![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
হাইভোল্টেজ শক খেয়ে মরার আশায় অনেকের বিচারেই বাংলাদেশের সেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের তড়িৎকৌশল বিভাগে ভর্তি হওয়া। এরপর থেকেই চিরাচরিত বাঁশ খাইতে খাইতে অলরেডি আধামরা। দোয়া রাখবেন।
অবশেষে মুক্তি পেল মুহাম্মদ জাফর ইকবালের কিশোর উপন্যাস অবলম্বনে তৈরি মোরশেদুল ইসলাম পরিচালিত চলচ্চিত্র “আমার বন্ধু রাশেদ”। বন্ধুদের সাথে দেখতে গিয়েছিলাম বলাকা সিনেমা হলে। ছোটবেলায় (কিশোর বয়সে) পাগলের মত পড়তাম জাফর ইকবাল স্যারের উপন্যাস আর সায়েন্স ফিকশন। বেশ মনোযোগ দিয়েই যে পড়তাম তা এখন বুঝতে পারি, কারণ এতদিন পরেও দেখি চরিত্রগুলোর নাম, কাহিনী বেশিরভাগই মনে আছে। এর আগে একই পরিচালকের “দীপু নাম্বার টু” তো আমার কাছাকাছি বয়সের অনেকেরই ভীষণ প্রিয় সিনেমা হয়ে আছে। কাজেই ভালো কিছুর প্রত্যাশা তো ছিলই।
কাহিনীর সারসংক্ষেপ এরকমঃ ইবু তার বাবা-মার একমাত্র ছেলে; তারা দিনাজপুর শহরে থাকে। তার এক বিশাল বন্ধুচক্র থাকে স্কুলে – ফজলু, আশরাফ, কাদের প্রমুখ। আর থাকে তার এক প্রিয় প্রতিবেশী বড় বোন অরু আপা। অরু আপার সাথে শফিক নামক এক যুবকের মন দেয়ানেয়া হতে থাকে। ইবু তাদের দুজনের মধ্যে চিঠি চালাচালি করতে থাকে। একদিন শহরে আসে রাশেদ নামের এক ছেলে। ইবুর সাথে তার বেশ ভাল বন্ধুত্ব হয়ে যায়। তার বয়সী অন্যসব ছেলেদের থেকে সে একটু আলাদা; সে তার বাবার সাথে রাজনৈতিক বিষয় নিয়ে আলাপ করে। দেশের অবস্থা তখন আস্তে আস্তে উত্তপ্ত হয়ে উঠছে। শহরে রাতে মশাল মিছিল নামলে সে-ও তাতে অংশ নেয়; আর তার বন্ধুরা তার সাহসে মুগ্ধ হয়। একসময় মুক্তিযুদ্ধ শুরু হয়; রাজাকার বাহিনীর উৎপাতও আরম্ভ হয়। আস্তে আস্তে শহরের মানুষেরা (বিশেষ করে হিন্দুরা) গ্রামের দিকে চলে যেতে থাকে। শফিক ভাই মুক্তিবাহিনীতে যোগ দেন। এমনকি রাশেদ,ইবুও মুক্তিযোদ্ধাদের একটা অপারেশনে বেশ সাহসের সাথে অংশ নেয়। একসময় ইবু আর অরু আপার পরিবারও শহর ছেড়ে গ্রামমুখী হয়। থেকে যায় শুধু রাশেদ।
রিকশার চাকা পাংচার হয়ে যাওয়ায় দেরি হয়ে গিয়েছিল; সিনেমার প্রথম ১০-১৫ মিনিট ধরতে পারিনি। কাজেই সিনেমায় নাম ভূমিকার রাশেদের প্রবেশ ধরতে পারিনি। কাজেই যেখান থেকে ধরলাম সেখান থেকেই বর্ণনা চলুক। প্রথমেই আসি কিশোরদের অভিনয়ে। এদের বেশিরভাগই জীবনে প্রথম অভিনয় করেছে, তা-ও সরাসরি চলচ্চিত্রে। [সূত্রঃ প্রথম আলোতে জাফর ইকবাল স্যারের সাক্ষাৎকার]। বিশেষ করে “রাশেদ” চরিত্রে যে ছেলেটা অভিনয় করেছে, এক কথায় অনবদ্য। ফেসবুক মারফত জানলাম সে আমার এক বন্ধুর চাচাত ভাই, ডাকনাম প্রাপ্তি [পুরো নাম চৌধুরী জাওয়াতা আফনান]। ছেলেটার দুর্দান্ত অভিনয়ের একটা উল্লেখযোগ্য ফিচার ছিল তার সুতীক্ষ্ণ চোখজোড়া। পুরো সিনেমাতে ছেলেটা, কথ্য ভাষায়- “বেশ পার্টে ছিল”। অরু আপার চরিত্রে হোমায়রা হিমু বেশ ভালই মানিয়ে গেছেন বলতে হবে [একটা অস্বস্তিকর মুহূর্ত ছাড়া], আমি এতটা আশা করিনি। শফিক ভাইয়ের চরিত্রে মুরাদের পারফর্মেন্স ও চলনসই।
