![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সত্যিকারের সুখীমানুষের সাথে আমার একটাই পার্থক্য, সুখীমানুষের গায়ের জামা ছিলো না, আমার আছে।
"নীল ডাউন হইয়া পাছা উচা কইরা ধর, আমি ...পুট*র মধ্যে ছাড়া পিটাইয়া মজা পাইনা"।
উপরের কথাটা একজন শিক্ষকের কমন কথা। যারা বাধ্য হয়ে পাছা উচায়ে ধরতো তাদেরকে এই কথা বলতেন না। বাকী সব ষ্টুডেন্টের জন্য এই বাক্যটা উনি প্রত্যেকবার রিপিট করতেন। আর অমানবিক ভাবে পিটায়ে পশুর মত আনন্দ পেতেন। ১৯৯২ থেকে ২০০০+ সময়কাল পর্যন্ত যারা কুমল্লার ব্রাহ্মণপাড়া ভগবান সরকারী উচ্চ বিদ্যালয়ে পড়েছেন তাদের ভুলার কথা না। শিক্ষকের নামটা বলছিনা। কারন এই নামের অন্য ভালো মানুষগুলো মনে কষ্ট পাবেন। আর নামটা বলাও আমার মূল উদ্দেশ্য না।
ক্লাশ সিক্সে ভর্তী হলাম এই স্কুলে। প্রথম দিনই এই স্যার ক্লাশে ঢুকলেন এক মুঠ কাবলী বুট হাতে নিয়ে। গায়ে কটকটা লাল রঙের জরিওয়ালা শার্ট। কুৎসিত হাসি হাসতে হাসতে বুট চাবাতে লাগলেন। এমনিতেই গ্রাম ছেড়ে অনেক দূরের স্কুলে পড়তে গিয়েছি। কলিজায় পানি নাই। ভাবলাম হাই স্কুলের শিক্ষরা কি এমন হয়!
রোল কল করলেন। বাংলা ব্যাকরণ বইয়ের শুরুর আর শেষের পৃষ্টা বলে দিলেন। প্রায় ১০ পৃষ্ঠার মত হবে। বল্লেন, দাড়ি কমা শুদ্ধা মুখস্থ কইরা আইবি। যারা না পারবি ১০ টা কইরা ডাবল-জালি বেতের বারি পাছার মধ্যে নিবি। আমি... ছাড়া মজা পাইনা। সাথে গর্ব করে বল্লেন, সবাই উনাকে অংকের জাহাজ বলে। আমি "অংকে মাষ্টার্স" একটা ছোট গল্প লেখেছিলাম। নামকরনের ক্ষেত্রে এই অংকে জাহাজ শব্দটা আমার মাথায় ছিলো।
আমরা ছেলে-মেয়েরা একত্রে ক্লাশে বসতাম। দুই সারি ছেলে, এক সারি মেয়ে। পরের দিন ক্লাশে ঢুকলাম। সবার মনের মধ্যে আতঙ্ক। স্যার ক্লাশে ঢুকেই রোল কল করলেন। পশুর মত মুচকি মুচকি হাসছেন। যেন কিছু একটা অপেক্ষা করছে। রোল কল শেষ করেই বল্লেন, হে হে হে যাদের একটা দাড়ি, কমাতেও ভুল হইবো তারা তারাও দাড়া। আর বাকীরা বইয়া থাক। আমার পাশের ছেলেটা কিছুক্ষণ বসে থাকার পর, বিড়বিড় করে কি জানি আওরালো। তারপর ভয়ে তার কনফিডেন্স লেভেল মনে হয় একটু কমে গেলো। তাই শেষমেস দাড়িয়ে কাঁদতে লাগলো। পয়তাল্লিশ মিনেটের ক্লাশ। ক্লাশের কাউকেই বাদ দেওয়া হলো না। এমনকি মেয়েদেরকেও না।
হাতে গুনা কয়েকটা ছেলে-মেয়ে শুধু মাইরের বাইরে ছিলো।
আমি জানি একই স্কুলের আমার অনেক সহপাঠি আমার সাথে কানেকটেড। তারও এই লেখা পড়বে। বাড়িয়ে লিখলে নিশ্চয়ই তারা শুধরে দিবেন।
মানিক নামের একটা ছেলের কথা খুব মনে পড়ে। মোটাসোটা গড়ন। দেখলেই মনে হয় তার চৌদ্দ গোষ্ঠির কেউই কোনদিন স্কুলে আসে নাই। মাথায় তেলটেল মেখে, ময়লা একটা জামা পড়ে ক্লাসে আসতো। কিন্তু ছেলে বড় ভোলাভালা। এই ছেলেটা বহু মাস কাটায়ে দিলো স্যারের মাইর খেয়ে খেয়ে। কোন দিনও পড়া সে মুখস্থ করে আসতে পারতো না পৃষ্ঠা মেপে। মাঝেমাঝে মুখস্থ করতো ঠিকই কিন্তু ভয়ে তা ভুলে যেত ক্লাশে এসে। আমার মনে আছে, মানিককে যখন মারতে তখন লাফ দিয়ে লাফ দিয়ে মাইর দিতো। আর বলতো, ইশশিরে, তোরে পিটাইয়া মজা পাইরে.. মজারে মজা...। স্যারের পিটার ভয়ে ছেলেটা আর স্কুলেই আসলোনা কোনদিন।
