![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একজন অশ্লীল ১০+ লেখক,জীবনের একটা অংশ জুড়ে আছে হুমায়ন আহমেদ।রাজাকার একশত কোটি হাত দূরে থাকুন।কিছুটা আস্তিক কিছুটা নাস্তিক।কল্পনাবিলাসী।
চাকুরীর মেয়াদ শেষ হওয়ার আগেই অনেকটা বাধ্য হয়েই অবসর নিয়ে নেয় কমলগঞ্জ কে বি পাইলট হাই স্কুলের ইংরেজির সিনিয়র সহকারী শিক্ষক মাহাতাব উদ্দিন । স্কুলের কাজে শিক্ষাবোর্ডে আসতে গিয়ে এক সড়ক দুর্ঘটনায় মারাত্মক আহত হয়ে অনেকদিন হাসপাতালে ভর্তি ছিল মাহাতাব । জমানো টাকা যা ছিল তার সবটা চিকিৎসা ব্যয়েই চলে যায় উপুর্যপুরি স্ত্রীর গহনা বন্ধক দিয়ে টাকা জোগাড় করতে হয়েছিল । সেই সময় স্কুলের নিজস্ব তহবিল থেকে নামমাত্র অর্থ সহযোগিতা মিললেও তা ছিল করুণারই নামান্তর । তাঁর এমন খারাপ সময়ে পাশে খুব কাছের আত্মীয় স্বজনরা ছাড়া আর কেউ ছিল না ।
মন ব্যথায় ভরে উঠেছিল মাহাতাবের । সুস্থ হয়ে ফিরে সরাসরি চাকুরী থেকে স্বেচ্ছায় অবসরের সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেন ।
ফিরে আসবার সময় কেউ একটিবারও জিজ্ঞেস করেনি কেন চাকরি ছেড়ে দিচ্ছেন, এক তাঁর কিছু ঘনিষ্ঠ সহকর্মী ছাড়া । স্কুল কমিটির কেউ এসে সমবেদনা জানায়নি । এমন কি হাসপাতালে গিয়ে একটি মুহূর্তের জন্যে দেখে আসবার প্রয়োজন বোধ করেনি কেউ !
কথা গুলো ভাবলেই চোখের কোণে অনাহূত জল ঝাপসা করে দিয়ে যায় চারপাশ । তখন নিজেকে খুব অসহায় লাগে মাহাতাবের । ধিক্কার দিতে ইচ্ছে করে নিজেকে এই পেশাটি কেন বেছে নিয়েছিল এই মনে করে । যেদিন চলে আসে শেষবারের মতো স্কুল থেকে, সেদিন প্রিয় ছাত্র ছাত্রীরা ঘিরে ধরে ছিল তাঁকে । কেউ কেউ কান্নায় ভেঙে পড়েছিল । সে এক আবেগঘন মুহূর্ত । নিজেকে সেদিন সামলাতে পারেনি মাহাতাব । নয়ন জলে বুক ভাসিয়েছিল । অনেক সহকর্মীর চোখও ভিজে উঠেছিল সেদিন ।
মাহাতাব এখন বাড়িতে টিউশানি করে চলে । আয় বলতে এখন এটিই । ইংরেজির শিক্ষক হলেও ছাত্র ,ছাত্রী বেশি নেই । এখন চারপাশে অনেক শিক্ষক, গড়ে ওঠা কোচিং সেন্টার; তাই আগের দিনের মতো ছাত্র ছাত্রীরা কোন নির্বাচিত শিক্ষকের উপর নির্ভরশীল নয় । তাদের ইচ্ছায়ও কিছু হয়না । মা-বাবা তাঁদেরকে বেছে দিচ্ছেন শিক্ষক, কোচিং সেন্টার গুলো । এখন যে শিক্ষক বাঙলা পড়ায় সে-ও সমাজ বিজ্ঞান, ইতিহাস পড়িয়ে কামাই দ্বিগুণ করে নিচ্ছে । যে গণিতের শিক্ষক সে সাথে ইংরেজিটাও পড়িয়ে দিচ্ছে । মানের প্রশ্ন আগে নয় পরে । টু ইন ওয়ান অথবা থ্রি ইন ওয়ান ! অভিবাবকেরা চায় চাকচিক্য । ভেতরে কি আছে আর সন্তানেরই বা কতটুকু উপকারে আসবে তা যাচাই বাছাই না করে ছুটে যাচ্ছে এই পথে ।
