![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
রেকর্ড ভেঙ্গে রেকর্ড গড়ার দারুণ সখ। কিনতু এমন সখ পূরণ করা দারুণ কঠিন। অবশেষে সে কঠিন কাজটাই করে ফেল্লাম। সর্বাধীক সনেট রচনার সাতশত বছরের পূরনো রেকর্ড ভেঙ্গে নতুন রেকর্ড গড়লাম। এখন বিশ্বের সর্বাধীক সনেট রচয়িতা হাজার সনেটের কবি, ফরিদ আহমদ চৌধুরী।
বিশ্ব শ্রমিক দিবস পহেলা মে আজ,
কিছু কিছু শ্রমিকেরা কাজ বন্ধ করে
দিবস পালন করে। কিছু কিছু ঘরে
বসে থেকে নির্বিকার সময় কাটায়।
কিছু কিছু লোভে পড়ে আজ করে কাজ
তাদের স্মৃতিরা মরে গিয়েছে কবরে
অতীত কথারা নেই তাদের খবরে
সেজন্য এদিন তারা গতর খাটায়।
প্রতি বছর মে আসে মে যায় অযথা
শ্রমিক বঞ্চনা চলে অতীতের মত
মনে রাখে না, কেউ না এ দিনের কথা
বঞ্চনা চলতে থাকে হেথা কত শত।
পৃথিবীতে নৈতিকতা হয়েছে বিরল
এ আলয়ে অত্যাচার চলে অবিরল।
০১ লা মে, ২০১৮ দুপুর ১:৫২
সনেট কবি বলেছেন: সোনার বাংলা গড়তে চাই - সঠিক যদি মজুরী পাই।
২| ০১ লা মে, ২০১৮ দুপুর ২:১৯
আবু আফিয়া বলেছেন: আসলেই ১ লা মে প্রতিবছরই আসে এবং আসবে কিন্তু শ্রমিকদের মূল্যায়ন যথাযথ হয় না, কবিকে ধন্যবাদ
০২ রা মে, ২০১৮ দুপুর ১২:০৪
সনেট কবি বলেছেন: জানি না বেচারারা কবে নাগাদ উপযুক্ত মজুরী ও সম্মান পাবে। মানুষ তাদেরকে কাজে খাটায় ঠিক, কিন্তু সম্মান পর্যন্ত করতে চায় না।
৩| ০১ লা মে, ২০১৮ বিকাল ৪:২৮
কাওসার চৌধুরী বলেছেন: মে দিবসের কবিতাটি মনে ধরেছে। শুভেচ্ছা আপনাকে।
০২ রা মে, ২০১৮ দুপুর ১২:০৬
সনেট কবি বলেছেন: চৌধুরী সাহেব আপনাকেও অনেক শুভেচ্ছা। দোয়া করি ব্লগের প্রাণ ভোমরা হয়ে বিরাজমান থাকুন।
৪| ০১ লা মে, ২০১৮ রাত ৮:২৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
শ্রমিকেরা কাজ করেও পরিবার চালাতে পারছে না, পার্টির ক্যাডারা কাজ না করে রাজার মতো থাকছে; হারিয়ে যাওয়া ইলিয়াস আলী কাজ করেনি জীবনে, ঢাকায় ৬ তলা বাড়ী ছিলো।
০২ রা মে, ২০১৮ দুপুর ১২:০৭
সনেট কবি বলেছেন: শ্রমিকদের হাতে আলাদিনের চেরাগ নেই কিন্তু ক্যাডারদের হাতে আলাদিনের চেরাগ আছে, তফাৎটা এখানে।
৫| ০১ লা মে, ২০১৮ রাত ১০:২৬
রাজীব নুর বলেছেন: আপনার কবিতা পড়ে একটা নতুন লেখা মাথায় এসেছে।
ধন্যবাদ চাচা।
০২ রা মে, ২০১৮ দুপুর ১২:০৮
সনেট কবি বলেছেন: শুনে খুশী হলাম ভাতিজা। চালিয়ে যান। ইদানিং আপনার লেখা পাঠকের মনে ধরছে।
৬| ০১ লা মে, ২০১৮ রাত ১০:৪৭
ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: লাল আগুন ছড়িয়ে পড়েছে দিগন্ত থেকে দিগন্তে,
কী হবে আর কুকুরের মতো বেঁচে থাকায়?
কতদিন তুষ্ট থাকবে আর
অপরের ফেলে দেওয়া উচ্ছিষ্ট হাড়ে?
মনের কথা ব্যক্ত করবে
ক্ষীণ অস্পষ্ট কেঁউ-কেঁউ শব্দে?
ক্ষুদিত পেটে ধুঁকে ধুঁকে চলবে কতদিন?
ঝুলে পড়া তোমার জিভ,
শ্বাসে প্রশ্বাসে ক্লান্তি টেনে কাঁপতে থাকবে কত কাল?
মাথায় মৃদু চাপড় আর পিঠে হাতের স্পর্শে
কতক্ষণ ভুলে থাকবে পেটের ক্ষুদা আর গলার শিকলকে?
কতক্ষণ নাড়তে থাকবে লেজ?
তার চেয়ে পোষমানাকে অস্বীকার করো,
অস্বীকার করো বশ্যতাকে।
চলো, শুকনো হাড়ের বদলে
সন্ধান করি তাজা রক্তের,
তৈরী হোক লাল আগুনে ঝল্সানো আমাদের খাদ্য।
শিকলের দাগ ঢেকে দিয়ে গজিয়ে উঠুক
সিংহের কেশর প্রত্যেকের ঘাড়ে।
সুকান্ত ভট্টাচার্য, ১লা মে-র কবিতা
০২ রা মে, ২০১৮ দুপুর ১২:১০
সনেট কবি বলেছেন: সুকান্তও নেই আর সে অগ্নি ঝরা কবিতাও নেই। আর আমাদের দেশে শ্রমিকদের উন্নতিও নেই।
৭| ০১ লা মে, ২০১৮ রাত ১০:৫১
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন:
কবিতায় বাস্তব চিত্র ফুটে উঠেছে । শ্রমিকরা কোণঠাসা জীবন এবং কর্মের মধ্যে ।
কবিতা ভালো লেগেছে ।
০২ রা মে, ২০১৮ দুপুর ১২:১১
সনেট কবি বলেছেন: শ্রমিকরা ঠেঁসে ধরা কোনা থেকে কিছুতেই বেরোতে পারছে না। তাদের পক্ষের চিৎকার বেকার যাচ্ছে।
©somewhere in net ltd.
১|
০১ লা মে, ২০১৮ দুপুর ১:৫১
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
"শ্রমিক মালিক ভাই ভাই, সোনার বাংলা গড়তে চাই"