কয়দিন পর শুরু করলেন আরেক জুলাম। ব্যাকরনের সাথে অংক ক্লাশও তিনি নিতেন। অংক দিয়ে দিতেন অনেকগুলো। করে আনতে না পারলে প্রতি অংকে পাঁচ টাকা জরিমানা। তখন হাত খরচই পাই প্রতিদিন দুই টাকা। দুপুরের টিফান দুইটা সিঙ্গারা হয়ে যায় এতে। এই মহান শিক্ষকের ক্লাশে কোন দিন পড়াশুনা হতো না। পৃষ্টা মেপে পড়া দিতেন, অংকের হোম ওয়ার্ক দিতেন। যারা না পারবে তারা পিটানি খাবে, যারা না করে আনবে তারা জরিমানা দিবে। জরিমানাটা অবশ্য বেশীদিন চালাতে পারেন নাই। কারন আত্মঘাতী টাইপ এক ষ্টুডেন্ট আমাদের ব্যাচ এর। সে নাকি একদিন স্যারের সাইকেল থামিয়ে দুইখানা চড় মেরে দিয়েছিলো রাজপথে। এরপর এই ছেলে আর কোনদিন স্কুলে আসে নাই।
যাই হোক অনেক বল্লাম। এর পর বলতে গেলে হয়ত এত বছরের পুরনো ঘিন্নাগুলো একটু বেশীই বড় করে বলা হয়ে যেতে পারে।
এত কথা কেন বল্লাম? আজই একটা রিপোর্ট দেখলাম, বিশ্বের এক হাজার ইউনিভার্সিটির মধ্যেও বাংলাদেশের কোন ইউনিভার্সিটির নাম নেই। যাদের স্কুলে ঐ শিক্ষকের মত শিক্ষক থাকে। ক্লাশে কোনদিন পড়াশুনা হয়না, শুধু বেতের বারি আর পড়া দেওয়া। পড়ানোও না, পড়া আদায় করাও না। তাদের মত ছাত্রদের কাছে কতটাই আশা করা যায়। আর শিক্ষাব্যাবস্থার কথা না হয় নাই বল্লাম। কারন অতটা শিক্ষিত আমি নই।
মানিক ছেলেটা আমার বন্ধু ছিলোনা। জাষ্ট ক্লাশমেট। বাড়ী নাইঘর গ্রামে ছিলো এতটুকু মনে আছে। আসলে তখন বাড়ী থেকে দুই কিলোমিটার দূরের একটা স্কুলে গিয়ে পড়ার মত মানসিক চাপটাই অনেক বড় ছিলো। বন্ধু পাতানির মত মনের অবস্থা ছিলো না। কিন্তু এতটা বছর পর মনে হচ্ছে, আহারে মানিকটাকে যদি আমার বন্ধু করতাম তাহলে হয়ত তাকে শিখিয়ে পড়িয়ে মাইর না খাওয়ার মত পজিশানে নিয়ে যেতে পারতাম। তাহলে সে স্কুলভীতি নিয়ে পড়াশুনা ছাড়তোনা।
বিদ্র: আমাকে কোনদিনই পড়াশুনার জন্য ঐ স্যারের মাইর খেতে হয় নাই। তবে ক্লাশ এইটে যখন পড়ি তখন রেডিও বাংলাদেশের একটা মাসিক পত্রিকার আমি সাবস্ক্রাইবার ছিলাম। এই একটা ম্যাগাজিন উনি চেয়েছিলেন। আমি দেইনি বলে আমাকে বেদম মাইর মেরেছিলেন। বহু দিন পিঠের ও ... 'র ফাঁটা দাগ কেউ দেখে ফেলবে ভেবে খালি গা হইনি।
২| ১৮ ই জুলাই, ২০১৪ দুপুর ২:৫৬
হারুনরশিদ বলেছেন: মানুষ মানুষের স্মৃতির পাতায় থাকে ভাল কিংবা মন্দ কাজ দিয়ে। এক্ষেত্রে আপনার ঐ শিক্ষকের মন্দ দিকটাই আপনার স্মৃতিেক নাড়া দিয়েছে।
বিশ্বের ১০০০ বিশ্ববিদ্যালয়ের নামের তালিকায় একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম নেই- এতে করে অবাক হবার কিছুই নাই। কেননা বিশ্ববিদ্যালয়কে যারা কুলষিত করে তাদের পৃষ্ঠপোষকতা করেন আমার রাষ্ট্র যন্ত্র!!!!!!!!!!!!!!!!!
