নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সনেট কবি রচিত সনেট সংখ্যা এখন ১০০৪ (৫ জানুয়ারী ’১৯ পর্যন্ত) যা সনেটের নতুন বিশ্ব রেকর্ড, পূর্ব রেকোর্ড ছিল ইটালিয়ান কবি জিয়েকমো দ্যা ল্যান্টিনির, তাঁর সনেট সংখ্যা ছিল ২৫০।

সনেট কবি

রেকর্ড ভেঙ্গে রেকর্ড গড়ার দারুণ সখ। কিনতু এমন সখ পূরণ করা দারুণ কঠিন। অবশেষে সে কঠিন কাজটাই করে ফেল্লাম। সর্বাধীক সনেট রচনার সাতশত বছরের পূরনো রেকর্ড ভেঙ্গে নতুন রেকর্ড গড়লাম। এখন বিশ্বের সর্বাধীক সনেট রচয়িতা হাজার সনেটের কবি, ফরিদ আহমদ চৌধুরী।

সনেট কবি › বিস্তারিত পোস্টঃ

মাযহাব ও সহিহ হাদিস এবং বিবিধ বিষয়

১০ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১২



মাযহাবের অনুসারীদেরকে মাযহাব ছেড়ে সহিহ হাদিস মানার আবেদন জানানো হলেও তারা মাযহাব ছেড়ে সহিহ হাদিস মানছে না। অথচ মাজহাবের ইমামগণও সহিহ হাদিস মানার কথা বলেছেন।তবে কেন মাযহাবের অনুসারীরা এমন করছে? এ ক্ষেত্রে দু’টি পর্যবেক্ষণ রয়েছে, ১। সহিহ দাবীকৃত হাদিস সমূহ সহিহ হলেও এগুলোকে মানসুখ মনে করা। ২। সহিহ দাবী করা হলেও মাযহাবের পরিপন্থি হাদিস সমূহ সহিহ হওয়া বিষয়ে নিশ্চিত হতে না পারা।আমাদের মনে হয়েছে সহিহ দাবীকৃত হাদিস সমূহ সহিহ হওয়া বিষয়ে বিশ্বাসের স্তরে রয়েছে। এগুলো সহিহ হওয়া বিষয়ে অকাট্য প্রমাণের স্তরে নেই।সংগত কারণে কেউ এগুলো সহিহ বিশ্বাস করে, আর কেউ সহিহ বিশ্বাস করেনা। আবার কেউ সহিহ বিশ্বাস করে ঠিক তবে মানসুখ মনে করে।

