নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

েশখ ইমরান আািজজ

েশখ ইমরান আািজজ › বিস্তারিত পোস্টঃ

দার্জিলিং ভ্রমণ/ পর্ব-০৪ ( শেষ পর্ব)

২৯ শে আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৫:০২

মিরিখ থেকে আমরা যাত্রা শুরু করলাম শিলিগুড়ির দিকে। একটু মন খারাপ লাগছে, কারণ শিলিগুড়িতে আর তো কিছু দেখার নাই। এবারে যাত্রাপথে পাহাড়ী নদীর আঁকাবাঁকা চলা দেখলাম, বেশ সুন্দর। পাহাড়ে হলুদ চাষ হয়, আদা চাষ হয়, সেগুলোও দেখলাম।



ড্রাইভার বার বার হিন্দীতে আপন মনে বলছে, “ ফেরার পথে রাত হয়ে যাবে, কাউকে পেলে বিনা পয়সায় দার্জিলিং এ নিয়ে যাব” । এই একটা ব্যাপার, আগেরদিন এর ড্রাইভার ও একটা বৌদ্ধ মন্দির ( পরিত্যক্ত সম্ভবত) দেখিয়ে বলেছিল, ওটা Haunted.

তবে দার্জিলিং এ যাওয়ার পথ আর দার্জিলিং থেকে মিরিখ হয়ে ফেরার পথ যেটাই হোক, যেরকম ঘন জংগল আর পাহাড়, তাতে আমি বিশ্বাস করি অবশ্যই এইসব জায়গাতে ভয়ের ( ভৌতিক) অনেক কিছুই আছে। ড্রাইভারকে জিজ্ঞেস করলাম, “ এরকম কিছু আছে নাকি?” সে কৌশলে এড়িয়ে গেল,তবে কিছুক্ষণ পরে আবারও বলতে থাকল, “ফেরার পথে কাউকে পাওয়া যাবে নিশ্চয়ই, গল্প করতে করতে যাওয়া যাবে।“



আমরা নেমে এলাম ভূমিতে। এখানে একটা ক্যান্টন মেন্ট আছে, বেশ বড় আর সুন্দর। ক্যান্টন মেন্ট এর ভিতর দিয়েই রাস্তা , আবার মাঝে মাঝে সমতল চা বাগান ( সম্ভবত, ঠিক মনে নাই)। পিছন ফিরে বার বার দেখছিলাম পাহাড়কে, খারাপ লাগছিল। কে বলবে, ঐ পাহাড়ে এত কিছু আছে, আছে ৫ তারকা হোটেল, দারুণ দারুণ সব স্কুল, গাড়ির শো-রুম ইত্যাদি। পাহাড়টা আসলে কত উঁচু তাই তো বোঝা যায়না। মেঘ এসে ঢেকে দেয়।



গাড়ি এসে দাঁড়াল হোটেল সেন্ট্রাল প্লাজাতে। আসলে এটাই হচ্ছে দার্জিলিং এ যাত্রা করার জন্য বা ভূটাণ এবং সিকিম যাওয়ার জন্য Key Point. দার্জিলিং সোজা চলে যেতে হয়, আর ভূটাণ এবং সিকিম যেতে হয় ডান এ। অদ্ভুত এক অনুভূতি হয় এই সাইন গুলো দেখলে। মনে হয়, আরে ডানে গেলেই আরেকটা দেশ!! তবে রাস্তা নাকি বেশ খারাপ শুনলাম মানুষ জনের কাছ থেকে।



ড্রাইভারকে ভাড়া মিটিয়ে দিলাম। সে আমাদের মালপত্র সব নামাল নিজেই জিপের ছাদ এর থেকে যেগুলো বাঁধা ছিল। এসময় আবার বৃষ্টি নামল। ড্রাইভারকে টিপস্‌ দিতে চাইলাম, একটু দেরি হচ্ছিল কারণ ভাংতি ছিল না, ড্রাইভার এর তাড়া হল সে ফিরবে দিনের আলো থাকতে থাকতেই। সে বলল, টিপস্‌ লাগবে না, আমি যাই......ঃ)



এবারে আমরা আবারও সেন্ট্রাল প্লাজাতে খেয়ে নিলাম। খাবার দারুণ লাগল এবারও। আপনারা যারা যাবেন, তারা অবশ্যই এখানকার খাবার খাবেন, ভাল লাগবে আশা করি। একটু expensive, তাও। ওদের কোন রুম খালি নাই, থাকলেও নিতাম না, কারণ একরাত থাকব মাত্র। তবে মজার কথা হল। বেশির ভাগ রুমই নাকি বাংলাদেশিদের বুক করা।



