নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

শিক্ষাই দরিদ্রদের জন্য সম্পদ।

সোনাগাজী

একমাত্র সোস্যালিষ্ট অর্থনীতি বাংগালী জাতিকে নিজ পায়ে দাঁড়াতে সাহায্য করবে।

সোনাগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

চন্দ্রযান কি কোনভাবে বাংগালদেশীদের নাড়া দিয়েছে?

২৯ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ৯:২৯




ভারত চাঁদে যাবার পর, অনেক বাংগালী নড়েচড়ে বসেছেন; তারা এখন নিজ দেশের মানুষের, সরকারের অবস্হা অনুধাবণ করতে পারছেন: বুঝতে পারছেন যে, আমাদের সরকারগুলো সঠিকভাবে কোন কিছুই করেনি; জাতি যেভাবে চলছে, ইহা কোনভাবে সঠিক কোন সিষ্টেম নয়।

উপরের ছোট ছবিতে যাকে দেখছেন, ইনি ছিলেন প্রাক্তন দেশ, সোভিয়েত ইউনিয়নের নভোচারী, ইউরি গ্যাগারীণ (১৯৩৪ -১৯৬৮ ); তিনি ১৯৬১ সালের ১২ই এপ্রিল, Vostok-1 নামক নভোযানে চড়ে, মহাশুন্যে উঠে পৃথিবীকে ১ বার প্রদক্ষণ করেন; তিনি মহাশুন্যে ১ম মানব। তখন সোভিয়েত ও আমেরিকার মাঝে দেশ পর্যায়ে প্রতিযোগীতা চলছিলো। সোভিয়েত ছিলো সমাজতান্ত্রিক দেশ, তারা যেকোন বিষয়ে দ্রুত সিদ্ধান্ত নিতে পারতো; নভোযানকে মহাশুন্যে নেয়ার জন্য আলাদা কোন রকেট তৈরি না'করেই, ইন্টার কন্টিনেন্টাল বেলাষ্টিক মিসাইলকে একটু বদলায়ে নিয়েই উহার সাহায্যে Vostok-1'কে মহাশুনে পাঠানোর ব্যবস্হা করে সোভিয়েত।

Vostok-1 নভোযান পৃথিবী থেকে ২০৩ মাইল দুরত্ব বজায় রেখে, ঘন্টায় ১৭৫০০ মাইল বেগে চলে, ১০৮ মিনিটে পৃথিবীকে প্রদক্ষিণ করে ভুমিতে ফিরে আসে। ইহা আমেরিকার লোকজনকে প্রচন্ডভাবে নাড়া দেয়; মানুষ সরকার থেকে ইহার বিপরিতে একটা উত্তর চাচ্ছিলো।


এলেন শেপার্ডের ছবি

আসলে, আমেরিকাও সোভিয়েতের সাথে প্রতিযোগীতা দিয়ে সমানতালে প্রস্তুতি নিচ্ছিলো; মানুষ যাতে হতাশ না'হয়, আমেরিকা ১ মাসেরও কম সময়ের মাঝে, ৯ই মে, ১৯৬১ সালে তাদের নভোচারী, এ্যালেন শেপার্ডকে (১৯২৩ -১৯৯৮) মহাশুন্যে পাঠায়। এ্যালেন নাসার তৈরি Mercury spacecraft Freedom 7'এ চড়ে ১৫ মিনিট মহাশুন্যে ঘুরে আসে; এ্যালেন ছিলেন মহাশুন্যে ২য় মানব।

সোভিয়েতের মহাশুন্যে অভিযান আমেরিকার জনগণকে নাড়া দিলেছিলো; ভারতীয় চন্দ্রাভিয়ানও আমাদের জাতিকে নাড়া দিয়েছে; কিন্তু আমরা আমাদের অসহায়ত্ব অনুমান করতে পারছি। আমরা বুঝতে পারছি, আমাদের জাতি বর্তমানে যেই অবস্হায় আছে, আমরা অন্যদের মতো কোন বড় কাজে হাত নিতে পারবো না, আমাদেরকে প্রথম চেষ্টা করতে হবে নিজ পায়ে দাঁড়ানোর।

