![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সত্যিকারের সুখীমানুষের সাথে আমার একটাই পার্থক্য, সুখীমানুষের গায়ের জামা ছিলো না, আমার আছে।
সময়: ১৫ অগাষ্ট, ২০১৪; রাত ২:০১। মোবাইলে ফোন আসলো।
- হ্যাঁ চন্দন দা বলেন।
- ধুর মিয়া, আমার এই নাম্বারও সেভ করে রাখছেন!
- হ্যাঁ চন্দন দা বলেন
- ঘুমান?
- নাহ ঘুম ভাঙ্গছে, বলেন
- কিছু না, এমনি।
- আরে ভাই বলেন, ফোনে ফোনে সল্ভ করতে পারবো?
- কিছু না অরুণ দা, আপনার কথা মনে পড়ছে, তাই ফোন দিলাম।
- এই রাত বিরাতে আমার কথা এত বেশী মনে পড়লো যে ফোন দিলেন?
- হ অরুণ দা, ঘুমান...
- ঠিক আছে চন্দন দা...
***
সময়: ২৫/৭/২০১২, রাত ১১:৩০
- হ্যাঁ চন্দন দা
- এই নাম্বার আপনে কেমনে জানেন?
- চন্দন দা আপনার পাঁচ টা নাম্বার আমার কাছে সেভ করা আছে।
- নাহ আইটি বিশেষজ্ঞদের সাথে তো মজা করাও টাফ।
- আমি বিশেষজ্ঞ না ভাই, গুগল বিশেষজ্ঞ।
- আপনকে কই?
- বাসায়
- আমি আপনার বাসার নীচে।
- বাসার নীচে আইসা জিজ্ঞাসা করতেছেন আমি কই?
- আচ্ছা আমি উপরে উঠতেছি।
- গেট তো বন্ধ হয়ে গেছে? কেমনে উঠবেন?
এর পর গেট খোলা হলো। দেখি চন্দন দা কম্পিউটারের সিপিইউ মাথায় নিয়ে দাঁড়িয়ে আছেন। ঠিক মাটি কাটার সময় যেভাবে মাথায় ভার নেয় সেভাবে। তারাহুড়া করে আমি সিপিইউটা নিতে চাইলাম। কিন্তু তিনি দিলেন না। এই ভাবেই আমার বাসায় ছয় তালায় সিড়ি বেয়ে উঠলেন। ওনার সিপিইউ নষ্ট, ঠিক করে দিতে হবে। আমি পড়লাম মহা বিপদে। বিয়ের পর বউ নিষ্ঠার সাথে যা করেছে তা হলো, আমার সব যন্ত্রপাতি, বই সব সের দরে বিক্রি করে দিয়েছে। বাসা এখন নিট এন্ড ক্লিন। একটা কী-বোর্ড পর্যন্ত নাই বাসায়। এখন কিভাবে কি করি? যাই হোক, অনেক ঝক্কিঝামেলা করে শেষ পর্যন্ত সিপিইউ ঠিক করা হলো। রাত দুইটার পর তিনি হাসতে হাসতে বের হয়ে গেলেন। যাবার সময় বল্লেন, অরুণ দা জীবন টা কী? শুধু স্মৃতি, এই যে একটা স্মৃতি রাইখা গেলাম।
***
সময়: বছর খানেক আগে, রাত ১১:৩০ প্রায়। অফিসের গাড়ীতে বাসায় যাচ্ছি। অফিসের নীচে চন্দন দার সাথে দেখা। বল্লাম, চন্দন দা চলেন এক সাথে যাই। তিনি রাজিও হয়ে গেলেন।
- অরুন দা আপনার জন্ম দিনটা জানি কবে?
- হঠাৎ জন্ম দিন কেন ভাই?
- ওমম...জুলাই এর শেষের দিকে।
তার পর তিনি আশে পাশে দুই একটা স্মৃতি জোড়া দিয়ে বলে দিলেন, আপনার জন্ম দিন জুলাই'র পচিশ তারিখ। জন্ম দিন বলতে পেরেছেন এই জন্য আমি অতটা অবাক হইনি। কিন্তু আশেপাশের এত তুচ্ছ স্মৃতিগুলো তারিখ, সময় মেপে এমন ভাবে বল্লেন যে আমি থ হয়ে উনার দিকে তাকিয়ে রইলাম। আমার অবস্থা বুঝতে পেরে তিনি বল্লেন, স্মৃতি শক্তি আমার ভালো। তবে এই দিক দিয়ে আব্দুন নূর তুষার ভাই হইলেন প্রথম, আমি হইলাম দ্বিতীয়।
গাড়ী এয়ারপোর্ট ক্রস করার পর উনি বল্লেন
- অরুণ দা, আমার তো সিগারেট কিনতে হবে। পকেটে তো ভাংতি টাকা নাই।
- আমার কাছে ভাংতি টাকা আছে, নেন।
- ঐ মিয়া আপনার কাছ থেকে আমি টাকা নিবো কেন?
