![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এই ব্লগের সকল প্রকার তথ্য কোন প্রকার অনুমতি ছাড়াই ব্যবহার করা যাবে ।
বাংলাদেশে এখন তাহলে বাস্তবতা দাঁড়িয়েছে এই যে কয়েকজন ব্যক্তি যাই বলুক, তার প্রতিবাদ করা যাবে না। কয়েকটি ‘উন্নয়ন প্রকল্প’ আছে, যা নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা-পর্যালোচনা করা যাবে না। পদ্মা সেতু এগুলোর মাঝে ‘অতি পবিত্র’ প্রসঙ্গে পরিণত হয়েছে, যেটা নিয়ে কেউই কথা বলেন না। কিন্তু পদ্মা সেতু নিয়েও বহু রকম আলোচনা, তর্ক, বিকল্প ভাবনা সমাজে হওয়াটা দরকার ছিল। সেগুলোর মীমাংসার শেষেই একটা গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে এত বিরাট আকারের একটা প্রকল্প নেয়া হয়।
পদ্মা সেতু নিয়েই আলোচনা হোক। নিচের কোনো একটা বা একাধিক প্রশ্ন যদি কেউ উত্থাপন করেন, তাহলে তাকে কি পানিতে ফেলে দেয়ার, কিংবা চুবানোর প্রস্তাব করাটা ন্যায্য হবে? বা তাকে পদ্মা সেতুতে উঠতে না দেয়ার কথা বলা যাবে, রীতিমত আলোচনা সভার আয়োজন করে? উত্থাপিত প্রশ্নগুলোর কোন কোনটা ভুল হতে পারে, কিংবা সবগুলোই ভুল হতে পারে। কিন্তু সুস্থ হয়ে ভেবে দেখুন তো, সবগুলোই কি গুরুত্ব দিয়ে আলোচনার দাবি রাখে না? যতদূর বুঝি, পৃথিবীর যে কোনো সুস্থ দেশে এইসব আলোচনাকে গণমাধ্যমে অনেক বেশি বেশি করে সামনে আনা হতো। নানান সময়ে গণমাধ্যমে পদ্মা সেতু নিয়ে যে ‘ইতিবাচক’ আলোচনাগুলোই দেখেছি, তার সূত্রেই নানান মহল থেকে এই প্রশ্নগুলো আসতে পারতো, এমনকি প্রশ্নগুলোর কোন কোনটি পরস্পর বিরোধীও
চুবানোর সংস্কৃতি ও চুপচাপ গণমাধ্যম
view this link
২| ২৫ শে মে, ২০২২ রাত ১০:২১
গরল বলেছেন: পদ্মা সেতু হতে না দেওয়ার জন্য লবিং করা ও পদ্মা সেতুর সমালোচনা করা দুটিকে এক করে ফেলেছে, সে আবার কেমন সম্পাদক?
৩| ২৫ শে মে, ২০২২ রাত ১০:২১
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
যে কথা বলেনা তার দোষ ওই এটাই যে
সে কথা বলেনা। পক্ষান্তরে যে লোক কথা
বলে তার হাজার দোষ খোঁজার মানুষ এ
দেশে বে শুমার। তাই সবাই " বোবার
কোন শত্রু নাই" নীতি অবলম্বন করে।
৪| ২৬ শে মে, ২০২২ রাত ১২:২৯
এমজেডএফ বলেছেন: পদ্মা সেতু নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা-পর্যালোচনা কম হয় নাই। পদ্মা সেতুর জন্য যখন এক টাকাও কোনো ঋণদাতা সংস্থা থেকে আসে নাই, এমন কি কোনো ঠিকাদারও নিযুক্ত হয় নাই তখনই এ দেশের কিছু পত্রিকা, সুশীল এবং দলকানা মানুষ তিলকে তাল করে বলেছিলেন পদ্মা সেতুর নামে হাজার কোটি টাকা লুঠপাট হয়ে গেছে ।
নদীতে ফেলা আর চুবানির কথা যে দুজনকে বলা হয়েছে এদের একজন সামান্য একটি অবৈধ পদের কারণে পদ্মা সেতুর বিরুদ্ধে লবিং করেছিলেন এবং আরেকজন সোয়া দুইবারের প্রধানমন্ত্রী হয়েও পদ্মা সেতু নিয়ে পাগল-ছাগলের মতো মন্তব্য করেছিলেন ।
ডুবানি-চুবানি এগুলো হচ্ছে এক ধরনের "ব্যঙ্গাত্মক রসিকতা" , সিরিয়াসভাবে েনওয়ার মতো কিছু না। অনেকে যেমন বাংলাদেশকে উগান্ডা বলছে, বাংলাদেশ শ্রীলংকা হয়ে যাবে বলছে। তাও এক ধরনের ব্যঙ্গাত্মক রসিকতা। এগুলো হলো কথার কথা, তবে এগুলো থেকে মানুষকে শিক্ষা নিতে হয়।
৫| ২৬ শে মে, ২০২২ ভোর ৫:১৭
জগতারন বলেছেন:
এমজেডএফ -এর সাথে সহমত পোষন করি।
৬| ২৬ শে মে, ২০২২ দুপুর ১:৪২
মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: কথা যত কম বলা যায় ততই মংগল।
আর সব জায়গায় কথা বলা নিরাপদ নাও হতে পারে।
কাজেই
চুপ।
©somewhere in net ltd.
১|
২৫ শে মে, ২০২২ রাত ১০:০৩
রাজীব নুর বলেছেন: এই দেশে থাকতে হলে বোবা হয়েই থাকা ভালো।