মনে হচ্ছে, আমাদের চাঁদে যাবার সম্ভাবনা নেই; কারণ, চাঁদে যাবার জন্য যেসব বিষয়ে অনেক দক্ষ লোকজনের দরকার, আমাদের সেইসব বিষয়ে হাতেনাতে কোন অভিজ্ঞতা নেই; এবং সহসা তা ঘটার কোন সম্ভাবনা নেই। তবে, না'গিয়েও আমরা আমাদের জাতিকে নিজ পায়ে দাঁড়াতে সাহায্য করতে পারি।

নিজ পায়ে দাঁড়ানোর জন্য আমাদেরকে কিছু ব্যবস্হা নিতে হবে, মনে হয়; কি কি করা সম্ভব?


মন্তব্য ৩২ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৩২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৯ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ৯:৪০

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আমাদের আগে ইসরাইলের চাঁদে যাওয়া দরকার। অন্যরা আগে সেখানে গিয়ে আগে বসতি গড়ৃুক। তারপর আমাদের লোকেরা সেখানে রেমেটেন্স যোদ্ধা হিসাবে যাবে। তবে তার আগে চাঁদের মাটির দখল নিয়ে যুদ্ধ হবে। তারপর চাঁদ শক্তিশালী দেশের মধ্যে ভাগ হবে। আমাদের সেখানে যুদ্ধ করে মাঠির ভাগ পাওয়া কঠিন হবে।

২৯ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ৯:৪৫

সোনাগাজী বলেছেন:



চাঁদে বসতি করা সম্ভব নয়, এবং দরকারও নেই; ইহাকে ব্যবহার করা হবে মহাশুন্যে আরো বড় অভিযানের ষ্টেশন হিসেবে।

২| ৩০ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১২:০১

রাজীব নুর বলেছেন: চাঁদে যাওয়া পরে। আগে দেশের মানুষ খেয়েপরে বাচুক।
দেশের বেশির ভাগ মানুষ ভালো নেই। আগে পাঁচ হাজার টাকা দিয়ে যে বাজার করতাম, এখন সেই বাজার করতে দশ হাজার টাকা লাগে।

৩০ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১২:০৪

সোনাগাজী বলেছেন:



ভারতীয়রা চাঁদ গিয়ে প্রমাণ করেছে যে, বাংলাদেশের সরকার ও মানুষ সঠিকভাবে কিছুই করছে না।

৩| ৩০ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১২:৪২

কাছের-মানুষ বলেছেন: আমাদের অর্থের সমস্যা নয়, ভারত যে টাকায় চাঁদে গিয়েছে, আমাদের এস আলম সাহেব যেই টাকা মেরেছে তা দিয়ে কয়েকবার চাঁদে যাওয়া আসা যাবে! আমাদের সমস্যা দুর্নীতি!

১০-১৫ বছরের মেগা প্রজেক্ট করা যেতে পারে রিসার্চের জন্য। বাংলাদেশি যারা বর্তমানে NASA-সহ টেক কোম্পানিতে বাহিরে চাকরি করে, ইঞ্জিনিয়ার, গবেষক, এডমিনিষ্টেশনসহ পজিশনে বাহিরে কাজ করছে তাদের যথাযথ সম্মানী দিয়ে নিয়ে আসলে তারা ফিরে আসবে। তারপর নাসা, ভারত এবং রাশিয়ার-মত দেশগুলোর সাথে কোলাবোরেশন, বিদেশী নামকরা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্পেস, কম্পিউটার টেকনজির প্রফেসর বিশেষজ্ঞ (বিদেশে কর্মরত বাংলাদেশিদের অগ্রাধিকার দিয়ে) নিয়ে টিম করে আগালে ভাল ফল পাওয়া যাবে। ১০-১৫ বছর পর পরের স্টেপ কি সেটা বিবেচনা করা যাবে। (আমার এক পরিচিত বাংলাদেশী ভাইকে বাংলাদেশ সরকার প্রায় মাসিক ১২ লাখ টাকা দিয়ে বাংলাদেশে একটি প্রজেক্টে নিয়ে গিয়েছিল কয়েক বছর আগে, দের দু বছরের পজিশন ছিল, পজিশনটাতে বিদেশি দরকার ছিল তাকে বিদেশি হিসেবে নিয়ে গিয়েছিল যেহেতু তার বাইরের কাজগ পত্র ছিল)। মালপানি ভাল দিলে সবাই আসবে! তাছাড়া যোগ্য-লোক যেদেশিই হোক তাকে দেশে হায়ার করে নিয়ে গেলে ক্ষতি নেই!