- ধার নেন
- ধার নিবো কেন?
- তো সমাধান কী?
- আপনে সিগারেট কিনে আমারে দেন।
- ঠিক আছে গাড়ী থামাই।
- নাহ গাড়ী থামানোর দরকার নাই
- তো সমাধান কী?
- এক কাজ করেন, গাড়ী ছেড়ে দেন।
সৃষ্টিশীল মানুষ একটু খেয়ালী হয়। ভাবলাম দেখি খেয়ালী মানুষের সাথে মিশে নিজেও একটু সৃষ্টিশীল হতে পারি কি না। রাজলক্ষীতে এসে গাড়ী ছেড়ে দিলাম। বল্লাম
- চন্দন দা, রিক্সা নেই?
- না, চলেন হাটি।
হাটা শুরু করলাম। মাঝে সিগারেট কিনে উনারে দিলাম। উনার বাসা চোদ্দ নাম্বারে। পুরাটা পথ হেটে হেটে উনার বাসার কাছাকাছি গেলাম। বাসার কাছে গিয়ে বল্লেন
- অরুণ দা আমার কাছে ভাঙ্গতি ছিলো না সত্যি। কিন্তু ভাঙ্গানো তো কোন বিষয় ছিলো না।
এই কথা বলে তিনি উনার বিখ্যাত সেই দুষ্ট দুষ্ট হাসিটা হাসতে লাগলেন। পরে বল্লেন-
- এমনি আপনার সাথে একটু আড্ডা দিতে ইচ্ছা করলো। অরুণ দা জীবন টা কী? শুধু স্মৃতি।
***
চন্দন দা, আমি আপনার একজন কলিগ মাত্র। এর বাইরে পরিচয় দেওয়ার মত আমি কিছু না। এই সত্যিকার অর্থে তুচ্ছ আমাকেও আপনি এতটা গুরুত্ব দিয়ে স্মৃতিতে বেঁধেছেন! কে বলছে জীবনটা শুধু স্মৃতি! কে বলছে শুনি? এই কথা আপনি কোথায় পেলেন? জীবনটাতো আড্ডা, মজা করা, কথা বলা, যুদ্ধ করা, বেতন না পেলে একটু হা পিত্যেস করা এই সবও। চন্দন দা আপনার কাছে ভাংতি না থাকুক। এই বাহানায় হলেও আমি মাঝে সুযোগ পেলে আপনার সাথে রাজলক্ষী থেকে চোদ্দ নাম্বার পর্যন্ত আড্ডা দিতে দিতে হাটতে চাই। চন্দন দা, মাত্র গত দিন রাত দুই টা এক মিনিটে আপনি আমাকে ফোন দিয়ে বলছেন, কিছু না অরুণ দা, আপনার কথা মনে পড়ছে, তাই ফোন দিলাম। আর আজ আপনি পারেন না শুধু স্মৃতিতে বেঁধে রেখে চলে যেতে। এইটা কোন নিয়মের মধ্যেই পড়ে না চন্দন দা, কোন নিয়মের মধ্যেই না।
সময়: ১৫ অগাষ্ট, ২০১৪; রাত ২:০১। মোবাইলে ফোন আসলো।
- হ্যাঁ চন্দন দা বলেন।
- ধুর মিয়া, আমার এই নাম্বারও সেভ করে রাখছেন!
- হ্যাঁ চন্দন দা বলেন
- ঘুমান?
- নাহ ঘুম ভাঙ্গছে, বলেন
- কিছু না, এমনি।
- আরে ভাই বলেন, ফোনে ফোনে সল্ভ করতে পারবো?
- কিছু না অরুণ দা, আপনার কথা মনে পড়ছে, তাই ফোন দিলাম।
- এই রাত বিরাতে আমার কথা এত বেশী মনে পড়লো যে ফোন দিলেন?
- হ অরুণ দা, ঘুমান...
- ঠিক আছে চন্দন দা...
***
সময়: ২৫/৭/২০১২, রাত ১১:৩০
- হ্যাঁ চন্দন দা
- এই নাম্বার আপনে কেমনে জানেন?
- চন্দন দা আপনার পাঁচ টা নাম্বার আমার কাছে সেভ করা আছে।
- নাহ আইটি বিশেষজ্ঞদের সাথে তো মজা করাও টাফ।
- আমি বিশেষজ্ঞ না ভাই, গুগল বিশেষজ্ঞ।
- আপনকে কই?