হোটেল ঠিক করতে বেশ একটু বেগ পাওয়া লাগলো। সেন্ট্রাল প্লাজা থেকে সামান্য দূরে একটা হোটেল পেলাম ( আসলে বোর্ডিং টাইপের, কিন্তু বেশ পরিচ্ছন্ন) আমাদের বাজেটের মধ্যেই। এখানে এরকম প্রচুর হোটেল পাবেন মানসম্মত।



কাল দুপুর দুই টায় শ্যামলী থেকে আমাদের বাস ছাড়ার কথা । আমাদের সৌভাগ্য আমরা টিকেট পেয়ে গিয়েছি। so আমাদের হাতে সময় আছে আজকের পুরো সন্ধ্যা আর কালকের দুপুর ১ টা পর্যন্ত। শিলিগুড়িতে কিছু ভালো shopping mall আছে। আমরা ওগুলো তে যাওয়ার প্ল্যান করলাম। আরেকটা মার্কেট আছে নাম- বিধান মার্কেট ওটা হল মেয়েদের সালয়ার কামিজ এর ডিপো। এ অবস্থায় আমরা আমদের গ্রুপ থেকে কিছুটা আলাদা আছি কারন ওদের কোন return টিকেট ওরা manage করতে পারে নাই। তাই ওদের যাওয়ার টাইম কিছুটা uncertain. এছাড়া ওরা ওদের মতো shopping করবে আর আমরা আমাদের মতো। তাই আমরা হোটেল এ ঢুকে কিছুটা fresh হয়ে রাত করে বের হলাম টুকটাক কেনাকাটা করতে। বিধান মার্কেট এ ঢুকে আমার বউ বেশ লম্বা সময় পার করে দিলো ( এটা তো হবেই...।) হোটেল এ যখন ফিরলাম তখন প্রায় রাত ১১ টার মতো বাজে। Central Plaza এর পাশেই আমাদের হোটেল টা ছিলও বলে চট করে রাতের খাওয়াটা সেরে নিলাম সেই সেন্ট্রাল প্লাজাতে গিয়ে।ঐ রেস্টুরেন্ট এর ম্যানেজার ছেলেটা ( নাম হল Satyam Pai- নিজেই কার্ড দিল) আবার ভূটানি, আমি আবার বেশ খাতির করে ফেললাম তার সাথে। সে দেখলাম বাংলাদেশ এর ব্যাপারে ব্যাপক আগ্রহী। ঢাকার কথা অনেক শুনেছে সে। বেড়াতে আসতে চায়, বাংলাতেই বলল-ঢাকাতেও নাকি অনেক পাহাড় আছে? আমি হেসে বললাম, না আমরা সমতলের মানুষ। মনে মনে বললাম, পাহাড় না থাকলেও রাস্তাঘাট যেভাবে কাটা আর অসমান, তাতে মনেই হতে পারে পাহাড় কেটে আমরা ঢাকাকে সমান করছি ঃ)।





শিলিগুড়ির রাস্তাতে রিকসা থেকে তোলা ছবি, ঐ দূরে পাহাড় দেখা যাচ্ছে, ওখানেই দার্জিলিং



পরদিন দুপুর পর্যন্ত হাতে সময় আছে বলেই সকালে উঠে আগে ব্যাগ-পত্র সব গুছিয়ে রাখলাম। নাস্তা করে ১০ টার দিকে বের হলাম আবার shopping এ। টুক টাক ভালই কেনাকাটা করে ( ভারতীয় কিছু কসমেটিকস, পান মসলা, চকলেট, চিপস্‌ ইত্যাদি-এগুলো সব বিধান মার্কেট এ পাবেন) দুপুরের lunch ( সেন্ট্রাল প্লাজা) সেরে উঠে পড়লাম বাস এ। সন্ধ্যার মধ্যে customs এর processing শেষ করে আমরা border cross করে চলে আসলাম নিজের দেশে। বুড়িমারী সীমন্তে এবার ঘণ্টা দুয়েকের অপেক্ষার পালা। নামল বৃষ্টি। সে যে কি বৃষ্টি। বাস ছাড়তে ছাড়তে রাত ১০ টা। শ্যামলীর বাস ছাড়ল। আমরা উঠে পড়লাম আমাদের চিরচেনা শহর ঢাকার উদ্দেশ্যে।



