাই ভুলে ও হেদায়েত এর কাছে যাবেন না। উনি নিজে এখন আর সেভাবে চিকিৎসা করেন না, যেসময় বাংলাদেশে কেউ সেভাবে প্রাইভেট মেডিকেলে পড়ত না সেসময় তিনি তার ছেলেকে কোন এক প্রাইভেট মেডিকেল থেকে পড়িয়েছেন । বর্তমানে তার ছেলেই বাপরে নাম বিক্রি করে মানুষের সাথে রীতিমতো প্রতারণা করছে। কারণ বাপের ডাক্তারী পেড ব্যবহার করে ছেলে তাতে প্রেসক্রিপসন লিখে। প্রতারণা নয়? আমার কাছে প্রমান আছে। আমি নিজে দুইজন পেশেন্ট নিয়া ওর কাছে গেছিলাম। প্রথমজন ছিল ড্রাগের পেশেন্ট, ওরে দিছে সিজোফ্রিন নামে এক ওষুধ, যে ওষুদ কেবল কার ও সিজোফ্রেনিয়া হলেই দেয়া উচিত । মজার ব্যাপার হলো সিজোফ্রেনিয়া হচ্ছে মারাত্বক ধরনের মানষিক রোগ এবং এই রোগের অনেক উপসর্গ আপনার আমার সবার মাঝেই বিদ্যমান, কিন্তু আমরা কোনভাবেই সিজোফ্রেনিক নই। কিন্তু হেদায়েতের ছেলে এই এক ওষুধের নামই মনে হয় শিখছে। সব রোগীর জন্য সিজোফ্রিন, এইভাবে পুরো একমাস হেদায়েতের মনোরোগ ক্লিনিকে থাকার সময় হেদায়েত একদিন ও আমার পেশেন্টকে দেখে নাই। ওর কুত্তারবাচ্চাটাই সব ওষুধ দিত। পেশেন্ট এর কোন পরিবর্তন নাই। আমাদেরকে বুঝানো হলো যে, ড্রাগের পেশেন্ট এর তিনমাস লাগে, তিনমাস পরে যেহেতু কোন উন্নতি হোল না, যখন পেশেন্ট নিয়া আসব, তখন হেদায়েতরে প্রথম দেখলাম। আমি মামলা করার হুমকি দিলে ছেলের পক্ষে মাফ চাইল। দ্বিতীয় পেশেন্ট ছিল মারাত্মক মানসিক রোগী। ওই প্রথম রোগীর তিনমাস চলাকালীন সময়েই দ্বিতীয়জনকে আমি নিয়া যাই। আবার ও তার ছেলে গ্যারান্টি দিল যে কনফার্ম ভালো হবে। তিনমান রাখার পর যেই লাউ সেই কদু, মাঝখান দিয়া আমাদের অনেক টাকা নষ্ট, কারণ আজ থেকে তিন বছর আগে এরা দিনপ্রতি ১,০০০ টাকা নিত, থাকা খাওয়ার জন্য। কিন্তু এই হসপিটালের সব কর্মচারীকেই দেখতাম, ঢুকতো পাটকাঠির শরীর নিয়ে, ৮/১০ দিত পরে ফার্মের মুরগীর মতো শরীর, কারণ মানসিক রোগের চিকিৎসা নেয়ার জন্য যারা আসে তাদের যেহেতু নিজেদের মনের উপর কোন নিয়ন্ত্রণ নাই, খাবার নিজে থেকে খেতে পারে না সবসময়, তাই এইসব পেশেন্টদের খাবারগুলা এরাই খায় আর এইভাবেই ফার্মের মুরগী হয়ে যায়। ভয়ংকর ব্যাপার হলো মাদকাসক্তদের চিকিৎসার ব্যাপারে। এখানে মাদকাসক্তদের গোপনে মাদক সরবরাহ করা হয়, যাতে একজন মাদকাসক্ত তাড়াতাড়ি ভালো হতে না পারে। কারণ ভালো হলেই তো আর দিনে ১,০০০ টাকা আসবে না। মানুষের সরলতার সুয়োগ নিয়ে যে কাজ এরা করছে, আল্লাহর বিচার থেকে এদের মাফ নাই। মাফ করবেন আমার খুব কাছের দুইজনকে চিকিৎসা করিয়েছিলাম তো, উকিল হয়েও মারাত্বকভাবে প্রতারিত হয়েছি কারণ হেদায়েত আমাকে শুনিয়েছেন মাসে উনার কত টাকা বিভিন্ন জায়গায় লাগে, তাই হয়তো একটু ইমোশনাল হয়ে গেছি।
©somewhere in net ltd.
১|
১৯ শে নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:০২
শফিউল আলম চৌধূরী বলেছেন: ভাই, কয়েকদিন আগে আমারও এমন হচ্ছিল। প্রায় চলেই গিয়েছিলাম এক ডাক্তারের কাছে। হঠাৎ মাথায় আসল কোথাও থেকে ঘুরে আসার কথা। ৩দিনের জন্য চলে গেলাম লক্ষীপুর হয়ে খাগড়াছড়ি। তারপর এখন সব কিছু মোটামুটি ঠিক মতই চলছে।
ঘুরে আসেন, পরিবার নয়, বন্ধুদের সাথে। দেখবেন ভাল লাগবে।
আপনি তাড়াতাড়ি মানসিক চাপ থেকে মুক্তিপান এই দোয়া থাকল।