নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

শিক্ষাই দরিদ্রদের জন্য সম্পদ।

সোনাগাজী

একমাত্র সোস্যালিষ্ট অর্থনীতি বাংগালী জাতিকে নিজ পায়ে দাঁড়াতে সাহায্য করবে।

সোনাগাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমাদের দেশে সোস্যালিজম কেন পপুলার হয়নি?

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:২৩



দারিদ্রতা থেকে দ্রুত মুক্তি পাবার অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক তত্ব হলো সোস্যালিজম; সোভিয়েত ও চীনে তাই ঘটেছে; কিন্তু পাকিস্তানী আমলে দেশের শতকরা ৮০ ভাগ ও বাংলাদেশের শুরুতে শতকরা ৭৫ ভাগ মানুষ দরিদ্র হওয়া সত্বেও আমাাদের অন্চলে সোস্যালিজম কেন পপুলার হলো না? প্রথম কারণ হলো, শক্ত ও শিক্ষিত সোস্যালিষ্ট রাজনৈতিক দল কখনো ছিলো না; একই সাথে দেশে শিক্ষার হার এত কম (পাকিস্তানী আমলে অক্ষরজ্ঞান, শতকরা ১২ ভাগ; বাংলাদেশের শুরুতে শতকরা ১৭ ভাগ ) ছিলো যে, মানুষ নিজেদের ও রাষ্ট্রের অবস্হা অনুধাবন করার মতো অবস্হায় ছিলো না।

এ'ছাড়া আরো ২টি বড় কারণ ছিলো: আমাদের এলাকার লোকজন যখন উড়ো উড়ো শুনতো যে, সোস্যালিজমে ব্যক্তিমালিকানা থাকবে না, উহার সঠিক অর্থ তারা বুঝতো না; এবং মানুষের ভুল ধারণা ছিলো যে, সোস্যালিজমের রাজনীতি মানুষকে নাস্তিকে পরিণত করে।

পাকিস্তানী আমলে মনি সিং, দেবেন শিকদার, মওলানা ও লেকচারার মোজাফ্ফর আহমেদ ছিলেন সোস্যালিষ্ট নেতা; এরা সোস্যালিজমের কথা বলতেন, ইহাকে মানবিক শাসন হিসেবে তুলে ধরতেন; কিন্তু ইহার মুল অর্থনীতি ও ফাইন্যান্স সম্পর্কে মানুষকে কখনো বুঝাতে পারেননি, উনারদের জ্ঞান ততটুকু ছিলো না; লেনিন ও মাও সেগুলো রপ্ত করেছিলেন, মানুষকে বুঝিয়ে বলেছিলেন; সেই কারণে, লেনিন ও মাও সফল হয়েছিলেন; মনি সিং, মওলানা ও মোজাফ্ফর সাহেব সফল হননি।

রাশিয়ায় যখন সোস্যালিষ্ট আন্দোলন চলছিলো, দেশটি মোটামুটি উন্নত সামন্তবাদের ( শিল্পে ইউরোপের মতো উন্নত নয়, কৃষিতে ভালো) দেশ ছিলো; আর চীন ছিলো পুরোপুরি সামন্তবাদী দেশ। লেনিন ও উনার দল ছিলেন শিক্ষিত মানুষের দল; তারা মার্ক্সের "ডাস ক্যাপিটেল"এর নতুন ফিলোসফি, অর্থনীতি ও ফাইন্যান্স নিজেরা বুঝতেন ও মানুষকে বুঝাতে সক্ষম হয়েছিলেন; লেনিন নিজেই ইহার উপর ৫২টি বই লিখেছিলেন। তাদের সময়, রাশিয়ার সবাই নিজের নাম হলেও লিখতে পারতো ও ইউরোপে (ক্যাপিটেলিজমে ) কি হচ্ছে সবাই বুঝতো; সবাই কমপক্ষে পত্রিকা পড়তে পারতো, অর্থনৈতিক/রাজনৈতিক আলোচনা বুঝতো।

