নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বাস্তবতা নিয়ে কথা বলতে চাই।

সৈয়দ মশিউর রহমান

লিখতে চাই অন্যায়ের বিরুদ্ধে। রাজনীতি,সাংস্কৃতিক বা ধর্মের ব্যাপারে মতামতের ভিন্নতা থাকা সত্বেও মতামত প্রকাশের ক্ষেত্রে আক্রমনাত্বক বা উষ্কানীমূলক কিছু না লিখে সকলের সহনশীলতার পরিচয়ই লেখার উৎকর্ষ সাধনের একমাত্র হাতিয়ার। যদিও লেখার হাত পাকা না। বাংলা মাতৃভাষা হলেও বানানে হয় অনেক ভুল। তার পরেও চেষ্টা করছি কিছু লেখার। সত্য বলার মতো সাহসী লোকের সংখ্যা দিন দিন কমে যাচ্ছে। এখন দেখি সবাই দু'ধারায় বিভক্ত হয়ে পড়েছে। কেউ আওয়ামী লীগ কেউবা বিএনপি। সঙ্গত কারণেই লেখা হয়ে উঠে আওয়ামী পন্থী অথবা বিএনপি পন্থী। পন্থী নিয়ে লিখতে লিখতে আমরা মূল স্রোতধারা থেকে ছিটকে পড়ছি। কি লিখছি বোঝাই দায়। মনে হয় কোন দলকে গালি দিচ্ছি।

সৈয়দ মশিউর রহমান › বিস্তারিত পোস্টঃ

ব্রিটিশ সাম্রাজ্যবাদ ভারত উপমহাদেশের জন্য ধ্বংসাত্মক ছিল ।

০২ রা নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:৩৯

প্রখ্যাত লেখক নিয়াল ফার্গুসনের ‘এম্পায়ার হাউ ব্রিটেন মেড দ্য মডার্ন ওয়ার্ল্ড’ এবং ব্রুস গিলের ‘দ্য লাস্ট ইম্পেরিয়ালিস্ট’-এর মতো বইগুলিতে দাবি করা হয়েছে যে, ব্রিটিশ ঔপনিবেশিকতা ভারত উপমহাদেশে ও অন্যান্য উপনিবেশে সমৃদ্ধি ও উন্নয়ন এনেছে। কিন্তু ঔপনিবেশিকতার এই রঙিন উপস্থাপনা ঐতিহাসিক তথ্যের সাথে নাটকীয়ভাবে সঙ্ঘাতপূর্ণ। অর্থনৈতিক ইতিহাসবিদ রবার্ট সি অ্যালেনের সাম্প্রতিক গবেষণা অনুসারে, ব্রিটিশ শাসনের অধীনে ভারত অঞ্চলে দারিদ্র্য চরমভাবে বৃদ্ধি পেয়েছিল, যা ১৮১০ সালে ২৩ শতাংশ থেকে ২০ শতকের মাঝামাঝি সময়ে ৫০ শতাংশেরও বেশি। বৃটিশ আমলে প্রকৃত শ্রম মজুরি হ্রাস পেয়ে প্রায় শূণ্যের কোটায় পৌছায়। তখন দুর্ভিক্ষ আরও ঘন ঘন এবং আরও মারাত্মক হয়ে ওঠে। ব্রিটিশ ঔপনিবেশিকতা ভারতীয় জনগণের জন্য উন্নয়য়ন নয় বরং একটি মানবিক বিপর্যয় ছিল।

বিশেষজ্ঞরা বলেছেন যে, ১৮৮০ থেকে ১৯২০ সাল পর্যন্ত ব্রিটেনের সাম্রাজ্যবাদ ভারতের জন্য বিশেষভাবে ধ্বংসাত্মক ছিল। ১৮৮০ থেকে ১৯২০ সালের মধ্যে ভারত উপমহাদেশে ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক নীতিগুলি সোভিয়েত ইউনিয়ন, মাওবাদী চীন এবং উত্তর কোরিয়ার মিলিত সমস্ত দুর্ভিক্ষের চেয়ে বেশি প্রাণ কেড়ে নিয়েছে, যার সংখ্যা নূন্যতম ১০ কোটি। এটি মানব ইতিহাসে সবচেয়ে বড় নীতি-জনিত মৃত্যু সঙ্কট, যা সোভিয়েত ইউনিয়ন, মাওবাদী চীন, উত্তর কোরিয়া, পোল পটের কম্বোডিয়া এবং মেঙ্গিস্তুর ইথিওপিয়াতে সংঘটিত সমস্ত দুর্ভিক্ষ জনিত মৃত্যুর সম্মিলিত সংখ্যার চেয়েও বড়।