বাংলাদেশের চাঁদে পাঠানোতে কোন সরাসরি ইকনমিকাল বেনিফিট নাই তবে জাতি হিসেবে বিশ্বে মাথা উঁচু করে দাঁড়াবে, আমাদের টেকনোলজি, টিভি ফ্রিজ ইত্যাদি এখন যেগুলো দেশে তৈরি হয় এগুলো বিশ্বে গ্রহণ যোগ্যতা পাবে। তাছাড়া কোন তরুণ, ছোট ছেলেমেয়ে যখন দেশের স্পেস সেন্টারের পাশ দিয়ে যাবে, গর্বে তার বুকের ছাতি ফুলে উঠবে, তার মনেও স্বপ্ন জাগবে যদি এখানে ভবিষ্যতে কাজ করতে পারি, এই এনার্জি ছড়িয়ে যাবে সকল শিশুদের মাঝে। সাইন্স এবং টেকনোলজিতে ঝুঁকে পরবে এই নব প্রজম্ন, সবাই হয়ত বড় সুযোগ পাবে না তবে এই স্বপ্ন তাদের অনেকগুলো স্বপ্নের দরজা খুলে দিবে। আমার এক স্কুল শিক্ষক বলতেন তুমি যদি স্বপ্ন দেখ একশো পাবে পরীক্ষায় তাহলে হয়ত ৯৫ পাবে, যদি দেখ টেনে টুনে পাশ করবে তাহলে ফেল করলে! লৌহ মানব আব্দুল কালাম বলেছিল ছোট স্বপন দেখাও অপরাধ। ছেড়া কাঁথায় শুয়ে লাখ টাকার স্বপ্ন দেখতে হবে, আধার বেপারী হয়ে জাহাজের খবর রাখতে হবে বর্তমানে ভাল করতে হলে।

৩০ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ২:৪১

সোনাগাজী বলেছেন:



কোন ধরণের স্বপ্ন আছে, এই ধরণের লোকজন আমি সরকারে, ব্যুরোক্রেসী কিংবা রাজনৈতিক দলে দেখনি; শিক্সকদেরও মাঝেও দেখিনি।

যারা বিদেশে চলে এসেছেন, তাদের কয়েকজনকে নিয়ে উদাহরণ সৃষ্টি করা সম্ভব; তবে, সেটা নিয়ে ভাবার মানুষও নেই।

৪| ৩০ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ২:০০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

কিছু কুলাঙ্গার অকর্মন্য প্রজাতি যারা সব সময় নেতিবাচক। অন্যের দোষ খুজে বেড়ায়।
ভারতের চন্দ্র অভিযান সাফল্যে কোথায় এপ্রিশিয়েট করবে। জনজীবনে বিজ্ঞান মনস্কতা তৈরি হবে, তা না করে দেশের সম্পুর্ন
অযাজিতভাবে দেশের স্পেস এজেন্সির প্রধানকে তুলোধুনে করা হচ্ছে।
অতচ মনেপ্রানে এরা বিজ্ঞান বিরোধী, এদের গুরুও ধর্মরাজনীরতির প্রয়জনে বিজ্ঞান বিরোধী।
আসিফ নজরুল আজ স্ট্যাটাসে বিজ্ঞান ভুল বলে বিজ্ঞানকে বিদ্রুপ করলেন

৩০ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ২:০৯

সোনাগাজী বলেছেন:




মানুষ বউ ফেলে সৌদী গিয়ে রাস্তা পরিস্কার করছে, পাশ করে লাখে লাখে বেকার, বাজার করতে গিয়ে বাচ্চার জন্য দরকারী খাবার কিনতে পারেন না, মানুষ হতাশ! আমি আমেরিকায় থেকেও বাংলাদেশ নিয়ে হতাশ! আপনি কি আশা করেছিলেন? মানুষ ভারতের কোন ধরণের বড় কাজকে এপ্রেসিয়েট করার মতো অবস্হানে আছেন?