সহিহ দাবীকৃত কিছু হাদিসে সন্দেহের অবকাশ রয়েছে বলে আমাদের মনে হয়েছে। সন্দেহ হলো, হতে পারে এসব হাদিস মহানবির (সা.) হাদিস নয়।সন্দেহের কারণ কিছু হাদিস বাস্তবতা পরিপন্থি।যে হাদিস গ্রন্থকে সবচেয়ে শুদ্ধ ধারণা করা হয় সে হাদিস গ্রন্থের সংকলক ইমাম বোখারীর (র.) ছাত্র ইমাম মুসলীম (র.) ইমাম বোখারির সব হাদিস সহিহ হিসেবে গ্রহণ করেননি। তিনি এর তিনভাগের একভাগের কম হাদিস সহিহ হিসেবে গ্রহণ করেছেন।আমরা মাযহাব পন্থিরা বোখারীর (র.) অল্প কিছু হাদিস ছাড়া প্রায় সব হাদিস মানি তথাপি আমাদের প্রতি লা মাযহাবিদের রাগের কারণ কি? দেখা গেছে আবু দাউদ (র.) যে হাদিস সহিহ হিসেবে গ্রহণ করেছেন বোখারী (র.)সে হাদিস সহিহ হিসেবে গ্রহণ করেননি।এখন হাদিস বিশেষজ্ঞদের যদি অবস্থা এমন হয় তবে আমাদের সাধারণ মানুষ কি করতে পারে? সংগত কারণে তারা মাযহাব ছাড়তে পারছে না। এখন লা মাযহাবিরা কি দুঃখে আলাদা মসজিদ বানায়? মাযহাব পন্থিদের মাযহাব ত্যাগ না করা বিষয়ে যদি সংগত কারণ না থাকতো তবে লা মাযহাবিরা রাগ হতে পারত। অহেতুক আলাদা মসজিদ বানিয়ে এরা একটা খারাপ দৃষ্টান্ত স্থাপন করলো।
অনেকেই আমার জ্ঞানের পরিধি নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করছে। কিন্তু জ্ঞান যা থাকুক আমাকেতো নিজের ব্যাপারে এ সিদ্ধান্ত নিতেই হচ্ছে যে আমি মাযহাবি থাকব না লা মাযহাবি হব? আমাকে এ সিদ্ধান্ত নিতেই হচ্ছে আমি পীরের মুরীদ হব কি না? আমাকে এ সিদ্ধান্ত নিতেই হচ্ছে আমি বাসায় মীলাদের আয়োজন করব কি না। আমাকে এ সিদ্ধান্ত নিতেই হচ্ছে যে আমি মির্জা গোলাম আহমদকে মাহদী মানব কি না? আমাকে এ সিদ্ধান্ত নিতেই হচ্ছে যে আমি তাবলীগ জামাতে শামিল হব কি না।আমাকে এ সিদ্ধান্ত নিতেই হচ্ছে আমি শবে বরাতে ইবাদত করব কি না? এখন আমার প্রশ্নের জবাবে একদল বলবে ইয়েস অন্যদল বলবে নো, আমি তবে কি করব? এখন এসব বিষয়ে আলোচনা না করলে আমি কি করে বুঝব আমি আসলে কি করব? অনেকে চোখ রাঙ্গিয়ে বলছে আপনি এসব আলোচনা বন্ধ করেন!কিন্তু আলোচনা না করলে সঠিকটা কিভাবে বেরিয়ে আসবে? এরা আসলে কি বলতে চায়? কেউ কি এমনি এমনি এদের কথা মেনে নিবে?
একদা নাস্তিকদের বলেছিলাম আমাদের মত ভুল বুঝলাম তো তোমাদের মত কিভাবে সঠিক সেটা বিবৃত কর। যদি তোমাদের মতও ভুল হয় তবে এক ভুল ছেড়ে আরেক ভুল গ্রহণ করার দরকার কি? তেমনি মাযহাব না হয় ভুল তো লা মাযহাবও যদি ভুল হয় তবে মাযহাব ছেড়ে লা মাযহাব গ্রহণ করার দরকার কি?
একটা বিষয়কে একটা দল বিদয়াত বলে তো সেটা কিভাবে বিদয়াত সেটা বোধগম্য রূপে উপস্থাপন করতে না পারলে তার কথা মানুষ মানবে কেমন করে?
সাকুল্যে কথা হলো আমি যা মানব, আর আমি যা ছাড়ব সেটা অবশ্যই আমার বোধগম্য হতে হবে। নতুবা কারো শুকনো কথায় তার কথা মানা আমার পক্ষে সম্ভব নয়।

মন্তব্য ১৪ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৬

আবু আফিয়া বলেছেন: মাযহাবের কারণে আজ বিশ্বময় রক্তপাত ঘটছে। অথচ আমরা সবাই একই আদম হাওয়া থেকে সৃষ্টি।

১০ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৩

সনেট কবি বলেছেন: বুঝলুম! কিন্তু মাযহাব ছেড়ে যেটা গ্রহণ করা হবে সেটা শুদ্ধ হিসেবে সনাক্ত হওয়া দরকার। নতুবা এক ভুল ছেড়ে আরেক ভুল কে গ্রহণ করতে যাবে?

