![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মুসলিম
বিশ্বে নোংরা পরিস্থিতির
জন্য দায়ী তাদের শিক্ষার অভাব
।
পৃথিবীতে ইহুদির সংখ্যা ১
কোটি ৪০
লক্ষ ।
নোবেল পুরষ্কারের ১০৫ বছরের
ইতিহাসে নোবেলজয়ী ইহুদির
সংখ্যা ১০৮ এবং মুসলমানের
সংখ্যা ৩ জন।
পৃথিবীতে মুসলমানের
সংখ্যা ১৬০
কোটিরও বেশী ।মুসলিম
দেশগুলোতে বিশ্ববিদ্যালয়ের
সংখ্যা ৫০০, প্রতি ৩০ লক্ষ লোকের
জন্য
একটি বিশ্ববিদ্যালয় ।অথচ
আমেরিকাতে প্রতি ৫৭০০০
লোকের
জন্য একটি বিশ্ববিদ্যালয় ।
ভারতেই
রয়েছে ৮৪০৭ টি বিশ্ববিদ্যালয় ।
২০০৯
সালের মতে পৃথিবীর
এক'শটি বিশ্ববিদ্যালয়ের
মধ্যে মুসলিম
বিশ্বের একটাও নাম নেই ।অথচ
ভারতের
৩ টি, ইসরাইলের জনসংখ্যা নগণ্য
হলেও
সেখানকার ৪টি, খৃষ্টান দেশের
৭৬ টি এবং বৌদ্ধ দেশের
২৭ টি বিশ্ববিদ্যালয় স্থান
পেয়েছে ।
এদিকে খৃষ্টান
দেশগুলিতে শিক্ষার
হার ৯০ ভাগের
বেশী এবং ১৫টি খৃষ্টান
দেশে শিক্ষার হার ১০০% আর
মুসলিম
দেশগুলোতে তা ৪০ শতাংশ
এবং কোন
মুসলিম দেশে ১০০% শিক্ষার হার
নেই।
তাই তাদের উন্নতির জন্য শিক্ষা ব্যাবস্থাকে উন্নতি করতে হবে।
২| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১২:০৭
অদ্বিত বলেছেন: মুসলমানগণ যদ্দিন পর্যন্ত ধর্মকে সবকিছুর চেয়ে বেশী গুরুত্ব দেবার বদ অভ্যাস না ছাড়বে, তদ্দিন পর্যন্ত মুসলমানেরা উন্নতি করতে পারবে না। এ আমার ভবিষৎবাণী।
৩| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১২:০৮
ধুষর সময় বলেছেন: একজন শিক্ষিত না অশিক্ষিত তা কি বিচার করা যায় বলতে পারেন ♦নিরব বাংলাদেশী♦।
৪| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১২:১১
ধুষর সময় বলেছেন: হুম অদ্বিত ঠিক বলেছেন।
৫| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১২:২৪
এমএম মিন্টু বলেছেন: মন্তব্য ২ এর সাথে সহ মত
৬| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১২:৪১
ধুষর সময় বলেছেন: ঠিক বলেছেন এম এম মিন্টু
৭| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ২:১৭
গোয়েন্দাপ্রধান বলেছেন: জ্ঞান অর্জন ফরজ
তবে কোন জ্ঞান?
যে জ্ঞান মানুষ কে সৎিক পথে রাখে
অর্থ সম্পদ পার্থিব জ্ঞান তত ক্ষণ পর্যন্ত কাজে আসে যত ক্ষণ না তা সঠিক উপায়ে আল্লাহ রাসুলের নির্দেশিত পথে ব্যায় হবে।
রাসুল (সা) উম্মি অর্থাৎ নিরক্ষর ছিলেন।
তিনি আরবে কোন প্রচলিত অর্থে অর্থনৈতিক বা টেক রেভুলুশন করেন নি
উনি আরবে একটি ণৈতিক ও সামাজিক বিপ্লব করেছেন যা জিবনে রাষ্ট্রের সকল পর্যায় কে প্রভাবিত করেছিল।
ইউ এস ভারতে বিশ্ব বিদ্যালয় অনেক থাকলেও এসব বিশ্ববিদ্যালয়ে নৈতিক শিক্ষার কোন চর্চা নেই।
বরং ইউ এস ভআআরত নিকৃশট ধরণের অপরাধে এগিয়ে।
আপনার পোস্টের সাথে রিলেটেড নিচের আর্টিকেল টি পড়তে পারেন।
Click This Link
৮| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ২:৩১
নতুন বলেছেন: রুবিক কিউব স্লভ করার রোবোট......