৩০ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ২:১০

সোনাগাজী বলেছেন:




স্পেশ এজেন্সীতে বসে লোকটা কি করে?

৫| ৩০ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ২:১৯

কামাল১৮ বলেছেন: অবশ্যই নাড়া দিয়েছে।আমাদের দয়ালনবী ১৪শ বছর আগে কোন রকমের যানবাহন ছাড়া মই বেয়ে সাত আসমানে চলে গেছে।চাঁদকে দুই টুকরা করে এক টুকরাকে ফেলেছে পাহাড়ের এই পাশে অন্য টুকরা ফেলেছে পাহাড়ে অন্য পাশে।এইতো কয়েক দিন আগে শাঈদীকে হাজার হাজীর লোক চাঁদে দেখেছে।দরকার রুহানী শক্তি বাড়ানো ।তবেই আমরা সবাই চাঁদে যেতে পারবো।

৩০ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ২:৩০

সোনাগাজী বলেছেন:



দেশের ভয়ংকর অবস্হা বুঝতে পেরে আপনি চিন্তিত হয়েছেন, আমি চিন্তিত হয়েছি; আরো কোটী খানেক শিক্ষিত মানুষ ভয়ানকভাবে চিন্তিত হয়েছেন।

৬| ৩০ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ৩:০১

Eyasin বলেছেন: গরিবের ঘোড়ারোগের দরকার নেই। খেয়ে পড়ে বাচতে চাই আগে। জানিনা কি আছে ভাগ্যে। আল্লাহ ভরসা।

৩০ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ৩:০৩

সোনাগাজী বলেছেন:



এখন যেভাবে জাতি যতটুকু ভালো আছেন, ইহার ব্যবস্হা অবশ্যই আল্লাহ করেছেন।

৩০ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ৩:০৫

সোনাগাজী বলেছেন:



ব্লগে স্বাগতম।
লিখুন।

৭| ৩০ শে আগস্ট, ২০২৩ সকাল ৮:৪৭

রানার ব্লগ বলেছেন: বাংগালী মস্তিষ্কে নাড়া দিয়েছে কি না জানি না। কিন্তু হাল্ফ ব্রিড পাকিংলাদেশিরা তাদের বংশের অন্যান্যদের সাথে ভালই সুর মেলাচ্ছে। ওয়াজ মাহাফিলের টপিক হিসাবে বেশ জমজমাট আলোচ্য বিষয় হয়ে উঠেছে। সব থেকে মজার একটা প্রশ্ন উঠে আসছে চাদে যাওয়া কি হারাম হবে না হালাল হবে? পাকিস্থানে জোড় আলোচনা হচ্ছে মাঠে ময়দানে আশাকরি উহা বাংলাদেশেও আমদানী হবে অতি শিগ্র।

৩০ শে আগস্ট, ২০২৩ সকাল ৯:০৫

সোনাগাজী বলেছেন:



ব্যুরোক্রেট, হেফাজত, মাদ্রাসা ও জামাতীরা মিলে জাতীকে আফ্রিকানদের মতো বানানোর কাজ করছে।

৮| ৩০ শে আগস্ট, ২০২৩ সকাল ৯:২৩

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



বাঙ্গালী আমেরিকান ভারতীয় ও পাকি যেতে পারবে কিনা জানি না, তবে পৃথিবীর মানুষ একদিন আমাদের সৌরজগতের বাইরে চলে যাবে এটি নিশ্চিত।


৩০ শে আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১০:৩৩

সোনাগাজী বলেছেন:





সৌর জগতের বাহিরে অন্য কোন নক্ষত্রের বসবাসযোগ্য কোন গ্রহ অবধি জীবিত মানুষ পৌঁছতে পারবে না; এগুলো হতে পারে ৩/৪ শত বছরের জার্নি।

৯| ৩০ শে আগস্ট, ২০২৩ সকাল ৯:৩৬

নূর আলম হিরণ বলেছেন: এগুলোতে ইনভেস্ট করার সময় এখন নয়। ব্লু ইকোনমিতে ইনভেস্ট বাড়াতে হবে। স্থল ভাগের সম্পদ ফুরিয়ে আসছে!