বাংগালীরা আজো নিজ দেশের অর্থনীতি ও ফাইন্যান্স সম্পর্কে কিছুই বুঝেন না। কলেজের অনেক শিক্ষক আছে, যারা কোনদিন নিজ দেশের সরকারের বাজেট নিয়ে ৫ মিনিট কথা বলতে পারবেন না; এরা কি করে সোস্যালিষ্ট অর্থনীতি ও ফাইন্যান্স বুঝবে! পাক ভারতের কেহ যদি শুনে যে, সোস্যালিজমে ব্যক্তি মালিকানা থাকে না, তখন সে আর কিছু শুনতে চাহে না, তার মাথা খারাপ হয়ে যায়। ব্যক্তিগত মালিকানা ছাড়াও যে, ১ জন মানুষ, একটা পরিবার সকল প্রকার নাগরিক-অধিকার পেতে পারে, এবং ভালোভাবেই পেতে পারে, সে কথা এদেরকে বুঝায়ে বলতে পারেনি আমাদের দেশের বামেরা; বামেরা সেই রকম কোন উদাহরণের সৃষ্টি করতে পারেনি।


মন্তব্য ২১ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (২১) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:২৫

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: পোষ্টের সাথে সহমত।

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৫৩

সোনাগাজী বলেছেন:



ধন্যবাদ।
মানুষজনকে ব্যুরোক্রেটরা পড়ালেখার সুযোগ দেয়নি, ইহার পেছনে ওদের স্বার্থ ছিলো।

২| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৩৪

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:



খুব আগ্রহ নিয়ে ভ. ই. লেনিনের রচনাসমগ্রের ২য় ভাগ কিনেছিলাম। প্রগতি প্রকাশনের।

ঘোড়ার ডিমের অনুবাদ!!! সাবলিল বাংলার লেশমাত্র নেই।

পড়ে মজা পাওয়া যায় না।

আপনাকে কখনো জিজ্ঞাসা করা হয় নাই, আপনার লেখা কোন বই আছে?

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৫১

সোনাগাজী বলেছেন:



আমার লেখা কোন বই নেই।
ভাবছি, বাংলাদেশের বর্তমান অর্থনীতি ও মানুষ কিভাবে নিজের চেষ্টায় ভালো থাকতে পারে, সেটা নিয়ে ১টা বই লেখার।

লেনিনের বই অনুবাদ করতে হলে, রাশিয়ান ভাষা ও সোস্যালিজমের উপর ভালো জ্ঞান থাকার দরকার।

৩| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৫২

কামাল১৮ বলেছেন: রণনীতি ও রণকৌশলে বিরাট ভুল ছিলো।রণ নীতি ও রণকৌশলে ভুল হলে সফল হওয়া যায় না।হক-তোহা এবং মতিন - আলাউদ্দিন গ্রুপ যখন চারু মজুমদারের রণনীতি গ্রহন করে জোতদার খতম শুরু করে সেটা ছিলো বিরাট বড় ভুল।যার কারণে সমস্ত নেতৃত্ব চলে যায় জাতীয়তাবাদীদের হাতে।তারা হয়ে যায় ভিলেন।
ব্যক্তিমালিকানার কথাটি সঠিক।এটা সংগঠন করতে যেয়ে উপলব্ধি করেছি।চীনে যখন বিপ্লব হয় তখন চীনারা শিক্ষিত ছিলো না।এবং মাও নিচেও কোন বড় মাপের শিক্ষিত না।

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৫৭

সোনাগাজী বলেছেন:



চারু মজুমদার ইত্যাদি মনে করেছিলো যে, মাও'এর মতো দেশ দখল করে সোস্যালিজম করবে; কিন্তু ইহা মানুষের মাঝে ভয়ংকর ভীতির সৃষ্টি করেছিলো। পশ্চিম বংগে বেশ সময় সোস্যালিষ্টরা ক্ষমতায় থাকার পরও কিছু করতে পারেনি; কারণ, তারা সোস্যালিষ্ট অর্থনীতি জানতো না।

