নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি জানিনা এই পোষ্ট শেয়ার করার পরে আমাকে ব্যান করা হবে কি না। তার পরেও কিছুতেই মনের খটকা মিটছে না। তাই আপনাদের সাথে শেয়ার করলাম।
হঠাৎ এমন প্রশ্ন শুনে অনেকে অবাক হচ্ছ? আজ তোমাদেরকে জানাবো সেই অপ্রকাশিত সত্য। অনেক কিছু লেখার ইচ্ছা ছিলো তবে সংক্ষেপে কিছু জানাব।
আজ থেকে প্রায় এক বছর আগে আমার কানে আসে বজলুল হুদা স্যারকে ফাঁসি দেওয়া হয়নি। এটা শুনার পর থেকে আমি এর সত্যাতা যাচাইয়ে তদন্ত শুরু করি। মাঝখানে কয়েকমাস দেশের বাইরে থাকাতে তদন্তে ব্যাঘাত ঘটে। আসার পর আবার অনুসন্ধান শুরু করি। যার কথা লিখছি তিনি মুক্তিযুদ্ধ শুরু হওয়ার পর পাকিস্থান বন্দি শিবির থেকে যে কয়জন অফিসার পালিয়ে এসে বাংলাদেশে যুদ্ধ করেছিলেন তাদের অন্যতম এই মহান বীর মেজর বজলুল হুদা।
১৯৭৫ সালের ১৫ই আগস্ট একদল বীর সেনানী জাতিকে দিয়েছিলো এক ‘ডিভাইন জাস্টিস’। জাতিকে মুক্ত করেছিলো এক রাহুগ্রাস থেকে। এবং ৭৫ এর ২৬ সেপ্টেম্বর তৎকালীন খোন্দকার মোশতাক সরকার ইন্ডেমনিটি আইন (দায়মুক্তি অধ্যাদেশ) দিয়েছিলো (অবশ্য এই মোস্তাক সরকারকে শপত বাক্য পাঠ করেছিলো হাসিনার বর্তমান উপদেষ্টা এইছ টি ইমাম)। ১৯৯৬ সালের ১২ নভেম্বর ক্ষমতায় এসে আওয়ামী লীগ সরকার দায়মুক্তি অধ্যাদেশটি বাতিল করে ঐ হত্যাকান্ডের বিচার শুরু করে। দীর্ঘ ১৫ বছর এর বিচারকার্য চলে। মেজর (অব.) বজলুল হুদা সহ বিশ জন শেখ মুজিব হত্যার আসামি করা হয়েছিলো। এর মধ্যে সাবেক মন্ত্রী শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন, কে এম ওবায়দুর রহমান, নুরুল ইসলাম মঞ্জুর, তাহের উদ্দিন ঠাকুর ও মেজর (অব.) খায়রুজ্জামানসহ পাঁচজনকে খালাস দেন আদালত। শেষঅব্দি ১৫ জনকে ফাঁসির আদেশ দিলেও রিভিওতে তিন জনের ফাঁসির আদেশ বাতিল করে। বাকি বার জন হচ্ছেনঃ মেজর (অব.) বজলুল হুদা, মেজর (অব.) এ কে এম মহিউদ্দিন আহমেদ (ল্যান্সার), লে. কর্নেল (অব.) সুলতান শাহরিয়ার রশিদ, লে. কর্নেল (বরখাস্ত) সৈয়দ ফারুক রহমান ও লে. কর্নেল (অব.) মহিউদ্দিন আহমেদের (আর্টিলারি), আব্দুর রশিদ, শরিফুল হক ডালিম, এস এইচ এম বি নূর চৌধুরী, মোসলেমউদ্দিন, রাশেদ চৌধুরী আব্দুল মাজেদ, আব্দুল আজিজ পাশা।
শেষের ছয় জন বিদেশে আছেন। তাদের গ্রেপ্তারে ইন্টারপোলের পরোয়ানা রয়েছে। দণ্ডিত অবস্থায় জিম্বাবুয়েতে মারা যান আব্দুল আজিজ পাশা।
স্মরণ করে দেই, এই মামলা চলাকালে ৮ জন বিচারক বিব্রতবোধ করে বিচার কার্যক্রম থেকে সরে এসেছিলো।