৩০ শে আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১০:৩৪

সোনাগাজী বলেছেন:



বাংগাালীরা অনেক পেছনে আছে; কোথায় ইনভেষ্ট করতে হবে, সেসব জানা বাংগালী সরকারে বা রাজনীতিতে নেই।

১০| ৩০ শে আগস্ট, ২০২৩ সকাল ৯:৫৭

ধুলো মেঘ বলেছেন: চাঁদ ইতিমধ্যে ভারতীয়রা দখল করে নিয়েছে। যেখানে বিক্রম ল্যান্ড করেছে, সেই জায়গাটার মালিকানা বুঝে নিয়ে নামও দিয়ে ফেলেছে এক দেবতার নামে। এই সাফল্যে উজ্জীবিত হয়ে এক ধর্মগুরু এই দাবিও করে ফেলেছে যে চাঁদকে হিন্দু রাষ্ট্র ঘোষণা এবং সেখানে জঙ্গীদের প্রবেশ নিষিদ্ধ করা হোক।

বাবা তোমার দরবারে আজ পাগলের খেলা। হরেক রকম পাগল নিয়ে মিলাইছে মেলা।

৩০ শে আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১০:৩৫

সোনাগাজী বলেছেন:




ভারত নিজের লোকজদের জ্ঞান ও টেকনোলোজীকে পরীক্ষা করে দেখছে।

১১| ৩০ শে আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ২:৪০

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: বাংলাদেশ সরকারের কোন ভীষন আছে বলে মনে হয়না। ছাত্রদেরকে ব্যবহার করে ওরা আজন্ম ক্ষমতার ললিপপ খাবে!!

৩০ শে আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৩:০০

সোনাগাজী বলেছেন:



বাংলাদেশের ছাত্রদের বড় অংশ ১২ ক্লাশের পর, আর পড়ালেখা করতে চাহে না।

১২| ৩০ শে আগস্ট, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:১৭

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



আজ থেকে ত্রিশ বছর আগে আপনার মাথায় এসেছে পাঁচ পয়সার অর্ধেক একটি চিপসে ৬৪ গিগা বাইট ধারণ ক্ষমতা হবে? যাতে ৬৪ টি হলিউডের সিনেমা ধারণ করা সম্ভব? যদি ত্রিশ বছর আগে আপনি বুঝে থাকেন তাহলে আপনি আলবার্ট আইন্সটাইন।

ঠিক তেমনই একটি সময় আসবে ৩০০/৪০০ বছর মানুষের জন্য কোনো বিষয় হবে না। হাজার বছর পাড়ি দিতে পারবে মানুষ। তারপরও আপনি না বুঝতে পারলে আপনি আইন্সটাইন না আপনি বাংলাদেশের সিনেমার টেলি সামাদ / দিলদার।

৩০ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ৯:১২

সোনাগাজী বলেছেন:


১৯৫০ সালের দিকে কম্প্যুটারের লোকেরা জনাতো কম্প্যুটার কি কি করতে পারবে; কিন্তু তখন অন্যান্য টেকনোলোজী পেছনে পড়ে ছিলো।

রেকটের গতি, উহার জ্বালানী, রকেট ও নভোযান তৈরির মেটাল, মানুষের জীবনকাল সবই আজকে পরিস্কার; আমাদের সবচেয়ে নিকটতম নক্ষত্রেও যদি বসবাসযোগ্য গ্রহ পাওয়া যায়, তখনও মানুষ সেখানে জীবিত অবস্হায় পৌঁছতে পারবে না।

১৩| ৩০ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ৯:৪৪

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



আপনার আমেরিকা ও তার চক্রান্তে পৃথিবী যদি ধ্বংস না হয় তাহলে একদিন টাইম মেশিন আবিস্কার হবে। ফ্যক্স মেশিনের মতো ফ্যাক্স হয়ে মানুষ চলে যাবে ভিন্ন কোনো সৌরজগতে। হয়তো এমন কিছু আবিস্কার হতে সময় নিবে ২০০ / ৪০০ / ৫০০ বছর। তবে হবে।

আর আগামী ২০৫০ সনের মধ্য মানুষের গড় আয়ূ ১০০ বছর ক্রস করবে। মানুষের আয়ূ বাড়ছে - এই বিষয়টি কি জানেন?

