![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি বাংলা সাহিত্যের কেউ নই।সৃস্টির চিরায়ত নিয়ম অনুসারে জীবন চালাতে হয।আমি অতি সাধারন ভাবে এই জীবন নামে সীমাহীন সাগরকে পাড়ি দেওয়ার প্রত্যয়ে হাল ধরেছি।কেউ জীবনকে চিনে অতি অল্প বয়সে আমিও তাদের একজন।তবে আমি আমার জীবনেকে সম্পূর্ন রূপে লেখায় ফুটিয়ে তুলতে পারিনি।যদি মহান আল্লাহর অশেষ তায়ালার কৃপায় এবং এই ব্লগের সকল গুণী লেখকেদের সহযোগিতায় আমার লেখার মাধ্যমে পুরোপুরি ফুটিয়ে তুলতে পারলে আমি বিশ্বাস করি আমার মত অনেক সুযোগ সুবিধা বঞ্চিতরা জীবনের দিশা খুঁজে পাবে।
কাঁটা তাড়ের বেড়ায় ফেলানী ও তার বাংলাদেশ(প্রামাণ্য রচনা)
ডা:সোহেল
লেখালেখি একেবারে ছেড়ে দিয়েছিলাম।অনেক দিন পর কবিতা লেখা দিয়ে আবার লেখালেখি শুরু করলাম।ফিরে এলাম লেখার জগতে।ঠিক তখনই পত্রিকার পাতা খুলে দেখতে পাই বরিশালের শিশু আদুরী নির্যাতনের ভয়াবহ চিত্র।আর নিজেকে ধরে রাথতে পাররাম না।আদুরীকে নিয়ে লেখা শুরু করলাম।লিখে ফেললাম আদুরীকে নিয়ে একটি প্রামাণ্য রচনা।এরপর মাথায় চাপল ফেলানীকে নিয়ে লেখার।শুরু হল পত্রিকার পাতা ঘাটাঘাটি। বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশী কিশোরী ফেলানী খাতুনের মৃত্যু ঘটে ২০১১ সালের ৭ জানুয়ারি কুড়িগ্রামের অনন্তপুর সীমান্তে। কিশোরী ফেলানীকে গুলি করে হত্যা করে বিএসএফ ১৮১ ব্যাটালিয়নের চৌধুরীহাট ক্যাম্পের এক সদস্য।ঘটনার বিবরনে জানা যায় ভারতের আসামে ক্ষুদ্র ব্যবসা করতেন ফেলানী খাতুনের বাবা নুরুল ইসলাম। সেখানেই নুরুল ইসলাম তাঁর স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বসবাস করতেন। ভারতীয় দালালের সহায়তায় অনন্ততপুর সীমান্তের ৯৪৭ নম্বর মূল পিলারের কাছে ৩ ও ৪ এস পিলারের মধ্যবর্তী স্থান দিয়ে তাঁরা দেশে ফিরছিলেন। দালালরা মই দিয়ে তাদের দেশে ফিরতে সহায়তা করছে। সময়টা তখন রাত পেরিয়ে ঘনকুয়াশায় ঘেরা ভোর। ফেলানীর বাবা নূরুল ইসলাম মই বেয়ে পার হতে পারলেও ফেলানী খাতুনের জামা আটকে পড়ে কাটা তাড়ের নির্মম থাবায়। যে থাবার ভয়ে আতকে ওঠে ফেলানী। চিৎকার করে ওঠে উদ্ধার হওয়ার জন্য।আর এ অসহায় বাঙ্গালী কিশোরীকে উদ্ধারে এগিয়ে আসে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী অমিয় ঘোষের গুলি।তার সেই অসহায় চিৎকারকে চিরতরে থামিয়ে দিতে গুলি করে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)’র জওয়ান অমিয় ঘোষ।প্রানহীন নিথর দেহখানি কাটা তাড়ের বেড়ায় ঝুলে থাকে বেশ কিছু দিন।আইনের শৃংখলে আটকা পড়ে তার প্রাণহীন দেহখানিও।এই ঘটনায় দুই দেশের মিডিয়া জুড়ে শুরু হয় তোলপাড়।বিশ্বের সব বিবেকবান মানুষের হৃদয়কে আন্দোলিত করে।ভারত ও বাংলাদেশের মানবাধিকার সংস্থাগুলো তীব্র ভাষায় এর প্রতিবাদ জানায়।বিশ্বের মানচিত্রে যতগুলো দেশ আছে তার মধ্যে সবচেয়ে প্রাণঘাতি সীমান্ত হল ভারত- বাংলাদেশ সীমান্ত।এর অন্যতম কারন হল সীমান্ত হত্যাকান্ডের কোন বিচার না হওয়া।