নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সনেট কবি রচিত সনেট সংখ্যা এখন ১০০৪ (৫ জানুয়ারী ’১৯ পর্যন্ত) যা সনেটের নতুন বিশ্ব রেকর্ড, পূর্ব রেকোর্ড ছিল ইটালিয়ান কবি জিয়েকমো দ্যা ল্যান্টিনির, তাঁর সনেট সংখ্যা ছিল ২৫০।

সনেট কবি

রেকর্ড ভেঙ্গে রেকর্ড গড়ার দারুণ সখ। কিনতু এমন সখ পূরণ করা দারুণ কঠিন। অবশেষে সে কঠিন কাজটাই করে ফেল্লাম। সর্বাধীক সনেট রচনার সাতশত বছরের পূরনো রেকর্ড ভেঙ্গে নতুন রেকর্ড গড়লাম। এখন বিশ্বের সর্বাধীক সনেট রচয়িতা হাজার সনেটের কবি, ফরিদ আহমদ চৌধুরী।

সনেট কবি › বিস্তারিত পোস্টঃ

চাকুরীহারা মুক্তিযোদ্ধা, চাঁদগাজী ও বেকুব সমাচার

২১ শে মে, ২০১৮ রাত ১০:১৩



কি বিচিত্র এ দেশ! যারা যুদ্ধ করে দেশ স্বাধীন করল। স্বাধীনদেশে প্রথমেই তাদের চাকুরীগেল। চাকুরী তাদের রইল যারা যুদ্ধের সময় পাকি সরকারের অনুগত থেকে চাকুরী করল।অতঃপর চুয়াত্তরে চাকুরী হারা মুক্তিযোদ্ধারা না খেয়ে মারা গেল অথবা কাইয়ামরা হয়ে বেঁচে থাকল।সংগত কারণে কিছু সংখ্যক মুক্তিযোদ্ধা মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষ শক্তির সাথে মিশেগেল। কারণ একটাই তাদের সৌভাগ্যের যদি কিছু ভাগ পায়।
সেসময় চাকুরী গিয়েছিল মুক্তিযোদ্ধা চাঁদগাজীর। সেই ক্ষোভে তিনি এখনো কিড়মিড় করছেন।যাদের কারণে তাঁর চাকুরী গেল তাদের তিনি বেকুব বলে গায়ের ঝাল মিটাচ্ছেন। তিনি বলছেন, মুক্তিযোদ্ধাদেরকে চাকুরীহারা না করে তাদেরকে দেশ গঠনের দায়িত্ব দেওয়া হলে এত দিনে বাংলাদেশ উন্নত দেশে পরিণত হতো। কিছু পাবলিক এ সোজা কথাটা বুঝার চেষ্টাও করছে না।তারা মনে করছে চাঁদগাজী বুঝি আবল-তাবল বকছে।
চাঁদগাজী বলছেন হতো,কিন্তু হত কী হত না পাবলিক এ ব্যাপারে নিশ্চিত নয় বিধায় তারা চাঁদগাজীর সাথে একমত হতে পারছে না।কিন্তু আমার মনে হয় মুক্তিযোদ্ধাদের দেশ গঠনের দায়িত্ব দেওয়া হলে বাস্তবেই বাংলাদেশ উন্নত দেশে পরিণত হতো।সে অর্থে যারা তাদেরকে এ গুরুদায়িত্ব প্রদান করেনি তাদেরকে বেকুব বলা যায়। যদিও সে সব মান্যগণ্য লোককে বেকুব মানা কষ্টকর।কিন্তু কি আর করা! মান্যগণ্যও যদি বেকুবী করে তবে তাদেরকেতো বেকুবই বলতে হয়, যদি কেউ সত্য কথা বলতে চায়। অবশ্য সত্য গোপন করলে এমন বলা তেকে বিরত থাকা যায়।সে যাই হোক বেকুব চিরকাল বেকুব, সে কথা আমরা মানি আর না মানি।
যারা চাঁদগাজীর শক্তিশালী যুক্তি খন্ডন করতে পারছে না, তারা অহেতুক মেঁও পেঁও করছে। কিন্তু এমন করলে কি হবে? ব্লগাররা চাঁদগাজীর সাথেই আছেন।

মন্তব্য ৬৪ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৬৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে মে, ২০১৮ রাত ১০:২২

বৃষ্টি বিন্দু বলেছেন:



মুক্তিযুদ্ধাদের দায়িত্ব দিলে তারা প্রাণপণ চেষ্টা করতেন কারণ তারা জীবন দিয়ে দেশ রক্ষা করেছেন; তারা কখনো দেশকে রসাতলে যেতে দিতেন না।
উনাদের অনুপস্থিতিতে যারা দেশ চালাচ্ছে তারা দেশকে, দেশের সম্পদকে উত্তরাধিকার প্রাপ্ত নিজ সম্পদ মনে করে ভোগ করে চলেছে। এদের কাছে দেশ প্রেমিকের শ্লোগান; বেশ্যার নিকট ধর্মীয় বাণী শুনার মত।
জানিনা, সাধারণ জনগণ এটা কবে বুঝবে।