৩| ১৮ ই জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৪:০৮
নাইট বার্ড বলেছেন: নষ্টদের দেশে শিক্ষাব্যাবস্থা ও নষ্ট শিক্ষক ও নষ্ট
৪| ১৮ ই জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৫
শ্রাবণধারা বলেছেন: খুব ভাল এবং দরকারী একটা লেখা লিখেছেন।
আমার জীবনেও ক্লাস সিক্সে এরকম একটা মাষ্টার নামের কুলাঙ্গার পেয়েছিলাম। কুলাঙ্গারটা আমদের আরবী পড়াতো। এর মারের চোটে যখন স্কুল পালিয়ে বেড়াচ্ছি, তখন ভাগ্য গুনে ক্লাস সেভেনে উঠে একটা ভাল স্কুলে ভর্তির সুযোগ পেয়েছিলাম বলে লেখাপড়াটা করতে পেরেছিলাম।
আপনার বন্ধু মানিকের কথা জেনে খুব দুঃখিত হলাম। তার জীবনের কত বড় ক্ষতিই না সেই শিক্ষকরূপী জানোয়ারটা করেছিলো!
৫| ১৯ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:৩২
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: খুবই ভালো একটা পোষ্ট। এই বিষয়টি এই দেশের শিক্ষা নিয়া বড় বড় বেহুদা কথা বলা পাবলিকদের জন্য জুতার বাড়ির মতই লজ্জাজনক হইত। তবে আশার কথা, তারা এতটা জ্ঞানী নয়, তাই এই লজ্জা তারা পায় না। ফলে বিশ্বের সাথে এই দেশের শিক্ষার অবস্থা এই করুন পার্থক্য আমাদের শিক্ষার্থীরাই পায়।
৬| ১৯ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:৫৪
শুঁটকি মাছ বলেছেন: কি আর বলব!
৭| ১৯ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ২:৫১
মোতিমহল বলেছেন: চরম বাস্তব একটা উদাহরন দিয়েছেন। কিছু শিক্ষক আছে পশু সূলভ আচরণ নিয়ে ক্লাসে আসেন। আমি ঢাকার একটা নামি-দামী স্কুলে পড়েছি। দেখেছি শিক্ষক কিভাবে একটা মেধাবী ছাত্রের জীবন নষ্ট করে দিয়েছে। অপরাধ তার ব্যাগের ভিতর একটা ওয়াক-ম্যান ছিল। ওই ওয়াক-ম্যান দিয়ে সে যদিও কোনো কিছু শুনেনি।
৮| ১৯ শে জুলাই, ২০১৪ সকাল ১১:০০
অবাকবিস্ময়২০০০ বলেছেন: ধারনাটা যদি এরকম হয় পড়া আদায় না করার ফল সরুপ আমাদের জাতি পিছাইয়া যাচ্ছে -- তাহলে আমার আর কিছু বলার নাই !! জানবেন উন্নত বিশ্ব তে শাস্তির কোন বিধান নাই ।।তবে পড়ে মজা পেলাম
৯| ১৯ শে জুলাই, ২০১৪ সকাল ১১:৫৮
সাফকাত আজিজ বলেছেন: এখানে কয়েকটা বিষয় আছে যেমন :
*যারা শিক্ষক তারা কি পড়াবেন নিজেও ঠিক মতন বিষয়টা জানেন কিনা সন্দেহ (বিশেষ করে গণিত)।
*শিক্ষকরা কোনো প্রকার উত্সাহ তো দেই না বরং ছাত্রদের মধ্যে ভয় ঢুকিয়ে দেয়.।
*আমার যত টুকু মনে আছে, ১০০০ হাজার নয় ২৯৯৯ এর মধ্যেও বাংলাদেশের কোনো বিশ্ববিদ্যালয় নেই ৩০০০ বুয়েট ৩৫০০ ঢাবি ।
* এর পরেও কিছু ছাত্রদের (ঢাবি ও বুয়েট) এমন ভাব যেন সমাজের অক্সফোর্ড বা এমআইটির ছাত্র....