সীমান্ত হত্যাকান্ডের বেলায় বিচারের বাণী নির্বিকার থাকে।কিন্তু ফেলানীর ক্ষেত্রে তা হয়নি।বিশ্বের বিবেকবান মানুষের চাপে আর বাংলাদেশ সরকারের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় ফেলানী হত্যার বিচারের উদ্যোগ নেয় ভারত সরকার। তারপর অত্যন্ত গোপনীয়তার সাথে ২০১৩ সালের ১৩ আগস্ট নানা ধাপের পর ফেলানী খাতুন হত্যাকান্ডের বিচার কাজ শুরু হয়।আমরা আশায় বুক বেধেঁছিলঅম এই বুঝে যে বিচার কাজের মাধ্যমে সীমান্তবর্তী হত্যাকান্ডের একুল-সেকুল হবে ।আর সেই ঝুলে থাকা লাশের সীমান্তের হত্যাকান্ড নিয়ে এই প্রথম কোনো বিচার হতে যাচ্ছে তা সত্যিই প্রশংসার সঞ্চার হয় যে আর কোনো তাজা প্রাণ অকালে ঝড়বে না। আর কোনো অসহায় শিশু কিশোর বা কিশোরীর মৃতদেহ কাটা তারের নোংরা থাবায় ঝুলে থাকবে না।বাংলাদেশ থেকে এ বিচারকার্যক্রম পর্যক্ষেণ করেন কুড়িগ্রামের ৪৫ বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)’র অধিনায়ক লে. কর্নেল জিয়াউল হক খালেদ এবং কুড়িগ্রামের পাবলিক প্রসিকিউটর অ্যাডভোকেট আব্রাহাম লিংকন। ভারতের কোচবিহারের সোনারীতে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)’র ১৮১ ব্যাটালিয়নের সদর তপ্তরে ফেলানী হত্যাকান্ডের বিচারকাজ শুরু হয়। ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) এর দি বর্ডার সিকিউরিটি র্ফোস অ্যাক্ট, ১৯৬৮ ( The Border Security Force Act, 1968) আইন অনুযায়ী গঠিত হয় জেনারেল সিকিউরিটি কোটের বিশেষ আদালতে।
এই বিচারকাজ পরিচালনা করেন পাঁচজন বিচারক আর কোর্ট পরিচালনা করেন ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) এর গুয়াহাটি ফ্রন্টিয়ারের ডিআইজি কমিউনিকেশনস সিপি ত্রিবেদী।১৩ তারিখে শুরু হওয়ার পরের দিন ১৪ আগষ্ট থেকে মামলার শুনানী শুরু হয়। বিচারে সাক্ষ্য দিতে পরে ফেলানীর বাবা নুরু ইসলাম ও মামা আব্দুল হানিফ ভারতে যান। ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) এর কনষ্টেবল অমিয় ঘোষের বিরুদ্ধে দি বর্ডার সিকিউরিটি র্ফোস অ্যাক্ট, ১৯৬৮ (The Border Security Force Act, 1968 )আইন অনুযায়ী দন্ডবিধির ৩০৪ ধারায় অনিচ্ছাকৃত খুন এবং একই আইনের ১৪৬ ধারায় অভিযোগ আনা হয়। বিএসএফ এর কনষ্টেবল অমিয় ঘোষ তার ৫ দশমিক ৫৬ মিলিমিটার ইনসাস রাইফেল থেকে গুলি চালিয়েছিলেন, যে গুলিতে নিহত হয় নিরপরাধ বাংলাদেশী কিশোরী ফেলানী খাতুন।
ফেলানী হত্যার দায়ে বিএসএফ এর অভিযুক্ত কনষ্টেবল অমিয় ঘোষ ঘটনার পর থেকেই ক্লোজ অ্যারেষ্টে থাকেন। অর্থাৎ অভিযুক্ত কনষ্টেবল অমিয় ঘোষ ইউনিটের ১৮১ নম্বর ব্যাটালিয়নের এলাকার মধ্যেই সীমিতভাবে ঘোরাফেরা করতে পারতেন। শুনানীর শুরুতেই অভিযুক্ত বিএসএফ কনষ্টেবল অমিয় ঘোষ এর বক্তব্য শোনেন বিচারক।