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:০৬

সোনাগাজী বলেছেন:


পশ্চিমবংগে বামপন্হীদের ( ক্ষমতায় থাকাকালীন) সমস্যা ছিলো ভারতের সংবিধান কোনভাবে পুরো সোস্যালিষ্ট অর্থনীতি করতে দেয়নি; কিন্তু সমবায়ের সাহায্য নিয়ে তারা সোস্যালিজমের কাছাকাছি যেতে পারতো, সেটা তারা করতে পারেনি।

৪| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৩৬

জ্যাকেল বলেছেন: সোসালিজম এই যুগে অচল, মাও এবং লেনিনরা সফল হয়েছিলেন কারণ তখনকার সময়ে মানুষ সরল ছিলেন। আমেরিকা দেখিয়ে দিয়েছে পুজিবাদ সফল। চায়না আজ এগিয়ে গেছে পুজিবাদের হাত ধরেই।
তবে দেশ এগিয়ে নিতে পুজিবাদের পাশাপাশি সামগ্রিক উন্নতির জন্য (বড়লোকদের) দান/খয়রাত বেশি হইলে নিম্নবিত্তরাও উঠে এসে দেশ এগিয়ে নিতে সাহায্য করবে।

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:১১

সোনাগাজী বলেছেন:



চীন ও সোভিয়েত কি ঘটেছিলো, এখন যা ঘটছে ইহার বুঝটা বেশ কঠিন ব্যাপার! আমেরিকায় কি হচ্ছে, বাংলাদেশে বসে ইহা বুঝতে সময় লাগবে।

৫| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:৪৪

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আমাদের দেশে খুব সামান্য মানুষ শিক্ষিত ছিল ঐ সময়। তাছাড়া যারা শিক্ষিত ছিল তারাও স্বশিক্ষিত ছিল না। সোশালিস্ট নেতারা চিনে বৃষ্টি হলে বাংলাদেশে ছাতা খুলে ধরতেন। আমাদের গরীব মানুষগুলি প্রকৃত শিক্ষার অভাবে কোন বৈপ্লবিক কর্মকাণ্ডে শরিক হওয়ার যোগ্যতা অর্জন করতে পারে নি। না খেয়ে মরাকে তারা জীবনের বাস্তবতা মনে করতেন আর মধ্যবিত্তরা সমাধান না খুঁজে দুঃখের গান, সিনেমা আর কবিতা লিখতেন। শোককে শক্তিতে রুপান্তর করতে হলে স্বশিক্ষিত এবং সচেতন জনগোষ্ঠীর প্রয়োজন। সেটা আমাদের ছিল না। জাতিকে তুলতে একজন হ্যামিলনের বাঁশী ওয়ালার দরকার হয়। ১৯৭০ সালে বঙ্গবন্ধু ছিলেন সেই বাঁশীওয়ালা। যার বাঁশীর ডাকে এই দেশ স্বাধীন হয়েছিল। অন্য কোন নেতার ডাকে মানুষ যুদ্ধে ঝাপিয়ে পড়তো না। কিন্তু তিনি গণতান্ত্রিক রাজনীতি বেশী পছন্দ করতেন এবং কমিউনিস্টদের দলের লোক ছিলেন না। যদিও সামাজিক সাম্য নিয়ে তিনি ভাবতেন। ওনার দলের তরুণ নেতাদের সমাজতন্ত্রের কথায় উনি সায় দিতেন দলকে টিকিয়ে রাখার জন্য। সমাজতন্ত্র বা কমিউনিজম নিয়ে তিনি সিরিয়াস ছিলেন না। কমিউনিস্ট ব্লকে যাওয়ার তার কোন ইচ্ছা ছিল না। এই দেশের বাম নেতাদের তিনি হারে হারে চিনতেন। তাদের দুর্বলতাগুলি জানতেন। উনি রাশিয়া বা চীনের চেয়ে অ্যামেরিকার সাথে সম্পর্ককে গুরুত্ব বেশী দিতেন।

