![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গত ৯ এপ্র্রিল ২০১২ বহুল আলোচিত একটি ঘটনা সুরণ্জিত সেনগুপ্ত এবং কালো বিড়াল।দেশবাসী অন্তত খবরের কাগজ যারা পড়েন তারা সকলেই জানেন সসুরণ্জিত সেনগুপ্তের এপিএস ওমর ফারুকের গাড়িতে চার কোটি সত্ত্বর লাখ টাকা কোনো কোনো তথ্য মত সত্তর লাখ টাকা পাওয়া যায় এবং ধরা পড়ার পর পরবর্তিতে পুলিশ ছেড়ে দেয়।ভালো কথা যে একজন ব্যক্তির চার কোটি সত্ত্বর লাখ টাকা থাকতেই পারে বা সে যে কোন প্রয়োজনে গাড়ি দিয়ে বস্তা বন্দি করে সে টাকা অন্য জায়গায় স্থানান্তরের প্রয়োজনীয়তা থাকতেইতেই পারে যা আমরা স্বাভাবিক বিষয় বলেই মনে করি ।কিন্তু আমাদের প্রশ্ন হচ্ছে পুলিশ কেন সে টাকা আটক করলো এবং তৎক্ষণাৎ সে টাকার মালিক কেন পাওয়া গেলোনা এমনকি যে ড্রাইভার যার নাম আমরা জানলাম আলী আজম সে নিজেও মুখ খুলে সাহস করে কিছু বলতে পারলনা যে ঐ টাকার মালিকই বা কে অথচ সে তখন নাকি যাচ্ছিল সেন বাবুর বাড়িতেই ।যাই হোক তৎক্ষণাৎ সে টাকার মালিক না পাওয়া গেলেও পরবর্তিতে কিছুদিন পর জানতে পারা যায় যে সে টাকা সেন বাবুর এপিএসওমর ফারুকের ।এ ঘটনা থেকে আমরা বুঝতে পারছিনা যে সুরণ্জিত ওমর ফারুকের এপিএস নাকি ওমর ফারুক সুরণ্জিতের এপিএস ।গত কিছুদিন আগে সেই ড্রাইভার আলী আজমই একটি বেসরকারি টিভি চ্যানেলে হঠাৎ উপস্থিত হয়ে তিনি যে ঘটনা ফাঁস করে দিলেন এবং সাথে সাথে প্রধানমণ্ত্রীর নিকট তার জীবনের নিরাপত্তাও প্রার্থনা করেছেন যে তার এ ঘটনা ফাসের কারণে তার প্রাণনাশের আশঙ্কা রয়েছে।ঐ সাক্ষাৎকারে তিনি আরাো বলেন যে ঐরকম বস্তা ভর্তি টাকা সুরণ্জিত বাবুর বাসায় তিনি আরও অনেকবার রেখে এসেছেন এবং তার ছেলের কয়েকশ কোটি টাকার টেলিকম ব্যবসা সুরণ্জিত বাবুর (?) ফসল ।এই ঘটনার পর দুর্নীতি দমন কমিশনের চেয়ারম্যন গোলাম রহমান মন্তব্য করলেন কোনো পিয়ন অথবা ড্রাইভারের মন্তব্যে অনুরোধে কোনো তদন্ত বা বিচার করা সম্ভব নয় ।আর এরই পরিপ্রেক্ষিতে গোলাম রহমানের ঐ পদে থাকার বৈধতা চ্যালেন্জ করে একটি মামলা দায়ের করেছেন বাংলাদেশের কোন একটি রাজনৈতিক দলের চেয়ারম্যান ।তিনি এই যুক্তিতে মামলাটি করেছেন যে তাহলে পিয়ন অথবা ড্রাইভাররা কি মানুষ নয় অথচ সাংবিধানিকভাবে আইনের দৃষ্টিতে সকলেই সমান ।অবশ্য এখন জানিনা যে সে মামলার অগ্রগতি কতদূর।মাননীয় দুদক চেয়ারম্যান দেশের জনগণকে নিয়ে এই ধরনের অপমানজনক ভাষা ব্যবহার করার পরও তার মুখ থেকে সরি পর্যন্তও বলতে শুনিনি অথবা উনার দৃষ্টিতে এটা কোন অপরাধই না । সবচেয়ে বিষ্ময়ের ব্যাপার হচ্ছে এই যে মাননীয় প্রধানমণ্ত্রী নিজেও কোনো এক সমাবেশে বললেন যে কিছু মিডিয়া রাজনীতিবিদদের গলা কাটার জন্য মধ্যরাতে বিভিন্ন টকশো অনুষ্ঠানের আয়োজন করে থাকে। আমাদের মনে প্রশ্ন জাগে সারাদিনের অফিস বা কর্মব্যস্ত দিন শেষে মিডিয়াগুলো মানুষের সামনে সমগ্র জাতির গুরুত্বপূর্ণ জাতীয় ইস্যুগুলো বিভিন্ন টকশোর মাধ্যমে তুলে ধরে সেটা কি মিডিয়ার দোষ নাকি রাতের দোষ।