বৃটিশ শাসনামলে ব্যাপক প্রাণহানি ঘটানোর জন্য দায়ী ছিল বেশ কিছু নীতি। প্রথমত, ব্রিটেন কার্যকরভাবে ভারতীয় উপমহাদেশের উৎপাদন খাতকে ধ্বংস করে দিয়েছিল। ঔপনিবেশিকতার আগে, ভারত ছিল বিশ্বের অন্যতম বৃহত্তম শিল্প উৎপাদক, বিশ্বের সব প্রান্তে উচ্চমানের টেক্সটাইল রপ্তানি করত। ইংল্যান্ডে উৎপাদিত টাউড্রি কাপড় সহজভাবে প্রতিযোগিতা করতে পারতো না। এর পরিবর্তন হতে শুরু করে, যখন ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি ১৭৫৭ সালে বাংলা অধিগ্রহণ করে। ইতিহাসবিদ মধুশ্রী মুখার্জির মতে, ঔপনিবেশিক শাসন কার্যত ভারতীয় শুল্ক লোপ করে দিয়ে ব্রিটিশ পণ্যগুলিকে অভ্যন্তরীণ বাজার সয়লাব করার সুযোগ করে দেয়। কিন্তু অত্যধিক কর এবং অভ্যন্তরীণ শুল্ক ব্যবস্থা তৈরি করে তারা ভারতীয়দের নিজেদের দেশে কাপড় বিক্রি করতে বাধা তৈরি করে।

এই অসম বাণিজ্য ব্যবস্থা ভারতীয় ব্যবসায়ী ও নির্মাতাদের পিষে ফেলে এবং কার্যকরভাবে দেশটিকে শিল্পহীন করে। ১৮৪০ সালে ইস্ট ইন্ডিয়া অ্যান্ড চায়না অ্যাসোসিয়েশনের চেয়ারম্যান ব্রিটিশ পার্লামেন্টে গর্ব করে বলেছিলেন, ‘এই কোম্পানি ভারতকে একটি উৎপাদনকারী দেশ থেকে কাঁচা পণ্য রপ্তানিকারী দেশে রূপান্তরিত করতে সফল হয়েছে।’ ভারতকে দারিদ্র্য নিমজ্জিত করে ইংরেজ শিল্প মালিকরা একটি অসাধারণ সুবিধা লাভ করেছিল। এবং এই উপমাহদেশের লোকেরা ক্ষুধা ও রোগের শিকার হয়েছিল। পরিস্থিতি আরও খারাপের দিকে গড়ায়, যখন ব্রিটিশরা আইনী কৌশলে লুণ্ঠনের একটি ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করে, যা সমসাময়িকদের কাছে ‘সম্পদের শোষণ’ হিসাবে পরিচিত। ব্রিটেন প্রধমে ভারতীয় জনগণের উপর কর আরোপ করে এবং তারপর ভারতীয় পণ্য নীল, শস্য, তুলা এবং আফিম কেনার জন্য ভারতীয় রাজস্ব ব্যবহার করে। এইভাবে তারা এই পণ্যগুলি বিনামূল্যে উপলব্ধ করে।

এই পণ্যগুলি সেসময় হয় ব্রিটেনের ব্যবহৃত হত বা সেখান থেকে বিদেশে পুনরায় রপ্তানি করা হত এবং ব্রিটেনের পকেটে সেই রাজস্বগুলি ঢুকতো। দেশটি তার যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা এবং অস্ট্রেলিয়ার মতো উপনিবেশগুলিতে শিল্পোন্নয়নের জন্য অর্থায়নে ব্যবহৃত হত। এভাবে ব্রিটেন আজকের অর্থমূল্যে ট্রিলিয়ন ডলারেরও বেশি মূল্যের পণ্য ভারত থেকে শোষণ করেছে। ব্রিটিশরা তাদের শোষণ নীতি চাপিয়ে দেওয়ার ক্ষেত্রে চরম নির্দয় ছিল। এমনকি, খরা বা বন্যা স্থানীয় খাদ্য নিরাপত্তাকে হুমকির মুখে ফেললেও তারা ভারতকে খাদ্য রপ্তানি করতে বাধ্য করেছিল।

