![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দয়া করে কেউ পু্রোটা না পরে চলে যাবেন না। এটা অনুরোধ ।
আজ আপনাদের এখানে একটু জোর করেই ডাকলাম। কারন এমন কিছু কথা বলার আছে, যা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যদি কোন দেশের গুপ্তচর খবর পায় যে অন্যদেশ যে কোন মুহূর্তে তার দেশে আক্রমন করতে পারে, তখন যে কোন মূল্যে সে চায় এ খবর দেশে পৌঁছিয়ে দিতে। আর তাই আমিও আজ সেই খবর আমার ভাই, বোন ও বন্ধুদের কাছে পৌঁছিয়ে দিতে এসেছি।
আমরা যারা মুসলমান, তাদের জানা থাকার কথা যে, দায়েমি ফরয বলতে একটা কথা আছে। দায়েমি ফরয অর্থ হল শরবাবস্থায় পালনীয় ফরয। মুসলমান পুরুষদের দুটি ও নারীদের পাঁচটি। তন্মদ্ধে দুটি সবার জন্যই কমন। আর সেই দুটি হল ,
১. সর্বাবস্থায় ঈমানি হালতে( ঈমানি অবস্থায়) থাকা।
২. সর্বাবস্থায় সতর ঢেকে রাখা।
এই দুটি কাজ আমাদের জন্য ফরয। সর্বাবস্থায় ইমানি হালতে থাকার জন্য আমাদের যা করতে হবে তা হল, যখন দ্বীনের যা দাবী তা পূরণ করা। আর এক্ষেত্রে সরবাধিক গুরুত্বপূর্ণ হল নামাজ।
নামাজ ছাড়িয়া দেওয়া মানুষকে কুফরির সহিত মিলিয়ে দেয়।
যে ব্যক্তির মধ্যে নামাজ নাই ইসলামে তার কোন অংশই নাই।
কত বড় বড় ধমক এসেছে নামাজ না পড়ার প্রতিবাদে। আমাদের মৃত্যু যে কোন অবস্থায় চলে আশ্তে পারে। আর আল্লাহর কাছে দাম আছে একমাত্র ঈমান আর আমলের। দুনিয়ার টাকা পয়সা কিছুই কাজে আসবে না। তা তো আমরা সবাই জানি। এখন কথা হল , আমি যখন আযানের পরেও নামাজ না পরে (ঈমান কে পূর্ণ না করে) খেল-তামাশায় ব্যস্ত, তখন যদি আমার মৃত্যু আসে, তাহলে কি আমরা মুসলমান হিসেবে মারা যাচ্ছি? নাকি ঈমান হারা হয়ে মারা যাচ্ছি। কারন নবীজী (সঃ) এর ভাষ্যমতে, নামাজ ছাড়িয়া দেবার পর ইসলামে তো আমাদের কোন অংশই নাই।
যারা বলেন যে, ভাই নামাজ হয়ত পড়ি না, কিন্তু ঈমান ঠিক আছে। আমিও বলি , ভাই, এটা কি ঈমান??? কোন ধরনের ঈমান?? যখন আমি শাস্তির প্রতি বিশ্বাস রেখে, আখিরাতের ওপর বিশ্বাস রেখেও তাঁকে ভুলে থাকি কিন্তু দুনিয়ার প্রয়জনের কথা ভুলি না। তাহলে কি আমরা দুনিয়াকে আখিরাতের ওপর প্রাধান্য দিলাম না???