৩০ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ৯:৫২

সোনাগাজী বলেছেন:




আমেরিকার মানুষ জীবনে বিশ্বাসী।

এখনো মানুষ জানে না, কোন নক্ষত্রে বসবাসযোগ্য গ্রহ আছে; কিন্তু কোথায়ও পাওয়া গেলেও উহা থাকবে "অংকের মাঝে"; কোন মানুষ গিয়ে উহা পরীক্ষা করতে পারবে না।

১৪| ৩০ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১০:১৮

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




আমেরিকার মানুষকে আপনি বাসা বাড়ি অফিসে দেখেছেন। আর আমি দেখেছি এসাসিনেশনে। আপনি আপনার জীবনে জানবেনও না আমেরিকা কি পরিমান দেশের মানুষ হত্যার সাথে জড়িত। আপনার পক্ষে জানা সম্ভব না। তাই আমেরিকা আপনার কাছে ইশ্বর দেবতা। আমার কাছে আমেরিকা ও পাকিস্তান একই দেশ।

১৯৭১ এ আমেরিকান জাহাজ চট্টগ্রাম বন্দরে খালাস হলে এই দেশের মুক্তিযোদ্ধাদের বিচার হতো বিদ্রোহী জঙ্গি সন্ত্রাস দমন আইনে। আর ইস্ট বেঙ্গল ও ইপিআরদের ফায়ার স্কোয়োডে দেওয়া হতো।

আমেরিকা সম্পর্কে আপনার ধারণা খুবই অল্প। আমেরিকা ও পাকিস্তানের মধ্য ডিপ এ্যাসেট পার্থক্য খুবই সামান্য।

চাঁদ এক সময় দেবতা ছিলো, চাঁদকে পূজা করা হতো। কারণ তখন কেউ ভাবেনি চাঁদে মানুষ যাক আর না যাক চাঁদকে পৃথিবী থেকে দেখা যাবে। দুরবিন দিয়ে চাঁদকে এতো পরিস্কার দেখা যাবে তা এক সময় কল্পনার অতীত ছিলো। তাই চাঁদ ছিলো অংকে ক্যালেন্ডারে।

আলোচনা এখানেই শেষ। আপনি এই বিষয়ে বুঝবেন না, অকারণ কথা বলে সময় নষ্ট।


৩০ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১০:৪১

সোনাগাজী বলেছেন:



ওকে।

১৫| ৩০ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১১:১৫

কাছের-মানুষ বলেছেন: সৌর জগতের বাহিরে অন্য কোন নক্ষত্রের বসবাসযোগ্য কোন গ্রহ অবধি জীবিত মানুষ পৌঁছতে পারবে না; এগুলো হতে পারে ৩/৪ শত বছরের জার্নি।

মন্তব্যের উত্তর দেখতে এসে দেখলাম আমি বলছেন "সৌর জগতের বাহিরে অন্য কোন নক্ষত্রের বসবাসযোগ্য কোন গ্রহ অবধি জীবিত মানুষ পৌঁছতে পারবে না; এগুলো হতে পারে ৩/৪ শত বছরের জার্নি।"

৩/৪ শত বছর নয়, এখানে ৪শর উপর আলোক বর্ষ হবে নিকটবর্তী সোলার সিষ্টেমে যেতে। সেখানে মানুষ যেতে পারবে না! পদার্থ বিজ্ঞানের সূত্র অনুসারে সেখানে যেতে হলে আলোর গতির বেশি জোরে যেতে হবে। ভর বিহীন আলোর ফোটন যেই গতিতে যায় সেই গতিতে ভরযুক্ত মানুষ, ভরযুক্ত যানে চড়ে কল্পনাতেও যেতে পারবে না সোলার সিষ্টেমের বাইরে, জীবিত নয়! বিজ্ঞানের সূত্র অনুসারে এটা অসম্ভব!

৩১ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১২:১৩

সোনাগাজী বলেছেন:



অনেক ধন্যবাদ; আমি আলোক বর্ষ উল্লেখ করতে ভুলে গেছি; আলোক বর্ষের দুরত্বকে আমাদের রকেটের গতি দিয়ে ভাগ করে, আমাদের বছরে প্রকাশ করলে মানুষের মাথা ঘুরে যাবে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.