![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সত্যিকারের সুখীমানুষের সাথে আমার একটাই পার্থক্য, সুখীমানুষের গায়ের জামা ছিলো না, আমার আছে।
ক্রিয়েটিভ মানুষ। "আপনি" থেকে সরাসরি "তুই" এ চলে আসছে। মাঝখানে "তুমি"তে কোন থামাথামি নাই। ক্রিয়েটিভ মানুষের সাথে থাকতে থাকতে একটা আবেশ চলে আসে। আমিও আবেশিত হয়ে "তুই" এ নেমে গেলাম সাথে সাথে।
"মা করেছে বারণ" বইটা বের হওয়ার আগেই আমার পড়া শেষ। এক বসায় পড়ার পর বলছিলাম
- দোস্ত, এই বই তোরে অনেক দূর নিয়া যাবে। এই বইয়ের ছড়াগুলা হইলো ভিটামিন "এ" ক্যাপসুলের মত। বাচ্চাদের জন্য হইলে কী হবে! পাওয়ার কিন্তু সেই রকম। "এ" ক্যাপসুল যেমন একবার খাইলেই বছর পার। এই বইও একবার পড়লেই বছরের পর বছর মনে থাকবো। অন্তত রিলেটেড ঘটনা সামনে আসলেই ছড়াগুলার কথা মনে হইবো। এতই সুন্দর সুন্দর বক্তব্য আছে প্রতিটা কবিতায়।
বই বের হইলো। শুধু তাই না, এই বই এখন পুরস্কারপ্রাপ্ত বই! লেখক নিজে আমার রুমে এসে প্রিয়কে এই বইটা দিলো। শুধু তাই না, অটোগ্রাফ সহ! আমি হাসি দিয়া বললাম
- বই দিছো প্রিয়রে, এই বই আমারই পড়া হবে বেশী। প্রিয়'র সম্পত্তিতে ভাগ বসানো অবশ্য এইটাই আমার প্রথম না।
ধন্যবাদ পলাশ মাহবুব। একটা ঘটনা বলি, শিল্পী সাবিনা ইয়াসমিন একবার খুব গর্ব করে বলেছিলেন, আব্দুল আলীমের দেওয়া হারমোনিয়ামে শৈশবে তার গান চর্চা শুরু হয়। প্রিয়ও হয়ত একদিন গর্ব করে বলবে, পলাশ মাহবুবের মত লেখক নিজে আমাকে অটোগ্রাফসহ বই গিফ্ট করছিলো। কে জানে প্রিয়'র বন্ধুরা হয়ত সেই সময় প্রিয়'র আড়ালে সমালোচনা করে বলবো
- প্রিয় একটা চাপাবাজ, পলাশ মাহবুবের মত এত বড় লেখক বলে ওরে অটোগ্রাফসহ বই দিছে!
©somewhere in net ltd.
১|
০১ লা মার্চ, ২০১৬ রাত ১১:৫৫
বিজন রয় বলেছেন: আপনাদের ধন্যবাদ।
++++++