২১ শে মে, ২০১৮ রাত ১০:৩৫

সনেট কবি বলেছেন: দরকারী কথা দেরীতে বুঝা খুব সমস্যা।

২| ২১ শে মে, ২০১৮ রাত ১০:৩৪

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: মুক্তিযুদ্ধারা এখন সন্মানিত হচ্ছেন।

২১ শে মে, ২০১৮ রাত ১০:৩৬

সনেট কবি বলেছেন: বেশীর ভাগ মরে যাওয়ার পর।

৩| ২১ শে মে, ২০১৮ রাত ১০:৩৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


যাঁরা ৯ মাস বিনা বেতনে, বিনা খাবারে যুদ্ধ করে প্রাণ দিলেন, দেশ স্বাধীন করলেন, তাঁরা আরো ৯ মাস নিশ্চয় বিনা বেতনে দেশ গড়তে পারতেন; শেখ সাহেব ও তাজুদ্দিন সাহেব, এঁদের চাকুরী খেয়ে বসে রইলেন; এত বেকুব লোকও কি বিশবে জন্ম নেয়?

২১ শে মে, ২০১৮ রাত ১০:৪৩

সনেট কবি বলেছেন: আপনার এ সরল সত্য কথা বুঝতে অনেকের কষ্ট হয়। আমার মনে হয় মুক্তিযোদ্ধারা চাকুরী না হারালে হয়ত জাতিকে অকালে বঙ্গবন্ধু ও তাজুদ্দিন সাহেবকে হারাতে হতনা। আল্লাহ হয়ত এদের সুকাজের বদলা হিসেবে এদের আয়ু বাড়িয়ে দিতেন।

৪| ২১ শে মে, ২০১৮ রাত ১০:৪৬

শহীদ আম্মার বলেছেন: প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাদের দেশ গঠনে কাজে না লাগানোটা শুধু বেকুবী নয় চরম বেঈমানীও বটে। দেশের প্রকৃত হকদার যারা তাদের অবমূল্যায়ন করে দেশ আগাতে পারেনা।

২১ শে মে, ২০১৮ রাত ১০:৫০

সনেট কবি বলেছেন: আফসুস আমাদের জাতি এ সহজ কথা বুঝেনি। সালাম মুক্তিযোদ্ধা চাঁদগাজীকে দেরীতে হলেও তিনি আমাদেরকে এ কথা বুঝানোর চেষ্টা করেছেন। আর কিছু না হোক আমরা এখন অনুতাপ করতে পারি। পরে যদি এ থেকে শিক্ষা নিয়ে আমরা ভুল থেকে বেঁচে থাকতে পারি সেটা হবে মঙ্গলময়।

৫| ২১ শে মে, ২০১৮ রাত ১০:৪৭

মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: @"যারা চাঁদগাজীর শক্তিশালী যুক্তি খন্ডন করতে পারছে না, তারা অহেতুক মেঁও পেঁও করছে। কিন্তু এমন করলে কি হবে? ব্লগাররা চাঁদগাজীর সাথেই আছেন।"

উনার রাজনীতির থিউরীতেই ভুল(কিছুকিছু)।
প্যাকটিক্যাল তো পরের কথা।


তবে যাই হোক,
আমরা চাই গাজী ভাই তার মত লিখুক। ব্লগারদের বুদ্ধি আছে। তারা কারো অন্ধ সমর্থন করবে না।।

২১ শে মে, ২০১৮ রাত ১০:৫৩

সনেট কবি বলেছেন: ভুল মানুষ মাত্রই আছে। জনাব চাঁদগাজীরও থাকতে পারে। তবে ব্লগে রাজনীতির আলোচনায় জনাব চাঁদগাজী অন্যদের ধরা চোঁয়ার বাইরে।

৬| ২১ শে মে, ২০১৮ রাত ১০:৫৩

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: মুক্তিযোদ্ধারা তখনকার সময়ের সচেতন দেশপ্রেমিক ছিলেন। তাঁরা নিশ্চয়ই দেশ এগিয়ে নেওয়ার জন্য কাজ করতেন।

২১ শে মে, ২০১৮ রাত ১০:৫৫

সনেট কবি বলেছেন: আমারো এখন দৃঢ় ভাবেই সেটা মনে হয়। মনে হয় জনাব চাঁদগাজী শতভাগ সঠিক কথাই বলেছেন।

৭| ২১ শে মে, ২০১৮ রাত ১১:০০

মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: @"ব্লগে রাজনীতির আলোচনায় জনাব চাঁদগাজী অন্যদেরধরা চোঁয়ার বাইরে।"