২| ১০ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৯

আবু আফিয়া বলেছেন: আজ পাকিস্তানে যেমন সুন্নিরা আক্রান্ত হচ্ছে শিয়াদের মাধ্যমে, শিয়ারা আক্রান্ত হচ্ছে সুন্নিদের দিয়ে, আবার কাদিয়ানীরা আক্রান্ত হচ্ছে প্রতিনিয়ত। পাকিস্তানে আজ এমন কোনো দিন অতিবাহিত হয় না যেখানে মাজহাবের ফেরে ডজনখানেক লোককে প্রাণ হারাতে হয় না। এ ছাড়া ইরাক, ইরান, আফগানিস্তান, লিবিয়া, ইয়েমেনসহ বিশ্বের বহু দেশে কেবল এই মাজহাবের কারণে প্রতিনিয়ত প্রাণ হারাতে হচ্ছে হাজার হাজার মানুষের।

১০ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৫

সনেট কবি বলেছেন: আপনার পর্যবেক্ষণ ঠিক আছে। কিন্তু ভুল প্লাটফর্ম ছাড়তে হলে আগে শুদ্ধ প্লাটফর্ম সনাক্ত হওয়া জরুরী।

৩| ১০ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৬

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: কবি ভাই প্রথমে বুঝতে পারছিলাম না, প্রশ্নের পর প্রশ্ন দেখে। ঐ সমস্ত প্রশ্ন গুলি আমার মাথার উপর দিয়ে চলে গেছে। একেবারে শেষ লাইনে আমি উত্তরটি পেয়ে গেছি। অনেক ধন্যবাদ।

শুভেচ্ছা নিয়েন প্রিয় কবি ভাই।

১০ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৯

সনেট কবি বলেছেন: এটা তাদের জন্য যারা তার মত অন্যে গ্রহণ না করায় খুব উত্তেজিত হয় এবং অপরকে মত প্রকাশে বাধা সৃষ্টি করতে চায়।

৪| ১০ ই মে, ২০১৮ রাত ৮:৫০

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: লা মাযহাবিরা নতুন এক ফিতনা! বলেই মনে হচ্ছে।

কারণ ১৪০০ বছর ধরে প্রচলিত বিধী বিধানকে তারা বেদায়েতর নামে মুছে দিতে চায়।
আর যেখানে কোরআন, হাদীস ইজমা, কিয়াসের চারটি সৃষ্পষ্ট স্তর রয়েছে সেখানে তারা আবার
হাদীসে অতি গুরুত্ব দিয়ে আহলে হাদীস গ্রুপ তৈরী করেছে যা আরেক নব বেদায়াত ;)

সকল মুসলমানের এক মাজহাব তারা মুসলিম।
তাদের পবিত্র গ্রন্থ আল কোরআন
তাদের নবী মোহাম্মদ সা:
তাদের আল্লাহ এক একক।

এই ঐক্যমতে এক হলেই আপাতত চলবে।

চলমান জীভন যাপনেওতো আমরা প্রত্যেকেই ভিন্নতা বহন করি। খাওয়ায়, রুচিতে পোষাকে, জীবন যাপনে--- তারপরওতো পরিবার বদ্ধ, সমাজ বদ্ধ হয়ে বাস করি। ধর্মীয় বিষয়ে এই সহনশিলতা থাকাটাও যুক্তিযুক্ত।
ধর্মীয় বিষয়ে অতি কট্টরতা নবীজিরো পছন্দ ছিল না। সকল অবস্থায় মধ্যম পন্থায় চলার আদেশ দিয়েছেন।
তাই যারাই কট্টরতার পথে চলে তারা নবীজির আদেশর বাইরের দল বলেই ধরে নেয়া যায় সহজেই।

১০ ই মে, ২০১৮ রাত ৯:০৩

সনেট কবি বলেছেন: খুব সুন্দর মন্তব্য প্রদানের জন্য প্রিয় কবিকে অনেক ধন্যবাদ। আল্লাহ সবাইকে দ্বীনের সহিহ বুঝ দান করুন।