এই উপন্যাসের শেষটা বেশ আবেগময় । ঠিক সেই আবেগটাই তুলে আনার চেষ্টায় পরিচালককে সফলই বলতে হবে।
সিনেমাটোগ্রাফি এবং স্ক্রিনপ্লে (বাংলা জানিনা) দিয়ে বিচার করতে গেলে বলতে হয়, Harry Potter সিরিজের বইগুলো পড়ে তারপর সিনেমা দেখতে গিয়ে প্রচন্ড বিরক্ত এবং হতাশ হয়েছিলাম। একটা ভাল সিনেমা যাতে হয় সেইজন্যে কাহিনীতেও টুকটাক পরিবর্তন আনা হয়েছিল!! ফলাফল - পুরোটাই গুবলেট করে ফেলেছিল। তবে “আমার বন্ধু রাশেদ” এর ক্ষেত্রে এই কথা প্রযোজ্য নয়। বইয়ের কাহিনী প্রায় পুরোটাই অবিকৃত রেখে সিনেমা তৈরির চেষ্টা করেছেন পরিচালক। যেটা কানে লাগতে পারে সেটা হচ্ছে সিনেমার সংলাপ; সরাসরি বইয়ের সংলাপগুলোই ব্যবহার করা হয়েছে। তবে জাফর ইকবাল স্যার যেহেতু ‘চলচ্চিত্র বানানো হবে ‘ এমন কথা চিন্তা করে উপন্যাস লেখেননি, সেহেতু বই পড়া না থাকলে সংলাপ শুনে অনেকের বিরক্তি আসতে পারে। তবে বই যারা পড়েছেন তাদের ব্যাপারটি খারাপ লাগবেনা বলেই আমার বিশ্বাস।
সিনেমার লোকেশন এবং চিত্রায়ন বেশ ভালই লেগেছে; মনেই হয়নি যে এটা এই সময়ে বানানো।
আর যারা কোথায় দেখবেন চিন্তা করছেন,স্টার সিনেপ্লেক্স না অন্য কোথাও,তারা দেরি না করে বলাকা সিনেমা হলে চলে যান। এক টিকেটে দুই ছবি(!!) দেখতে পারবেন। অন্যভাবে নিয়েন না আবার কথাটা, এই সিনেমার দৈর্ঘ্য এক ঘন্টার একটু উপরে হওয়ায় বলাকা কর্তৃপক্ষ এরপর একই পরিচালকের “দূরত্ব” সিনেমাটিও দেখায়, একই টিকেটে। তবে বেশ কয়েকদিন আগের হওয়ায় অনেকেই নিশ্চয়ই সিনেমাটি দেখে ফেলেছেন। আর স্টার সিনেপ্লেক্সে মুভি দেখতে আমার এমনিও ভাল্লাগেনা; কেমন জানি সিনেমা হল সিনেমা হল ভাব আসেনা; ভংচং বেশি। পপকর্ন আর পেপসি নিয়ে বসলেই যে ভাল মুভি থিয়েটার হয়ে যাবে, এমন কোন কথা নাই। সাউন্ড সিস্টেমও খুব একটা সুবিধার না, “মনপুরা” দেখতে গিয়ে মেজাজটাই খারাপ হয়ে গিয়েছিল।
আরেকটা অনুরোধঃ দয়া করে হলে গিয়ে পরিবার-পরিজনসহ, বিশেষ করে কম বয়সী সদস্যদের নিয়ে গিয়ে দেখুন; ভালো লাগবে। কত হাবিজাবি বিতর্কিত সিনেমা নিয়ে আমরা চায়ের কাপে ঝড় তুলি, সেই তুলনায় একদমই নির্মল এই সিনেমা এবং এর কাহিনী।
শুভ হোক মুভি দেখা
০৭ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ৮:৩৮
সার্থক বলেছেন: দেখে ফেলুন ভাই। "মেহেরজান" এর মত আবজাব সিনেমা নিয়ে কত হইচই হয়ে যায়!
