নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নিত্যকার প্রয়োজনে নিয়ত অভিযোজনের ক্রমাগত নিষ্পেষণ থেকে পরিত্রাণের ফুরসত খুঁজে ফেরা এক পরিশ্রান্ত প্রাণ।
সম্পূর্ণ অচেনা দুটো মানুষ এক বিছানায় শোবার বৈধতা আদায় করে তো মূলত শরীরের দাবিতে। বৈধভাবে শর্তসাপেক্ষে একত্রে "বসবাস" এর একটা চুক্তিই তো বিয়ে! না ? শর্ত ভেঙ্গে গেলে সঙ্গি আর পৌর মেয়র বরাবর দুটো নোটিশ পাঠিয়ে নব্বই কার্যদিবস পার করলেই খতম এই চুক্তি! অসংখ্যবার শারীরিক সংঘর্ষের মধ্য দিয়ে ক্ষনিকের মায়া হয়ত জন্মে।বিচ্ছেদ হলে এই মায়া মরে তার চেয়েও কম সময়ে।শরীরের টানে আবারও চুক্তি করে সঙ্গি আনা হয়। প্রশ্ন হলো, তাহলে মনটা কোথায় এখানে? মায়া। বাসায় তো পোষা প্রাণির প্রতিও মায়া জন্মে বসবাসের সূত্রে! গোঁজামিল বুঝিয়ে কি লাভ,পুরুষের কাছে শরীরটাই মুখ্য। কিন্তু নারীকে মিস্টি মুখে বলবে "উঁহু,ইহা ভালোবাসা! এসো শুয়ে পড়ি।"। অথচ টান হয়ে শুয়ে এই ভালোবাসা নিতে নারীর কেমন লাগে তা কে জানে ?
এই দাম্পত্যে বিচ্ছেদের চিড় ধরলে গুরুজনেরা বাচ্চা পয়দা করে সম্পর্ক সেলাই করতে বলে।
সহস্র ছাদের শতশত দীর্ঘশ্বাস দীর্ঘতর হয়! মানিয়ে নিয়ে বা সমঝোতা করে অধিকাংশই টিকে যায়। হয়ত দায়বদ্ধতায় অথবা আশায়। আশার মাঝেই তো বসবাস...
২| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১১:৫৬
করুণাধারা বলেছেন:
আপনার পর্যবেক্ষণ ক্ষমতা ভাল।
৩| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১২:৪০
আঘাত প্রাপ্ত একজন বলেছেন: জ্ঞানের তো কিছু না ভাই। এটা আমার একটা পর্যবেক্ষণ মাত্র,আকাট্য বিজ্ঞান তো নয় । ধন্যবাদ
৪| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১২:৪০
আঘাত প্রাপ্ত একজন বলেছেন: ধন্যবাদ ও শুভকামনা
৫| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৭ রাত ২:১৪
কানিজ রিনা বলেছেন: নিচের প্যারাটা বেশি সত্য। দায়বদ্ধতা থাকে
সবচেয়ে বেশি সন্তানের জন্য। যে সন্তানের
উপর দায়বদ্ধ থাকেনা সে মানুষ নামের
জানোয়ার। এই দায়বদ্ধ কাঁধে চাপে বেশীর
ভাগ মেয়েদের। মনের বিচ্ছেদ ঘটে গেলে
বিছানায় কি মন মিলে তথাপি জোড়াতালি
দিয়ে চলে সন্তান যেন বাবা হারা নাহয়।
৬| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৩:২৪
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: আবার সেই সন্তানের দিকে তাকিয়েও তো শান্তি ঠিক রাখে না স্বামী বা স্ত্রী...
৭| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৮:৫৩
নতুন নকিব বলেছেন:
আঘাতটা কি খুব প্রচন্ড ছিল?
৮| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১০:৫২
আঘাত প্রাপ্ত একজন বলেছেন: আপনার সুচিতিন্তিত মতামতের জন্য ধন্যবাদ ;-)
৯| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১০:৫৩
আঘাত প্রাপ্ত একজন বলেছেন: হুম,এরকমটাও প্রচুর দেখা যায়। সম্পর্কের প্রতি শ্রদ্ধাবোধগুলোর ব্যাপক ঘাটতি ইদানিং। ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যে ।
১০| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১০:৫৪
আঘাত প্রাপ্ত একজন বলেছেন: মাত্রা বিবেচনা করে কি আঘাত আসে !
১১| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১২:৫৬
ডক্টর ওসমান বলেছেন: পুরুষ নারীকে দেখে দুভাবে : দেবীর চোখে আর মা***র চোখের। দুঃখ যারা দ্বিতীয় চোখে দেখে তারাই পায় সহস্র নারী , আর প্রথম চোখ ওয়ালা প্রেমিক গুলো প্রথম ভালোবাসা প্রথম স্পর্শ ভুলতে কেটে যায় এই দুনিয়ার বাকি সময়। সত্যিকার ভালোবাসা সফল হয়নি কখনো , হবেও না। বাণী চিরন্তনী বাই ডক্টর ওসমান
১২| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৭
আঘাত প্রাপ্ত একজন বলেছেন: এপিক বাণী। ডক্টর সাহেব :-D
©somewhere in net ltd.
১| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১১:২১
অতঃপর হৃদয় বলেছেন: বেশি বেশি বই পড়েন। অহ সরি বেশি বেশি বই পড়লেও জ্ঞান লাভ করা খুব কঠিন, আল্লাহ না দিলে হয় না।