নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অন্ধকার রাত

সাধারণ মানুষ, কিন্তু এই দেশে সাধারণের দাম নেই

রাতুল রেজা

আলো কে ঢাকতে পারে শুধুমাত্র অন্ধকার

রাতুল রেজা › বিস্তারিত পোস্টঃ

মার্কিন নৌবহরের চট্টগ্রামে ঘাটি গাড়ার কারন কি?

০১ লা জুন, ২০১২ রাত ৮:৩৯

আমরা সাধারন জনগন অনেক কিছুই জানতে পারি না। আমেরিকার নৌঘাটি বাংলাদেশে আর এটা জানতে হল বিদেশি মিডিয়ার কাছ থেকে? দেশের মিডিয়া চুপ এর কারন কি? একটা টু শব্দ করছে না তারা এই ব্যাপারে। অথচ ভারততে রীতিমত হই চই পরে গেসে।



কিন্তু কাহিনি কি? এতবর একটা ব্যাপার সরকার কি করে গোপন করে জনগনের কাছে? ৭১ সালে পাকিস্তান কে জেতাতে এই সপ্তম নৌবহর এসেছিল কিন্তু রাশিয়ার প্যাদানিতে ভেগে গেছে। সেই আওয়ামিলীগ কি করে আমেরিকা কে শেল্টার দেয় আমাদের দেশে? হিলারী এসে কি এই চুক্তি ই করে গেসে? আর দেশের মিডিয়া থেকে শুরু করে বিরোধী দল ও এই ব্যাপ্যারে কোনো কথা বলছে না। তাহলে কি সেন্টমার্টিনে আমেরিকা কে ঘাটি দেয়া হচ্ছে? আমেরিকা বিনা কারনে কোনো দেশে ঘাটি গারেনা। চীন কে শাশানি দিতে চাইলে চাইলে জাপান কোরিয়া এলাকায় ঘাটি গাড়তো, বঙ্গপোসাগরে ঘাটি গাড়ার মানে কি? ভারত কে শাশানি দেয়া? সেটা কিভাবে সম্বভ আওয়ামীলীগ এর আমলে? যার সাথে ভারতের সব চেয়ে ভাল সম্পর্ক। সব চেয়ে বড় কথা দেশের কোনো মিডিয়ায় কোনো নিউজ নাই। কাহিনি কি?



আমেরিকা যে দেশের বন্ধু সে দেশের শত্রুর দরকার নাই। পাকিস্তান তার প্রমান। ওরা আমাদের ও ঐ রকম বানিয়ে দেবে ওদের কাজ শেষ হয়ে গেলেই। ব্যাপারটা কেউ বুঝতেসে না ক্যান।

খবরের লিঙ্ক

মন্তব্য ৩১ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (৩১) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা জুন, ২০১২ রাত ৮:৫৮

কাঠুরিয়া. বলেছেন:
ভাইডি !! আপনি কোথায় খবর পাইলেন ?

০১ লা জুন, ২০১২ রাত ৯:০৬

রাতুল রেজা বলেছেন: এই দেহেন ভাই Click This Link

২| ০১ লা জুন, ২০১২ রাত ৯:০৩

আমি লিখতে চাই না বলেছেন: খবরের লিঙ্ক দেন তার পর এই ব্যাপারে কিছু মন্তব্য করতে চাই।
পোস্ট পর্যবেক্ষণে।

০১ লা জুন, ২০১২ রাত ৯:০৭

রাতুল রেজা বলেছেন: ই দেখেন Click This Link

৩| ০১ লা জুন, ২০১২ রাত ৯:১৪

কাঠুরিয়া. বলেছেন:
অওাও !!!
আমরা এখন আমেরিকা হয়ে যাবো ।।
কষ্ট করে আর আমেরিকা জাওন লাইগব না.........

০১ লা জুন, ২০১২ রাত ৯:১৯

রাতুল রেজা বলেছেন: ভাইজান, আমেরিকা না আমরা নেক্সট আফগানিস্থান অথবা পাকিস্তান হতে যাচ্ছি

৪| ০১ লা জুন, ২০১২ রাত ৯:১৫

জাকির সজিব বলেছেন: Why Bangladesh is of interest to the US?