আমি কিছু কথা যোগ করতে চাই যে কোনো মানুষই ভুলের উর্ধ্বে নয় ।আর সমাজ জীবন ভাল বা মন্দ বিভিন্ন শ্রেণীর মানুষ নিয়েই গঠিত ।আর কোনো সমাজ,দেশ বা জাতিতে যদি একজন মানুষের ভুলগুলো ধরিয়ে দেয়ার মত বা সমালোচনা করার মত কেউ না থাকে তাহলে ভুলের মাত্রা বেড়েই যেতে থাকে যা পুরো সমাজটাকে কলুষিত করে ফেলে এবং বাস্তবায়িত হয় সেই প্রবাদবাক্য “এ জগতে হায় সেই বেশি চায়...... রাজার হস্তে কাঙালের ধন চুরি” ।আমার নানা মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন আমার চাচা মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন । জনাব সুরণ্জিত সেনগুপ্ত তিনি নিজেও একজন মুক্তিযোদ্ধা ।কিন্তু কোনো একজন মুক্তিাযোদ্ধা ছিলেন বলেই তাকে সরকারি মণ্ত্রীত্ব দিয়ে অবাধে দুর্নীতি করার সুযোগ দান করে সম্ভানাময় বাংলাদেশকে আমরা ধ্বংশের দিকে ঠেলে দিতে পারিনা ।১৯৭১ সালে লক্ষ লক্ষ দেশপ্রেমিকের রক্তের বিনিময়ে অর্জিত স্বাধীনতার লক্ষ ও উদ্দেশ্য গুটিকয়েক দুর্নীতিবাজদের কাছে বিক্রি হয়ে যেতে পারেনা ।আর যে টাকাগুলো আজকে দুর্নীতির মাধ্যমে কারো কারো সম্পদের পাহাড়ে পরিণত হচ্ছে সে টাকাগুলো হচ্ছে গ্রামের খেটে খাওয়া মানুষের,কুলি মজুর,নির্মাণশ্রমিকের ।প্রকারান্তরে সম্মানিত ব্যক্তির দুর্নীতির কথাগুলো সংবাদপত্র বা টেলিভিশন চ্যানেলে প্রচার করা যদি কতিপয় রাজনীতিবিদদের জণ্য গলাকাটার কারণ হয়ে থাকে থাকে তাকে সমগ্র্র বাংলাদেশের ষোল কোটি সাধারণ মানুষ কি তা মেনে নেবে অথবা মিডিয়া কি অবাধে চলতে দেবে এ অবাধ দুর্নীতি েআআআ।আজকে হয়তো ঘটনাটির জন্য প্রয়োজনীয় তদন্ত চলছেনা বা সম্মানিত ব্যক্তি এবং মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে যুক্তি দেখিয়ে বিচারের কাঠগড়া থেকে মুক্তি দেয়া হচ্ছে কিন্তু এটাই কি আমাদের লক্ষ প্রাণের বিনিময়ে অর্জিত স্বাধীনতার ফসল ?চার কোটি না হয় বাদই দিলাম শুধুমাত্র যদি সত্তর লাখ টাকাই ধরি তবুও এই রকম অনেক সত্তর লাখ নয় সত্তর কোটি টাকা যেমন হলমার্ক কেলেঙকারি,শেয়ার বাজার জালিয়াতি,পদ্মাসেতু দুর্নীতি এরকম আরও নাম জানা-অজানা দুর্নীতির টাকাগুলো যদি কতিপয় ব্যক্তির বিলাসিতায় পরিণত না হয়ে যদি দুর্নীতিমুক্ত হয়ে ঐ টাকাগুলো যদি রাস্তার পাশে পড়ে থাকা ছিন্নমূল মানুষগুলোর যাদের অবস্থা দেখলে মনের ভিতর থেকে একটা অসহ্য বেদনায় চোখ আপনা আপনি বন্ধ হয়ে আসে তাদের জন্য অন্তত একটা ব্যবস্থা হয়ে যেতো ।
প্রসংগ : বাংলাদেশ ছাত্রলীগ