মূল কথায় আসি। ১৯৯৬তে মেজর (অব.) বজলুল হুদাকে গ্রেফতারের পর তার মাকে আওয়ামীলিগের লোকজন লাত্থি মারতে মারতে ঘর থেকে রাস্তায় এনে ফেলে। সেই থেকে বৃদ্ধ মহিলা অসুস্থ হয়ে যায়। ২০০০ সালের ১৫ই মার্চ বজলুল হুদার বৃদ্ধ মা ইহজগৎ ছেড়ে চলে যান। তখন মায়ের জানাজায় অংশ নিতে বজলুল হুদার প্যারোলে মুক্তির আবেদন জানায় তার পরিবার। কিন্তু মায়ের জানাজায় অংশ নিতে অনুমতি পায়নি। অতপত তার মায়ের লাশ জেল গেটে দেখার আবেদন করে। জেল গেটে ৭ ঘন্টা তার মায়ের লাশ রেখে অনেক তালবাহানা ও নাটক করে বজলুল হুদাকে ১ মিনিটের জন্য তার মায়ের লাশ দেখতে দেয়।
২৮শে জানুয়ারী ২০১০ এ মেজর (অব.) বজলুল হুদা সহ মোট ৫ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়। এই মধ্যে আরেকটা লোমহর্ষ কথা বলি। ২৭ জানুয়ারী লে. কর্নেল (অব.) মহিউদ্দিন আহমেদের কারাবন্দি দুই ছেলে নাজমুল হাসান সোহেল ও মাহাবুবুল হাসান ইমু কে কাশিমপুর কারাগার থেকে ঢাকা জেলে আনা হয় যারা আওয়ামী সংসদ সদস্য ফজলে নূর তাপস হত্যাচেষ্টা সাজানো মামলায় আটক ছিলো। তাদেরকে যে প্রিজন ভ্যানে আনা হচ্ছিলো সেই একই ভ্যানেই ছিলো এক হিন্দু জল্লাদ যে কিনা তাদের বাবাকে পরেরদিন ফাঁসিতে ঝুলাবে। বিলিভ ইট অর নট!!!!!!!! এই জল্লাদের কথা পরে বলছি। সে আওয়ামীলীগেরই সমর্থক যার স্বল্প মেয়াদি সাজা হয়েছিলো। বুঝলাম তাদের বাবা ফাঁসির আসামি। তাই বলে একই ভ্যানে তার বাবার জল্লাদকেও রাখতে হবে। একবার চোখ বন্ধ করে ভেবে দেখো তো ঐ দুই ছেলের কি মানসিক অবস্থা ছিলো?
২৮শে জানুয়ারী ২০১০:
রাত ১১টায় তৎকালীন স্বরাষ্ট্র সচিব আব্দুস সোবহান শিকদার, কারা মহাপরিদর্শক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আশরাফুল ইসলাম খান, ঢাকার জেলা প্রশাসক জিল্লার রহমান, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট অমিতাভ সরকার, ডিএমপি কমিশনার এ কে এম শহীদুল হক, ঢাকার সিভিল সার্জন ডা. মুশফিকুর রহমানসহ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, পুলিশ, র্যাবের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। ১১টা ২০ মিনিটে পাঁচটি কফিন বক্স কারাগারের ভেতরে ঢোকানো হয়। (এদের নাম ও পদবি উল্লেখ করে রাখলাম। বিশেষ কারনে র্যাবের কর্মকর্তাদের নাম উল্লেখ করলাম না। এদেরকে কোন একদিন সাক্ষী হিসাবে ডাকা হতে পারে।)
রাত ১১:৪০ মিনিটে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের আশেপাশের ও কারাগারের অভ্যন্তরের সব বিদ্যুৎ একসাথে চলে যায় (কয়েকটা পত্রিকায় এটা এসেছিলো তখন)। ঠিক তখন দুইটা কালো টিল্টেড গ্লাসের পাজেরো জীপ ঢূকে কারা অভ্যন্তরে। এর একটা পাজেরোতে ছিলো শেখ হাসিনা স্বয়ং। হাসিনা নিজে সেদিন ফাঁসির মঞ্চের সামনে উপস্থিত ছিলো ৪ জনের ফাঁসি নিজ চোখে দেখার জন্য। শুনে অবাক লাগছে? অনেক পত্রিকায় আসছিলো যে দুইটা ফাঁসির মঞ্চে দু’জন করে ফাঁসি দেওয়া হয়েছিলো। এবং এও এসেছিলো যে মেজর বজলুল হুদাকে প্রথম ফাঁসি দেওয়া হয়েছিলো!!!!
