![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গত পর্বের ডাক্তারের নাম জানা হয়নি। ঢাকা মেডিক্যালের সেই ডাক্তারের নাম আকবর। ডাঃ আকবর খোঁজখবর করে একজন মহিলাকে পেলেন যিনি শিশুপুত্রটিকে মায়ের স্নেহে লালন পালন করবেন।
গল্পে যে মহিলাটি মাত্র প্রবেশ করলেন উনার নাম জোহরা বেগম। উনি ঢাকার একটি স্বনামধন্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষিকা হিসেবে কর্মরত ছিলেন। জোহরা বেগম সাত দিনের শিশুটিকে তার বাসায় নিয়ে আসলেন। জোহরা বেগমের অন্য সন্তানদের ছেলেটি সেখানে বড় হতে লাগল। সব কিছু ভালভাবেই কাটছিল, কিন্তু ছেলেটির যে কপালে পরিবার নেই।
জোহরা বেগম পিএইচডি করার জন্য দেশের বাইরে যাবেন। এত ছোট ছেলেটিকে কার কাছে রেখে যাবেন সেই জন্য তিনিও ডাঃ আকবর সাহেবের মত ছেলেটির জন্য একটি নিরাপরদ আশ্রয় খুঁজছিলেন। অবশেষে ছেলেটিকে একটি ভাল এতিম খানায় ভর্তি করে দিলেন।
ছেলেটির নাম জানা হয়নি, ওর নাম আহমেদ পারভেজ। জোহরা বেগম নামটি রেখেছিলেন। পারভেজের এখন ৪ বছর বয়স। এতিম খানায় দেওয়ার সময় সে খুব কাঁদল। তবুও কৌশলে তাকে সেখানে রেখে জোহরা বেগম চলে আসলেন। আস্তে আস্তে ছেলেটি ওই এতিম খানায় সবাইকে আপন করে নিয়ে বড় হতে লাগল। সময়ের পরিক্রমায় ছেলেটি ও জোহরা বেগমের পরিবার একে অন্যদের ভুলে গেল।
২| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৩:১৫
শৈবাল সামি বলেছেন: সময় পাইনা, সময় পেলেই লেখি।
©somewhere in net ltd.
১|
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১০:৩৫
যাযাবরমন বলেছেন: আরেকটু বড় করে লিখতে পারতেন।