যেই জিনিস প্রথম প্রথম মানুষের সামাধান করতে অনেক সময় লাগলো... এখন তা করার জন্য রোবোট বানাইছে...
আর আমরা ২ লক্ষ হেফাজতি নিয়া আসি শাপলা চত্তরে... ব্লগারের ফাসীর দাবিতে...
এই হইলো আমাদের আর তাদের মাঝে পাথ`ক্য...
৯| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ২:৩৬
নতুন বলেছেন: @ গোয়েন্দাপ্রধান
উ এস ভারতে বিশ্ব বিদ্যালয় অনেক থাকলেও এসব বিশ্ববিদ্যালয়ে নৈতিক শিক্ষার কোন চর্চা নেই।
বরং ইউ এস ভআআরত নিকৃশট ধরণের অপরাধে এগিয়ে।
সমস্যা হইলো আমাদের কিন্তু ওই সব নৈতিক শিক্ষা চচ্চা` না করা পুলাপাইনের আবিস্কার গুলি ব্যব্যহার কইরা তাদের খারাপ কইতেছি....
আর সামনের দিনে আরো বেশি ব্যবহার করবে কিন্তু সবাই বলবে.... সবই সৃস্টিকতা বানাইছে...
১০| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ৩:২২
ধুষর সময় বলেছেন: সব কিছুরই ভাল মন্দ আছে। যে যেটাকে গ্রহণ করবে সে সে পথেই এগোবে। ভারত ইউ এস বিশ্ববিদ্যালয় এর নৈতিক কথা বলছেন তাহলে শুধু ওদের ওখানেই ধর্ষনের মত নিকৃষ্ট মানের কাজ গুলো ওখানেই ঘটত মুসলিম দেশগুলোতে ঘটত না।তাহলে মুসলিম দেশ গুলোতে কেন ঘটছে তাহলে এদের নৈতিকতা কই গেলো? বলতে পারেন?
১১| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৪ ভোর ৪:০৯
রাজিব বলেছেন: আধুনিক বিশ্বে যারা লেখাপড়ায় পিছিয়ে থাকবে তারা হেরে যাবে এটাই বাস্তব সত্য। এর মধ্যে হিন্দু মুসলিম খৃষ্টান বৌদ্ধ বলে কিছু নেই। এর মধ্যে কোন ষড়যন্ত্র বা রাজনীতি নেই।
দেড়শ বছর আগে বাংলাদেশে আমাদের পূর্ব পুরুষরা সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন ইংরেজি হল জবানে কুফুর বা কাফেরদের ভাষা এবং তার ফল হয়েছিল ভয়াবহ। অন্যদিকে হিন্দুরা জান প্রান দিয়ে ইংরেজি শিখেছিলেন এবং তাই তারা শুধু টাকা পয়সা কামাই করে ধনী হয়েছিলেন জমিদার হয়েছিলেন তাই নয় সাহিত্য, জ্ঞান বিজ্ঞান, সংস্কৃতি সব কিছুতেই অনেক এগিয়ে যান।
ঠিক এমনিভাবে এখনো ঢাকা শহরের ছেলে মেয়েরা জান প্রান দিয়ে লেখা পড়া করছে এবং তারা আরও এগিয়ে যাচ্ছে।
ঢাকার কথা বাদ দিন- রাজধানী শহর একটা রিকশাওয়ালাও দিনে ৫০০ টাকা মাসে ১০,০০০ টাকা কামাই করে। কিন্ত গ্রামে যেসব ছেলে মেয়ে মন দিয়ে পড়ছে এবং যারা স্কুলে যাচ্ছে না বা ঝরে পড়ছে তাদের জীবনের ব্যবধান আকাশ পাতাল। শিক্ষা সবচেয়ে বড় হাতিয়ার তা রাজনীতি বা অর্থনীতি যে দিকে হোক।
১২| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৭:৪২