• Bangladesh is important geopolitically because it shares borders with India and reformed and resurgent Myanmar. It is also a near neighbour to China and stands as a bridge between South Asia and South East Asia.

• Bangladesh is a maritime nation and its access to open sea, Indian Ocean, is strategically an asset.

• Bangladesh’s national unity is based on its ethnicity (Bengali/Bangalee) and not on religion because the country is a multi-religious one. Its homogeneity is an asset.

• Bangladesh is the only Muslim-majority country, which is surrounded by non-Muslim majority states, and the influence of neighbouring states on its history, culture and traditions is extensive.

• The rise of violent extremist Islamic organisations is not attractive to the overwhelming majority of people who are tolerant and respectful to believers of all faiths which constitutes of about 12% of its total population.

• Bangladesh’s government, since 2009, is determined to root out the terrorist elements from the soil of Bangladesh and as a part of the effort the government has continued to address the problems of money laundering and weak border controls to ensure that Bangladesh does not become a terrorist safe-haven.

• Bangladesh provides the largest peacekeeping personnel at the UN conflict zones and is well appreciated internationally for their performance.

• Bangladesh is a multi-party democracy with a secular constitution. There is a growing assertiveness of civil society on socio-economic issues. They act as a buffer between the citizens and abuse of power, if any by the authorities.

• In recent years there has been convergence in broad economic policies, namely encouragement of private sectors and de-regulation, among major political parties.

• Bangladesh is emerging as an economically vibrant country where businesspeople have been innovative and imaginative in pushing the economic growth consistently above 6% through decades. There has also been a change in the economy as 60% of Bangladesh’s economy is connected to the global economy. The lives of the people in rural areas have gone through dramatic changes with the easy availability of mobile phones and cable TV.

• Bangladeshi nationals have settled in America in thousands and as of 2012 there are about 150,000 Bangladeshi-Americans in the US and most of them are skilled and are professionals. In Michigan State one Bangladeshi-American was even elected in the State Assembly.

For the last few years the US and Bangladesh dialogue on issues of economic cooperation, trade-related matters, counter-terrorism civil-military relations, maritime security, disaster management and UN peacekeeping role is being conducted on a piecemeal basis and the US wants to have a formal permanent forum where all issues may be regularly discussed and actions taken......

Indian Ocean has been increasingly militarised in recent years. India, China, Myanmar, Malaysia and Pakistan are engaged in bolstering their navies to oversee the sea-lanes of the Indian Ocean. China has extended its influence into the Indian Ocean through Myanmar’s Coco Islands where it reportedly has established a surveillance naval base.

It is reported that during the visit Hillary Clinton said that the US was willing to ensure safety to the rigs of oil exploration in the Bangladesh maritime area from sabotage or other kinds of maritime threats. Furthermore the US Secretary of State indicated that the US energy company Conocophillips was interested to explore another four five offshore blocks of Bangladesh.

On wider security, many strategists suggest that the US is interested to constitute a kind of security (not military) alliance to confront North East Asia’s instability and China’s supremacy in the Asia-Pacific region with India, Australia, Philippines and Japan. Bangladesh could also be included in the loop......

৫| ০১ লা জুন, ২০১২ রাত ৯:১৬

কাঠুরিয়া. বলেছেন:
বলা যায় না। তাদের ঠ্যাকাতে আবার ইন্ডিয়ান আর্মি চট্রগ্রামে আইয়া ঘাটি না গারে।

০১ লা জুন, ২০১২ রাত ৯:২৮

রাতুল রেজা বলেছেন: আমেরিকা কে ঠেঙ্গানো ওদের কম্মো নাহ। কিন্তু বুঝতে পারতেসিনা, আওয়ামীলীগ এর আমলে আমেরিকা শেলতার পায় কিভাবে, যেখানে ভারতের সাথে এতো মাখামাখি তাদের।

৬| ০১ লা জুন, ২০১২ রাত ৯:১৬

মেকগাইভার বলেছেন: অন্তত ইন্ডিয়ার দাদাগিরি টা কমবে।

০১ লা জুন, ২০১২ রাত ৯:২০

রাতুল রেজা বলেছেন: সেটা কমবে কিন্তু কি বাড়বে সেটা কি বুঝলেননা? ওরা এখানে ইচ্ছা করে ঝামেলা পাকিয়ে ভারত মায়ান্মার ওপর শাষানি চালাবে, মাঝখান দিয়ে আমরা বলির পাঠা হব। পাকিস্তান এ দেখেননাই