এবারে আমি খরচ এর একটা ধারণা দিচ্ছি আপনাদের।



যে যে খাতে খরচ হয়- তা হল



ভিসা ফি

বাস টিকেট ( রিটার্ন সহ) জনপ্রতি ৩০০০ টাকা সর্বোচ্চ ( এটা সিজন ভেদে উঠানামা করে)



দার্জিলিং এ হোটেল ভাড়া মোটামুটি মানের ৮০০-১২০০ রুপি ( প্রতি রাত-ব্রেকফাস্ট ছাড়া)



প্রতিবেলার নাস্তা ১০০-১২০ রুপি ( দুইজন)

প্রতিবেলার খাবার ২৫০-৪০০ রুপি ( খুব ভাল খেলে) দুইজন

রাতের খাবার একই



সাইট ঘোরা , গাড়ি ভাড়া দৈনিক ৮০০-১০০০ রুপি ( গাড়ি ভেদে)



শিলিগুড়িতে থাকলে হোটেল ভাড়া ৫০০-৬০০ রুপি নন্‌ এসি ( মোটামুটি মানের )-শিলিগুড়িতে কিন্তু বেশ গরম



নাস্তা ও খাবার একই



তবে নাস্তা ও খাবার এর থেকে কমেও পেতে পারেন, এটা তো যারা যার ইচ্ছার ব্যাপার



মোটামুটি ৩০,০০০ টাকাতে দুইজনের ভাল ভাবে হয়ে যাওয়ার কথা ( শপিং consider করি নাই), আরেকটু বেশি নিতে পারেন।



এর সাথে যোগ করতে পারেন শপিং



যা যা শপিং করবেন- মেয়েদের সালয়ার-কামিজ ( বিধান মার্কেট), ছেলেদের শার্ট-প্যান্ট এর পিস্‌ বা রেডিমেড শার্ট ( বাংলাদেশের তুলনায় দাম বেশ কম, এটাও বিধান মার্কেট এ পাবেন) , ভারতীয় কসমেটিকস ( একই দাম বাংলাদেশেও), লেইস চিপস্‌ ও চকলেট ( পানির দাম ওখানে)



মুসলিম হোটেল এ খেতে চাইলে জামে মসজিদ এলাকায় যেতে পারেন, সেখানে মাংস খেতে পারবেন। আর যদি আমাদের মতো সবজি আর মাছ খেতে পারেন, তাহলে সেন্ট্রাল প্লাজা বা অন্য কোন হোটেল।



ওখানকার বাটার জুতার ডিজাইন গুলো আমাদের দেশে পাওয়া যায় না, পছন্দ হলে কিনতে পারেন। আর দার্জিলিং থেকে কিনতে পারেন শাল এবং সোয়েটার। সবাই তার শালকে কাশ্মিরী বলবে। অবশ্যই দামাদামী করবেন। দার্জিলিং এ একটা বিশাল বিগ্‌ বাজারও আছে , সেই সাথে আছে সিনেমা হল। সিনেমাও দেখতে পারেন আর করতে পারেন কেনাকাটা। চকলেট এ অনেক অফার থাকে ওদের।



আরও কয়েকটি গুরত্বপূর্ণ টিপস্‌-



১। ভিসা অবশ্যই এক মাসের জন্য করবেন। আমি ৭ দিন থাকব বলায় আমাকে ৭ দিনের ভিসা দিয়েছিল!!!!!!

২। প্রয়োজনীয় শীতের কাপড় নিবেন, কারণ দার্জিলিং এ গেলে বুঝবেন কেমন শীত

৩। ছাতা , রেইন কোট , টর্চ , ঔষধ নিবেন

৪। ভারতীয় একটা সিমকার্ড কিনে নিবেন গিয়েই

৫। একটু ক্যাজুয়াল পোষাক নেয়া ভাল

৬। দার্জিলিং কে গোর্খারা গোর্খা ল্যান্ড বলে। কোন ভাবে ওদের অপমান করে কোন কথা বলবেন না।স্থানীয়দের শ্রদ্ধা করে চলবেন। এমনিতে ওরা খুবই ভদ্র।

৭। গাড়ি ঠিক করার আগে বুঝে নেবেন ড্রাইভার ভাল রাস্তা চেনে কিনা। ড্রাইভারকে বেশি বিরক্ত করবেন না, ভাল আচরণ করবেন।

৮। ভারতের যেকোন হোটেল পাসপোর্ট এর জেরক্স কপি ( ফটোকপি) দিতে হয়, তাই আগে থেকেই ফটোকপি করে নিয়ে যেতে পারেন