অদ্বিত বলেছেন: ধর্মীয় জ্ঞান আসলে জ্ঞানের মধ্যেই পড়ে না। কারণ, ধর্ম হল কুসংস্কার। আর যা কুসংস্কার ( ধর্মীয় হোক আর অধর্মীয় হোক ) দূরীকরণে ভূমিকা রাখে সেটাই কি জ্ঞান নহে ? যদি সারা জীবনেও একজন মানুষ অলৌকিক জিনিসের প্রতি বিশ্বাস থেকে বের হয়ে আসতে না পারে, জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত যদি কুসংস্কারাচ্ছন্নই থাকে বরং উল্টা কুসংস্কারকেই ( ধর্ম ) সত্যিকারের জ্ঞান মনে করে বসে থাকে তাহলে সেই মানুষের উদ্ধার হওয়াই অসম্ভব।
১৩| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৯:৪৪
ধুষর সময় বলেছেন: এই জন্যই তো মুসলমানরা এতটা পিছিয়ে
১৪| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১০:০৮
ইমরান হক সজীব বলেছেন: শিরোনামটা এমনও হতে পারতো- 'কুসংস্কারবাদি, জঙ্গি, মোহগ্রস্থ, মূর্খদের পিছিয়ে পড়ার কারন' । এরা যে পিছিয়ে পড়বে তা আর বলার অপেক্ষা রাখে!
১৫| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১০:২২
ধুষর সময় বলেছেন: ঔ ধরণের শিরোনাম দিলে জামাত শিবির ও হেফাজত এ সমর্থন করে এমনো অনেকে আছে। তারা সোজা রাস্তার চেয়ে বেকা রাস্তায় হাটতে বেশী পছন্দ করে তাই ঔ ধরণের শিরোনাম না দেওয়ায় ভাল।
১৬| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১:১৬
খাটাস বলেছেন: আলোচনা ভাল, যুক্তি সঙ্গত। সবার মন্তব্যই পড়লাম। ভাল। গোয়েন্দা প্রধান ভাই এর দেয়া লিঙ্ক ও পড়লাম। ওটাও ভাল। কথায় যুক্তি আছে।
ইসলামে বিলাসি জীবনের নিয়ম নাই। অল্প তেই তুষ্ট হউয়ার নিয়ম - সাধারণ অর্থে। কিন্তু মুসলিম রা সেই বিধান ঠিক মত মানে ও না। খ্রিস্টান ইহুদির বানান যন্ত্রপাতি ব্যবহার ও করে, গালাগালি ও করে।
জ্ঞান বিজ্ঞানের চর্চায় ধর্ম বিষয়ে প্রশ্ন করলেই খবর আছে। যেখানে সত্য আছে, সেখানে প্রশ্ন কিছুই করতে পারে না।
ধর্ম কে অবশ্যই জানতে হবে। যদি ও ইসলামের সাধারণ বিধান গুলো কেও যাচাই করে পালন করে, তবু ও জ্ঞান চর্চা করে ইসলামের শত্রুদের সমকক্ষ হইতে হবে। টিকে থাকতে হলে গানের ( অস্ত্র ) চর্চা না করে জ্ঞানের চর্চা বাড়াতে হবে।
কিন্তু আবার ঝামেলা জ্ঞানের চর্চায় ব্লগে বাধা দেয় মোল্লা সমাজের কিছু প্রতিনিধি। ( যদি ও অনেক মেধাবি ব্লগার কে দেখেছি, যারা খুব সুন্দর ভাবে ধর্ম নিয়ে আলোচনা করেন। ) আর রাস্তায় আছে, জামাত- হেফাজত।
নাস্তিক ভাবাপন্ন অনেক জ্ঞানী ও অবশ্য কম যান না। ধার্মিক দের প্রশংসার- নিন্দা তথা সাধারণ নিরপেক্ষ সমালোচনার চেয়ে ( সবাই কোন না কোন কাজে অবশ্যই প্রশংসার যোগ্য, নিরপেক্ষ ভাবে দেখলে বোঝা যাবেই ) ইচ্ছাকৃত ঝাল মাখানি চুলকানি দিয়ে উত্তেজিত করে দেন, বোঝা সত্তেও যে এদেশের অধিকাংশ ধার্মিকের জ্ঞানের দৌড় সীমিত, মনোবিজ্ঞানের স্বাভাবিক সুত্র মতেই তারা নিজের ওপর নিয়ন্ত্রন রাখতে পারবে না।