৭| ০১ লা জুন, ২০১২ রাত ৯:১৭

জাকির সজিব বলেছেন: Source: Click This Link

৮| ০১ লা জুন, ২০১২ রাত ৯:১৯

কাঠুরিয়া. বলেছেন:
চাইনা-ও আইয়া পরতে পারে। চীন ঘাতি গারলো কক্স বাজারে।
এইবার শীতে কক্স বাজার যাইতে চাইছিলাম। এর আগে না ঘাটি গারলেই হয়।

০১ লা জুন, ২০১২ রাত ৯:২২

রাতুল রেজা বলেছেন: আমেরিকা চিটাগাং আর চীন কক্সবাজার? হাসাইলেন। কাহিনী অন্য, কিন্তু সেন্ট মার্টিন দখল হয়ে যাবে এটা নিশ্চিত। আর তাছারা বান্দরবন, খাগরাছরি নিয়ে যে ওদের চুলকানি আসে সেটা কিন্তু সবাই জানে।

৯| ০১ লা জুন, ২০১২ রাত ৯:২১

লিঙ্কনহুসাইন বলেছেন: বিশ্বের বেশির ভাগ দেশেই মার্কিন নৌবাহিনীর ঘাটি আছে , যেমন জাপান, কুরিয়া , অস্টেলিয়া , কুয়েত , কাতার , সহ ইউরুপের সব দেশেই মার্কিন নৌবাহিনীর ঘাটি আছে । আমার মনে হয় এতে করে বাংলাদেশ নৌবাহিনী আরো শক্তি শালী হতে পারবে , তবে ভাতর এতে খুশি নয় , কারণ তারা এখন বাংলাদেশের উপর এখন দাদাগিরি করতে পারবেনা , তাই তারা বলে বেড়াচ্ছে চিনকে দমাতেই মার্কিন নৌবাহিনী বাংলাদেশে ঘাটি করেছে । আসলে অ্যামেরিকা চাচ্ছে সবার উপর দাদাগিরি করতে তাই তারা একে একে সব দেশেই নৌঘাঁটি গড়ে তুলছে । এতে করে কোন দেশে কেমন সামরিক শক্তি এটা তারা নিশ্চিত হতে পারবে । তবে এখনই বাংলাদেশের সময় এসেছে মার্কিন নৌবাহিনী সাথে নিয়ে তালপট্টি দখল করার ।

০১ লা জুন, ২০১২ রাত ৯:২৬

রাতুল রেজা বলেছেন: অনেকতা একমত আপনার সাথে। ভারত নিজেদের স্বার্থে অপপ্রচার চালাচ্ছে। কিন্তু ব্যাপার হচ্ছে আমরা তো দূর্বল দেশ আমেরিকার সাথে। ওরা যে আমাদের দেশের অভ্যন্ত্রিন বিষয়ে নাগ গলাবেনা সেটা কি বিশ্বাস করা যায়? আর আমরা তো এতদিন আমেরিকার ঘাটি ছারাই ছিলাম কোনো তো সমস্যা হয়নি। ভারতের দাদাগিরী কমবে সেটা নিয়ে আমিও উচ্ছাসিত কিন্তু আমেরিকা কি মাগনা আর বাংলাদেশ কে সং দেবে? ওদের বড় কোনো ডিমান্ড থাকবে।