শ্রদ্ধেয়!
উনি হিরো রাজনীতির আলোচনায়! বাট নট সমালোচনায়!!
উনার দুর্বলতা বোঝার সামর্থ অনেকেরই নাই!:D

ইয়েস, আই নো! সামুতে উনি মাষ্টার পিস।
কিন্তু উনার চেয়ে তুখোড় সমালোচল(তরুন) অন্য ব্লগে আছে। হি ইজ মাই হিরো:D. নট চাঁদগাজী। ;)

২১ শে মে, ২০১৮ রাত ১১:০২

সনেট কবি বলেছেন: কিন্তু আপনার সে হিরোর সাথে আমাদের পরিচয় নেই। সে জন্য আমাদের হিরো চাঁদগাজী। যারে না দেখছি সে বড় সুন্দরী, এমনতো আর বলা যায় না।

৮| ২১ শে মে, ২০১৮ রাত ১১:০৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



কৃষযকের ছেলেরা, গ্রামের ছাত্ররা যদি শেখ সাহেবের আশে পাশে থাকতেন, কারো বাবার সাধ্য ছিলো না উনাকে এভাবে হত্যা করা, কিংবা তাজুদ্দিন সাহেবকে ধরে নিয়ে ২ মাসের বেশী আটকায়ে রেখে হত্যা করা।

২১ শে মে, ২০১৮ রাত ১১:০৬

সনেট কবি বলেছেন: আপনি যা বুঝেছেন। সেটা বুঝার যোগ্যতা তাঁদের অনেকের ছিল না। সেজন্য হয়ত জাতিকে বড় অংকের খেসারত গুণতে হয়েছে। আর আমরা শেষ হয়ে গেছি।

৯| ২১ শে মে, ২০১৮ রাত ১১:০৬

ভুয়া মফিজ বলেছেন: মুক্তিযোদ্ধাদেরকে দেশ গড়ার দায়িত্ব দিলে অবস্থা বর্তমানের চেয়ে খারাপ হতো না এটা নিশ্চিতভাবে বলা যায়, কারন বর্তমানের চেয়ে আরো খারাপ হওয়া খুবই কঠিন একটা ব্যাপার!!! :)

২১ শে মে, ২০১৮ রাত ১১:০৮

সনেট কবি বলেছেন: বাস্তবিক, আমাদের খারাপ অবস্থা একটু বেশী মাত্রায় হয়েগেছে।

১০| ২১ শে মে, ২০১৮ রাত ১১:২৫

কাইকর বলেছেন: সবাই সুযোগে সৎ ব্যবহার করে।

২২ শে মে, ২০১৮ সকাল ৮:১০

সনেট কবি বলেছেন: কিন্তু অনেকেই সেটা করে অসৎ উদ্যেশ্যে।

১১| ২১ শে মে, ২০১৮ রাত ১১:৩৫

অর্থনীতিবিদ বলেছেন: দেশ স্বাধীন হওয়ার পরে ফিদেল কাস্ত্রো এক সাক্ষাতে বঙ্গবন্ধুকে মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে দেশ চালানোর পরামর্শ দিয়েছিলেন। বঙ্গবন্ধু তার পরামর্শ শোনেননি। তবে শুনলে ভালো করতেন। ২০১৮ সালেও হয়তোবা বেঁচে থাকতেন।

২২ শে মে, ২০১৮ সকাল ৮:১৩

সনেট কবি বলেছেন: তিনি বিপ্লবকে সার্থক করতে না পারায় পরাজিতরা সুযোগ পেয়েছে। আর তাতে বিপ্লবের উদ্যেশ্য ব্যহত হয়েছে।

১২| ২২ শে মে, ২০১৮ রাত ১২:০৩

কানিজ রিনা বলেছেন: জাতীর পিতা যদি মুক্তি যোদ্ধাদের নিয়ে
দেশ চালাতেন, তাহলে দেশে একটাও
রাজাকার থাকত না। কিন্তু জাতির পিতা
তা হতে দেননাই। বরঞ্চ জাতির পিতা
রাজাকারদের মাফ করে দিয়েছিলেন।
এইটাই ছিল গোড়ায় হলদ। সুন্দর পোষ্ট।

২২ শে মে, ২০১৮ সকাল ৮:১৪

সনেট কবি বলেছেন: ঠিক বলেছেন।

১৩| ২২ শে মে, ২০১৮ রাত ১২:০৭

শিখণ্ডী বলেছেন: চাঁদগাজী মারা গেলে আমরা নাকের পানি, চোখের পানি এক করব। কত কত সম্মান, ফুল, পদ্য, বাদ্য সমর্পণ করব! এমনই হবে! আমরা এমনই! দাঁত থাকতে দাঁতের মর্জাদা বুঝি না।

'.. তোমাদের হিসেবি খাতায়
শহিদ রয়েছে শুধু
বীর নেই কোনও...'
(হাসান হাফিজুর রহমান)