অন্যদেরকেও দেখতে উৎসাহিত করুন।
২| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ৮:৩৯
চিকন আলি বলেছেন: বাসায় দেখুম..
হোম সুইট হোম.....।
০৭ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ৮:৪৬
সার্থক বলেছেন: কেন ভাই? এরকম ভাল ছবি তো খুব সহজেই পরিবার নিয়ে গিয়ে দেখতে পারেন।
৩| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ৮:৪৩
রাইসুল জুহালা বলেছেন: দেখব ছবিটা। ক্রিনপ্লের বাংলা হচ্ছে চিত্রনাট্য।
০৭ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ৮:৪৭
সার্থক বলেছেন: ওহ এই শব্দটাই মাথায় আসতেছিলনা কেন জানি
৪| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ৮:৪৮
স্বপ্নপ্রেমী বলেছেন: ওপেনিং শো টাই দেখেছি...এক কথায় বলতে গেলে অসাধারন লেগেছে...তবে রিভিউ লেখার সাহস করে উঠতে পারি নি...
শেষ অংশ টুকু আসলেই অসম্ভব সুন্দর হয়েছে...আবেগ ধরে রাখতে পারিনি...
আর একটা কথা না বললেই নয়......"রাশেদ" চরিত্রে যে ছেলেটি অভিনয় করেছে......তার অভিনয়টি আসলেই অনেক বেশি-ই সুন্দর হয়েছে......মূল বইটা পড়ার পর আমার কল্পনায় যে রাশেদ ছিলো তার সাথে প্রায় পুরোটাই মিলে গিয়েছে...একটু ড্যাম কেয়ার হবে...নিজের মতো থাকবে...
আর ওর চোখ......মুক্তিযুদ্ধের ওপর যে বইগুলি আছে...বিশেষ করে জাফর ইকবাল স্যারের বইগুলিতে যে বর্ননা থাকে..."জ্বলজ্বলে চোখ"...আসলেই পুরো মুভিতে ছেলেটার চোখ দেখার মতো...সে জানে তাকে কি করতে হবে...এতটুকু দ্বিধা নেই...যদি এটা তার জীবনের প্রথম পর্দায় অভিনয় হয়ে থাকে তবে হ্যাটস অফ টু হিম...
সবাইকে আমিও অনুরোধ করবো মুভিটা দেখে আসার জন্য...আমি নিজেও আরো মিনিমাম ২-৩ বার দেখার প্ল্যান এ আছি...
০৭ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ৮:৫৩
সার্থক বলেছেন: আপনিও তো বেশ ভালই একটা রিভিউ লিখে ফেললেন দেখি মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। আমি যতটুকু জেনেছি, বাস্তব জীবনে ছেলেটা ভীষণ লাজুক। আর এটাই তার প্রথম অভিনয়। অতএব পুরো ক্রেডিট তার নিজের।
৫| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ৮:৫৬
বিভ্রান্ত পথিক ২০১০ বলেছেন: H.S.C দিস্ছি এবার. পরীক্ষা শেষ হলেই দেখতে যাব..................