১০| ০১ লা জুন, ২০১২ রাত ৯:৩৯

লিঙ্কনহুসাইন বলেছেন: ঐ তো বললাম বিশ্বে নিজেদের প্রভাব বিস্তার করতেই অ্যামেরিকা প্রায় সব দেশেই নিজেদের ঘাটি বানাচ্ছে , তবে চিন, রাশিয়া ,মালএশিয়া , উওর কুরিয়া , এবং বার্মা , কিউবা, ব্রাজিল , এই দেশ গুলা ছাড়া সব দেশের সাথেই অ্যামেরিকা দাদাগিরি করে যাচ্ছে , এখনো অ্যামেরিকার কথা আমাদের দেশ অনেকটাই চলে । তাই আমার মনে হয় বিজিবির পরিবর্তে অ্যামেরিকার সেনারা যদি বাংলাদেশের বর্ডার গার্ড হতো তাহলে আরো ভালো হতো , তবে এখন ভারতের হাত থেকে অনেকটা আমাদের সমুদ্র রক্ষা পেলেও অ্যামেরিকা যে এই দিকে হাত দিবেনা সেটা কিন্তু বলা যায় না । তবে চিনকে চাপে রাখতেই আমাদের দেশে মার্কিন নৌবাহিনী ঘাটি গড়ে তোলা হচ্ছে , তবে এতে বাংলাদেশ অন্তত ভারতের হাত থেকে রক্ষা পাবে সমুদ্র সীমা , তেল নিলেও আমাদের মাছ থাকবে কিন্তু ভারতো তেল মাছ সবই নিবে আমাদেরও সমুদ্রে যেতে দিবেনা । এখন ভারত কিছু করতে চাইলে অনেক ভেবে চিন্তে সিদ্ধান্ত নিবে । আর এই সুযোগ চাইলে বাংলাদেশ কাজে লাগাতে পারে , দক্ষিন তালপট্টি দখন নেওয়ার মতন এমন সুযোগ আর বাংলাদেশ পাবেনা , আর এই দক্ষিন তালপট্টি হবে বাংলাদেশ আর মার্কিন নৌবাহিনীর ঘাটি :প

০১ লা জুন, ২০১২ রাত ৯:৪৮

রাতুল রেজা বলেছেন: ঐ তেলের কথাটাই প্রধান কথা। গ্যাস ও তো আছে। এখন দেখবেন, ভারতের সাথে সমুদ্র সীমাতেও বাংলা ভালভাবে জয়লাভ করবে। কারন আমেরিকা সাপোর্ট দেবে। কিন্তু একটা ব্যাপার খুব ই ধাধায় পড়লাম, শেখ হাসিনা কি তাহলে ভারত কে বাইপাস করে দিল? দক্ষিন তালপট্টির কথা টা ভাল বলেছেন। ওখানে ঘাটি হতে পারে। তবে এই এলাকায় যদি তারা পাকিস্তানের মত ঝামেলা তৈরি করে ফায়দা লুটতে চায় তাহলে সেতা কি রুপ ধারন করবে। অন্যদিকে রাশিয়াও মনক্ষুন্ন হবে কারন তারাও বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে অন্যতম সাপোর্ট দিয়েছিল এই সপ্তম বহর কে ভাগিয়ে। পুরা ব্যাপার বুঝতে একটু সময় লাগবে।

১১| ০১ লা জুন, ২০১২ রাত ৯:৫৯

অনিক আহসান বলেছেন: আড়াইশ বছর আগের পুরানো ভুল আবার করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ । বাংলাদেশে মার্কিন ঘাঁটি = চীনা নিউক্লিয়ার ওয়ারহেডের অন্যতম টার্গেট> থাইল্যান্ড,ফিলিপাইনের সামাজিক অবস্থা।

০১ লা জুন, ২০১২ রাত ১০:৫৫

রাতুল রেজা বলেছেন: আরাইশো বছর আগে কি ঘটেছিল?

১২| ০১ লা জুন, ২০১২ রাত ১০:০৪

লিঙ্কনহুসাইন বলেছেন: দেশে আমরা কি ভোটা তাই না , নেতা নেত্রী কারা খালেদা জিয়া , আর হাসিনা , হাসিনা এখন ক্ষমতায় আছে সে যায় চাইবে তাই হবে ,খালেদা জিয়া বাঁধা দিলেও হাসিনার কথাই দেশ চলবে , আর আমরা যদি খালেদার পক্ষ নেই তাহলে মরাই ক্ষতি গ্রস্ত্র হবো , কারণ খালেদা জিয়া রাস্তায় নামবেনা সরকারের সাথে মারা মারি করতে তার কথায় আমাদেরই রাস্তায় নামতে হবে , আর রাস্তায় আমাদের পুলিশে পিটাবে যারা সরকারের পক্ষে তারা ঘরে বসে তামাশা দেখবে বুঝেছেন । অ্যামেরিকা হলো এখন বিশ্বের ক্ষমতা ধর দেশ , আর চিন , রাশিয়া হলো খালেদা জিয়া , মানে বিরোধী দল তাদের সাপোর্ট করলে রাস্তায় নেমে মাইর খাইতে হবে , তাই এখন অ্যামেরিকার সাথে ভাও দিয়ে চলতে হবে , যখন রাশিয়া বা চিন ক্ষমতায় আসবে তখন তাদের সাপোর্ট দিতে হবে

