নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মানুষ

সরকার পায়েল

মানুষ যা অনুভব করে তাই জ্ঞান।

সরকার পায়েল › বিস্তারিত পোস্টঃ

জোট বেঁধে যুক্তরাষ্ট্রের আকাশসীমায় রাশিয়া-চীনের যুদ্ধবিমানের হানা

২৮ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ২:৪৬

আগে কখনও যা ঘটেনি, তাই করে দেখাল রাশিয়া ও চীন। এই প্রথম এক জোট হয়ে যুক্তরাষ্ট্রের আকাশে হানা দিয়েছে রাশিয়া ও চীনের যুদ্ধবিমান। এমন অপ্রত্যাশিত ঘটনায় হতবাক হয়ে গেছেন মার্কিন কর্মকর্তারা। সিএনএন জানিয়েছে, রাশিয়ার দুটি ও চীনের দুটি যুদ্ধবিমান একযোগে যুক্তরাষ্ট্রের আকাশসীমায় প্রবেশ করে।

নর্থ আমেরিকান অ্যারোস্পেস ডিফেন্স কমান্ড-নোরাডের উদ্বৃতি দিয়ে সিএনএন জানায়, যুক্তরাষ্ট্রের আকাশসীমায় ঢোকার পর বিমানগুলোকে তাড়া করে যুক্তরাষ্ট্রের এফ-16, এফ-35 এবং কানাডার CF-18 যুদ্ধবিমান। পরে রাশিয়া-চীনের বিমানগুলো যুক্তরাষ্ট্রের আকাশ ছেড়ে চলে যায়।

পরে এক বিবৃতিতে নোরাড জানায়, বিমানগুলো আলাস্কার আকাশ প্রতিরক্ষা শনাক্তকরণ জোনে আন্তর্জাতিক আকাশসীমাতেই ছিল। তবে বিমানগুলোকে ‘হুমকি’ হিসেবে মনে করছিল না নোরাড। পরে যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডার জোট নোরাড রাশিয়ার TU-95 Bear ও চীনের H-6 বোমারু বিমানকে তাড়িয়ে দেয়। নোরাড জানিয়েছে, বিমানগুলো যুক্তরাষ্ট্র বা কানাডার সার্বভৌম আকাশসীমায় প্রবেশ করেনি।

প্রতিরক্ষা কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, এবারই প্রথম H-6 বোমারু বিমান আলাস্কার আকাশ প্রতিরক্ষা শনাক্তকরণ জোনে প্রবেশ করেছে। যুক্তরাষ্ট্রের এফ-16 ও এফ-35 যুদ্ধবিমান এবং কানাডার CF-18 যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে আলাস্কার আকাশসীমা ছেড়ে যায় রাশিয়া ও চীনের যুদ্ধবিমান।

বৃহস্পতিবার চীনের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানায়, চীন ও রাশিয়ার বিমানবাহিনী বেরিং সাগরের প্রাসঙ্গিক আকাশসীমায় একটি যৌথ কৌশলগত টহল চালিয়েছে। দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে বিদ্যমান বার্ষিক সহযোগিতা পরিকল্পনার অংশ হিসেবেই এমনটা করা হয়েছে বলে জানায় বেইজিং।

চীনের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা বলছেন, ২০১৯ সাল থেকেই এমন টহল চালিয়ে আসছে দুই দেশ। পরে রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানায়, প্রশান্ত মহাসাগরের উত্তরাঞ্চলীয় এলাকাসহ রাশিয়া থেকে আলাস্কাকে পৃথককারী সরু বেরিং প্রণালিতে এই যৌথ এয়ার পেট্রোল চালানো হয়। এই টহলে রাশিয়ার Su-30SM and Su-35S যুদ্ধবিমান অংশ নেয়।

বিমানগুলো পাঁচ ঘণ্টার বেশি সময় ধরে টহল চালিয়েছে বলেও জানায় রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়। এই টহলের ভিডিও-ও প্রকাশ করেছে রাশিয়া।

ভিডিওতে দেখা যায়, যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডার যুদ্ধবিমান রাশিয়া ও চীনের যুদ্ধবিমানের সামনে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে। রাশিয়া জোর দিয়ে বলেছে, তাদের এই মহড়া ২০২৪ সামরিক সহযোগিতা পরিকল্পনার অংশ এবং এটি তৃতীয় কোনো দেশের বিরুদ্ধে ছিল না।

এদিকে রাশিয়া ও চীনের এমন মহড়ার পেছনে যুক্তরাষ্ট্রের সক্ষমতা ঝালিয়ে দেখার বিষয় আছে কিনা, এমন প্রশ্নের জবাবে মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিন বলেন, তারা সব সময় আমাদের পরীক্ষা করে দেখছে
সূত্র :কালবেলা