০৭ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ৮:৫৮
সার্থক বলেছেন: অবশ্যই যেও।
৬| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ৮:৫৮
স্বপ্নপ্রেমী বলেছেন: একটা ঘটনা শেয়ার না করে পারছি না...
আমি লাইনে দাঁড়িয়ে আছি...ফ্রেন্ডের জন্য টিকিট কাটবো......সিনেপ্লেক্সে...আমার সামনে একজন আংকেল, তার ছেলে হাত ধরে আর পাশে তার ওয়াইফ...সেলসম্যানের সাথে তাদের কথোপোকথন...
আংকেলঃ "আমার বন্ধু রাশেদ" কি আজই মুক্তি পেলো?
সেলসম্যানঃ জ্বি।
আঃ কত?
সেঃ আজ থেকে নরম্যাল ২০০, প্রিমিয়াম ২৫০।
আঃ এটা ঠিক কি ধরনের মুভি? বাচ্চারা দেখতে পারবে? (আংকেল জানেন না)
সেঃ হুম...(পাশের জঙ্কে জিজ্ঞেস করে) যুদ্ধের (মুক্তিযুদ্ধর কি না তাও জানে না)।
আঃ (এবার আন্টিকে) এটা কিন্তু যুদ্ধের সিনেমা।
আন্টিঃ না না...যুদ্ধের সিনেমা দেখবো না...বাবু ভয় পাবে...অন্য কিছুর টিকিট কাটো...
আঃ আচ্ছা...তাহলে প্রিন্স অফ পারসিয়া'র টিকিট দেন...
তারা দুজন তাদের বাবু "যুদ্ধ"ঢ় মুভি দেখে ভয় পাবে দেখে একটি সামাজিক ভদ্রগোছের মুভি (যাতে বাবুর ভয় পাওয়ার মতো কোন "যুদ্ধ" নেই) দেখতে চলে গেলেন......
পাবলিক
০৭ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ১১:৫৭
সার্থক বলেছেন: মা-বাবা গুলাও নিশ্চয়ই মডার্ণ ঢাকা শহরে বড় হওয়া মানুষ। আনফিট কোথাকার!!! খালি ফ্রাইড চিকেন খাবে, আর নারী হরমোন দেওয়া মুরগি খেয়ে বুকের সাইজ বাড়াবে(ছেলেদের ক্ষেত্রে)! মেজাজটাই খারাপ হয়ে গেল। মন-মানসিকতা উন্নয়নের কোন চেষ্টা নাই।
৭| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ৮:৫৯
িনদাল বলেছেন: ক্লাসের সবাইকে একসাথে দেখার জন্য পটানোর চেষ্টা করছি। তাই দেরী হচ্ছে
৮| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ৯:০১
নিয়ম ভাঙার কারিগর বলেছেন: দেখব।
২৬ শে এপ্রিল, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:১৭
সার্থক বলেছেন: হুম
৯| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ৯:০৪
নিয়ম ভাঙার কারিগর বলেছেন: স্বপ্নপ্রেমী ভাইয়ের ঘটনাটা শুইন্যা মেজাজটাই বিলা হয়া গেল!
১০| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ৯:০৬
ফাইরুজ বলেছেন: অবশ্যই দেখব মুভিটা।
১১| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ৯:১৬
বাদ দেন বলেছেন: অবশ্যই দেহুম
১২| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ৯:১৮
বাংলার কথা বলি বলেছেন: নিয়ম ভাঙার কারিগর বলেছেন: স্বপ্নপ্রেমী ভাইয়ের ঘটনাটা শুইন্যা মেজাজটাই বিলা হয়া গেল!
