![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সত্যিকারের সুখীমানুষের সাথে আমার একটাই পার্থক্য, সুখীমানুষের গায়ের জামা ছিলো না, আমার আছে।
কেশবতী কন্যা। কেশরাশি ছেড়ে দিল তো আকাশ মেঘে ঢেকে গেল। কেশবতী কন্যা হয়ে গেল মেঘবতী কন্যা। সেই মেয়ে নিজেই জানেনা খোলা চুলে তারে কতইনা সুন্দর লাগে। তবু কন্যা মান করে কাজী নজরুল ইসলামের ভাষায় বলে “হলুদ গাঁদার ফুল / রাঙ্গা পলাশ ফুল এনে দে এনে দে নইলে / বাঁধবো না বাঁধবো না চুল”। পঙ্কজ জিসানী সাহেব দেখলেন চাঁদের মত মুখ ঢেকে আছে এলো কেশে। তিনি গেয়ে ওঠলেন “চাঁদ কাব ত্বাক গেহেন মে রাহে / আব তো জুলফে হাটা দিজিয়ে”। অর্থাৎ চাঁদ কতক্ষণ গ্রহণ লেগে থাকবে, এখন চুলটাতো অন্তত সরাও। চাঁদের মত মুখের উপর অভিমানের কেশরাশি পড়ে থাকা মানেতো চাঁদে গ্রহণ লাগারই শামিল, নাকি? (চলবে...)
©somewhere in net ltd.