ছাত্র ছাত্রী কম তবুও নিষ্ঠার সাথে পড়িয়ে যায় মাহাতাব । টিউশানির টাকায় সংসার চালাতে রীতিমতো হিমশিম খেয়ে যায় সে । অবসরসুবিধার টাকার জন্য আবেদন করেছে আজ প্রায় দুই বছরের উপরে কিন্তু হাতে টাকা আসেনি । কিছুদিন পরপর খোঁজ নিতে রাজধানীতে যায় কিন্তু ফিরে আসে আশাহত হয়ে। নিজের টাকা চায়তে গিয়ে রীতিমতো হয়রানির শিকার ।
মাহাতাব উদ্দিনের সংসার চলে কোনমতে । খেয়ে পড়ে সমান । তবুও আশা অবসরসুবিধার টাকা তুলে কিছু একটা করে খাবে । স্বপ্ন দেখতে থাকে মাহাতাব । এর মাঝেই বড় মেয়ের বিয়ের সম্বন্ধ আসে । নীলাকে দেখতে এসে ছেলে পক্ষের খুব পছন্দ হয়ে যায়। বিয়ের তারিখ পাকা করতে পারেনা মাহাতাব । কেমন করে পাকা করবে ? হাতে যে কোন টাকা নেই । সময় চায় ছেলে পক্ষের কাছ থেকে । সময় দ্রুত ফুরায়, বিয়ের তারিখও আর পাকা করতে পারেনা । একসময় পাত্র পক্ষ আর অপেক্ষা করেনা । অর্থাভাবে বিয়ের তারিখ পাকা করতে না পেরে কষ্টে বুক ভারি হয়ে যায় মাহাতাবের । জীবনে এমন সংকট দেখা দেবে তা কোনদিন ভাবেনি । জীবনের প্রতি কেমন যেন মায়া হারিয়ে ফেলে ।
যখন একা থাকে তখন তাঁর ভাবনায় আসে শুধু হতাশা আর হতাশা । মনে পড়ে দাদা’র কথা। মাহাতাব যখন ক্লাস নাইনে প’ড়ে তখন দাদা বলেছিলেন বড় হয়ে যেন মাহাতাব শিক্ষকতার পেশায় যোগ দেয় । অনেক সম্মান শিক্ষকতায় । অনেক মহৎ একটি পেশা এটি । এমনটিই বলত দাদা । মানুষ গড়ার কারিগর মানুষের মনে আলো জ্বালে । সমাজকে আলো দেয় এমন কথা বলে মাহাতাবের ভেতরে তোলপাড় করে দিত দাদা । মাহাতাবও স্বপ্ন দেখত বড় হয়ে একদিন সে শিক্ষক হবে । হয়েছেও তাই । যদিও দাদা শুনে যেতে পারেনি, দেখে যেতে পারেনি নাতির স্বপ্ন, সফলতার কথা । মাহাতাবের মেধা অনুযায়ী সে অনায়াসে অন্য কিছু হতে পারত শিক্ষক না হয়ে ।
নীলার বিয়ের বয়স যদিও পেরিয়ে যায়নি তবুও মাহাতাব উদ্দিন ও তাঁর স্ত্রী চেয়েছিল ভাল সচ্ছল পাত্রের হাতে মেয়েটিকে তুলে দিতে । আরও কিছুদিন পর আরেকটি সম্বন্ধ আসে এবং যথারীতি নীলাকে পাত্র পক্ষের পছন্দ হয়ে যায় । এবার মাহাতাব কোন কিছু চিন্তা, ভাবনা না করেই বিয়ের তারিখ পাকা করে ফেলে । পড়ে তাঁর স্ত্রী বলে- ‘’কি হল তোমার কেমন করে জোগাড় হবে এত টাকা ?’’