সমাজতন্ত্র এবং কমিউনিজম স্বতঃস্ফূর্তভাবে ঘটে থাকে। বুদ্ধিজীবীরা মানুষের কাছে গিয়ে বিপ্লব ঘটাতে পারবে না। বরং সাধারং জনগণ বুঝে শুনে এই বিপ্লবে বুদ্ধিজিবিদের দলে টানবে। কিন্ত আমাদের দেশে কমিউনিস্টরা নিজেরা মারামারি কাটাকাটি করেছে। লাল রঙয়ের বই মুখস্ত করে কমিউনিস্ট হয়ে গেছে। এদের অনেকের সততা এবং নৈতিকতার অভাব ছিল যা এখন প্রকাশ পাচ্ছে। সময়ের সাথে সাথে নীতি পরিবর্তনের দরকার ছিল। রাশিয়া আর চীনের পদ্ধতি হুবহু এই দেশে প্রয়োগ করতে চেয়েছেন তারা। কিন্তু এই দেশের প্রেক্ষাপটে সমাজতন্ত্র নিয়ে তারা ভাবেন নি। সমাজতন্ত্রের জ্ঞানের ক্ষেত্রে তাদের পরনির্ভরশীলতা ছিল। চিন পাকিস্তানের পক্ষে তাই অনেকে দেশ বাঁচাতে যুদ্ধে যেতে রাজী হয় নি। ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের ব্যাপারে এদের অনেক দলের মধ্যে দ্বিধা দ্বন্দ্ব ছিল। এগুলি ঘটেছে তাদের মৌলিক জ্ঞানের অভাব এবং পরনির্ভরশীলতার জন্য। বিপ্লব কখনও পরনির্ভরশীল হতে পারে না। ১৯৭১ সালের পরে মওলানা ভাসানি সরকারের উত্তম সমালোচনা করলেও অনেক বামপন্থী জাতির জন্য ক্ষতিকর অনেক কাজ করেছে ফলে রাজনৈতিক পরিবেশ চরম আকার ধারণ করে। বঙ্গবন্ধু ওনার দলের ছাত্রদের কথা মনে হয় বেশী শুনতেন। উনি ছাড়া চিন্তাশীল নেতা ছিলেন তাজউদ্দীন আহমেদ। তাজউদ্দীন আহমেদ সমাজতান্ত্রিক মন মানসিকতার ছিলেন। কিন্তু বঙ্গবন্ধু মিরজাফর মোস্তাককে বেশী গুরুত্ব দিলেন তাজুদ্দিনের চেয়ে।

সব চেয়ে বড় কারণ হোল আমাদের দেশের সাধারণ মানুষ সমাজতন্ত্রের জন্য কোন বাঁশীওয়ালা পান নি। যারা বাঁশী বাজানোর চেষ্টা করেছেন তাদের কেউ কেউ মধুর ক্যান্টিনে বাকিতে খেতেন। অনেকে সেনা বাহিনীর মধ্যে ক্যু সৃষ্টি করার মাধ্যমে সমাজতন্ত্র কায়েম করতে চেয়েছে। আবার কেউ গ্রামে গ্রামে ডাকাতি করে অর্থ সংগ্রহকে সমাজতান্ত্রিক আন্দোলন ভাবতেন। জনগণ না খেয়ে মরলেও এদের মাথায় প্রতিবাদের কোন বুদ্ধি আসে নি কারণ অশিক্ষা হোল সবচেয়ে বড় অভিশাপ।

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ২:৩৭

সোনাগাজী বলেছেন:



শুনে শুনে সামন্তবাদ চালানো যায় ( নবাব সিরাজ উদদৌলা, জিন্নাহ সাহেব ); গলাকাটা ক্যাপিটেলিজমও শিখতে হয় না; সুক্ষ ক্যাপিটেলিজমও কঠিন। আওয়ামী লীগ আমেরিকানপন্হী দল ছিলো।