২২ শে মে, ২০১৮ সকাল ৮:১৬

সনেট কবি বলেছেন: আমরা মুক্তিযোদ্ধাদের সঠিক কাজে লাগাতে পারিনি এবং তাঁদেরকে সঠিকভাবে সম্মান দিতে পারিনি।

১৪| ২২ শে মে, ২০১৮ রাত ১২:৩৯

পবন সরকার বলেছেন: চুয়াত্তুরে চাঁদগাজী ভাইয়ের চাকরী গেলে তো মহা বিপদ, সে সময় বঙ্গবন্ধু ক্ষমতায় ছিল। তিনি তো তার চাকরী খাওয়ার কথা নয়। বঙ্গবন্ধু কেন তার চাকরী খেল, চাঁদগাজী ভাই অকামটা করেছিল কী?

২২ শে মে, ২০১৮ সকাল ৮:১৯

সনেট কবি বলেছেন: অকাম নয় মুক্তিযোদ্ধাদের সুকামের পুরস্কার দিয়েছে স্বাধীন দেশের প্রথম সরকার চাকুরীচ্যুত করে।

১৫| ২২ শে মে, ২০১৮ রাত ১:১৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



@পবন সরকার ,

১৯৭৪ সালে নয়, কৃষকের ছেলে ও গ্রামের ছাত্র মুক্তিযোদ্ধাদের চাকুরীচ্যুত করা হয়েছে, ২২ শে ডিসেম্বর ১৯৭১ সাল থেকে ১০ই জানুয়ারী ১৯৭২ সালের মাঝে।
মুক্তিযোদ্ধা ইপিআর'দের দেয়া হয়েছে বর্ডারে, বেংগল রেজিমেন্টের সৈনিকদের দেয়া হয়েছে কেনটনমেন্টে ; আসলে, এঁদেরকে দেশ গড়ার কাজ দেয়ার দরকার ছিলো। এঁরা যেসব পরিবারের মানুষ যুদ্ধে শহীদ হয়েছেন, সেইসব পরিবারের হয়ে কাজ করতে পারতেন।

২২ শে মে, ২০১৮ সকাল ৮:২০

সনেট কবি বলেছেন: ভুল সবি ভুল। ভুলে ভুলে দেশটা শেষ হয়ে গেল।

১৬| ২২ শে মে, ২০১৮ রাত ১:৪৫

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: পাকিস্তান আন্দোলনের নেতা হয়ে পাকিস্তান থেকে স্বাধীনতা নিয়ে পাকিস্তানী সিস্টেম থেকে বঙ্গবন্ধু বের হতে পারেননি। তার উপর জেল থেকে মুক্তি পেয়ে বিনা নির্বাচনে এসে দেশের ক্ষমতা নিয়েছিলেন...

২২ শে মে, ২০১৮ সকাল ৮:২২

সনেট কবি বলেছেন: যারা তাঁর ক্ষমতা প্রাপ্তির নিয়ামক তাদেরকে অক্ষম করে রাখা তাঁর ঠিক হয়নি। তাঁর সে ভুলের চওড়া মূল্য দিতে হয়েছে।

১৭| ২২ শে মে, ২০১৮ ভোর ৫:০৬

স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: স্বাধীনতা পরবর্তীতে অনেক সুযোগ সন্ধানীরা প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাদের সাথে মিশে গিয়ে প্রশাসন এবং রাজনৈতিক নেতৃত্বের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নিয়েছে | বঙ্গবন্ধু এবং তার কমরেডরা এদের সঠিকভাৱে চিনতে পারেন নাই বলেই তৎকালীন বাংলাদেশের আইনশৃঙ্খলা এবং অর্থনৈতিক অবস্থার অবনতি ঘটতে থাকে | প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধারা আর যাই হোক দেশের এবং দেশের জনগণের সাথে কখনো বেঈমানী করতে পারে না | ওই সকল ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের ছানাপোনাগুলোও বঙ্গবন্ধুর মৃত্যুর পর থেকে অদ্যাবধি বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের ছত্রছায়ায় রাষ্ট্রের সুযোগ সুবিধার সদ্ব্যবহার করছে | এর প্রমান হচ্ছে যে দলই ক্ষমতায় আসুক না কেন বাংলাদেশের পতাকাবাহী বিমান, শিপিং কর্পোরেশন, সরকারি হাসপাতাল, রাষ্ট্রায়ত্ব কলকারখানা, অফিস আদালত সহ গোটা প্রশাসনই লুটপাট,দুর্নীতি এবং চরম অব্যবস্থার কারণে মুখ থুবড়ে পড়েছে | আজও পর্যন্ত এই সকল প্রতিষ্টানগুলোকে কেহই লুটপাট এবং দুর্নীতির নাগপাশ থেকে মুক্ত করতে পারেন নাই |