ইতিহাসবিদরা প্রমান করেছেন যে, ১৯ শতকের শেষের দিকে বেশ কয়েকটি ব্রিটিশ নীতি-প্ররোচিত দুর্ভিক্ষে লাখ লাখ ভারতীয় অনাহারে মারা গিয়েছিল, কারণ তাদের সম্পদ ব্রিটেন এবং এর বসতি স্থাপনকারী উপনিবেশগুলিতে চলে গিয়েছিল। ঔপনিবেশিক প্রশাসকরা তাদের নীতির পরিণতি সম্পর্কে পুরোপুরি সচেতন ছিলেন। কিন্তু তারা জেনেশুনে মানুষকে বেঁচে থাকার জন্য প্রয়োজনীয় সম্পদ থেকে বঞ্চিত করতে থাকেন এবং লাখ লাখ লোককে ক্ষুধার্ত অবস্থায় রাখেন। ভিক্টোরিয়ান যুগের শেষের দিকে ভারত উপমহাদেশের অস্বাভাবিক মৃত্যুসংকট কোন দুর্ঘটনা ছিল না। ইতিহাসবিদ মাইক ডেভিস যেমনটি বলেছেন, ‘ব্রিটেনের সাম্রাজ্যবাদী নীতিগুলি নৈতিকভাবে প্রায়শই ১৮ হাজার ফুট থেকে বোমা ফেলার সাথে সমতুল্য ছিল।’




সূত্র: আল-জাজিরা।

মন্তব্য ২০ টি রেটিং +৮/-০

মন্তব্য (২০) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:০৬

রাজীব নুর বলেছেন: ব্রিটিশরা পুরো ভারত বর্ষে জুড়ে অনেক ভালো ভালো কাজও করেছে।
হাওড়া ব্রীজ তৈরি করেছিলো তারা। এছাড়া প্রায় সব এলাকাতেই বড় বড় ইমারত করেছে।
ঈশ্বর চন্দ্র বিদ্যাসাগর কে ইংরেজটা নগদ টাকা দিয়েছেন, বিধবা বিবাহ প্রচলনের আন্দোলনের জন্য। নারী শিক্ষার জন্যও টাকা দিয়েছে ইংরেজরা।

০২ রা নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:৪৪

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: দীর্ঘমেয়াদী চিন্তা করলে ভালো মন্দ দুটোই আছে তবে ভালো চেয়ে মন্দটাই বেশি।

২| ০২ রা নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:০৯

বাউন্ডেলে বলেছেন: ব্রিটিশরা ধন-সম্পদ আহরনের লোভেই মহাসমুদ্র পাড়ি দিতো। বহু আদিবাসীদের তারা নিশ্চিহ্ন করেছে বিশ্বব্যাপি।

০২ রা নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:৪৫

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: তারা ধন সম্পদ আহরণের জন্য সবকিছুই করতো; যেখানে যা করা লাগতো তাই করতো।

৩| ০২ রা নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:৪৪

নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: ব্রিটিশদের এই যে সাম্রাজ্যবাদী নিগ্রহ এর জন্য কোন আন্দোলন আসলেই এই ভুখণ্ডে হয়নি । বুর্জোয়া জাতীয়তাবাদের আড়ালে সাম্প্রদায়িক স্বার্থের জন্য ব্রিটিশদের বিরোধীতা করা হয়েছে যদিও তবে তা মোটেও নিগ্রহের প্রতিবাদের জন্য নয় । নিগ্রহের প্রতিবাদ ও প্রতিরোধে যতগুলো আন্দোলন হয়েছে তার কোনটাকেই ইতিহাসবিদরা অতটা বর্ণনা করতে রাজি নন বিশেষ করে ভারতের ইতিহাসবিদগণ এটাও কিন্তু অনেকটাই পোস্টকলোনিয়ানিজমের একটি ধারা ।

আপনি বেশ ভালো একটা পোস্ট করেছেন, এই জন্য ধন্যবাদ আপনাকে । এই নিয়ে আরও আলোচনা হলেও ভারতে এসবের কোন দাম নেই । এবং আমাদের এই দেশে নব্য যে উদারবাদী তারাও অনেকটা ভারতীয় বুদ্ধিজীবীদের সেই বুর্জোয়া জাতীয়তাবাদের ইতিহাসকেই গ্রহণ করে অন্য ইতিহাসকে তারা গণ্যই করেন না !!