০১ লা জুন, ২০১২ রাত ১০:৫৮

রাতুল রেজা বলেছেন: বুঝলাম ভাও দিয়ে চলতে হবে, কিন্তু যখন চীন ক্ষমতাধর হয়ে যাবে তখন কি বাংলাদেশের ভাও গ্রহন করবে? রাশিয়ার সাথে খালেদার সম্পর্ক কেমন তা অবশ্য জানিনা কারন রাশিয়ার সাথে ভারতের ভাল সম্পর্ক। আর আমেরিকার ঘটি হলে সেখানে মানবাধিকার চরমভাবে লঙ্ঘিত হবে। জাপানে যেরকম হয়।

১৩| ০১ লা জুন, ২০১২ রাত ১০:১০

অনিক আহসান বলেছেন: যেই অস্তিত্ব সর্বক্ষন ভাও দিয়া রক্ষা করতে হয় তার কি মুল্য আছে?

০১ লা জুন, ২০১২ রাত ১০:৫৯

রাতুল রেজা বলেছেন: সহমত

১৪| ০১ লা জুন, ২০১২ রাত ১০:১৮

রোদ্দুর বলেছেন: আমাদের সাংবাদিক কুত্তা গুলা কই, শুধু পা চাটলে তো মাঝে মাঝে লাথি খাইতে হবে। তার প্রমাণ কিছুদিন আগে ঘটে গেল। তোরা আবার মনুষ হয়। তাইলে আর লাথি গুতা খাবি না। সত্যি ঘটনা তুলে ধর। টাকার জন্য সত্যিকে মিথ্যা, মিথ্যা সত্যি করতাছিস। হিলারি কেন আসলা। শেখ পরিবার কেন লাইফাইতাছে?

০১ লা জুন, ২০১২ রাত ১১:০১

রাতুল রেজা বলেছেন: এইটাই তো সবচেয়ে বেশি অবাক লাগতেসে, মিডিয়া একদম চুপ। কিন্তু ক্যানো। এতো কিছু নিয়ে চিল্লা পাল্লা, এই রকম একটা বড় বিষয়ে চুপ মাইরা বসে আসে।

১৫| ০২ রা জুন, ২০১২ সকাল ৮:৪২

আমি লিখতে চাই না বলেছেন: কয়েক মাস আগে বারাক ওবামা বলেছিলেন তারা প্যাসিফিক অঞ্চলে একচ্ছত্র আধিপত্য বিস্তার করতে যাচ্ছেন তাও আবার কোরিয়ার মাটিতে বসেই। হিলারির বাংলাদেশ সফর কোন আনুষ্ঠানিক সফর ছিলো না। সেটা এখোন বোঝা যাচ্ছে। তিনি এসেছিলেন দেশে আমেরিকান নেভীর একটা ঘাটী বানানোর উদ্দেশ্য নিয়ে। আগের রাষ্ট্রদূতেরা সেই লক্ষ্যেই কাজ করে গেছেন।
নৌঘাটী বানাবার উদ্দেশ্য দুটি ভারত ও চীনের ছিরে লাগামহীন অর্থনীতির কিছুটা রেশ সামরিক হাতে দমন করা। লীগ এই নিয়ে কিছু বলছে না কারন ইদানিং সময়ে ভারাতীয়দের অবন্ধুভাবাপন্নতা ও আমেরিকানদের কাছ থেকে পরবর্তিতে বেশি সুবিধা আদায়ের উদ্দেশ্যে। যাই হোক আমেরিকান নেভী বাংলাদেশের ভূখন্ডে তাদের রুটিন ওয়ার্কের বাহিরে কোন কাজ করলে সেটা অবশ্যই বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বে আঘাত লাগবে। তাছাড়া আরও একটা কারন হচ্ছে এই অঞ্চলে ভারতীয় নৌ আধিপত্য কমানো একটা উদ্দেশ্য হতে পারে। শেখ হাসিনা কেন ভারতের বিরুদ্ধে সুমদ্রসীমা জয়ের ব্যাপারে আত্মবিশ্বাসী এর সাথেও কোন যোগসূত্র থাকতে পারে।