একজন মুক্তিযোদ্ধা হিসাবে নৈরাজ্য এবং দেশের সাধারণ জনগণের দুঃখদুর্দশায় চাঁদগাজীর উৎকণ্ঠা খুবই স্বাভাবিক | দেশকে যারা সত্যি ভালোবাসে, তাদের কাছে দেশের এবং সাধারণ জনগণের মঙ্গলই সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় |

২২ শে মে, ২০১৮ সকাল ৮:২৫

সনেট কবি বলেছেন: জনাব চাঁদগাজীর দেশপ্রেমীক রূপটা অনেকের বোধগম্য নয়।

১৮| ২২ শে মে, ২০১৮ সকাল ৮:৩৭

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: চাঁদগাজী দের চাকরি খাওয়া ই বঙ্গ বন্ধুর বড় ভুল ছিলো না। আরো অনেক বড় ভুল করে দেশে দূর্ভিক্ষ এনে ছিলেন। খন্দকার মোশতাক নিয়ে বেশি বাড়াবাড়ি করেছেন। তাজ উদ্দিন দের বঞ্চিত করেছেন। ক্ষমতার মসনদে বসার তাগিদ ভুল ছিলো। লাল বাহিনী রক্ষিবাহিনী দেশের মানুষ দের মুক্তি যোদ্ধা দের শান্তি তে ঘুমুতে দেয়নি। কম্বল চোর লবণচোর দের দিয়ে দেশ চালাতে দেশের কি উন্নতি হবে। মুক্তি যোদ্ধা দের নিয়ে দেশে র উন্নয়ন হয়তো হতো। কিংবা হতোই। মুক্তি যোদ্ধা সন্তান যা কিছু ই পারতেন না। কারণ মুক্তি যোদ্ধা সন্তান যা মুক্তি যোদ্ধা নন। দেশ প্রেমিক সন্তান রা মুক্তি যোদ্ধাদের মতোন দেশকে এগিয়ে নিতে পারেন।

২২ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৩:২৩

সনেট কবি বলেছেন: মুক্তিযোদ্ধা বিদায় করে চোরদের হাতে দেশ তুলে দেওয়াতেই সমস্যা না কমে বেড়ে গেছে।

১৯| ২২ শে মে, ২০১৮ সকাল ৮:৫৮

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সেলফোনে কমেন্ট করা খুব ঝামেলার। লিখছি একটি কমেন্টে র দেখছি কি হয়ে গেল।

২২ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৩:২৫

সনেট কবি বলেছেন: কমেন্ট ঠিকঠাক এসেছে প্রিয় কবি।

২০| ২২ শে মে, ২০১৮ সকাল ৯:১৮

রাজীব নুর বলেছেন: এই পোষ্ট টি আমার পছন্দ হয় নি।

২২ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৩:২৬

সনেট কবি বলেছেন: পছন্দ না হওয়ার কারণ জানালে পছন্দ করার ব্যবস্থা করা যেত।

২১| ২২ শে মে, ২০১৮ সকাল ১০:১৫

ঢাবিয়ান বলেছেন: আমাদের সবচেয়ে বড় সমস্যা যে সবকিছুতেই কেবল রাজাকারদের হাইলাইট করা হয়। পরাজিত এই শক্তির অপকর্ম নিয়েই কেবল কথা বলা হয়। রাজনীতির লেবাসধারিদের নিয়ে কথা বলা হয় না। বলা হয় না ১৯৭১ এ রাজনীতিবিদেরা কে কি করেছে। প্রেসক্লাবে জহির রায়হান রাজনীতিবিদদের চরিত্র ফাশ করার কথা বলায় তার পরদিন গুম হয়ে যান তিনি। স্বাধীন বাংলাদেশে সেই শুরু গুমের রাজনিতির। অর্থাৎ সত্য কথা বলতে চাইলে গুম করে ফেলা হবে। দেশীয় লেখকরা হয়ত এ কারনেই মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে বেশী লিখেন নি।স্বল্প যে কতজন লিখেছে তাতে সত্য ইতিহাস প্রকাশ পায়নি। ভারতের সুনীল গঙ্গোপ্যধায় মুক্তিযুদ্ধের একজন প্রত্যক্ষদর্শী। খুব কাছ থেকে তিনি দেখেছেন মুক্তিযুদ্ধ। তার পুর্ব পশ্চিমে পড়েছি মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস। প্রতিটা সত্য কথা প্রকাশ পেয়েছে সেই বইএ। এরপর আরো একটি বইয়ে তিনি লিখেছেন যুদ্ধ পরবর্তী বাংলাদেশের কথা। লিখেছেন চারিদিকে কেবল ধংশের চিহ্ন কিন্তু ঢাকায় ক্ষমতাসীন প্রেসিডেন্ট ব্যস্ত কেবল বিদেশ সফর নিয়ে। মানুষের মুখে খাদ্য নেই , চাকুরি নেই, চারিদিকে কেবল বিশৃংখলা । একটি রাস্ট্রীয় অনুষ্ঠানের বর্ননা দিয়েছেন তিনি এভাবে '' টেবিল ভর্তি শত শত খাবারের পদ, আমন্ত্রিত নারী পুরুষেরা জমকালো কাপড় পড়ে সেজেগুজে এসেছেন। জানালার বাইরে তাকালে দেখা যায় শুধু ধংশের চিহ্ন কিন্তু আমন্ত্রিত নারী পুরুষের মুখের দিকে তাকালে বোঝার উপায় নেই যে তাদের ওপড় দিয়ে কোন ঝড় বয়ে গেছে।'' প্রশ্ন কারা এরা?'