যে প্রসঙ্গটি নিয়ে পত্রপত্রিকায় অনেক লেখালেখি হয়েছে এবং এখনও হচ্ছে শুধুমাত্র সংশোধনের জন্য কিন্তু কোন ইতিবাচক ফলাফল এখন পর্যন্ত পাওয়া যায়নি সেটা হচ্ছে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ ।সেদিন বিশ্ববিদ্যালয়ে হলে প্রবেশের আগে ছাত্রলীগের একটি ব্যানারে লেখা দেখলাম সময়ের সাহসী সন্তানরাই ছাত্রলীগ করে।বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি ফর্মের মূল্য বৃদ্ধির প্রেক্ষাপটে জাতীয় সমাজতাণ্ত্রিক ছাত্রফ্রন্ট মিছিল করতে গেলে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ তাদের পিটিয়ে আহত করে এবং সেই সাথে তারা কয়েকটি মেয়েকেও পিটিয়ে গুরুতর আহত করে ।এটাই কি তাদের সাহসিকতার প্রমাণ ।দেশের প্রায় সবকয়টি পত্রপত্রিকায় আহতদের ছবি সহকারে পরেরদিন সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে এটা সবাই দেখেছে এবং জেনেছে ।তারও কয়েকদিন পূর্বে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগ এবং ছাত্রশিবিরের সংঘর্ষে ছাত্রলীগকে পুলিশের সামনে প্রকাশ্যে আগ্নেয়াস্ত্র ব্যবহার করতে দেখা যায় ।সেদিন প্রতিটি ছাত্রলীগ কর্মীর হাতেই একটি করে পিস্তল ছিলো ।ছাত্রলীগের মধ্যেই কোনো একজন নিজের গুলিতে নিজেই আহত হয়েছেন ।সমগ্র সংবাদপত্রগুলো ছবি সহকারে প্রতিটি জাতীয় দৈনিক পত্রিকায় এসেছে ।পরবর্তীতে এ অস্ত্রগুলো উদ্ধাররে জন্য প্রশাসণের পক্ষ থেকে কোনো প্রকার তৎপরতাও লক্ষ করা যায়নি ।তৎপরিবর্তে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে জাতীয় সমাজতাণ্ত্রিক ছাত্রফ্রন্টের বিরুদ্ধে এবং রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রশিবিরের বিরুদ্ধে মামলা এবং গ্রেফতার অভিযান চালানো হয়েছে ।অপরদিকে আগ্নেয়াস্ত্রধারী ছাত্রলীগ কর্মীরা এখনও প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছে । তাহলে প্রশাসণের পক্ষ থেকে ছাত্রলীগকে কি আগ্নেয়াস্ত্র্র ব্যবহারের বৈধ সুযোগ করে দেয়া হয়েছে ?এটা কি দেশ এবং সরকারের জন্য ভালো কোনো সুফল বয়ে নিয়ে আসবে ?আজকে যে ছাত্রলীগ কর্মীরা অস্ত্র দেখিয়ে একটা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে নিজের আধিপত্য টিকিয়ে রাখছে আগামীকাল সেই ছাত্রলীগ কর্মীই যে সেই অস্ত্র ঠেকিয়ে প্রকাশ্যে ছিনতাই করবেনা বা অস্ত্রের মুখে নিজের কামরিপু চরিতার্থ করার জন্য সুন্দরী মেয়েদের উপর হামলা করবেনা তার কি কোনো নিশ্চয়তা আছে ?কেননা ক্যাম্পাসের সামান্য ক্ষমতা টিকিয়ে রাখার জন্য যে ছাত্রলীগ কর্মী আরেকটি মায়ের বুক খালি করার প্রস্তুতি গ্রহণ করতে পারে সেই সোনার ছেলেদের দ্বারা অনেক কিছুই সম্ভব হতে পারে ।আর এক্ষেত্রে ভুক্তভোগী কারা হবেন হতে পারে যে কর্মকর্তারা আজকে ছাত্রলীগের কর্মকান্ডকে দেখেও কোনো প্রকার ব্যবস্থা নিচ্ছেননা তাদেরকে সংশোধনের জন্য কোনো উদ্যোগ নিচ্ছেননা ।আমাদেরই ভাই বন্ধু বা মেয়ে বোন বা পত্নী এই সোনার ছেলেদের ছিনতাইয়ের শিকারে পরিনত হতে পারেন অথবা নিজের ইজ্জতটুকুর ও শেষ রক্ষা নাও হতে পারে ।সত্যিকার অর্থে এটাই বাস্তবতা কারণ আমি আগেই বলেছি মানুষ মাত্রই ভুল পথে পরিচালিত হতে পারে আর ব্যক্তির নিজের কাছে সেটা ভুল হিসেবে ধরা নাও পড়তে পারে সেটা তার নিজের কাছে আনন্দও মনে হতে পারে কিন্তু সেটা যে একটি অপরাধ এবং সেটাকে ভুল হিসেব ধরিয়ে দেয়ার মত কেউ যদি না থাকে তবে সে সমাজের ধ্বংশ অনিবার্য ।