নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি পৃথিবীর সন্তান।

সৈয়দ সাইফুল আলম শোভন

এই ব্লগের সকল প্রকার তথ্য কোন প্রকার অনুমতি ছাড়াই ব্যবহার করা যাবে ।

সৈয়দ সাইফুল আলম শোভন › বিস্তারিত পোস্টঃ

ওয়াসার পানি সন্ত্রাস। স্থানীয় মানুষের পানি প্রাপ্তির অধিকার কেড়ে নিচ্ছে ঢাকা ওয়াসা

০১ লা জুন, ২০২২ রাত ৮:৫৬

সাভারে গুরুতর পরিবেশ দূষন করছে ঢাকা ওয়াসা। ভাকুর্তার তেঁতুলঝোড়ায় ‘আয়রন রিমুভ প্রকল্পের’ আয়রন বর্জ্য মিশ্রিত পানিতে ক্ষতিগ্রস্থ এই অঞ্চলের প্রাণ-প্রকৃতি ও পরিবেশ।

বর্জ্য মিশ্রিত পানি ফেলে পরিবেশ ধ্বংস করছে ওয়াসা

ঢাকা ওয়াসা গভীর পাম্প স্থাপন করে পানি উত্তোলনের ফলে বিশুদ্ধ পানির সংকটেও রয়েছেন স্থানীয়রা। সাধারণ টিউবওয়েলেগুলোতে আর পানি উঠছে না। বিদ্যুৎ চালিত মটর দিয়ে এখন পানি উত্তোলন করতে হচ্ছে। স্থানীয় মানুষদের মানুষকে পানি উত্তোলনে ব্যয় বেড়ে গেছে।

কিন্তু বলা হয়েছিল ভাকুর্তায় পানির খনি আছে এবং পানি উত্তোলনের পর হিমালয় থেকে পানি এসে সেই শূন্যতা পূরণ করবে। ঢাকার মানুষের পানির চাহিদা পূরণ করতে গিয়ে স্থানীয় মানুষের পানির প্রাপ্তির অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়েছে।


প্রকল্পের সারসংক্ষেপ: সাভার উপজেলার তেঁতুলঝড়া ভাকুর্তা এলাকায় ওয়েলফিল্ড নির্মাণ (১ম পর্ব) প্রকল্প। প্রকল্পটি ২০১২ সালের ২২শে নভেম্বর জাতীয় একনেক সভায় অনুমোদিত হয়। প্রকল্পটি ২০১৯ সালের ১০ অক্টোবর প্রধানমন্ত্রী উদ্বোধন করেন। প্রকল্পের আওতায় একটি আউটার গ্রাউন্ড রিজার্ভার রয়েছে যার ধারণক্ষমতা ৮ হাজার ১৬০ ঘনমিটার। দৈনিক ৭৫ হাজার মিলিয়ন লিটার পানি পরিশোধন ক্ষমতা সম্পন্ন দু’টি আয়রণ রিমুভাল প্লান্ট রয়েছে । প্রকল্প এলাকা থেকে ৪২ কিলোমিটার পানি সরবরাহ লাইনের মাধ্যমে পানি সরবরাহ করা হয়। এছাড়া ৪৬ টি গভীর নলকূপ রয়েছে, যার মাধ্যমে পানি উত্তোলন করা হয়।


প্রকল্পের উদ্দেশ্য: ঢাকা ওয়াসার বর্তমান পানি সরবরাহ ব্যবস্থাপনায় দৈনিক ১৫ কোটি লিটার পানি অন্তর্ভুক্তির মাধ্যমে মিরপুর এলাকার পানি সরবরাহ করতো মিরপুরের ভূগর্ভস্থ পানির উপর নির্ভরতা হ্রাস করন।

প্রকল্প ব্যয়: প্রাক্কলিত ব্যয় ধরা হয়েছিল ৫৭৩ কোটি টাকা। তার মধ্যে বাংলাদেশ সরকার ২০০.০৫ কোটি টাকা, দক্ষিণ কোরিয়ার ইডিসিএফ ৩৬২ দশমিক ৯৫ কোটি টাকা অর্থাৎ ৪৫ মিলিয়ন ইউএস ডলার এবং ঢাকা ওয়াসা ১০ কোটি টাকা অনুমোদিত হয়। এবং ৫৩৫ দশমিক ৪৪২ কোটি টাকা ব্যয়ে সমাপ্ত করা হয়।

প্রকল্পটি ডিপিপি অনুযায়ী ২০১২ সালের জুলাই হতে ২০১৬ সালের জুন সময়ের মধ্যে ৫২১ কোটি টাকায় বাস্তবায়নের জন্য নির্ধারিত থাকলেও মূলত ভূমি অধিগ্রহণ ব্যয় বৃদ্ধির কারণে প্রকল্পের ব্যয় বৃদ্ধি পায় এবং ভূমি অধিগ্রহণের কারণে প্রকল্পের মেয়াদ বৃদ্ধি করা হয়। সংশোধিত ডিপিপি অনুযায়ী প্রকল্পটি ২০১২ সালের জুলাই ২০১৯ সালের জুন পর্যন্ত সময়ে ৫৭৩ কোটি টাকায় বাস্তবায়নের প্রস্তাব করা ।



বর্জ্য মিশ্রিত পানি ফেলে পরিবেশ ধ্বংস করছে ওয়াসা

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা জুন, ২০২২ রাত ৯:৩৬

সোনাগাজী বলেছেন:



চলেন, মোরারজী দেশাই হয়ে যাই।

০৮ ই জুন, ২০২২ রাত ৮:০৫

সৈয়দ সাইফুল আলম শোভন বলেছেন: আর কই যাই

২| ০১ লা জুন, ২০২২ রাত ১১:২১

রাজীব নুর বলেছেন: ওয়াসার এমডি চেঞ্জ হলেই ওয়াসা উন্নতি লাভ করবে।

০৮ ই জুন, ২০২২ রাত ৮:০৪

সৈয়দ সাইফুল আলম শোভন বলেছেন: ওয়াসা এমডি স্থানীয় পদ। পারিবারিক পদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.