তবু ও নাস্তিক বা অকাট জ্ঞানী মনভাবাপন্ন রা ধর্মের কাণ্ডারিদের মানবতা শেখাতে ব্যস্ত।
চারিধারে শুধু বিনোদন।
দু কলম জ্ঞানে ধর্ম বাতিল,
দু লাইন জ্ঞানে বিজ্ঞান বাতিল।
আজিব মানব জাতি।
১৭| ১৩ ই আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১:১৮
খাটাস বলেছেন: আলোচনা ভাল, যুক্তি সঙ্গত। সবার মন্তব্যই পড়লাম। ভাল। গোয়েন্দা প্রধান ভাই এর দেয়া লিঙ্ক ও পড়লাম। ওটাও ভাল। কথায় যুক্তি আছে।
ইসলামে বিলাসি জীবনের নিয়ম নাই। অল্প তেই তুষ্ট হউয়ার নিয়ম - সাধারণ অর্থে। কিন্তু মুসলিম রা সেই বিধান ঠিক মত মানে ও না। খ্রিস্টান ইহুদির বানান যন্ত্রপাতি ব্যবহার ও করে, গালাগালি ও করে।
জ্ঞান বিজ্ঞানের চর্চায় ধর্ম বিষয়ে প্রশ্ন করলেই খবর আছে। যেখানে সত্য আছে, সেখানে প্রশ্ন কিছুই করতে পারে না।
ধর্ম কে অবশ্যই জানতে হবে। যদি ও ইসলামের সাধারণ বিধান গুলো কেও যাচাই করে পালন করে, তবু ও জ্ঞান চর্চা করে ইসলামের শত্রুদের সমকক্ষ হইতে হবে। টিকে থাকতে হলে গানের ( অস্ত্র ) চর্চা না করে জ্ঞানের চর্চা বাড়াতে হবে।
কিন্তু আবার ঝামেলা জ্ঞানের চর্চায় ব্লগে বাধা দেয় মোল্লা সমাজের কিছু প্রতিনিধি। ( যদি ও অনেক মেধাবি ব্লগার কে দেখেছি, যারা খুব সুন্দর ভাবে ধর্ম নিয়ে আলোচনা করেন। ) আর রাস্তায় আছে, জামাত- হেফাজত।
নাস্তিক ভাবাপন্ন অনেক জ্ঞানী ও অবশ্য কম যান না। ধার্মিক দের প্রশংসার- নিন্দা তথা সাধারণ নিরপেক্ষ সমালোচনার চেয়ে ( সবাই কোন না কোন কাজে অবশ্যই প্রশংসার যোগ্য, নিরপেক্ষ ভাবে দেখলে বোঝা যাবেই ) ইচ্ছাকৃত ঝাল মাখানি চুলকানি দিয়ে উত্তেজিত করে দেন, বোঝা সত্তেও যে এদেশের অধিকাংশ ধার্মিকের জ্ঞানের দৌড় সীমিত, মনোবিজ্ঞানের স্বাভাবিক সুত্র মতেই তারা নিজের ওপর নিয়ন্ত্রন রাখতে পারবে না।
তবু ও নাস্তিক বা অকাট জ্ঞানী মনভাবাপন্ন রা ধর্মের কাণ্ডারিদের মানবতা শেখাতে ব্যস্ত।
চারিধারে শুধু বিনোদন।
দু কলম জ্ঞানে ধর্ম বাতিল,
দু লাইন জ্ঞানে বিজ্ঞান বাতিল।
আজিব মানব জাতি।
©somewhere in net ltd.
১|
১২ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:৫৫
নিরব বাংলাদেশী বলেছেন: সাহাবী দের মধ্যে কতজন নোবেল ওয়ালাদের সাথে টক্কর দেয়ার মত শিক্ষিত ছিল আমার জানা নাই, শুধু ঈমানের চর্চাই, কুরআনের শিক্ষাই তাদের দুনিয়ার সেরা মানুষে পরিনত করেছে