০২ রা জুন, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:০৫

রাতুল রেজা বলেছেন: ভারতের সাথে সমুদ্রসীমা জয়ের ব্যাপারটা রিলেটিভ হতে পারে। শুধু চীন না, এখানে ভারত ও ফ্যাক্ট সাথে রাশিয়া। অনেক দেশ আছে যেখানে আমেরিকার ঘাটি আছে তারা আজ উন্নত। এরকম সুবিধা আদায় করতে পারলে ভাল কিন্তু আদায় করার লোক কোথায়? যদি বিনিময় হয় তাহলে হবে শুধু ক্ষমতা। আমাদের নেতারা দেশ সম্পর্কে ভাববেন না।

১৬| ০২ রা জুন, ২০১২ সকাল ১০:৩৮

লিঙ্কনহুসাইন বলেছেন: একটি নিউজ এখন সবার মুখে মুখে, চট্টগ্রামে মার্কিন নৌঘাটি , হ্যা ভারতে টাইমস অফ ইন্ডিয়ার নিউজের মাধ্যমে আমরা জানতে পাড়ি বিষয়টি , যদিও বাংলাদেশের মিডিয়া এই বিষয়ে চুপ , টাইমস অফ ইন্ডিয়া হলফ করে সাফাই গেয়ে যাচ্ছে , চিনকে দমাতেই বাংলাদেশে মার্কিন ঘাটি , কিন্তু তাদের প্রতিরক্ষা ওয়েব সাইটে নিউজ করা হয়েছে , বাংলাদেশে মার্কিন ঘাটি ইন্ডিয়ার জন্য উদ্বেগজনক সংকেত এবং এতে করে বঙ্গপোসাগরে ইন্ডিয়ার কর্তিত হারাবে । তাদের নিউজ দেখে মনে হয়েছে যুদ্ধ লেগে গেছে , তারা চাচ্ছে চায়নার সাথে আমাদের সম্পর্ক নষ্ট হোক । তিতীয় বিশ্বে অ্যামেরিকা চাচ্ছে তাদের প্রভাব আরো বিস্তার করতে , তাই বিশ্বের বেশির ভাগ দেশেই এখন মার্কিনীরা ঘাটি করেছে , যেমন জাপান , কুরিয়া, অস্টেলিয়া , সিঙ্গাপুর , কাতার , কুয়েত্‌ ব্রুনাই , মিশর , আফরিকা সহ ইউরুপের সব দেশেই মার্কিন ঘাটি আছে , আর দক্ষিন এশিয়ার দেশ গুলা নিয়ন্ত্রণ করার জন্য অনেক দিন থেকেই মার্কিন কূটনৈতিক তৎপরতা চলতেছিল , যায় এখন সফল হলো বাংলাদেশে মার্কিন ঘাটি করে , এই বিষয়টা অনেকে ভালো ভাবে দেখছে আবার অনেক খারাপ ভাবে দেখছে । তবে আমাদের মনে রাখতে হবে অ্যামেরিকা তিতীয় বিশ্বের সব চাইতে শক্তি ধর দেশ , তারা চাইলে পৃথিবীর যে কোন দেশেই মার্কিন ঘাটি করতে পারবে । তবে অতীত ইতিহাস বলে দেয় যেই দেশে মার্কিন ঘাটি হয়েছে , তাদের অর্থনীতির দরজা খুলে গেছে । তবে এতে করে আমাদের উচিৎ হবে মার্কিন শক্তিকে কাজে লাগিয়ে সামনে এগিয়ে চলা । আমার মনে হয় না ভারত এখন বাংলাদেশের সাথে দাদাগিরি করতে পারবে । তবে সাপকে যেমন দুধ কলা দিয়ে পোষালেও সাবধানে থাকতে হয় ,ঠিক তেমনই মার্কিনরা আমাদের দেশে নৌঘাঁটি করলেও আমাদের প্রতি সহায়নুভুতি শীল হবে এটা বলা যায় না ।