আসলে মেজর বজলুল হুদাকে ফাঁসির মঞ্চেই নেওয়া হয়নি। মেজর হুদাকে প্রশাসনিক ভবনের একটি রুমে রাখা হয়েছিলো। দু’জন করে চার জনের ফাঁসির কাজ সমাপ্তির পর হাসিনা যায় মেজর বজলুল হুদার সেই রুমে। সেখানে আগে থেকেই উপস্থিত ছিলো সেই কাশিমপুর থেকে আনা হিন্দু জল্লাদ। যেভাবে কোরবানির গরু জবাই করা হয় ঠিক একই ভাবে চারজন মেজর হুদার শরীর চেপে ধরেছিলো আর হাসিনা মেজর হুদার বুকের উপর এক পা দিয়ে চেপে রেখেছিলো আর সেই হিন্দু জল্লাদ জবাই করেছিলো। প্রত্যক্ষ দর্শীর বর্ণনা থেকে জানতে পারি জবাইয়ের সময় কিছু রক্ত ফিনকি দিয়ে হাসিনার শাড়ির বেশকিছু অংশ ভিজে যায়।
হুদার লাশ পরেরদিন ১০টায় আলমডাঙ্গার হাটবোয়ালিয়া গ্রামে তার নিজ বাড়িতে নেওয়ার আগে কয়েক হাজার পুলিশ, বিডিআর ও র্যাব অবস্থান নিয়েছিলো। লাশ নেওয়ার সাথে সাথে র্যাবের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ৫ মিনিটের মধ্যে লাশ দাফনের জন্য চাপ দিতে থাকে তার পরিবারের সদস্যেদের। কিন্তু পরিবারের সদস্যরা ও কয়েক লক্ষ উপস্থিত মানুষের চাপের মুখে র্যাব কর্তারা পিছু হটে। কফিন খোলার পর দেখা যায় লাশ অর্ধেক ডুবে আছে রক্তের মধ্যে। আবার গোসল করানোর জন্য লাশ নামানোর পর দেখা যায় মেজর হুদার গলা কাটা যা জাল বোনার মোটা সুতা দিয়ে সেলাই করা।
অনুসন্ধানকালে মেজর হুদার লাশ গোসল করেছিলো এমন একজনকে আমি বারবার প্রশ্ন করেছিলা, “হুদা স্যারের হাতের রগ, পায়ের রগ বা ঘাড়ের পিছনের রগ কাটা ছিলো কিনা, চোয়ালের নিচে কালো দাগ ছিলো কিনা?” আমি তাকে বার বার এই প্রশ্ন করেছিলাম কারন ফাঁসির মঞ্চ থেকে নামানোর পর মৃত্যু নিশ্চিত করার জন্য অনেকসময় হাত, পা বা ঘাড়ের রগ কেটে দেয় উপস্থিত সার্জন। না, উনি দেখেছেন স্রেফ জবাই করা আর হাতের উপর একটু চামড়া ছিড়া। সম্ভবত হ্যান্ডকাফ পরানো অবস্থায় জবাই করার সময় হাতের সামান্য চামড়া ছিলে যায়। মেজর হুদার পরিবারের কেঁউ আজ পর্যন্ত এই জবাই করার বিষয় নিয়ে মুখ খুলেনি তাদের জীবনের নিরাপত্তার কারনে।
হাসিনা এতেও তৃপ্ত হয়নি। পাঁচ জনের লাশ কিভাবে দাফন করা হচ্ছে, কত লোকজন জানাজায় আসছে ও সেখানকার মানুষের পত্রিক্রিয়া সরাসরি লাইভ টেলিকাস্টে দেখেছে তার ড্রয়িং রুমে বসে!!!!
আরেকটা কথা। সেই হিন্দু জল্লাদকে আর কাশেমপুর কারাগারে ফেরত নেওয়া হয়নি। অসমর্থিত সুত্রে জানতে পারলাম, তাকে কাগজে কলমে মুক্তি দেওয়া হয়েছে। কিন্তু তার খোঁজ কেঁউ জানে না।
ওয়েল, এই লেখাটা কোন বিচারকে জাস্টিফাই বা প্রশ্নবিদ্ধ করতে নয়। দুইটা বিষয় সামনে আনার জন্য। একটা হল হুদা স্যারকে আইন্সঙ্গতভাবে মৃত্যুদণ্ড না দেওয়া আর আমাদের দেশের সরকার প্রধান ক্ষমতা গ্রহনের পূর্বে শপথ বাক্য পাঠ করেন যেখানে একটা লাইন থাকে, “আমি...... নিজের হিংসা বিদ্যেষ বা আবেগের বশবর্তী হয়ে কোন কাজ করবো না............” বা এর কাছাকাছি ভাষায় তা লেখা থাকে।
জাতির নানার ফেইসবোক ওয়াল থেকে।
০৮ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ৯:০৪
গরু গুরু বলেছেন: আমিও শতভাগ কনফিডেন্ট নয়। তবে সম্পুর্ণ এভিদেন্স অ ধারাবাহিক বর্ননায় অশ্মিকার করারওত উপায় নাই
২| ১০ ই আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৭
প্রামানিক বলেছেন: ভয়ঙ্কর বর্ননা
১৫ ই আগস্ট, ২০১৫ সকাল ৮:৫৯
গরু গুরু বলেছেন: তাইতো বলি শালি কোমোড়ে এতো বল পায় কোত্থেকে
৩| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৫ সকাল ১১:০৬
বাঁধলেই বাঁধন বলেছেন: ২৯শে জানুয়ারী শুক্রবার linkছবিটি দেখুন , মেজর বজলুল হুদাকে গলাকাটার কোন চিহ্ন দেখা গেল না তো ? কেমনে কি?