পিতা নুরুল ইসলামের সামনে ফেলানীকে নিজ রাইফেল থেকে গুলি চালিয়ে হত্যা করলেও এ হত্যাকান্ডের দায় অস্বীকার করেন অভিযুক্ত বিএসএফ কনষ্টেবল অমিয় ঘোষ। এরপর ১৯ আগষ্ট ফেলানীর বাবা নূরুল ইসলাম ও মামা আবদুল হানিফের সাক্ষ্যগ্রহণ করা হয়। জেনারেল সিকিউরিটি ফোর্সেস কোর্ট ৬ সেপ্টেম্বর বিচার কাজ শেষ করে।বাংলাদেশের মানুষ আশার প্রহর গুনে। আর সেই বহু প্রতীক্ষিত রায় আসে বাংলাদেশ সীমান্তে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) এর গুলিতে নিহত বাংলাদেশী কিশোরী ফেলানী খাতুন হত্যা মামলায় অভিযুক্ত কনষ্টেবল অমিয় ঘোষকে নির্দোষ ঘোষনা করা হয়। এ রায়ের পর ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) এর ১৮১ নম্বর ব্যাটালিয়নের কনষ্টেবল অমিয় ঘোষকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে। দি বর্ডার সিকিউরিটি র্ফোস অ্যাক্ট,১৯৬৮(The Border Security Force Act, 1968) আইন অনুযায়ী জেনারেল সিকিউরিটি ফোর্সেস কোর্টের রায়ে চুড়ান্ত ছাড়পত্রের জন্য ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) এর মহাপরিচালকের কাছে পাঠাতে হয়। আর এই প্রক্রিয়ার কথাও জানানো হয়।জেনারেল সিকিউরিটি ফোর্সেস কোর্টের এই বিচারকাজের রায় ন্যায়বিচারকে গলাটিপে হত্যা করা হয়েছে। সাথে সাথে হত্যা করা হয়েছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর বিবেক।ফেলানীর প্রতি ভালবাসা নয়। এ রায় যেন ফেলানীর মৃত আত্মাকেও যেন অপমান করল। বাংলাদেশে ও ভারতের বিবেকমান মানুষের মাঝে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়। এরপরই সেপ্টেম্বর মাসেই এই মামলার পুনর্বিচারের সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছিল বিএসএফ। বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে ফেলানী খাতুনের উপর যে অমানবিক নির্মম ও মানবতা বিরোধী আচরণ করা হয়েছে তা কোনো আন্তর্জাতিক আইনেই সমর্থিত নয়।কিছুদিন আগে কলকাতার এক সংবাদ পত্রের মাধ্যমে আমরা জানতে পারি নতুন বছর ২০১৪ শুরুতেই ভারতীয় সীমান্ত রক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) গুলিতে নিহত বাংলাদেশি কিশোরী ফেলানী খাতুন হত্যা মামলার পুনর্বিচার (রিভিশন ট্রায়াল) প্রক্রিয়া শুরু করা হবে।
কলকাতায় এক সংবাদ বিফ্রিং এ একথা জানিয়ে বিএসএফ’এর অতিরিক্ত ডিজি বংশীধর শর্মা বলেন ‘আমরা বিচার প্রক্রিয়া সম্পর্কে ভাবনাচিন্তা করছি, আশা করা যাচ্ছে আগামী বছরের প্রথম দিকেই পুন:বিচারের কাজ শুরু করা যাবে।’বিচারের সাক্ষ্য দিতে ফেলানীর বাবা-মাসহ পরিবারের সদস্যদেরও ভারতে থাকার আমন্ত্রণ জানানো হবে বলে জানান বিএসএফ’এর এডিজি।এদিকে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশী কিশোরী ফেলানী খাতুনের মৃত্যুর জন্য ক্ষতিপূরণ চেয়ে ভারতের সুপ্রিম কোর্টে আবেদন করেছেন ফেলানীর বাবা নূর ইসলাম এবং বাংলাদেশ জাতীয় মহিলা আইনজীবী সমিতি। ভারতীয় সুপ্রিম কোর্ট ভারত সরকার আর বিএসএফের কাছে ওই বিষয়ে জবাব চেয়েছে।