![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সত্যিকারের সুখীমানুষের সাথে আমার একটাই পার্থক্য, সুখীমানুষের গায়ের জামা ছিলো না, আমার আছে।
পথশিশু শব্দটার অর্থ বুঝতে কিন্তু পিএইচডি করতে হয় না। যে শিশুদের থাকা'র কথা বুকে, এই শিশুরাই পথে ঘুরে বেড়াচ্ছে। যে শিশুটাকে পিছে পিছে ঘুরে ঘুরে খাওয়ানোর কথা। এই শিশুটাই অন্য মানুষের পিছে পিছে ঘুরছে একটু খাবারের জন্য। অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থান, চিকিৎসা আর শিক্ষা এই পাঁচটা হইলো মানুষের মৌলিক চাহিদা। বেচারা পথশিশুরা অন্নতেই আটকে আছে। এদের পেটে খাবারই জুটে না! গায়ে কাপড়, থাকার জায়গা ইত্যাদি'র তো নো কোয়েশ্চেন এরাইজেজ!
প্ল্যানিং ফেনিং করে হয়ত এর একটা সমাধান হবে। কিন্তু যে দেশে ফ্লাইওভার করার পরে প্ল্যানিং করে তার নীচের রাস্তা নষ্ট ফেলে রাখা হয়। সেই দেশে পথশিশুদের নিয়ে কবে কী হবে তা জানি না। তবে এইটা জানি, আমাদের একটা দৃষ্টিভঙ্গিই পারে এই সমস্যার সমাধান করতে। পরম মমতা নিয়ে পথশিশুটার দিকে তাকায়ে ভাবলেই হবে, আহারে মানিক আমার, তোর থাকার কথা বুকে, আর তুই ঘুরছিস পথেপথে!
©somewhere in net ltd.
১|
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:২০
বাবু>বাবুয়া>বাবুই বলেছেন: একটি শিশু তারই অনুজ আরেকটি শিশুকে আগলে রেখেছে পরম মমতায়। তার চেহারায় স্পস্ট ফুটে উঠেছে অনুজটির অন্ধকার ভবিষ্যতের উৎকণ্ঠা, নিজের অপারগতার সংশয়। অবুঝ অনুজ পরম ভরসায় বটবৃক্ষ ভেবে জড়িয়ে রাখে দূর্বাঘাস। এই রকম কয়েকটা ছবি আমার ফেসবুক নিউজ ফিডেও দেখেছি। যতবারই দেখেছি ভেতরটা কেমন জানি মোচড় দিয়ে ঊঠে। একটা অপরাধ বোধ অনুভব করি। মনে হয়, আমার মানব জন্ম বৃথা।