মাহাতাব উত্তর দেয় না বেরিয়ে পড়ে ঘর থেকে । ছুটে যায় বাধ্য হয়েই এলাকার সিরাজ মিয়া কাছে, যে সুদে টাকা ধার দেয় । সিরাজ মিয়ার কাছ থেকে টাকা পেতে হলে কিছু না কিছু গচ্ছিত রাখতে হয় । শুধু মুখ দেখে, সম্পর্কের খাতিরে টাকা দেবার মতো লোক নন সিরাজ । কিন্তু মাহাতাবের ক্ষেত্রে কিছুটা নমনীয়তা প্রদর্শন করে । শিক্ষক তাছাড়া একজন ভাল মানুষ বলে সিরাজ মিয়া ছাড় দেয় । মাহাতাব সোনা গহনা নয় সিরাজ মিয়ার কাছে গচ্ছিত রেখে আসে সারা জীবনের সম্মান ।
নীলার বিয়ের দিনই ঢাকা যেতে হয় মাহাতাবকে অবসরসুবিধার টাকা তোলবার জন্য । মাহাতাব আর তাঁর স্ত্রী’র মুখে হাসি ধরা দেয় অনেকদিন পর । আজ বেশ লম্বা সময়ের পর বাড়িটি আনন্দে,হইচইয়ে মুখতির হয়ে উঠে । মাহাতাবের মনটা খারাপ হয়ে যায় মেয়ের বিয়ের দিন উপস্থিত থাকতে পারবেনা বলে । কিন্তু কিছুই করার নেই । যেতেই হবে-যায়ও । মাহাতাব উদ্দিনের ঢাকা যাবার আগে এর ওর কাছে সব দায়িত্ব বুঝিয়ে দিয়ে যায় যাতে করে কোন অসুবিধা না হয় । বিয়ে সুষ্ঠু ভাবেই সম্পন্ন হয় । কথা ছিল বিকেল নাগাদ বাড়ি পৌঁছে যাবে মাহাতাব কিন্তু বিকেল গড়িয়ে সন্ধ্যা হয় হয় ভাব কিন্তু পৌঁছে না ।
দুপুর থেকে মাহাতাবের মোবাইলে কল করে বন্ধ পাওয়া যাচ্ছে । বাড়িতে বিয়ের আনন্দে অনেকেই ভুলে যায় মাহাতাব উদ্দিনের কথা । কিন্তু, মেয়ে নীলা আর তার মা অধীর অপেক্ষায় থাকে মাহাতাবের ফিরে আসবার । বিয়ে শেষে কনের বিদায়ের মুহূর্তে দূর থেকে একটি এম্বুল্যান্সের শব্দ ভেসে আসে । ঘড়ির কাঁটা যত এগিয়ে যায় শব্দটি তত কাছে আসতে থাকে । মুহূর্তের মধ্যে এম্বুল্যান্সটি মাহাতাবের বাড়ির গেটের বাইরে এসে থামে যেন সকল সমাপ্তির প্রতীক হয়ে ।
এম্বুল্যান্সের গায়ে ‘লাশবাহি’ লেখাটি দেখে সবাই কেঁপে ওঠে । মাহাতাবের স্ত্রীর পায়ের নীচে যেন মাটি সরে যায় । মুহূর্তেই অনাবিল আনন্দের শব্দ গুলো বাতাসে মিলিয়ে গিয়ে নামিয়ে আনে বিউগলের করুণ সুর । অপেক্ষার অবসান ঘটে অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার ভেতর দিয়েই ।
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:২৭
নীল আতঙ্ক বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া
ভালো থাকবেন।
শুভ রাত্রি
২| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:২৫
সাদনূর সালেহীন স্বপ্নীল বলেছেন: সুন্দর লিখেছেন ভাই
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:২৮
নীল আতঙ্ক বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া
ভালো থাকবেন।
শুভ রাত্রি
৩| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:৩০
অপ্রতীয়মান বলেছেন: জীবনমুখী অনেক গল্প আসলেও স্কুল শিক্ষকদের বাস্তবতা নিয়ে গল্প কেউ বলে না। আশে পাশেই হয়তো এমন অনেকে আছে, যারা শুধু নিজের সম্মানটুকু ভরসা করেই বেঁচে আছেন। তারপরও কারও সামনে হাত পাততে নারাজ। অভিমান তাদের আকাশ সমান। কিন্তু বাস্তবতা কাউকে ক্ষমা করে না, এভাবেই ধীরে ধীরে গ্রাস করে তাদের। টেনে ছুড়ে ফেলে অন্ধকারে।
গল্পে ভালোলাগা জানিয়ে গেলাম
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:৩৯
নীল আতঙ্ক বলেছেন: আমিও হইতো পাশ কাঁটিয়ে চলে যেতাম............ আজ অনেক দিন পর সেই প্রাইমারি স্কুল এর এক স্যার এর সাথে দেখা হলো।
উনাকে দেখে খুব খারাপ লাগলো...... মনে হলো শিক্ষাই উনার জন্য কাল হয়ে দাঁড়িয়েছে.........
তাই লিখে ফেললাম।
ভালো লাগা জানিয়ে গিয়ে ভাইয়া ভালো লাগা ছড়িয়ে দিয়ে গেলেন।
ভালো থাকবেন।
শুভ রাত্রি
৪| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৪:১২
বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: মানুষ গড়ার কারিগর শিক্ষতা পেশা। অথচ কোন এক বিচিত্র কারণে এই পেশার মানুষ, তাদেরই হাতে গড়া ছাত্রছাত্রীরা দ্বারা অবহেলিত হয়। লক্ষ্য করে দেখুন, যারা মাহাতাবের পেনসনের টাকা আটকিয়ে রেখেছিল, তারা কিন্তু শিক্ষিত। অর্থাৎ তাদের শিক্ষার পিছনে অবশ্যই কোন না কোন শিক্ষকের অবদান আছে। সরকারও শিক্ষকদের মূল্যায়ন করে না। সমাজে শিক্ষকরা সম্মান পায়। কিন্তু শুধু সম্মান দিয়ে যে একজন শিক্ষকের জীবন চলে না, এটা আমাদের সমাজ বুঝতে চায় না।
নীলার বিয়ে যখন টাকার অভাবে ভেঙে যায়, তখন বুঝতে বাকী থাকে না কতটা দারিদ্রতা মাহাতাবের সংসারে এসে আশ্রয় নিয়েছে।
কোচিং সেন্টারের কুফল নিয়েও কিছুটা ইংগিত দিয়েছেন দেখলাম। অভিভাবকরা এখন পড়াশুনার মান নিয়ে মাথা না ঘামিয়ে পরীক্ষার ফলাফল নিয়ে মাথা ঘামান। আফসোস!