ফেলানী খাতুনের বাবা মহম্মদ নূর ইসলাম ও বাংলাদেশ জাতীয় মহিলা আইনজীবী সমিতি ভারতের সুপ্রিম কোর্টের কাছে যে আবেদন করেছেন, তাতে যে বিএসএফ সদস্যের গুলিতে মারা গিয়েছিল কিশোরী ফেলানী, সেই অমিয় ঘোষের বিরুদ্ধে তদন্তেরও আবেদন করা হয়েছে।দেশের সর্বোচ্চ আদালতে একটি ফৌজদারী রিট পিটিশন দাখিল করা হয়েছে। দুই বিচারপতি, এইচ এল দাত্তু ও মদন লোকুরের বেঞ্চ পিটিশনটি গ্রহণ করেছে আর ভারত সরকার ও বিএসএফ-এর কাছে জবাব চেয়েছে।ফেলানীর বাবার হয়ে যে আইনজীবী রিট আবেদন করেছেন, সেই অপর্ণা ভাট বিবিসিকে জানিয়েছেন, "ফেলানীর বাবা তার মেয়ের মৃত্যুর জন্য ক্ষতিপূরণের যে আবেদন জানিয়েছেন, তাতে বলা হয়েছে যে বিএসএফ অন্যায়ভাবে ফেলানীকে গুলি করে হত্যা করেছে। আন্তর্জাতিক কিছু আইনের উল্লেখ করে রিট আবেদনে বলা হয়েছে সীমান্তে গুলি চালাতে হলে কিছু নিয়মনীতি মেনে চলতেই হবে। যেকোনো ব্যক্তিকেই গুলি করা যায় না।"মিজ ভাটের কথায়, কেউ যদি আইন লঙ্ঘন করে, তাহলে তাকে সতর্ক করতে হবে। একটা প্রোটোকল মেনে চলতে হবে। আর ফেলানী তো একজন নিরস্ত্র কিশোরী – গুলি করার কোনো কারণই থাকতে পারে না।সম্প্রতি ভারতের জাতীয় মানবাধিকার কমিশন ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে গুলিচালনা সহ বেশ কিছু অন্যায় কাজের জন্য বিএসএফকে ক্ষতিপূরণের নির্দেশ দিয়েছে।এই লেখার শেষ অংশে কিছু প্রশ্ন করে যাব ভারতীয় সরকার ও বিবেকবান মানুষের কাছে।বাংলাদেশের তিন দিক দিয়েই ভারতীয় সীমান্ত রয়েছে।তাছাড়া বাংলাদেশের ভিতরে রয়েছে ভারতের ছিটমহল ও ভারতের ভিতরে রয়েছে বাংলাদেশের ছিটমহল। ভারত বাংলাদেশের বন্ধু রাষ্ট হিসেবে প্রচার করে আমরা বা্ঙ্গালিরাও তা স্বীকার করি।বিশেষকরে ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় ভারত যেভাবে মুক্তিকামী বাঙ্গালির পাশে এসে দাড়িঁছিল তা কেউ স্বীকার করুক আর না-ই বা করুক ইতিহাসের পাতায় এই অবদান স্বর্না অক্ষরে লিখা থাকবে।বাংলাদেশের ভৌগলিক অবস্থান এবং দুই দেশের সীমান্তবর্তী এলাকার বসবাসকারী মানুষের আথর্সামাজিক প্রেক্ষাপট একই ধরনের হওয়ার কারনে সেখানে তারা একসাথে বসবাস করতে চায়,তারা একসাথে খেলতে চায়,ঘুরতে চায়,কৃষিকাজ করতে চায়,আবদ্ধ হতে চায় বিয়ের মত সামাজিক বন্ধনে।সেখানে সীমান্তের কাঁটা তাড়ের ব্যারিকড দিয়ে প্রতিবন্ধকতা সৃস্টি করে কেড়ে নেওয়া হচ্ছে মহা মূল্যবান প্রাণ থেকে শুরু করে তাদের সব মানবিক অধিকার।তাছাড়া আয়তনের দিক থেকে ভারত পৃথিবীর বৃহত্তম রাষ্টগুলোন মধ্যে অন্যতম।সম্প্রতি তারা পারমানবিক শক্তির অধিকারী হয়ে পরাশক্তির তালিকায় নাম লিখিয়েছে।সেক্ষেত্রে বাংলাদেশের মত একটি ক্ষুদ্র রাষ্ট ভারতের জন্য কতটুকু হুমকি সরূপ্।আর এই ক্ষুদ্র রাষ্টের বাসিন্দা নিরস্ত্র কিশোরী ফেলানী ভারতের অস্ত্বিতের জন্য কতটুকু হুমকি সৃষ্টি করেছিল যে তাকে গুলি করে হত্যা করতে হবে?ভারতের সরকার,সমগ্র ভারতবাসী,সুশৃংখল বাহিনীর সদস্য অমিয় ঘোষ সহ ঐ বাহিনীর সকল সদস্যের কাছে এই প্রশ্ন করে আমি আমার লেখা শেষ করলাম।
অসমাপ্ত
©somewhere in net ltd.