![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সব জানি।
দিনে দিনে হরতাল ধ্বংসাত্বক হয়ে উঠছে। এটা সাধারন মানুষের জন্য হুমকি হয়ে উঠেছে।
হরতাল পালনে অভিজ্ঞ ছিল আম্লিগ। এইবার বিএনপিও অভিজ্ঞ হয়ে উঠেছে। হরতালের সহিংস রুপ কমাতে পারে সরকার। অবশ্যই গুলিবাজি কম করে।
এই সরকারের শুরুতে বিএনপি প্রথম তিনটি হরতাল দিয়েছিল। খুবি শান্ত্রিপূর্ন ছিল। এগুলোর জন্য আগের দিন গাড়ী পোড়ানোর দরকার পরেনি। তাইলে কেন হয়? হতে পারে এতে সরকারের ইন্ধন আছে। আবার আরেকটী সত্য হল প্রথম তিন হরতালেই সরকার নেতা কর্মিদের রাস্থায় নামতে দেয়নি। তাই কর্মিরা ক্ষিপ্ত। রাস্থায় যখন নামতেই দেয়না তাইলে চোরা গ্যপ্তা হামলা করে আতংক তোইরি করা। এবং এতে কাজও হয়। সারা দেশে কয়েকশ ককটেল ফোতালেই মানুষ ঘর থেকে বের হয়না। পরে আরাম করে ঘুমানো যায়।
একন সমাধান হতে সরকার ও বিএনপি নেতাদের মাঝে সমঝোতা। সরকারের পুলিশ থানা পর্যায়ের নেতাদের বলতে পারে প্রতি থানায় মিটীং-মিছিল কর হরতালের দিন আপত্তি নাই। কিন্তু কোন ভাংচুর হলে, ককটেল ফুটালে মামলা হবে আপনারা নেতাদের নামে , চাকা পাংচার করা যাবে(এটা পাকি আমল থেকেই চলে আসতেছে)।
এতে হরতালের আগের দিন গাড়িতে হামলা কমে যেত। আর হরতালের দিনটাও সহিংসতা কম হত। কারন কোন লোক ইচ্ছে করে সহিংসতা করতে চায়না। পুলিশ যত বাধা দিবে ততই মরিয়া হয়ে এরকম হামলা হবে। বরং পুলিশ বাধা দিলে নেতাদের সুবিধা, নামতে দিবেনা বলে রোদ থেকে বেচে বাসায় ঘুমাতে পারে।
এখন সরকারের দেখা উচিত নেতা আরাম দিবে নাকি কর্মিদেরকে মরিয়া হয়েওৎ আরও কৌশল নিতে উস্কানি দিবে। মবাইল কোর্ট, বিজিবি র্যাব কিছুই কি আতংক কমাতে পেরেছে? তার চেয়ে প্লিখিতি সমঝতা পারে পরিস্থিতি শান্ত করতে।
©somewhere in net ltd.