সবচেয়ে বড় কথা, অনেক বড় বড় আল্লাহর অলী ও বুজুর্গদের ও শয়তান মৃত্যুর সময় ঈমান হারা করে ফেলতে সক্ষম হয়েছিল। তো, আমরা কি করে ভাবতে পারি যে, নামাজ ছাড়াই আমরা আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস নিয়ে হাশরের ময়দানে হাযির হতে পারব?? বরং শয়তানের জন্য আমাদের ইমানহারা করা কোন ব্যাপারই না যদি না আমরা আল্লাহর কাছে প্রতিদিন ৫ ওয়াক্ত নামাজে সাক্ষাত করি এবং আল্লাহ আমাদের জন্য সাহায্য না পাঠান।
তাই আমরা কুফর থেকে বাছার জন্য ৫ ওয়াক্ত নামাজ ঠিক মত করে আদায় করি নয়ত এমনও হতে পারে যে, আমাদের সব বন্ধুরা জান্নাতে গেল আর আমি একা জাহান্নামের নির্দেশ পেলাম। তা আমরা কখনই চাই না। তাই আসুন, দয়া করে আখিরাতের প্রস্তুতি গ্রহন করি।
০২ রা মে, ২০১৩ সকাল ১১:১৬
সৌর কলঙ্কে পর্যবসিত বলেছেন: আমিন।
০২ রা মে, ২০১৩ সকাল ১১:১৬
সৌর কলঙ্কে পর্যবসিত বলেছেন: আমিন।
২| ০২ রা মে, ২০১৩ দুপুর ১২:১০
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আর আল্লাহর কাছে দাম আছে একমাত্র ঈমান আর আমলের।
এইটারে আমাদের বুঝৈর মত করে বলেন না ভাই। এই আরবী ভাষার আমল আর বাংলা কর্মের মাঝে কোন ভেদ আছৈ কি?
আমি কি বিশ্বাস করি? ঈমান আর বিশ্বাসের মাঝে এক অদৃশ্য দেয়াল আছে তা ভেঙ্গে না দিলে মনে হয় না খুব বেশী মঙ্গল হবে।
ঈমান বললে যে একটা জোশ এবং না জানি কি জাতীয় একটা অনুভব আসে। অথচ বিশ্বাস বললেই বুঝি- আমি কি কি বিশ্বাস করি- ভৌগবাদ, ত্যাগবাদ, কমিউনিজম!
আমার বিশ্বাসের মাঝে থাকবে আল্লাহ এবং তাঁর রাসূল সা:
আমার কর্মে থাকবে মুসলমানের কর্ম।
ঈমান আমলের এই সহজবোধ্যতা সমাজে প্রতিষ্ঠীত করুন। দেখবেন সমাজ আরো সহজে বদলে যাবে। যাবে নাকি?
০৩ রা মে, ২০১৩ রাত ১১:৪১
সৌর কলঙ্কে পর্যবসিত বলেছেন: বাংলায় "চমৎকার" এর চরমতম রূপ হিসেবে "জটিল" শব্দতি আমাদেরই সৃষ্টি, কিন্তু সবাই ঠিকই বুঝে নিয়েছে। ঠিক তেমনি নাহয় রাসূলের (সঃ) জবানের প্রতি মুহাব্বাতের নমুনা সরূপ ঈমান আর আমল ঠিকই রাখলাম। আগ্রহীরা বুঝে নেবে।
৩| ০২ রা মে, ২০১৩ বিকাল ৩:০৯
পূরান পাগল বলেছেন: +++++++++++++
০৩ রা মে, ২০১৩ রাত ১১:৪৩
সৌর কলঙ্কে পর্যবসিত বলেছেন: ধন্যবাদ পড়বার জন্য।
৪| ০২ রা মে, ২০১৩ বিকাল ৫:৪১
বাংলাদেশী দালাল বলেছেন:
"আমার বিশ্বাসের মাঝে থাকবে আল্লাহ এবং তাঁর রাসূল সা:
আমার কর্মে থাকবে মুসলমানের কর্ম।"
বিদ্রোহী ভৃগু কে ধন্যবাদ।
পোস্টে প্লাস।
©somewhere in net ltd.
১|
০২ রা মে, ২০১৩ সকাল ১১:১২
মোঃ খালিদ সাইফুল্লাহ্ বলেছেন: আল্লাহ্ তা'লা আমাদের নিয়মিত নামাজ আদায়ের তৌফিক দিন।