প্রিন্স অফ পার্সিয়া কি কমেডি ফিল্ম নাকি বাচ্চাদের ফিল্ম, এইসব পাব্লিকরে কুপাইয়া ভাজ কইরা ফালান উচিত।
পোষ্ট+কমেন্ট আমাকে তো পুরা পাগলা বানায়ে দিলো, আমার বন্ধু রাশেদ আমার সবচেয়ে প্রিয় কিশোর উপন্যাস। এখন তো পারলে এখনি গিয়া দেখি।
একটা হাল্কা পাতলা প্রশ্ন, আমি ঢাকায় নতুন, বলাকা সিনেমা হল কোথায়?
০৭ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ১১:০১
সার্থক বলেছেন: নিউ মার্কেটের উলটা দিকে। নীলক্ষেতের পাশে। গাউছিয়ার পাশে। যেইভাবে আপনার চিনতে সুবিধা
১৩| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ৯:২১
নীরব দর্শক বলেছেন: বইটা অসাধারন। সিনেমাটা দেখার ইচ্ছা আছে।
১৪| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ৯:৩৩
রনজু বলেছেন: আমি খুবি দুঃখিত যে আমার মত টা সবার থেকে আলাদা হতে যাচ্ছে। আমার বন্ধু রাশেদ আমার ও খুবি প্রিয় একটি উপন্যাস। তবে আমার মনে হয়েছে ছবিটি আরো ভাল হতে পারতো। এতা আমার মতে মোরশেদুল ইসলাম এর সবচেয়ে দুর্বল ছবি।
রাশেদ এর অভিনয় শেষ দিকে ভাল হয়েছে।কিন্তু একটা কথা পুরো ছবিতে ও মাথা নিচু করে কথা বলছিল কেন?একটা করে কথা বলে আর মাথা নিচু করে।কেন?
আর একটা ব্যাপার হল মনে হচ্ছিল কত গুলো দৃশ্যের চিত্রায়ন দেখছি।এক্তা দৃশ্য শেষ হচ্ছে আরেকটা শুরু হচ্ছে।ছবিটা অনেকগুলো ভাল দৃশ্য আছে।কিন্তু একটা টোটাল ছবি মনে হয় নি।একটা দৃশ্য শেষ হয় আরেকটা শুরু হয়।প্রত্যেকটা আলাদা আলাদা মনে হয়ছে।
হয়ত আমার এ একা এরকম মনে হয়েছে। হয়ত আমার আশা অনেক বেশি ছিল।অথবা আমি বুঝতে পারি নি।
যাই হোক ক্ষমাপ্রার্থী।
০৭ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ১১:৪৩
সার্থক বলেছেন: দেখেন ভাই, আপনার কথায় পয়েন্ট আছে ; এই সিনেমাটা বই এর প্লেইন এন্ড সিম্পল চিত্রায়ন। শুধু মুভি হিসেবে এইটার ভ্যালু খুব একটা হবেনা। এই কারণেই কিন্তু আমি বলছি যে বই পড়া যাদের তাদের একটু বেশি ভাল লাগবে। হ্যারি পটার সিরিজের কথা আমি এই জন্যেই টানছিলাম কারণ প্রকৃত বইয়ের মজা আমি বা আরো অনেকেই মুভিতে পাইনাই। তারপরও সিনেমা হিট কারণ শুধু মুভি হিসেবে খুব একটা খারাপ হয়নাই। আর জাফর ইকবাল স্যার নিজে বলছেন উনি সিনেমা বানানো হবে এইরকম চিন্তা করে লিখেননাই, ওইদিকে সিনেমায় কাহিনী পুরা অবিকৃত - কাজেই মুভি হিসেবে হয়ত এত ভাল নাও লাগতে পারে।
এত ক্ষমা চাওয়ার কিছু নাই। নিজের মত প্রকাশ করতে না পারলে কিসের ব্লগার??
১৫| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ৯:৪৬
সুহাসলেলিন বলেছেন: চমৎকার একটা মুভি
যারা দেখেন নাই দেখে ফেলেন।
সত্যি চমৎকার
০৯ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ১২:০১
সার্থক বলেছেন:
১৬| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ১০:০৭
অক্টোপাস বলেছেন: হা..হা... আমাদের এলাকায় ছবির শুটিং হয়েছে !!