৫| ১০ ই মে, ২০১৮ রাত ১১:১২

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: লা মাজহাবীরা উঠতে বসতে ভুল ধরছে না। নির্দিষ্ট কিছু প্রচলিত ইসলামী রীতি যা বিশেষত এই উপমহাদেশেই জারি আছে সেগুলো নিয়ে কথা তুলেছে। বাকী বিষয়ে তেমন সমস্যা নেই। আপনি যেমন শুরুতেই বলেছেন, বুখারী শরীফের কিছু হাদীস ছাড়া বাকীগুলো আপনারা মেনে চলেন! কাজেই লা মাজহাবীরা নির্দিষ্ট যে রীতিগুলো নিয়ে কথা বলছে সেগুলোর দিকে আলোকপাত না করে আলোচনা ঘুরানোর চেষ্টা করা উচিত নয়। যেমন -
* লা মাজহাবীরা বলছে আরবী নিয়ত নেই। আপনার বলছেন, নেই ঠিক আছে বললেও সমস্যা নাই!!!
* লা মাজহাবীরা বলছে মিলাদ নেই। আপনারা বলছেন, নেই ঠিক আছে তবে করলেও সমস্যা না্ই!!!
* লা মাজহাবীরা বলছে ৪ দিন/৪০ দিন নেই। আপনারা বলছেন, নেই ঠিক আছে তবে করলেও সমস্যা নাই!!!
* লা মাজহাবীরা বলছে শবে বারাত নেই। আপনারা বলছেন, নেই তবে ইবাদত করলেও দোষের কিছু নাই!!!
এক পক্ষ যখন নাই বলছে, আরেক পক্ষকে অবশ্যই আছে প্রমাণ করতে হবে যদি তাদের মতামতকে সঠিক মনে করে। কিন্তু তা না করে এতদিন করে এসেছি, বিতর্ক হবে, ফ্যাতনা হবে, হয়ত ঠিক আছে - এসব খোঁড়া যুক্তি দিয়ে থাকেন আপনারা...

১১ ই মে, ২০১৮ ভোর ৬:৫৮

সনেট কবি বলেছেন: কথাতো সেখানেই। সমস্যাই যখন নেই তখন কথাবাড়িয়ে ফিতনা সৃষ্টি করা কেন? ফিতনাতো জঘণ্য অপরাধ!

৬| ১১ ই মে, ২০১৮ সকাল ১১:৪০

শহীদ আম্মার বলেছেন: @আবু আফিয়াঃ
১নং মন্তব্যঃ "মাযহাবের কারণে আজ বিশ্বময় রক্তপাত ঘটছে। অথচ আমরা সবাই একই আদম হাওয়া থেকে সৃষ্টি।"
২নং মন্তব্যঃ "পাকিস্তানে আজ এমন কোনো দিন অতিবাহিত হয় না যেখানে মাজহাবের ফেরে ডজনখানেক লোককে প্রাণ হারাতে হয় না। এ ছাড়া ইরাক, ইরান, আফগানিস্তান, লিবিয়া, ইয়েমেনসহ বিশ্বের বহু দেশে কেবল এই মাজহাবের কারণে প্রতিনিয়ত প্রাণ হারাতে হচ্ছে হাজার হাজার মানুষের।"

জনাব, আপনি ভয়ঙ্কর মিথ্যা কথা বলেছেন। এই আধুনিক মিডিয়ার যুগে এমন একটি ভূয়া তথ্য দেয়ার সাহস আপনারা কোথ্থেকে পান? আপনি আপনার যে কোন মতামত দিতে পারেন তা ভূল হোক শুদ্ধ হোক । কিন্তু কোন ভূয়া তথ্য দিতে পারেন না। এব্যাপারে ব্লগ কতৃপক্ষ কি নিয়ম ফলো করে আমার জানা নেই।
সম্মানিত পাঠকদের আবগতির জন্য জানাচ্ছি যে,
মাযহাব এটা শিয়-সুন্নি, ওহাবী, বিদআতী ,খারেজী এজাতীয় কোন ফিরকাবাজি নয়। সকল মাযহাব ইসলামের মূলধারার অন্তর্ভুক্ত। ইসলামী আইনবিদদের ইসলামী আইন ও অনুশাসন বিষয়ক মতপার্থক্যগুলো বিভিন্ন মাযহাব নামে পরিচিত।
ঠিক যেভাবে আমাদের সংবিধান বিষয়ে সুপ্রিম কোর্ট বা সংবিধান বিশেষজ্ঞরা বিভিন্ন মতামত দেন মাযহাব ও অনূরূপ একটা বিষয়। সংবিধান একটা হওয়া স্বত্তেও কোন একটা ধারায় বিশষজ্ঞদের মতপার্থক্য হতেই পারে এটার নাম বাংলাদেশ থেকে বিচ্ছিন্ন হওয়া নয়। এটাকে কেউ দেশ বা সংবিধান নিয়ে ফিরকাবাজি বা দলাদলি আখ্যা দেন না। । আসলে ঐ ফেরকা বাজরা নিজেরা শান্তিতে নেই্ তাই তারা অন্যকেও শান্তিতে থাকতে দিচ্ছেনা। তারা অযথাই মাযহাব নিয়ে টানাটানি করছে।এই পরিসরে এরচেয়ে বেশি বলা সম্ভব নয়