১০| ১৯ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৮:০৩
বাঁশ বাবা নওশাদ বলেছেন: যে জাতি মাইর ছাড়া কিছু চিনে না সেই দেশের শিক্ষক এর চাইতে ভাল কি পারবেন।আগে বুয়েট বিছুটি নাম কামিয়েছিল এখন সেই
বুয়েট ও রাজনীতি শেষ করে দিয়েছে।প্রাচ্যর অক্সফোর্ড ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এখন কসাই আর চামড়া ব্যাবসায়ীর জায়গা হয়ে গেছে।এভাবে চলতে তাকলে আর কিছুদিন পর বাংলাদেশের ষিক্ষা প্রতিষ্টানের নাম ইতিহাসের পাতা থেকেও মুটে যাবে।
১১| ১৯ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:৪৭
এএইচ ছোটন বলেছেন: শুরু করলেন মাল দিয়ে আর শেষ করলেন নিজের বাল কর্তনের কাহিনী বলে! আপনি কি মানিকের শত্রু যে তার নামটা বলে দিলেন। আর আপনি ৯০-৯২ সালের ঘটনা দিয়ে বর্তমানের র্যাংকিং পরিমাপ করার চেষ্টা করেছেন বা তুলনা করেছেন কিন্তু বলি কি তখন ঐ বেতের ভয়েই যে কয়জন শিক্ষিত হত তারাই হত সুশিক্ষিত--- যার হাজার খানেক উদাহরণ দেওয়া যায়। তখনকার ইতিহাস দেখুন আমাদের দেশের অবস্থানও ছিল গর্ব করার মোত কেবল এখনই নেই নোংরা রাজনীতি আর দুর্নীতির কারণে। মাপ করবেন জনাব এইরূপ রুক্ষ মন্তব্যের জন্য।
১২| ২০ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৫:৪৫
অবাকবিস্ময়২০০০ বলেছেন: যাই বলুন না কেন বুয়েট বুয়েটই , ঢাবি ঢাবিই ।। কিছু সুযোগ না পাওয়া বাল গুলা ইচ্ছা মতন এই প্রতিষ্ঠানের দুর্নাম করে । এখন এই সব যায়গায় অনেক ভাল কাজ হয় ।। এর আঙ্গুর ফল টক সেটা আমরা সবাই জানি ।।
২০ শে জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৩
সুখী মানুষ বলেছেন: ভাই, বুয়েটকে কেউ ঢাবি বলে নাই, ঢাবিকেও কেউ বুয়েট বলে নাই। আপনার কথাই ঠিক বুয়েট বুয়েটই, ঢাবি ঢাবিই। যেখানে আমাদের মত ষ্টুডেন্টরা চান্সই পায়নি। আমার মেধাবী বন্ধুরাই চান্স পেয়েছে। এই কথা অনস্বীকার্য। কিন্তু আমার কথা হলো, আমাদের শিক্ষা ব্যাবস্থার শুরুটা যদি আমরা আর একটু ভালো মানের করতে পারি তাহলে এই বুয়েট, এই ঢাবি এই ... গুলো আন্তর্জাতিক মানের হবে। ন্যাশনালি এগুলো ভালো, নো ডাউট। কিন্তু আপনি কি অস্বীকার করতে পারেন যে এগুলো আন্তর্জাতিকভাবে প্রতিযোগীতায় আসার মত ভালো নয়?
১৩| ২০ শে জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০৩
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: মৌলিক বিষয়ে কাজ কত কম হচ্ছে!!!!!!!!!!!!!!!!!
সব ঝারিঝুরি!!! চাপাবাজি আর মিথ্য, চামচামী আর ধান্ধাবাজি...
শিক্ষা নিয়ে, দেশ নিয়ে, উন্নয়ন নিয়ে মৌলিক কাজ কই?????
আজ নকলের মহোৎসবেও পদত্যাগ না করে সাফাই গায়! আর অন্ধরা হুক্কা হুয়া বলে সাপোর্ট দেয়!
সেখানে বিশ্ববিদ্যারয়কে বিশ্বমানে উঠানোর জন্য কে ভাববে?
কার বাপের স্বপ্ন বা কার স্বামীর স্বপ্ন সেটা ঠিক করতেই তো আরো যুগ যুগ চলে যাবে!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
©somewhere in net ltd.
১|
১৮ ই জুলাই, ২০১৪ দুপুর ২:৪৩
লুৎফুল আহসান বলেছেন: শিক্ষা ব্যাবস্থা সম্পর্কে কিছু বলার নাই ।