শুধু সুনীলের বইএ নয়। সিঙ্গাপুরের কি কুয়ান ইউ তার বিখ্যাত আত্নজীবনিতে লিখেছেন বাংলাদেশের কথা। বাংলাদেশ ও সিঙ্গাপুর স্বাধীনতা পেয়েছে কাছাকাছি সময়ে। স্বাধীনতা পরবর্তী এই দুই দেশের সরকার প্রধান একটা সম্মেলনে গিয়েছেন যুক্তরাস্ট্রে। লি কুয়ান ইউ গেছে নিজ দেশের এয়ারলাইন্সের ইকোনমি ফ্লাইটে। আর বাংলাদেশের রাস্ট্রপতি গেছে পুরো একটা উড়োজাহাজ ও এক গাদা সফর সঙ্গী নিয়ে। লি কুয়ান অবাক হয়ে লক্ষ্য করেছেন যে বাংলাদেশের প্রেসিডেন্টকে বহন করে নিয়ে যাওয়া সেই প্লেন হ্যঙ্গারে পড়ে ছিল সাত আট দিন। এর খরচ হিসেব করে তিনি লিখেছেন
'' আমি বুঝে গেছি ইনার সাথে আলোচনা করার কিছু নাই''।

চাঁদগাজী নিজেকে মুক্তিযোদ্ধা দাবী করেন। তার লেখায় মুক্তিযুদ্ধ থাকে না, ৭১ পরবর্তী বাংলাদেশের কথা থাকে না। ।এক ক্ষমতালিপ্সু জেনারেল ও তার দুর্নীতিবাজ স্ত্রীর কথাই তার প্রতিটা লেখার মুল প্রতিপাদ্য!! মাঝে মাঝে তাই সন্দেহ জাগে কে তিনি?

২২ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৭

সনেট কবি বলেছেন: আপনার মন্তব্যে অনেক কিছুই উঠে এসেছে। গাজি সাহেব বুঝাতে চেয়েছেন জেনারেল নিজে ক্ষমতা না নিয়ে দেশ প্রেমিকদের দ্বারা ক্ষমতা চালাতে পারতেন। এর বিপরীতে তিনি যারা দেশটাই চায়নি তাদের সুযোগ প্রদানে ব্যস্ত ছিলেন। তাঁর স্ত্রীর ঘটনাও একই রকম। অতীতের ভুল থেকে শিক্ষা নিয়ে ভবিষ্যৎ গড়ায় কাজ করতে হয়। সে জন্য চাঁদগাজী অতীত ভুল সনাক্ত করণে কাজ করছেন। অন্য যারা রাজনীতি নিয়ে আলোচনা করছেন তাদের আলোচনাতেও ভাল দিক নির্দেশনা পাওয়া যাচ্ছে না। কাজেই রাজনীতি বিষয়ে চাঁদগাজী এক বনের বাঘ হয়ে আছেন।

২২| ২২ শে মে, ২০১৮ দুপুর ১২:১২

পবন সরকার বলেছেন: আমি মন্তব্যগুলো পড়লাম। পক্ষে বিপক্ষে অনেক কিছু জানলাম, অনেকে প্রাণ খুলে বলতে চেয়েও বলেন নাই, এখন আমার প্রশ্ন সনেট কবির কাছে, আপনি কি চাঁদগাজীরে পঁচানোর জন্য এই পোষ্ট দিয়েছেন?