- বাসায়
- আমি আপনার বাসার নীচে।
- বাসার নীচে আইসা জিজ্ঞাসা করতেছেন আমি কই?
- আচ্ছা আমি উপরে উঠতেছি।
- গেট তো বন্ধ হয়ে গেছে? কেমনে উঠবেন?
এর পর গেট খোলা হলো। দেখি চন্দন দা কম্পিউটারের সিপিইউ মাথায় নিয়ে দাঁড়িয়ে আছেন। ঠিক মাটি কাটার সময় যেভাবে মাথায় ভার নেয় সেভাবে। তারাহুড়া করে আমি সিপিইউটা নিতে চাইলাম। কিন্তু তিনি দিলেন না। এই ভাবেই আমার বাসায় ছয় তালায় সিড়ি বেয়ে উঠলেন। ওনার সিপিইউ নষ্ট, ঠিক করে দিতে হবে। আমি পড়লাম মহা বিপদে। বিয়ের পর বউ নিষ্ঠার সাথে যা করেছে তা হলো, আমার সব যন্ত্রপাতি, বই সব সের দরে বিক্রি করে দিয়েছে। বাসা এখন নিট এন্ড ক্লিন। একটা কী-বোর্ড পর্যন্ত নাই বাসায়। এখন কিভাবে কি করি? যাই হোক, অনেক ঝক্কিঝামেলা করে শেষ পর্যন্ত সিপিইউ ঠিক করা হলো। রাত দুইটার পর তিনি হাসতে হাসতে বের হয়ে গেলেন। যাবার সময় বল্লেন, অরুণ দা জীবন টা কী? শুধু স্মৃতি, এই যে একটা স্মৃতি রাইখা গেলাম।
***
সময়: বছর খানেক আগে, রাত ১১:৩০ প্রায়। অফিসের গাড়ীতে বাসায় যাচ্ছি। অফিসের নীচে চন্দন দার সাথে দেখা। বল্লাম, চন্দন দা চলেন এক সাথে যাই। তিনি রাজিও হয়ে গেলেন।
- অরুন দা আপনার জন্ম দিনটা জানি কবে?
- হঠাৎ জন্ম দিন কেন ভাই?
- ওমম...জুলাই এর শেষের দিকে।
তার পর তিনি আশে পাশে দুই একটা স্মৃতি জোড়া দিয়ে বলে দিলেন, আপনার জন্ম দিন জুলাই'র পচিশ তারিখ। জন্ম দিন বলতে পেরেছেন এই জন্য আমি অতটা অবাক হইনি। কিন্তু আশেপাশের এত তুচ্ছ স্মৃতিগুলো তারিখ, সময় মেপে এমন ভাবে বল্লেন যে আমি থ হয়ে উনার দিকে তাকিয়ে রইলাম। আমার অবস্থা বুঝতে পেরে তিনি বল্লেন, স্মৃতি শক্তি আমার ভালো। তবে এই দিক দিয়ে আব্দুন নূর তুষার ভাই হইলেন প্রথম, আমি হইলাম দ্বিতীয়।
গাড়ী এয়ারপোর্ট ক্রস করার পর উনি বল্লেন
- অরুণ দা, আমার তো সিগারেট কিনতে হবে। পকেটে তো ভাংতি টাকা নাই।
- আমার কাছে ভাংতি টাকা আছে, নেন।
- ঐ মিয়া আপনার কাছ থেকে আমি টাকা নিবো কেন?
- ধার নেন
- ধার নিবো কেন?
- তো সমাধান কী?
- আপনে সিগারেট কিনে আমারে দেন।
- ঠিক আছে গাড়ী থামাই।
- নাহ গাড়ী থামানোর দরকার নাই
- তো সমাধান কী?
- এক কাজ করেন, গাড়ী ছেড়ে দেন।
সৃষ্টিশীল মানুষ একটু খেয়ালী হয়। ভাবলাম দেখি খেয়ালী মানুষের সাথে মিশে নিজেও একটু সৃষ্টিশীল হতে পারি কি না। রাজলক্ষীতে এসে গাড়ী ছেড়ে দিলাম। বল্লাম
- চন্দন দা, রিক্সা নেই?