ছাত্রলীগ ছিলো ইয়ং মাফিয়া, তারা জাসদ নাম দিয়ে একদিনে সমাজতান্ত্রিক হয়ে গিয়েছিলো। শেখ সাহেব মার্ষহাল টিটো ও ফিদেলের সাথে কথা বলে বুঝেছিলেন যে, সীমিত ধরণের সোস্যালিজম বাংলাদেশকে নিজ পায়ে দাঁড়াতে সাহায্য করবে; তিনি সেইদিকে ঝুঁকে ছিলেন।

আজকে বাংলাদেশে যেখানে আছে, ইহা থেকে বের হওয়ার জন্য সীমিত ধরণের সোস্যালিজম দরকার।

৬| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ রাত ২:২১

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: অতীতে কি হইসে জানিনা কিন্তু বর্তমানে বাংলাদেশে কি সোস্যালিজম চালু করা সম্ভব?
তবে পুতিনের মত একজন শাসক হলে সম্ভব হতে পারে।

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ ভোর ৪:৪৫

সোনাগাজী বলেছেন:



পুটিনেরা সোভিয়েতের সম্পদ লুট করার জন্য সোস্যালিজম থেকে বের হয়ে সবকিছু দখল করে ফেলেছে।

আজকে বাংলাদেশে যেখানে আছে, ইহা থেকে বের হওয়ার জন্য সীমিত ধরণের সোস্যালিজম দরকার; এখনো দেশে সোস্যালিষ্ট অর্থনীতি চালু করা সম্ভব।

৭| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:১৫

ডার্ক ম্যান বলেছেন: তারা মস্কো বেইজিং এর চোখে জনগণকে দেখে তাই

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:১৮

সোনাগাজী বলেছেন:




লেনিন ও মাও নিজ জাতির দুর্দশা দেখে, ইহার সমাধান খুঁজে ছিলেন; সোস্যালিজম তাদেরকে নিজ পায়ে দাঁড়াতে সাহায্য করেছে।

৮| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:০৩

রাজীব নুর বলেছেন: সব যুগেই- একদল শোষণ করছে। আরেক দল মুক্তির পথ খুজেছে।

ইংরেজ আমলে ছিলো স্বদেশী। তাঁরা এতই সাহসী ছিলো যে সুযোগ পেলে ইংরেজদের মেরে ফেলতো।
দেশভাগের পরে জন্ম নিলো নকশাল। তাঁরা কলকাতায় ভালৈ রাজত্ব করেছিলো। বেশ আতঙ্ক সৃষ্টি করতে সক্ষম হয়েছিলো। কিন্তু শেষমেষ তাঁরা টিকে থাকতে পারেনি।

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:২২

সোনাগাজী বলেছেন:



সমস্ত বিশ্ব কলোনিয়েল সিষ্টেমের বিপক্ষে দাঁড়ানোর পরও কলোনিয়েল সিষ্টেম প্রায় ৩০০ বছরের মতো টিকে ছিলো; উহা রাজতন্তের পতনের সাথে বিলুপ্ত হয়েছে।

নকশালেরা ডাকাত ধরণের লোকজন, মানসিক সমস্যার লোকজন।

৯| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:০৫

রাজীব নুর বলেছেন: ''বাংলাদেশের বর্তমান অর্থনীতি ও মানুষ কিভাবে নিজের চেষ্টায় ভালো থাকতে পারে''
হ্যাঁ বিষয়টা চমৎকার। লিখে ফেলুন।

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:২২

সোনাগাজী বলেছেন:



দেশে সীমিত সোস্যালিজমের দরকার।

১০| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:০৪

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:

লেনিনের ৫৩ বই দেশের ৫৩ বাম নেতা পড়েছে?

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:২৪

সোনাগাজী বলেছেন:



লেনিনের ৫২টি বই বেশীরভাগ রাশিয়ানরা ( ১৯০৫- ১৯৪০ ) পড়েছেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.