২২ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৯

সনেট কবি বলেছেন: চাঁদগাজী একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা। তাঁর প্রাপ্য সম্মান, পঁচানো নয়। তিনি ব্লগে অনেক সময় ব্যায় করে ব্লগ প্রাণবন্ত রাখেন। সে জন্য সম্মানের মাধ্যমে তাঁর প্রাপ্য প্রদান করতে হবে।

২৩| ২২ শে মে, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৫

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: চাঁদগাজী ভাই এর মতো জাদরেল মুক্তিযোদ্ধা আমাদের পরিবারে পাঁচজন ছিলেন তাঁর মধ্যে চারজন ফিরে আসেন একজন যুদ্ধরে মাঠেই রয়ে যান-চলে যান না ফেরার দেশে, সেই চার জন দেশ থেকে না কিছু পেয়েছেন, না এরা কোনো দিন দেশের দরজায় গিয়েছেন কিছু পাওয়ার আশায়। প্রয়োজন শেষ তাঁদের আর কোনো দিন ডাক পড়েনি, হ্যা মাঝে মাঝে জেলা শহরে নানা দিবসে মঞ্চে বক্তৃতা-ভাষণ দেওয়ার জন্য চিঠি আসতো - বিচিত্র কানণে তারা চার ভাই সেই বক্তৃতা দিতে আগ্রহ বোধ করতেন না ।

২২ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৩:৪২

সনেট কবি বলেছেন: আপনাদের পরিবার গৌরবময় পরিবার। হতাশাই মুক্তিযোদ্ধাদের গুটিয়ে থাকার কারণ মনে করি। তাঁরা সমৃদ্ধ বাংলাদেশ চেয়ে ছিলেন। সে ক্ষেত্রে তাঁরা যে দেশ পেলেন, তাতে তাঁরা হতবাক হয়ে গেলেন।

২৪| ২২ শে মে, ২০১৮ দুপুর ১:০২

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
বিশ্বে এমন নজীর আছে যারা যুদ্ধ করে দেশ স্বাধীন করে তাদের মেরে ফেলা হয়।
এর একটা কারন হতে পারে, তাদের মাঝে এমন একটা অহমিকা ভাব আসে যে
দেশটাই তাদের!! তারা যা ইচ্ছা তাই করার একটা পাশবিক শক্তি ধারণ করে
নিজেদের মাঝে। আমাদের দেশ স্বাধীন হবার পরে তেমন একটা অরাজক পরিস্থিতির
উদ্ভব হয়ে ছিলো। যা কঠোর ভাবে নিয়ন্ত্রণ করা হয়েছিলো। তবে সত্যিকারের দেশপ্রেমিক
মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মান করা হচ্ছে আমাদের দেশে। প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধারা দেশের শ্রেষ্ঠ সন্তান।
প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধারা কোন চাকুরী, গাড়ি বাড়ীর স্বপ্ন দেখেনা। যারা কিছু লাভের আশায় যুদ্ধ করেছিলেন
কিংবা মুক্তিযোদ্ধার সার্টিফিকিটের জন্য লালায়িত তারাই পতিত হয়েছে আস্তাকুড়ে। এমন অনেক মুক্তিযোদ্ধা
আছেন যারা জাতির জনককে শ্রদ্ধা করেনা, তাঁর অবদানকে স্বীকার করেন না, তাদের আর যাই বলাহোক
মুক্তিযোদ্ধা বলা যাবেনা। মুক্তিযোদ্ধারা একটা স্বাধীন দেশ উপহার দিয়েছেন এটাই তাদের বড় গর্ব। কি পেলামনা,
চাকুরী থাকলোনা, গাড়ি বাড়ি হলোনা বলে যারা হা-পিত্যেশ করেন তাদের চেয়ে যে মুক্তিযোদ্ধা রিক্সা চালিয়ে
জীবিকা নির্বাহ করে তাদের আমি বেশী সম্মান প্রদর্শন করি। স্যালুট রিক্সাওয়ালা, খেটে খাওয়া কৃষক মুক্তিযোদ্বা,
তোমাদের বিনাশ নাই। বাংলাদেশ তোমাদের অবদান গর্বভরে স্মরণ করবে। কোন দেশপ্রেমহীন মুক্তিযোদ্ধাদের নয়।

২২ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৫

সনেট কবি বলেছেন: মুক্তিযোদ্ধাদের মেরে ফেলা কূ-রীতি। সু-রীতি হলো তাদের দেশ গড়ার দায়িত্ব প্রদান। কিন্তু বাংলাদেশ সে সু-রীতি থেকে দূরে থেকেছে। এটা হতে পারে বাংলাদেশের পিছিয়ে পড়ার অন্যতম একটি কারণ।

২৫| ২২ শে মে, ২০১৮ দুপুর ১:১৭

পবন সরকার বলেছেন: সনেট কবির খায়া দায়া কাজ নাই চাঁদগাজী ভাইরে নিয়ে পোষ্ট দিয়েছে, আমেরিকায় থাকা চাঁদগাজীর চেয়ে দেশের খেটে খাওয়া রিক্সাওয়ালা, কৃষক, শ্রমিক, মজুর মুক্তিযোদ্ধাদের তিনি স্যালুট করেছেন। তার কারণেও আছে, এরাই হলো প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা, যারা দেশকে ভালোবেসে যুদ্ধ করেছে এবং দেশের উন্নয়নের জন্য হাড়ভাঙ্গা খাটুনি করে যাচ্ছে। দেশের প্রতি মায়ার কারণে শত কষ্টেও দেশ ত্যাগ করে আরাম আয়েশের জন্য বিদেশে যায় নাই। সামলাও এবার নুরু ভাইয়ের মন্তব্য।

২২ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৭

সনেট কবি বলেছেন: কাজ নাইতো খই ভাজ। চাঁদগাজীদের যখন দেশের কাজে লাগানো হয় না, তখন তারা বিদেশে থাকবেনাতো কোথায় থাকবে?