১৭| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ১০:২৯
ডাইনোসর বলেছেন:
খবর রাখছি সবই কিন্তু আমার এলাকায় না আসলে কি করবো বোঝতে পারছিনা।
১৮| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ১১:২৮
ত্রিনিত্রি বলেছেন: যেটা কানে লাগতে পারে সেটা হচ্ছে সিনেমার সংলাপ; সরাসরি বইয়ের সংলাপগুলোই ব্যবহার করা হয়েছে।-- সাধারনত তো একটু হলেও বদলায়। এখানে করেনি কেন বুঝতেছি না।
আমার বন্ধু রাশেদ অনেকবার পড়া বই, মুভিটা দেখতেই হবে!
২৩ শে এপ্রিল, ২০১১ রাত ৯:২৮
সার্থক বলেছেন: অবশ্যই দেখবেন
১৯| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ১২:৩৭
আন্ধা পোলা বলেছেন: ভাই কারোর কাছে লিংকু থাকলে দিয়েন ডাউনলোডায়া পরে দেখমু নে!!!
০৮ ই এপ্রিল, ২০১১ সকাল ৯:২৬
সার্থক বলেছেন: কেন ভাই? হলে গিয়ে দেখতে অসুবিধা কোথায়? আপনার পরিবার, বন্ধু-বান্ধব নিয়েও তো যেতে পারেন! বিদেশী মুভিগুলো ডাউনলোড করে দেইখেন, অসুবিধা নাই। কিন্তু দেশী একটা ভাল ছবি হলে গিয়ে দেখে আসলে কি ভাল না??
২০| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ৩:২৬
আন্ধা পোলা বলেছেন: ভাই দুরে থাকিরে ভাই এর লাইগা লিংকু চাইছি.....কিছু মনে নিয়েন না.......যদিও দেশের কোনো হলে যায়া ছবি দেখি নাই তয় এই ছবিটা দেখার লাইগা হইলেও যাইতাম.....কিনতু উপায় নাই!!!
০৯ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ৮:০৫
সার্থক বলেছেন: Point understood and noted
২১| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ৩:৪৪
পাহাড়ের কান্না বলেছেন: আমিও দেখবো ঠিক করেছি।
২২| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ৮:৩৩
শায়েরী বলেছেন: দেখব ছবিটা।
২৩| ১০ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ২:৪৯
আন্ধা পোলা বলেছেন: আপনে আমারে ভারমুক্ত করলেন ভাই!!!
১৫ ই এপ্রিল, ২০১১ সকাল ৯:৪৯
সার্থক বলেছেন:
২৪| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৫:৩১
সরলতা বলেছেন: আমি রিভিঊ আগেই পড়ে গেছি। কিন্তু সেদিন ত্রিনিত্রি আপুর ব্লগে আপনার কমেন্ট পড়ে মনে হয় কিছুটা রেগে ছিলাম। তাই এখানে কমেন্ট করিনি।
আসলে মুক্তিযুদ্ধ আমাদের জন্য খুব স্পর্শকাতর একটা বিষয়। তাই আপনার সেদিনের কমেন্টে "গেরিলা" প্রসঙ্গে থ্রিলার মুভি নিয়ে আসা আমার ভাল লাগেনি। আশা করি ভুল বোঝাবুঝির এখানেই অবসান। ত্রিনিত্রি আপুর ব্লগে কমেন্ট করে তাঁকে বিব্রত করতে চাইনা আর। তাই এখানে আমার কথাগুলো জানিয়ে গেলাম।
আপনার রিভিঊ ভাল হয়েছে।
২৬ শে এপ্রিল, ২০১১ রাত ১২:১০
সার্থক বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। ভাল লাগতেছে ভুল বোঝাবুঝির অবসান হওয়ায়
©somewhere in net ltd.
১|
০৭ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ৮:৩৬
নষ্ট কবি বলেছেন: দেখতে হবে তো তাহলে