৯। বর্ডার এ অনেক দালাল আছে, সাবধান। শুধু শ্যামলীর মনোনিত লোকের সাথে কথা বলবেন, ওরাই সাহায্য করবে



যাওয়ার উপায় অনেকে জানতে চেয়েছেন। যদিও লেখাটা তে বলা আছে,তাই আমি সংক্ষেপে আবারও বলছি।



প্রথমে তো ভিসা করলেন, শ্যামলীর টিকেট কিনলেন ( অবশ্যই রিটার্ণ টাও কেটে নিবেন অথবা শিলিগুড়ি নেমেই কিনে নেবেন) । শ্যামলী আপনাকে নিয়ে যাবে বুড়িমারীতে। তারপর ভারতেও ওদের বাস থাকবে। সেখান থেকে যাবেন শিলিগুড়ি হোটেল সেন্ট্রাল প্লাজা। তারপর আপনার নিজ ব্যবস্থায় দার্জিলিং। ফেরাটা আমি লেখায় বলেছি।





আশা করি এই লেখাটা যা কয়েক পর্বে দিলাম, আপনাদের উপকারে আসবে।



সবাইকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।



















মন্তব্য ২০ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (২০) মন্তব্য লিখুন

১| ২৯ শে আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৫:০৯

জাফরুল বলেছেন: ভাই খরচাপাতির বিষয়টা বললে সুবিধে হতো।

২৯ শে আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৫:১১

েশখ ইমরান আািজজ বলেছেন: বলেছি তো, আপনি পুরোটা পড়েন নাই নাকি

২| ২৯ শে আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৫:২৬

নদ বলেছেন: ধন্যবাদ । বিস্তারিত লেখার জন্য । আপনার আর ভাবীর একসাথে একটা ছবি তুলে দিয়ে দিতেন ।

ভাল লাগল ।

২৯ শে আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:২০

েশখ ইমরান আািজজ বলেছেন: :)

৩| ২৯ শে আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৫:২৯

অনুমান বলেছেন: @ শেখ ইমরান আজিজ ভাই, আপনার চার পর্বে'র দার্জিলিং ভ্রমনের কাহিনী পড়ে খুব ভালো লাগলো। এর আগেও বেশ কয়েকজন ভ্রমন পিপাসু ব্লগার ভাই দার্জিলিং ভ্রমনের কাহিনী লিখেছেন। আপনার লেখটা খুব সহজ পাঠ্য । যা দেখেছেন তাই লিখেছেন সহজ ভাবে । খুব ভালো লাগলো। আমি এই বাংলার উত্তর নিবাসী। দার্জিলিং-এ আপনার ভ্রমন খুব সংক্ষিপ্ত দিনের। তাই আপনি অনেক কিছু দেখেননি বা আপনাকে দেখানো হয়নি। হোটেলের খরচ ইত্যাদি যা দিয়েছেন তা একটু বেশীর দিকেই । আসলে বাংলাদেশের প্রচুর ভ্রমনার্থী এই দার্জিলিং ভ্রমনে আসেন, এবং সব দেশেই সবকালেই ব্যাবসাদাররা যা করে থাকে, এই ভ্রমনার্থীদের সাথে তাই করে থাকে। বাংলাদেশের ভ্রমনার্থীরা দেডার খরচা করে থাকেন।
শিলিগুড়ী-তে একদিন কাটালেন অথচ শিলিগুড়ী ঘুরে দেখলেন না। শিলিগুড়ীতেও অনেক কিছু দেখবার আছে।
যাই হোক আবার যদি কোনোদিন আসেন, তবে একটু সময় নিয়র আসবেন এবং আগে থেকেই দর্শণীয় জা্যগাগুলোর একটা লিষ্ট বানিয়ে নেবেন।
ধন্যবাদ।

২৯ শে আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৪২

েশখ ইমরান আািজজ বলেছেন: প্রথমেই আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ভাই।
হ্যাঁ, হোটেল খরচ একটু বেশি বলেছি সাথে সাথে এটাও বলেছি এটা যার যার ব্যক্তিগত ব্যাপার। কিন্তু মোতামুটি বাংলাদেশীদের রুচির ধারণা থেকেই আসলে কথাটা আমি বলেছি। আর বাজেট একটু বেশি বলার কারণ, খাবার-দাবার বা অন্যান্য আরাম এর জন্য, তবে দুইজনের জন্য ৩০ এর থেকে খুব কম লাগবে না মোটামুটি মানসম্মত থাকতে গেলে।
আমরা যখন কোথাও ঘুরতে যাই, তখন আমরা হয় নেট অথবা কারো থেকে তথ্য নিয়ে যাই, শিলিগুড়ির ব্যাপারে সেরকম তথ্য পাইনাই। আপনি কিছু শেয়ার করেন প্লিজ।
আর অল্প সময়ে আমাদের ঘুরতে হয়, অফিসের ছুটিটা তো পেতে হবে ভাই।

৪| ২৯ শে আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৫:৪৩

অজানামন বলেছেন: Okhane gari vara gula b0len nai.