- না, চলেন হাটি।
হাটা শুরু করলাম। মাঝে সিগারেট কিনে উনারে দিলাম। উনার বাসা চোদ্দ নাম্বারে। পুরাটা পথ হেটে হেটে উনার বাসার কাছাকাছি গেলাম। বাসার কাছে গিয়ে বল্লেন
- অরুণ দা আমার কাছে ভাঙ্গতি ছিলো না সত্যি। কিন্তু ভাঙ্গানো তো কোন বিষয় ছিলো না।
এই কথা বলে তিনি উনার বিখ্যাত সেই দুষ্ট দুষ্ট হাসিটা হাসতে লাগলেন। পরে বল্লেন-
- এমনি আপনার সাথে একটু আড্ডা দিতে ইচ্ছা করলো। অরুণ দা জীবন টা কী? শুধু স্মৃতি।
***
চন্দন দা, আমি আপনার একজন কলিগ মাত্র। এর বাইরে পরিচয় দেওয়ার মত আমি কিছু না। এই সত্যিকার অর্থে তুচ্ছ আমাকেও আপনি এতটা গুরুত্ব দিয়ে স্মৃতিতে বেঁধেছেন! কে বলছে জীবনটা শুধু স্মৃতি! কে বলছে শুনি? এই কথা আপনি কোথায় পেলেন? জীবনটাতো আড্ডা, মজা করা, কথা বলা, যুদ্ধ করা, বেতন না পেলে একটু হা পিত্যেস করা এই সবও। চন্দন দা আপনার কাছে ভাংতি না থাকুক। এই বাহানায় হলেও আমি মাঝে সুযোগ পেলে আপনার সাথে রাজলক্ষী থেকে চোদ্দ নাম্বার পর্যন্ত আড্ডা দিতে দিতে হাটতে চাই। চন্দন দা, মাত্র গত দিন রাত দুই টা এক মিনিটে আপনি আমাকে ফোন দিয়ে বলছেন, কিছু না অরুণ দা, আপনার কথা মনে পড়ছে, তাই ফোন দিলাম। আর আজ আপনি পারেন না শুধু স্মৃতিতে বেঁধে রেখে চলে যেতে। এইটা কোন নিয়মের মধ্যেই পড়ে না চন্দন দা, কোন নিয়মের মধ্যেই না।
২| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:৩৮
শরৎ চৌধুরী বলেছেন: একদমই মেনে নেয়া যায়না এই চলে যাওয়া।
৩| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:৩৮
খেয়া ঘাট বলেছেন: অরুণ দা জীবন টা কী? শুধু স্মৃতি।
সবকিছুই স্মৃতি হয়ে যায়।
যেখানেই থাকুন আপনি ভালো থাকুন। আপনার আত্মার শান্তি কামনা করছি।
৪| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:৪২
খেয়া ঘাট বলেছেন: উনি কিভাবে মারা গেলেন???
৫| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:৪৯
এ.টি.এম.মোস্তফা কামাল বলেছেন: তাঁর বিদেহী আত্মার শান্তি কামনা করি।
৬| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১২:০৭
রোকসানা লেইস বলেছেন: স্মৃতিতে বেঁধে এ ভাবে কেন যে হারিয়ে যায় মানুষগুলো।
ভালো থাকুন অন্যলোকে
৭| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১২:২০
উপপাদ্য বলেছেন: অরুণ দা জীবন টা কী? শুধু স্মৃতি,,,,,,,,,,,,,,,,,
এই যে স্মৃতি হয়ে চলে গেলাম।
৮| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১২:৩৬
হামিদ আহসান বলেছেন: স্মৃতি, সবই এখন স্মৃতি ....................
৯| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১২:৫৬
সুমাইয়া আলো বলেছেন: আমরা শোকাহত। তার বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি।
১০| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১:৪৭
আরজু মুন জারিন বলেছেন: শুনে খুব মন খারাপ হল। ওনার পরিবার যেন এই শোক কাটিয়ে উঠতে পারে। একই সঙ্গে ওনার রুহের মাগফেরাত কামনা করি।
আপনাকে ধন্যবাদ পোস্টটির জন্য সুখী মানুষ। ভাল থাকুন সবসময়।
১১| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ২:২৫
অজানা পথের দিশারি বলেছেন: একটা মানুষ এইভাবে কেমনে সবাইকে ছেড়ে চলে যায়, যে মানুষ গতকাল রাতে-ও একজন হাসি, ঠাট্টা করা মানুষ ছিল, সে আজ আমাদের সীমানার বাইরে, তিনি চলে গেছেন অনেক অনেক দুরে।
সত্যি পৃথিবীটা অনেক রহস্যময়।
আমরা সবাই চন্দন দার আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি। :'(
১২| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৭:৫৩
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ওবায়দুল গনি চন্দনের রুহের মাগফেরাত কামনা করছি।
ধন্যবাদ, সুখীমানুষ।
১৩| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১০:১৭
পার্থ তালুকদার বলেছেন: অনেক কষ্টের পোষ্ট। তার আত্মার শান্তি কামনা করছি ।
১৪| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১১:১৮
ৎঁৎঁৎঁ বলেছেন: জীবনটা কি? শুধুই কিছু স্মৃতি!
খুব মন খারাপ লাগছে!
©somewhere in net ltd.
১|
১৬ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:৩১
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
++++++