০২ রা নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:০৬

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আসলেই ব্রিটিশদের যে সাম্রাজ্যবাদী নিগ্রহ তার জন্য কোন আন্দোলনই হয়নি । বুর্জোয়া জাতীয়তাবাদের আড়ালে সাম্প্রদায়িক স্বার্থের জন্য ব্রিটিশদের বিরোধীতা করেছে যদিও তবে তা মোটেও নিগ্রহের প্রতিবাদের জন্য নয়। আপনি অতিসংক্ষেপে সব কথাই বলে দিয়েছে। চমৎকার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

৪| ০২ রা নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:৪৭

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: যে কোন সাম্রাজ্যবাদই ধ্বংসাত্মক কিংবা ক্ষতিকর স্থানীয় সম্প্রদায়ের জন্য। আর ২০০ বছরের ব্রিটিশ শাসন অনেক দিক দিয়েই যে ধ্বংসাত্মক ছিল ভারতীয় উপমহাদেশের জন্য এতে কোন সন্দেহ নেই ।

আবার রাজিব নূর ভাই যা বলেছেন , তাও মিথ্যা নয় তবে সকল দখলদাররাই তাদের দখলকৃত কলোনীতে কিছু উন্নয়নমূলক কাজ করেছে কিংবা করে তাদের নিজেদের প্রয়োজনেই এবং লাভের দিকে লক্ষ্য রেখে। পাশাপাশি সমাজে একটা তাবেদার শ্রেণীও তৈরী করেছে তাদের শাসন ও স্বার্থ রক্ষার ধারাবাহিকতার জন্য।

০২ রা নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:০৮

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: তারা যা কিছু করেছিল তাদের সুবিধার জন্যই করেছিল।

৫| ০২ রা নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:৪৭

অরণি বলেছেন: ব্রিটিশরা ভারত দখল না করলে ভারত হয়তো আজকে সুপার পাওয়ার হতো।

০২ রা নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:০৮

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আসলেই ভারতে ধনে সম্পদে সুপার পাওয়ার হতো।

৬| ০২ রা নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:১৬

অনন্য দায়িত্বশীল বলেছেন: ব্রিটিশদের ষড়যন্ত্রে ফলেই আজকে ফিলিস্থিনে ইহুদীর ম্যাসাকার করছে।

০৫ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:৪৫

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: একদম ঠিক কথা।

৭| ০২ রা নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:১৯

অনন্য দায়িত্বশীল বলেছেন: ইহুদীরা হবে

০৫ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:৪৫

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ওকে।

৮| ০২ রা নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:১৭

সোনাগাজী বলেছেন:



ভারত কখন বৃটিশের হাতে যায়?

০৫ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:৪৫

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ১৭৫৭ সালে বাংলার শেষ স্বাধীন নবাব সিরাজুদ্দৌলার সাথে যুদ্ধে জয়লাভ করে ব্রিটিশ বণিকরা ভারতবর্ষ নিজেদের দখলে নেয় যা মূলত ছিল ভারতে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির শাসন এবং তা ১৮৫৮ সাল পর্যন্ত স্থায়ী ছিল পরে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি ১৮৫৮ সালে রাণী ভিক্টোরিয়ার কাছে শাসনভার হস্থান্তর করে যা ১৯৪৭ সাল পর্যন্ত চালু ছিল।

৯| ০২ রা নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:৩৯

কামাল১৮ বলেছেন: ভারত যখন থেকে ভারতীয় ছাড়া অন্য জাতী শাসন করা শুরু করে তখন থেকেই ভারতের সমস্যা শুরু।

০৫ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:৪৬

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: বিশেষ করে ব্রিটিশরা দখল করার পর থেকে ভারতে অনেক সমস্যর সৃষ্টি হয়েছে।

১০| ০৩ রা নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:০৭

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: দীর্ঘমেয়াদী চিন্তা করলে ভালো মন্দ দুটোই আছে তবে ভালো চেয়ে মন্দটাই বেশি।

কিছু কিছু ইংরেজ জুলুম করেছে, অন্যায় করেছে। তাই বলে সব ইংরেজরা খারাপ নয়।

০৫ ই নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:৪৭

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: পার্সেন্ট খারাপের দিকে ঝুকে পড়লে তাকে মানুষ খারাপই বলে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.