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে জুলাই, ২০২৪ ভোর ৪:১৬

কামাল১৮ বলেছেন: এবারের পোষ্টটি ভালো হয়নি।সাদামাঠা একটা খবর হয়ে গেছে।এখানে মন্তব্য করার কিছু নাই।

২৮ শে জুলাই, ২০২৪ ভোর ৪:৩৮

সরকার পায়েল বলেছেন: আগের পোস্টার সমর্থনে দেয়া পোস্ট l নিজের কিছু বলার নাই আগেই বলেছি l

২| ২৮ শে জুলাই, ২০২৪ ভোর ৪:১৭

সোনাগাজী বলেছেন:




একটু আপডেইট করিয়েন, যেন পালিয়ে বাংলাদেশে চলে যেতে পারি।

৩| ২৮ শে জুলাই, ২০২৪ ভোর ৪:৩১

সোনাগাজী বলেছেন:




ওরা "হানা" দেয়নি, আকাশ সীমা লংঘন করেছে; একটু ভেবেচিন্তে লেখেন।

২৮ শে জুলাই, ২০২৪ ভোর ৪:৩৯

সরকার পায়েল বলেছেন: মন্তব্য করার আগে ভালো মত পড়ে মন্তব্য করবেন l এটা কালবেলার নিউজ আমার না l

৪| ২৮ শে জুলাই, ২০২৪ ভোর ৪:৪৬

সরকার পায়েল বলেছেন: আগের পোস্ট প্রস্তুত চীন এর কাউন্টার পোস্ট এটি l এছাড়া একটি বিশেষ কারনেও পোস্ট করেছি , সি এন এন বলছে আকাশ সীমা লংঙ্ঘন করেছে l আবার নোরাড বলছে লঙ্ঘন করেনি l যদি আকাশ সীমা লঙ্ঘন নাই হয় তাহলে আমেরিকা কানাডার ফাইটার পাঠানোর দরকার কি ছিল?? আসলে এরা যে মিথ্যা বলে তার আরেক প্রমান এই স্ব বিরোধী কথা বার্তা l এজন্য নিজের মাথা একটু খাটাতে হয় l যাদের মাথা একটু মোটা তারা অবশ্য আমেরিকার কথা বাইবেল মনে করে!!

৫| ২৮ শে জুলাই, ২০২৪ ভোর ৫:৩২

সোনাগাজী বলেছেন:



আমেরিকার কথা বাইবেল থেকে অনেক অনেক বড়; আপনার এনালাইসিস ঢাকার টং দোকনাের লেভেলের।

২৮ শে জুলাই, ২০২৪ ভোর ৫:৪১

সরকার পায়েল বলেছেন: তাহলে টং দোকানে চা বিড়ি খান ব্লগে কাম কি?? টং দোকানের আলাপ তো ব্লগে হবে না স্বাভাবিক l

৬| ২৮ শে জুলাই, ২০২৪ দুপুর ২:১৯

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: পড়ার সময় NORAD-এর কথাটায় খটকা লাগছিল। তবে, আমার মনে হচ্ছে NORAD একটু চালাকি করেছে এটা ডিনাই করে, কারণ, রাশিয়া-চীনের বিমান ইউএসএ'র আকাশে ঢুকেছে এটা আমেরিকা-কানাডার দুর্বলতাকেই প্রকাশ করে।

রাশিয়া যত জোর দিয়েই বলুক এটা তাদের সামরিক সহযোগিতা পরিকল্পনার অংশ, আদতে মূল উদ্দেশ্য ছিল আমেরিকাকে ঝালিয়ে দেখাই। রাশিয়া, ইউক্রেন অ্যাটাক করে আমেরিকাকে অলরেডি বুঝিয়ে দিয়েছে আমেরিকার একক মোড়লগিরির দিন শেষ। এই মহড়ায় আমেরিকার আকাশসীমায় চীন-রাশিয়ার বিমান ঢুকে পড়াও আরেকটা ব্যাটল ইন্ডিকেশন।

শক্তির ভারসাম্য রক্ষার জন্য এসবের দরকার আছে।

২৮ শে জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৫৭

সরকার পায়েল বলেছেন: সহ মত l তবে আমি অবাক হচ্ছি চীনের মুভমেন্ট নিয়ে এরা কখনোই এগ্রেসিভ ছিল না l কিন্তু এখন ভিন্ন রূপ l হয়ত তাইওয়ান আক্রমন করবে l

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.