সড়ক দুর্ঘটনা, না রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে কিংবা অন্য কোন কারণে মাহাতাব মারা গেছেন, সেটার উল্লেখ নাই। হয়তো পাঠকের ভাবনার জন্যই হয়তো রেখে দেয়া হয়েছে।
সিরাজের কাছ থেকে টাকা নেয়ার সময় বলেছেন,"মাহাতাব সোনা গহনা নয় সিরাজ মিয়ার কাছে গচ্ছিত রেখে আসে সারা জীবনের সম্মান ।"
একজন শিক্ষক কখনোই একজন মহাজনের কাছ থেকে ধার করাকে ভালো কিছু মনে করেন না। কিন্তু মাহাতাবকে সিরাজের মতো মহাজনের কাছে হাত পাততে হয়েছে নিজের আদর্শ ভুলে।
গল্পের কাহিনী ভালো। আমার খুব পছন্দ হয়েছে। কারণ ইদানীং শিক্ষকদের নিয়ে তেমন কেউ লিখেন না।
গল্পে বাক্য গঠন এবং শব্দের ব্যবহারে আরও বেশী যত্নশীল হওয়ার দাবী রাখে। কাহিনী বিন্যাসে কিছুটা তাড়াহুড়ো হয়েছে। ঘটনার পরিবর্তন হয়েছে খুব দ্রুত। এই সব ব্যাপারে মনোযোগী হতে পারলে গল্পটা আরও ভালো হতে পারতো। নিরন্তর শুভ কামনা রইলো নীল আতঙ্ক।
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৮
নীল আতঙ্ক বলেছেন: ভাইয়া আপনার বিশ্লেষণ মূলক মন্তব্য সব সময় পরবর্তী লেখাটার প্রতি আরও যত্নশীল হবার তাগিদা দিয়ে থাকে.........
আমি সত্যি কথাই বলি অনেক বছর পর বাংলা লিখছি...... চেষ্টা করছি ভুল গুলো ঠিক করে নিতে...... আপনার মতো ভাই পাশে থাকলে আশা করি উতরে যাব।
ভালো থাকবেন ভাইয়া।
৫| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৪:১৫
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: চমৎকার। গল্পে ভালো লাগা রইল।
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৯
নীল আতঙ্ক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া......
ভালো থাকবেন ভাইয়া
শুভ নববর্ষ
৬| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:১৪
পদ্মা_েমঘনা বলেছেন: ++++
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৪১
নীল আতঙ্ক বলেছেন: + ব্যাপার টা ব্লগে এসে প্রথম বুঝতে পারি।
এতো গুলো প্লাস... মন ভরে গেলো ভাইয়া
৭| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:২৩
বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:
চমৎকার গল্পে ভালালাগ রইল।
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৪২
নীল আতঙ্ক বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া
পাশে থাকবেন আশা করি।
শুভ নববর্ষ।
৮| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:৫৮
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সুন্দর গল্প!!!
শেষে হঠাৎ সব পাল্টে দিলেন চমৎকার নাটকিয়তায়!!
+++
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৬
নীল আতঙ্ক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর মন্তব্যর জন্য......
প্লাস দেখলেই ভালো লাগে...... আবারো ধন্যবাদ আপনাকে
শেষ টা আসলে কাল কের আর আজকের দিনে কি ঘোটতে যাচ্ছে সেটা চিন্তা করে দেয়া... ভালো লেগেছে শুনে ভালো লাগলো
৯| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২১
কলমের কালি শেষ বলেছেন: গল্প লেখা চলুক....
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:১২
নীল আতঙ্ক বলেছেন: আপনারা পাশে থাকলে অবশ্যই চলবে
ভালো থাকবেন ভাইয়া
১০| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৮
আমিনুর রহমান বলেছেন:
চমৎকার বিষয় নিয়ে লিখেছেন। এই দেশে মাহতাবদের মতো শিক্ষকরা হলো তৃতীয় শ্রেনীর নাগরিক হিসেবে বেঁচে আছে । কিছুদিন আগে আমার এক বন্ধুর বাবার মৃত্য হয়ার ফলে তার পেনশনের টাকা তোলার জন্য যায় তার বাবারই এক ছাত্রের কাছে। সে তার বাবার অনেক প্রশংসা করে বলে আসলে স্যারের কাজ আমার জন্য কিছু লাগবে না আপনি বরং পাঁচ হাজার দিয়ে যান আমি ফাইলটা ছেড়ে দিচ্ছি। এই হলো আমাদের অবস্থা।
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:১৭
নীল আতঙ্ক বলেছেন: বুজতে পারছি না ভাইয়া আপনার ঘটনা টা শুনে হাসবো না রাগ করবো।
আসলে উনারা যে ভাবে জীবনযাপন করে এটাকে বেঁচে থাকা বলা যায় নাকি ওটা নিয়ে আমার একটু সন্দেহ আছে।
এরা না পারে নীতি বিসর্জন দিতে না পারে বাঁচার মতো করে বাঁচতে।
ভালো থাকবেন ভাইয়া।
১১| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:২৮
তাহসিনুল ইসলাম বলেছেন: ভালো লাগলো গল্পটি। শুভকামনা রইলো।
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:৫৪
নীল আতঙ্ক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া.........