তাই আমাদের মনে রাখতে হবে মার্কিনরা সাপ , বাড়ি পাহারা দিলেও লেজায় পাড়া পড়লে যখন তখন সোবল মারতে পারে । তাই তাদের মন রক্ষা করে চলতে হবে । আসলে কি যাদের কিছুই নাই তাদের হারানোর ভয়ও নাই , আমাদের কিছুই নাই তাই আমরা যদি হারানোর ভয় করি এটা হবে আমাদের বোকামি , আমরা বলে থাকি বঙ্গোপসাগরে কুটি কুটি টাকার খনিজ সম্পদ আছে , হ্যা ঠিকই আছে কিন্তু এগুলা উত্তোলন করার মতন ক্ষমতা আমাদের নাই , কিছুদিন আগে অ্যামেরিকার একটি কম্পানির সাথে চুক্তি করতে চেয়েছিল বাংলাদেশ সরকার আর এতে ঐ কোম্পানি দাবী করেছে তিন ভাগের দুই ভাগ সম্পদ তারা নিবে , আর এক ভাগ আমাদের দিবে , তবে গভীর সমুদ্র থেকে পাইপ লাইনে দেশে আনতে যায় খরচ হবে তায় সব বাংলাদেশের দিতে হবে । আর এতে সরকারের নীতিনির্ধারকরা হিসাব করে দেখে এতে বাংলাদেশের কোন লাভ হবেনা , তাই বাংলাদেশের একভাগ ঐ কোম্পানির কাছে বিক্রি করার চুক্তি হয়েছিল । যাই হোক তায় আর সম্পুন্য হয় নাই গ্যাস বিদ্যুৎ রক্ষা করার কমেটির বাধার কারণে । আর একটি কথা না বললেই নয় , ভারত যেভাবে আমাদের চেপে ধরেছে , এতে করে আমার মনে হয় না , সমুদ্রের সম্পদ বাংলাদেশ ভোগ করতে পারবে , এবং এমন কি দিন দিন তারা বঙ্গোপসাগরে দখল নিবে । আর তখন খনিজ সম্পদ তো দুরের কথা সব চাইতে বড় সম্পদ হলো বঙ্গোপসাগরে মাছ , এই মাছও যাবে , তখন বঙ্গোপসাগরে বাংলাদেশকে ঢুক্তেও দিবেনা । আপনারা হয় তো জানেন দক্ষিন তালপট্টি নামে বাংলাদেশের একটি দ্বীপ আছে বঙ্গোপসাগরে , তায় এখন ভারতের দখলে , হ্যা আমাদের এখনই উচিৎ হবে মার্কিন শক্তিকে কাজে লাগিয়ে দক্ষন তালপট্টি উদ্ধার করার এবং ওখানেই মার্কিন এবং বাংলাদেশ নৌবাহিনীর নৌঘাঁটি বানানোর , মার্কিনরা যদি বঙ্গোপসাগরে আমাদের তেল বা খনিজ সম্পদ নিয়েও যায় , তাহলেও বঙ্গোপসাগরে আমাদের অধিকার থাকবে এবং মস্য সম্পদ থাকবে , বঙ্গোপসাগরে আমাদের সব চাইতে বড় সম্পদ হলো মাছ , তেল গ্যাস ১০ বছর উত্তোলন করলেই শেষ , কিন্তু মাছ সাড়া জীবন ধরলেও শেষ হবেনা । আর বঙ্গোপসাগরে এই মাছ বাংলাদেশে সকল মানুষের চাহিদা পূরণ করে বিদেশেও রপ্তানি হচ্ছে । প্রতিদিন প্রায় ১০ হাজার কোটি টাকার মাছ ধরা হয় এই বঙ্গোপসাগরে থেকে । আর যদি মার্কিনদের পরিবর্তে ইন্ডিয়া দাদাগিরি করে আমাদের বঙ্গোপসাগরে সাগরে, তাহলে আমও যাবে ছালাও যাবে । হ্যা আমি আবারো বলছি মার্কিনরা বিষধর সাপ তাদের কাছ থেকে কৌশলে আমাদের দূরে থাকতে হবে , আর আমাদের এমন সামরিক শক্তিও নাই যে জোর খাটিয়েও তাদের বাঁধা দিব বা আমরা পারবো । সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী একটা কথা বলেছিল , ধর্ষণ যেহেতু নিশ্চিত তাহলে ইনজয় কড়াই স্রয় :P । তাই আমাদের উচিৎ হবে তাদের সাথে তাল