২৯ শে আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৪৮

েশখ ইমরান আািজজ বলেছেন: বলছি

৫| ২৯ শে আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৫:৫৩

অজানামন বলেছেন: Onuman vai apni b0len j k0n time e okhane jawa best. R gari/hotel vara koto dile amra Thokbo na?

৬| ২৯ শে আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:২০

samolbangla09 বলেছেন: ইমরান আজিজ ভাই, অনেক দরকারি একটা পোস্ট দিয়েছেন। প্রিয়তে রাখলাম। ইনশাল্লাহ আগামী বছরে দার্জিলিং যাওয়ার ইচ্ছে আছে, তখন আপনার পোস্ট খুব কাজে দেবে। অনেক ধন্যবাদ।

২৯ শে আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৪৪

েশখ ইমরান আািজজ বলেছেন: কষ্ট করে লেখার সার্থকতা এখানেই। আপনার ধন্যবাদ আপনার ভাবীরও প্রাপ্য, তাকেও জানিয়ে দিলাম।
আমাদের তরফ থেকে আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ।

৭| ২৯ শে আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:২৮

আহমেদ সাব্বির পল্লব বলেছেন: ৪ টা পর্বই পড়লাম......জোস লিখছেন ভাই।

ধন্যবাদ ..... অনেক অনেক...

২৯ শে আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৪৫

েশখ ইমরান আািজজ বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ।

৮| ২৯ শে আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪৪

কাউসার রুশো বলেছেন: পুরো সিরিজটা খুব সাবলীল ছিলো।
যারা যেতে চায় নি:সন্দেহে তাদের কাজে আসবে
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ
+++

২৯ শে আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৫০

েশখ ইমরান আািজজ বলেছেন: আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ সব পড়ার জন্য

৯| ৩০ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ২:৩৯

rasel246 বলেছেন: প্রিয়তে নিলাম।৪ পর্বে এমন সহজ ও প্রাণবন্ত বর্ণনা দিলেন... মনে হল আমি নিজেই ঘুরে এলাম দার্জিলিং ।

৩০ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ৩:২৬

েশখ ইমরান আািজজ বলেছেন: হাহাহা :)
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ আমাদের তরফ থেকে

১০| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:০৩

আধিভৌতিক বলেছেন: "এ অবস্থায় আমরা আমদের গ্রুপ থেকে কিছুটা আলাদা আছি কারন ওদের কোন return টিকেট ওরা manage করতে পারে নাই। তাই ওদের যাওয়ার টাইম কিছুটা uncertain"

ভাই কিছু মনে কইরেন না। পুরা দার্জিলিং এ ঘোরার সময় উনাদের সাথে ছিলেন, কিন্তু কাম শেষ এ উনাদের থেকে আলাদা হয়ে গেলেন উনাদের টিকেট নিয়ে ঝামেলা দেখে, এইটা কোন আদর্শ ট্যুর সংগীর আচরণ হইতে পারেনা।

আপনার বর্ণনার প্রশংসা করতে হয়। ভালো লাগল

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:৩০

েশখ ইমরান আািজজ বলেছেন: আমরা ওনাদেরকে টিকেট যাতে পায়, সেজন্য দুই একজন কে ফোনও করলাম বাংলাদেশে, কিন্তু কাজ হয় নাই। আর ওনারা এমন কোন বিপদে পড়েন নাই, ওনারা পরে জিপে করে এসেছিলেন আমাদেরই সাথে।এক্ষেত্রে যে কেউ সেটাই করবে যা আমরা করেছি।এটা আমাদের নিজেদের দেশ না, ভিসারও ব্যাপার আছে।


১১| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৩:০৯

মাসফিক বলেছেন: আপনার লেখা খুবই প্রানবন্ত।

আমি দার্জিলিং যেতে চাচ্ছি, আপনার সং্গে সরাসরি কথা বলতে চাই, আমার মোবাইল নং: ০১৬৭০৭৪৩৫২৮, আপনার নং কি দেয়া যাবে?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.