![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
(কথিত ভিন্ন ধর্মের) মানুষের হাতের খাবার খেলে যদি ধর্ম নষ্ট হয় (ধর্ম অনুসারে), তবে এমন ধর্মের নষ্টই হয়ে যাওয়া উচিৎ। আমি কখনও কোনো হিন্দুর রক্তের রং হলুদ, নীল হয় বলে শুনিনি। শুনিনি কোনো খ্রিস্টানের রক্ত সাদা হয়, কিংবা কোনো বৌদ্ধের রক্তের রং হয় কালো। একই লাল রক্ত সবার ধমনিতে বয়ে চললেও ধর্ম নামক শব্দটা আমাদের একে অপরের থেকে আদালা করতে সক্ষম। জাতিগোষ্ঠীর নামে দাঙ্গা-ফ্যাসাদে হাজারো লাশ ফেলতেও সক্ষম এই ধর্ম। আর ধর্মগুরু নামের চুতিয়ারা ধর্মের দোহাই দিয়ে খুবই চাতুরতার সাথে তাদের স্বার্থ উদ্ধার করে। সহজ ভাষায় বলতে গেলে, নিরপরাধের চিতার আগুনে তারা তাদের স্বার্থের রুটি সেকে। আমার জানা মতে কোনো ধর্মগ্রন্থই সর্গ, জান্নাত বা অলৌকিক ভাবে পৃথিবীতে আসেনি। সবই মানুষের হাতে লেখা। বলা যায় ধর্ম হচ্ছে উত্তরাধিকারসূত্রে পাওয়া জ্ঞান। আমার বাবা হিন্দু, তই আমিও হিন্দু, আমার ছেলেও হিন্দু হবে। এভাবে উত্তরাধিকারসূত্রে আমরা ধর্মানুসারী। "সৃষ্টিকর্তার কাছে শুকরিয়া আদায় করো, যে তুমি মুসলমানের ঘরে জন্ম নিয়েছ।" একথাটা হরহামেশাই মুসলিম ঘরের ছেলে-মেয়েরা শুনে থাকবে। আমার প্রশ্ন হচ্ছে, যদি মুসলমান ধর্মই যদি সত্য হত, তবে সৃষ্টিকর্তা কেন হিন্দুর ঘরে সন্তান দেন? এই বিষয়গুলো কোনোভাবেই আমি বুঝিনা। "ধর্ম নিয়ে তর্ক হয় না আর নাস্তিকদের করা প্রশ্নের উত্তর হয় না" এই দুটো কথা হচ্ছে ধর্মের ইনশিওরেন্স। আর তা ছড়া মুখ বন্ধ করার জন্য তো ধর্মান্ধরা আছেই।
ভবিষ্যতে বেঁচে থাকলে ধর্মের আরও অনেক অধর্ম সম্পর্কে কথা হবে।
ধন্যবাদ।
২| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:২৮
বাংলার মেলা বলেছেন: কুকুরের রক্তও লাল - তাই বলে মানুষ ও কুকুরের মর্যাদা সমান নয়।
৩| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫০
রাজীব নুর বলেছেন: ধর্মের চেয়ে মানবতা বড়।
৪| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:২৪
মাহমুদুর রহমান বলেছেন: যারা মুসলমান ধর্মই যদি সত্য হত, তবে সৃষ্টিকর্তা কেন হিন্দুর ঘরে সন্তান দেন?
আল্লাহ মানুষকে সৃষ্টি করেছেন দুটো দিকের ভিত্তিতে।আর সে দুটো হলো নফস,আর ক'ল্ব।একটা হচ্ছে খারাপ অন্যটা ভালো দিক।যা এক সাথে অন্যকোন মাখলুকাতকে দেন নি।তার উপর দিয়েছেন বিবেকবুদ্ধি।আর একজন মানুষের বিবেক বুদ্ধি দিয়ে সে বিচার করবে সে কার পক্ষ হতে এসেছে,তাকে দুনিয়ার আলো কে দেখিয়েছে।সে যদি এসব বিষয় নিয়ে ভালো করে ঘাটে একদিন না একদিন সে তার আসল স্রষ্টাকে খুঁজে নিতে সক্ষম হবে।আর এই ব্যাপারটা,মহান আল্লাহ সম্পূর্ণভাবে মানুষের উপর ছেড়ে দিয়েছেন। আশা করি বোঝাতে সক্ষম হয়েছি।
আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুন।
©somewhere in net ltd.
১|
২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:০৩
এ্যান্টনি ফিরিঙ্গী বলেছেন: এই লেখাগুলো এখন পাব্লিক খায় না। অনেক বছর আগে ব্লগে এগুলো নিয়ে খুব আলোচনা হতো।
আলোচনায় আসতে নতুন কোন আইডিয়া নিয়ে লিখুন।
ধন্যবাদ