পাশে থাকবেন আশা করি
ভালো থাকবেন।
১২| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:২২
আহসান জামান বলেছেন:
বাহ্! একটানা পড়া একটা কথক। ধন্যবাদ।
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:৫৫
নীল আতঙ্ক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া.........
পাশে থাকবেন আশা করি
ভালো থাকবেন।
১৩| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৪:০০
ডি মুন বলেছেন:
মন খারাপের গল্প।
এতো যে কথা হয় শিক্ষকদের দুরাবস্থা নিয়ে, কই তাদের অবস্থার উন্নয়ন তো হয় না !!!
শিক্ষকেরা অবহেলিত থাকলে জাতির উন্নতি কোনদিনও সম্ভব না -- এই সহজ সত্যটা দেশের নীতিনির্ধারকরা কবে বুঝবেন ?
ভালো থাকুন
শুভেচ্ছা।
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:২২
নীল আতঙ্ক বলেছেন: আমার মনে হয় ভাইয়া......... কোন দিন হবেও না।
উনারা উপর তলার মানুষ নিজের তলার মানুষ নিয়ে চিন্তা করার উনাদের সময় কই??!!!!!
আপনিও ভালো থাকবেন ভাইয়া...... আপনার অনেক গুলো লেখা আমি পড়েছি এই ব্লগে আপনি অনেক বড় মাপের লেখক, আমি ধন্য আপনি আমার লেখাতে কমেন্ট করেছেন।
অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
১৪| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:০৮
জাহাঙ্গীর.আলম বলেছেন:
বিষন্নকরুণ গল্প ৷
তবে দ্রুত টেনেছেন ৷ মাঝে খানিক বাঁক আনতে পারেন ৷ প্রচেষ্টায় শুভকামনা গল্পকার সিয়ামকে ৷
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:১৯
নীল আতঙ্ক বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
আসলেই তাড়াহুড়ো ছিল লেখার সময়।
চেষ্টা করবো ভাইয়া...... সময় নিয়ে লেখার।
আপনারা পাশে থাকলে আশা করি একদিন সত্যি সত্যি ১ টা মান-সম্মত লেখা লিখতে পারবো।
১৫| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:১৭
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: বেশ লাগল। পঞ্চম ভাল লাগা।
২৬ শে মে, ২০১৫ রাত ৩:৪৭
নীল আতঙ্ক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া
লম্বা বিরতি দিয়ে রিপ্লে দিচ্ছি দেখে ক্ষমা চাইছি।
পাসওয়ার্ড টা ভুলে গিয়েছিলাম
আশা করি এখন থেকে আবার নিয়মিত আসা হবে।
শুভরাত্রি...... ভালো থাকবেন।
{ভাইয়া আপনার ছোট গল্প গুলো আমার খুব ভালো লাগে...... এতো দিন পড়ে গিয়েছি মন্তব্য করতে পারিনি... এখন থেকে অনেক কিছু আপনার থেকে জানতে আর শিখতে পারবো এই আশা করছি
©somewhere in net ltd.
১|
০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:১৭
প্রামানিক বলেছেন: ভাল লাগল