মিলিয়ে চলে , আমাদের অধিকার নিশ্চিত করা । আর এতে করে আমাদের দেশের নৌবাহিনীও শক্তিশালী হবে , তাই শক্তির মহারার এই বিশ্বে টিকে থাকতে হলে কারোনা কারো সহায়তা নিতে হয় । বিশ্বের কোন দেশই অ্যামেরিকার সাথে পেরে উঠেনি । আমার কথা তো আপনারা নিশ্চিত বুঝতে পারতেছেন আমি অ্যামেরিকার পক্ষে সাফাই গেয়ে যাচ্ছি । এ ছাড়া আমার আমাদের উপায় নাই , কুত্তার মুখের খাবার হওয়ার চাইতে সিংহের মুখের খাবার হওয়া অনেক ভালো, কি কন । ভারতে গোলামী করার চাইতে অ্যামেরিকার গোলামী করা অনেক ভালো :P । অনেক কথাই বললাম , জানি অনেকেই মাইন্ড খাইবেন , আবার অনেক বাহ বাহ দিবেন , আসলে আমরা যদি এর বিরোধীতা করি কোন লাভ নাই , শুধু সময় নষ্ট । আমাদের কথা শুনার মতন কি দেশে লোক আছে ? আর যদি আমাদের কথা শুনার মতন লোকজন থাকতো তাহলে স্বাধীনতার ৪০ বছর পরও আমাদের এই অবস্থা হতো না । দক্ষিন কুরিয়া স্বাধীন হয়েছে ৩৮ বছর হয় , তারা এখন বিশ্বের ৫ নাম্বার ধনী দেশ , আর আমরা.............. ? । মাঝে মাঝে মনে হয় হাসিনা খালেদা, দেশে না থাকলে , দেশ অনেক এগিয়ে যেতো কিন্তু না , হাসিনা খালেদা না থাকলেও তাদের মতন আরেক হাসিনা খালেদার হাতে দেশ চলতো , আসলে আমাদের ভাগ্যই এমন , জাপানের সুনামি হয়েছে মাত্র এক বছর আগে , আর জাপানের সেই সব এলাকা এখন আগের চাইতেও সুন্দর করে গড়ে তোলা হয়েছ , আর বাংলাদেশের উপকুলে সিডর হয়েছে প্রায় ৫-৬ বছর হলো , কই কিছুই হয় নাই, এখন ঐ এলাকায় গেলে মনে হয় দুর্ভিক্ষ চলছে । যাই হোক আপনাদের মতামত দিতে পারেন কমেন্টের মাধ্যমে , তবে আমার এই ছোট মাথায় অনেক বেশি বড় আলোচনা করে ফেলেছি , তাই ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন , কেউ কোন খারাপ কথা বললে অনেক দিন পর্যন্ত কষ্ট পাই , তাই গালি গুলি দিয়েননা । বিশেষ করে ভাদা, ছাগু এই উক্তি গুলা দিয়েননা :P

০২ রা জুন, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:০৭

রাতুল রেজা বলেছেন: কোরিয়া, যেখানে মার্কিন ঘাটি আছে, তারা আজ কত বরলোক। কিন্তু আমাদের দেশ এরকম হবেনা। আমাদের নেতারা চাইবে শুধু ক্ষমতা আর নিজের পকেট। আপনি যা যা বলেছেন তার সাথে সহমত।

১৭| ০২ রা জুন, ২০১২ সকাল ১১:৩৯

আমি লিখতে চাই না বলেছেন: প্রিয় ব্লগার লিঙ্কনহুসাইনের সাথে একমত। এক্ষেত্রে যারা ভাদা, পাদা, ছাগু, মাগু নিয়ে হাজির হবে তাদের বোধহয় খেয়ে দেয়ে অন্য কোন কাজ নেই। বিষেশত ভাদা, পাদা, ছাগু সকলেই দেশদ্রোহী।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.