নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

..................no name

..............

নাছির আহমেদ সৌরভ

আমি এখনো আমার কাছে অচেনা।

নাছির আহমেদ সৌরভ › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাকি পথটুকু

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ২:০৮

রুমা বাজার থেকে বগা লেকে যাওয়ার ক্লান্তি না মুছে যেতেই আমাদের তারা ছিল বাড়ি ফেরার। তাই বাগালেক আসার পরদিন সকালেই আমাদের শুরু করতে হয়েছে কেওক্রডং গিয়ে ফিরে আসার তোরজোর। তবে রুমা বাজার থেকে ঝিরি পথে বগালেক ট্রেকিং করার যে মজা তার কানা করি ও নেই রুমা বাজার থেকে কেওক্রাডং পযন্ত ট্রেকিংকরার।













বগালেকে পাহাড়ি দের কটেজে বসে সন্ধায় আকাশ দেখার স্বদটুকু আমাদের এখনও মনে আছে।





এই কটেজটিতে ই আমারা রাতের বেলা ছিলাম। কটেজ থেকে বের হয়ে যাচ্ছি কেওক্রাডং এর দিকে।





বগালেক থেকে কেওক্রাডং তেমন কোন কঠিন পথ নেই, পরে গিয়ে একদম পাহারের নিচে চলে যাওয়ার ভয় নেই, শুধুই উপরে উঠে যাওয়া।







আবারো উপরে উঠে যাওয়া।







আর কত উপরে উঠতে হবে! আর তো পারা যাচ্ছেনা। আরেকটু রেষ্ট দরকার।





আবার ও পথের মাঝেই বিশ্রাম।





বিশ্রাম শেষে আবার ও উপরের দিকে উঠে যাওয়া।





উঠতে উঠতে আমারা এক সময় দাজিংলি পারায় পৈছে যাই।





এখানে বিশ্রাম টা একটু বেশিই হয়ে গেছে। পাহারের এত উপরে উঠেও ও আমার এখানে খেতে পেরেছিলাম চা, ক্যালসিয়াম চা, মুরি, চানাচুর, বিস্কিট। মজার ব্যাপার হলো এখানকার পাহারিরা ট্রেকার দের জন্য অনেক দুর থেকে বয়ে নিয়ে আসে এই সমস্ত জিনিষ গুলো। দরকারি এক সুকনো খাবার গুলো বিক্রি করে ওদের যেমন কিছু আয় হেচ্ছে তেমনি আমাদের মত যারাই খুব ক্লান্ত হয়ে এই পথ টি দিয়ে যায় তাদের ও খুব উপকার হয়।এখান থেকে কোন দিকে না তাকিয়ে শুধুই উপরে উঠে যেতে হবে প্রায় ঘন্টা খানেক তার পরই বাংলাদেরর সর্বোচ্চ ভুমি তে আমাদের পা পরবে।







আর পারা যাচ্ছে না, সেই দুই দিন খেকে হাটছি তো হাটছি ই, আর কত দূর কেওক্রাডং





চুরার খুব কাছেই এই ঘরটিতে দেখে সবার ই ইচ্ছে করেছিল এখানে গিয়ে ঘুমিয়ে পরি।





চুরার খুব কাছ থেকে তোলা ছবি।







অবশেষে আমারা কেওক্রাডং এর চুরায়।





আমরা এখন বাংলাদেশের বসচেয়ে উচুতে! ফটোগ্রাফার রা একান্তই ক্যাম নিয়ে ব্যাস্ত কিছুক্ষন।







চুরা থেকে কিছু ছবি।











আলো থাকতে থাকতে ভালালাগার কিছু উপাদান ফ্রেমের মধ্যে।









সূর্য্য প্রায ডুবতে যাচ্ছে! কিছুক্ষন পরেই অন্ধকার নেমে আসবে! চিন্তার ভাজ আমাদের সবার কপালে। এমতিকে পাহার থেকে নামার পথ টা সব সমই উপরে উঠা থেকে কঠিন তার উপর যদি অন্ধকার হয় তাহলে তো কথাই নেই!







অন্ধকারে পাহারি পথ বেয়ে নেমে আসালা অনেক বেশি ভয়ের ছিল। ভয়ে ছিল বগালেকের লোকজন ও সন্ধার পর পাহারি পথ ঘাট পুরোটাই পাহাহি জীব যন্তুর হয়ে যায় তার উপর শান্তি চুক্তি বিরধী পাহারিরা অনেক সময় তংপর হয়ে উঠে এই সময়টা থেকেই। অবশেষে আমরা কোন দৃঘটনা ছারাই আমাদের কটেজে পৈছতে পেরেছিলাম। এটা পরের দিন সকাল বেলার ছবি। কিছুক্ষন পরই আমাদের ঢাকার উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু হবে তাই পাহারে শেষ ঘুম ঘুমিয়ে নিচ্ছে এরা।





মন্তব্য ১ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৮:৪৯

আমিই জিনিয়া বলেছেন: দারুণ ফটোস্টরি আর চমৎকার ফটোগ্রাফি! খুব ভালো লাগলো!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.