![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাজারে এখন পরিচিত-অপরিচিত নানা ব্র্যান্ডের ট্যাবলেট চোখে পড়ে। একটু খতিয়ে দেখলে বোঝা যাবে, এগুলোর বেশির ভাগই চীনে তৈরি। রং-বেরঙের এসব অপরিচিত নামের চীনা ট্যাবলেট দামেও সাশ্রয়ী। মাত্র আট হাজার থেকে ২৫ হাজার টাকার মধ্যে পেয়ে যাবেন পছন্দের ট্যাবলেট। কিন্তু এগুলো কতটা ব্যবহারবান্ধব, আর কতটাই বা কাজের?
সবই মেলে, তবে ওয়ারেন্টি ছাড়া
কোথায় পাবেন
দেশের বাজারে এখন মোবাইল ফোন বিক্রির দোকান থেকে শুরু করে ইলেকট্রনিক পণ্য বিক্রেতা অনেক দোকানেই চীনা ট্যাবলেট কিনতে পাওয়া যায়। চীনা ব্র্যান্ডের বিভিন্ন ট্যাবলেটের মধ্যে রয়েছে আইনল, ওক্সেল, কোবি, বিফোরইউ, চাইল্ড প্যাড, আর্কোস, জিজি৭ প্রভৃতি। এসব ট্যাবলেট পাওয়া যাবে ছোট-বড় নানা মাপে ও রঙে। ট্যাবলেটগুলোর অধিকাংশই অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমনির্ভর।
সুবিধা
চীনা ট্যাব ব্যবহারের বড় সুবিধা হলো সাশ্রয়ী দামে সুদৃশ্য ট্যাবলেট ব্যবহারের অভিজ্ঞতা। অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমের ট্যাবগুলোতে অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার ও স্মার্টফোনের নানা সুবিধা পাওয়া যায়।
অসুবিধা
সস্তার ট্যাবলেট বলে এর কোনো ওয়ারেন্টি নেই। যে ট্যাবলেটগুলোতে ওয়ারেন্টি দেওয়া হয়, সেগুলোর দাম তুলনামূলকভাবে বেশি। ব্যবহারকারীর অভিজ্ঞতা ও ট্যাবলেটের পারফরম্যান্স সম্পর্কে আগেভাগে জানা সম্ভব হয় না। অপিরিচিত ট্যাবলেটের ব্র্যান্ড ও এর হার্ডওয়্যার সম্পর্কে আগেভাগে যাচাইয়ের সুযোগ থাকে না।
চীনা ট্যাবলেট কেনার আগে
চীনা ট্যাবলেট কেনার আগে অবশ্যই বিক্রেতা প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে ওয়ারেন্টির বিষয়টি নিশ্চিত হয়ে রসিদ নিন। আপনার পণ্যের প্রসেসর, র্যাম, গ্রাফিকস, মেমোরি, ডিসপ্লে পরীক্ষা করে নিন। অপারেটিং সিস্টেমের আপডেট করা যায় কি না, পরীক্ষা করে নিন। থ্রিজি নাকি ওয়াই-ফাই নেটওয়ার্ক সমর্থন করবে, তা যাচাই করে নিন। ডিসপ্লের রেজুলেশন পরীক্ষা করে নিন। ট্যাবলেটে সমস্যা হলে ‘আফটার সেল সার্ভিস’ বিষয়গুলো পরীক্ষা করে নিশ্চিত হয়ে তবেই চীনা ট্যাবলেট কিনুন।
©somewhere in net ltd.