৪| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৩:৫২
গরু গুরু বলেছেন: মিস্টার বাধন, ভাল করে ছবিটা খেয়াল করুন। থুতনির নিচের এডিটিংটা বুঝতে পারবেন।কারো থুতনির নিচ ফুললে সেটা দাড়ি সহ ফুলে উটত। আর রক্তের দাগটা কিন্তু রয়েই গেছে। হয়ত অরা খেয়াল করে নি।
৫| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ১০:৫৭
গরু গুরু বলেছেন:
৬| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:১৩
ইমরান আশফাক বলেছেন: অনেক সত্যই একদিন বেরিয়ে আসবে। কিন্তু আপনার বক্তব্যের প্রমান বা ভিত্তি কি? শুধুমাত্র আপনার নিজভাষায় বর্ননাই কি এর একমাত্র প্রমান? ছবি যে এডিটিং করা যায় সেটা যারা এফবি ব্যবহার তারা মাত্রই অবগত।
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:২৯
গরু গুরু বলেছেন: আমি দুখ্যিত যে এই মুহুর্থে ইচ্ছে থাকলেও প্রমান পেশ করা যাচ্ছে না।
তবে উল্লেখিত সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।
এবং সময়ের প্রেক্ষিতে একদিন সব প্রমান প্রকাশ পাবে
৭| ১৭ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ৩:২৫
স্বাগত অথবা কুশল-প্রশ্ন বলেছেন: ভাই এটা সত্যি, আজ এত বছর পর সত্য সামনে আসলো
৮| ১৭ ই আগস্ট, ২০২৪ ভোর ৬:০৪
ছোট সাহেব বলেছেন: আজ বহু বছর পর, আপনার কথাগুলোর সত্যতা অবশেষে মানুষ জানতে পেরেছে। আপনার সাহসিকতার জন্য আপনাকে গভীর শ্রদ্ধা ও সালাম জানাই।
৯| ১৭ ই আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ২:১৫
প্রকাশিত বলেছেন: আপনার পর্যালোচনা সঠিক বলে প্রমাণিত হয়েছে আজ। আপনি হয়তো তখন প্রমাণ প্রদান করতে পারেননি, তবে হাসিনা সরকারের পতনের পর এখন সব কিছুই ফাঁস হচ্ছে।
লাশ দাফনের পূর্বে মেজর বজলুল হুদার গলা কাটা বিভৎস দৃশ্য এই ভিডিওতে স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে: https://youtu.be/urlNnim9OIY
এই ভিডিওর পূর্ণ দৈর্ঘ্য: https://youtu.be/bofGgYb55cc
মেজর বজলুল হুদার ভাইও মুখ খুলে এর বিচার চেয়েছেন:
১ https://youtu.be/83K5iX30Z3k
২ Click This Link
১০| ১৭ ই আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৩:১০
আকতার আর হোসাইন বলেছেন: ওহ মাই গড!!লোমহর্ষক কাহিনী। গা শিউরে ওঠলো। শরীরে কাঁপুনি ওঠে সব লোম দাঁড়িয়ে গেছে।
কেউ অন্যায় করলে তার উপযুক্ত শাস্তি হবে আইন মেনে। এটাই গণতন্ত্রের বৈশিষ্ট্য। অন্যায়ভাবে কাউকে শাস্তি দেওয়া যাবে না। শাস্তি দিত্র গিয়েও হিউম্যান রাইট লঙ্গন করা যাবে না। এই ঘটনা সত্যি হলে সঠিক তদন্ত হোক। বিচার হোক।
১১| ১৭ ই আগস্ট, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৪০
ঘেরুমুন্সি বলেছেন: কতো বড় সাইকোপ্যাথ ছিলো এই হাসিনা!
মানুষ এখনও কীভাবে আওয়ামী লীগ সাপোর্ট করে?
১২| ১৭ ই আগস্ট, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৪০
ঘেরুমুন্সি বলেছেন: কতো বড় সাইকোপ্যাথ ছিলো এই হাসিনা!
মানুষ এখনও কীভাবে আওয়ামী লীগ সাপোর্ট করে?
১৩| ১৭ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ৯:১৬
জ্যাকেল বলেছেন: খুনি হাসিনা!
©somewhere in net ltd.
১| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ৯:০০
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: পড়েতো শরীরে সব রোম দাড়িয়ে গেছে!!!!!!!!!!!!
আপনি জানেন আপনি কি বলছেন?
এর তথ্য প্রমাণ সূত্র ছাড়া আপনি এতবড় দাবী করছেন কিভাবে??? ও মাই গড!!
এতো সকল ফিকশ ছবির কল্পনাকেও হার মানানো কাহিনী!!!!!!!!!!!