আর একারণেই বলা হয়ে থাকে অন্যায় যে করে আর অণ্যায় যে সহে তব ঘৃণা তৃণ সম দহে” ।যে ছাত্রগুলো আজকে একটা ক্যাম্পাসে টেন্ডারবাজি ,সণ্ত্রাস করে দুদিন পর তারাই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অনার্স- মাস্টার্স ডিগ্রি নিয়ে বের হবে এবং এদের মধ্যে অনেকেই দলীয় পরিচয় নিয়ে প্রশাসণসহ বিভিন্ন সেক্টরে পেশাজীবি হিসেবে যোগদান করবে ।দুদিন আগে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ সংসদ সদস্যদের উপর জরিপ চালিয়ে ৯৭ ভাগ সংসদ সদস্যদের যে দুর্নীতি এবং অপরাধের সংশ্লিষ্টতা খুজে পেয়েছে ।এই ধরনের চারিত্রিক এবং নৈতিক গুণসম্পন্ন ছাত্ররাই যখন দেশের কর্মকর্তা,নেতৃবর্গ,সংসদ সদস্য বা মণ্ত্রী -উপদেষ্টা হিসেবে নিয়োগ পান আর দেশের সাধারণ জনগণ আশায় আশায় দিন গণণা করি আর ভেবে ভেবে দিন কাটাই যে এ দুর্নীতির হবে অবসান তাহলে এ চিন্তা আর ভাবনা শুধু আশা হিসেবেই থেকে যাবে কিন্তু কাঙ্ক্ষিত ফলাফলের বাস্তবায়ন কখনো দেখতে পাবো বলে মনে হয়না ।
বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সুবাদে প্রায় অনেকগুলো দৈনিক পত্রিকা প্রায় প্রতিদিন পড়ার সুযোগ হয় কারণ বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসণ আমাদের জন্য সে ব্যবস্থা খুব সুন্দরভাবেই করেছেন ।অনেক বিষয় মাঝে মাঝে চোখে পড়ে এবং অনেক লেখা পড়ি এবং আমার নিজেরও বেশ কিছু অনুভূতি শেয়ারের ইচ্ছা জাগে ।কিন্তু টাইপিংয়ের ক্ষেত্রে অত্যন্ত দুর্বল হওয়ার কারণে কয়েকবার চেষ্টা করেও নিজের অপারগতার কারণে পিছু হটতে বাধ্য হয়েছি ।আমার বাবা ২০১০ সলের ১৫ই নভেম্বর ইন্তেকাল করেন ।আমি আমার শৈশব থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার পর পর্যন্ত তিনি যতদিন বেচেছিলেন মাঝে মাঝেই একটা কথা স্মরণ করিয়ে দিতেন আর উপদেশের সুরে বলতেন জীবনে কারও দু্ইটি টাকাও মেরে খাইনি বা কারও আইল কোনোদিন ভাঙ্গিনি আশা করি তুইও সে পথেই অবিচল থাকবি ।আজকে লিখতে বাধ্য হলাম এই কারণে যখন অসহায় বঞ্চিত মানষগুলোকে ঠকিয়ে শীততাপ নিয়ণ্ত্রিত বিলাসবহুল অট্রালিকায় বসবাসরত কিছু মানুষের পৈশাচিক কার্যকলাপের বাস্তবায়ন দেখে ।যে মানুষগুলোর নির্বাচনের আগে কথার কথার ফুল ঝুড়িতে বিশ্বস্ত হয়ে নিজের মূল্যবান ভোট প্রদান করে সমাজ এবং দেশের প্রতিনিধি বা শাসক হিসেবে নির্বাচিত করেন ।যার ফলশ্রুতিতে তারা নির্বাচিত হয়ে জনগণ এবং দেশের সম্পদের রক্ষক হিসেবে ধর্মীয় পবিত্র্র গ্রন্থগুলোর উপর হাত রেখে এবং সৃষ্টিকর্তাকে সাক্ষী রেখে সংসদ সদস্য বা মণ্ত্রী বা উপদেষ্টা হিসেবে শপথ নেন এবং ক্ষমতার মোহে অন্ধ হয়ে সেই সাধারণ আপামর জনসাধারণের কথা ভুলে গিয়ে নিজেদেরকে বিলাসিতার সাগরে ভাসানোর নেশায় মত্ত হয়ে দুর্নীতির আশ্রয় গ্রহণ করেন তখন জনগণই বা কিভাবে মানবে এবং সংবাদ মাধ্যমগুলোও কিভাবে চোখ বন্ধ করে সহ্য করবে ।
©somewhere in net ltd.