@বিচার মানি তালগাছ আমারঃ
"* লা মাজহাবীরা বলছে আরবী নিয়ত নেই। আপনার বলছেন, নেই ঠিক আছে বললেও সমস্যা নাই!!!
* লা মাজহাবীরা বলছে মিলাদ নেই। আপনারা বলছেন, নেই ঠিক আছে তবে করলেও সমস্যা না্ই!!!
* লা মাজহাবীরা বলছে ৪ দিন/৪০ দিন নেই। আপনারা বলছেন, নেই ঠিক আছে তবে করলেও সমস্যা নাই!!!
* লা মাজহাবীরা বলছে শবে বারাত নেই। আপনারা বলছেন, নেই তবে ইবাদত করলেও দোষের কিছু নাই!!!"

শবে বরাতের ব্যাপারে পারে বলছি। এছাড়া বাকী বিষয়গুলোতো ভাই মাযহাবের আবিষ্কার নয়। এসব বিদআতের বিরোধীতা করতে গিয়ে আপনারা মাযহাবকে টানেন কেন? কোন ব্যক্তির আমল দিয়ে মাযহাব জাস্টিফাই করবেন না। কোন মাযহাবের ইমাম নিজরো বিদআতী ছিলেন না এবং তাদরে পরবর্তী কোন বিজ্ঞ আলেমও কোন বিদআত চালু করেন নাই। আপনি বিদআতের বিরোধীতা করেন কো্ন আপত্তি নেই। কুরআন-হাদীস জানা এবং সে অনুযায়ী আমল করার গুনে গুনান্বিত যে কোন আহলে হাদীস ব্যক্তিকে আমাদের মেনে নিতে সমস্যা নেই । এ ধরণের লোক আরব দেশে পাওয়া যায়। আমাদের দেশেও অনেক আছেন। কিন্তু অল্প বিদ্যা নিয়ে অশালীন এবং অপরিপক্ব পন্থায় মাযহাব উৎখাত করতে হাঙ্গামা লাগাবেন এটা ইসলাম নয়। এছাড়া মাযহাব একটি সেটেল্ড বিষয়।
আর শবে বরাত বলতে কিছু নাই একথাটি একধরণের গোয়ার্তুমি ছাড়া আর কিছু নেই। বিশেষমর্যাদাপূর্ন এই রাতটির অস্তিত্ব সহীহ হাদীস দ্বারা প্রমাণিত। তবে এতে বিশেষ কোন ইবাদত নেই। এবং এই রাতকে কেন্দ্র করে আমাদের দেশে আয়োজিত প্রায় কর্মকান্তগুলো নিঃসন্দেহে ভন্ডামী।

১১ ই মে, ২০১৮ রাত ৮:২৪

সনেট কবি বলেছেন: বিস্তারিত মন্তব্য হিসেবে সহজ বোধ্য।

৭| ১৩ ই মে, ২০১৮ রাত ৯:১৭

মুশফিক মুন্না বলেছেন: @আবু আফিয়া- মাজহাব চারটি। হানাফি-শাফেয়ী-মালেকী-হাম্বলী। শিয়া-সুন্নি-জামাত-ওহাবী-কাদেয়ানী এসব মাজহাব না বরং ফিরকা। প্রত্যেক মাজহাব মতে, অপরাপর মাজহাবগুলো সহীহ। একত্রে সবের উপর আমল করা নিষিদ্ধ। যে কোন একটির উপর আমল করতে হবে।

১৩ ই মে, ২০১৮ রাত ১০:৫০

সনেট কবি বলেছেন: সুন্দর বলেছেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.