২৬| ২২ শে মে, ২০১৮ দুপুর ২:৪৮

প্রামানিক বলেছেন: আমার প্রিয় সনেট কবি গেল কই?

২২ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৯

সনেট কবি বলেছেন: অফিসে ছিলাম প্রিয় কবি।

২৭| ২২ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৬

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
লেখক বলেছেন: মুক্তিযোদ্ধাদের মেরে ফেলা কূ-রীতি। সু-রীতি হলো তাদের দেশ গড়ার দায়িত্ব প্রদান।

যে সকল কুলাঙ্গার জাতির জনকে হত্যা করে আমাদের গৌরবোজ্জল অর্জনকে ধুলায় মিশিয়ে দিয়েছে তারাও মুক্তিযোদ্ধা ছিলো।
বঙ্গবন্ধু কঠোর হলে, সবাইকে উদারভাবে গ্রহণ না করলে তাঁকে এমন নির্মমভাবে খুন হতে হতোনা। সেই সকল নামধারী মুক্তিযোদ্ধারা তাদের প্রত্যাশিত বৈভব না পেয়েই হত্যা করেছে জাতির জনককে। ভাইজান রাগ বা আবেগের কথা নয়
যুুক্তিসঙ্গত ও ইতিহাস নির্ভর তথ্য প্রদান প্রত্যাশা করি। আমাদের ধর্ম বলে প্রত্যেকে তার কৃত কর্মের ফল ভোগ করবে।
সুতরাং আক্ষেপ নয় যে যার প্রাপ্য পেয়েছে

২২ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৫:১৯

সনেট কবি বলেছেন: কিছু কূ-লোকের জন্য সব মুক্তিযোদ্ধাকে অবজ্ঞা করা যায় না।

২৮| ২২ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৫

শাহাদাত নিরব বলেছেন: সে সব মুক্তি যোদ্ধাদের হটিয়ে প্লেটের পুরো খাবার একা ভোগ করতে চাওয়া কি অন্যায় নয় ?
আর আন্যায় করলে তার শাস্তি অনিবার্য ।
সে সংঘাত না হলে আজ দেশে এত মহা প্রলায়ন হত না ।
স্তর বাই স্তর প্রতিহিংসা সৃষ্টি হত না ।

২২ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৭

সনেট কবি বলেছেন: ঠিক বলেছেন।

২৯| ২২ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৫:৫০

মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: "বিচার মানি তালগাছ আমারবলেছেন:...... বঙ্গবন্ধু জেল থেকে মুক্তি পেয়ে বিনা নির্বাচনে এসে দেশের ক্ষমতা নিয়েছিলেন..."
--- নিজের নির্বুদ্ধিতার পরিচয় কি না দিলে চলতো না!
১৯৭০ এর প্রাদেশিক ও জাতীয় উভয় নির্বাচনে কে জিতেছিল? দেশের মানুষ কাকে ভোট দিয়েছিল?


গঠনমূলক সমালোচনা করুন, ঠিক আছে কিন্তু এসব বিষয়ে মনগড়া কথা বলবেন না।

২২ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১৮

সনেট কবি বলেছেন: ‘বিচার মানি তালগাছ আমার’ বঙ্গবন্ধুকে কিসের ভিত্তিতে নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতা নেওয়ার কথা বললেন বুঝাগেল না।আমি তখন তাঁর মন্তব্যের গুড়ার্থ বুঝতে পারিনি। আপনার মন্তব্যে সেটা ক্লিয়ার হওয়ায় আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

৩০| ২২ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


@নূর মোহাম্মদ নূরু, আপনি বলেছেন,

" প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধারা দেশের শ্রেষ্ঠ সন্তান।
প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধারা কোন চাকুরী, গাড়ি বাড়ীর স্বপ্ন দেখেনা। যারা কিছু লাভের আশায় যুদ্ধ করেছিলেন
কিংবা মুক্তিযোদ্ধার সার্টিফিকিটের জন্য লালায়িত তারাই পতিত হয়েছে আস্তাকুড়ে। এমন অনেক মুক্তিযোদ্ধা
আছেন যারা জাতির জনককে শ্রদ্ধা করেনা, তাঁর অবদানকে স্বীকার করেন না, তাদের আর যাই বলাহোক
মুক্তিযোদ্ধা বলা যাবেনা। মুক্তিযোদ্ধারা একটা স্বাধীন দেশ উপহার দিয়েছেন এটাই তাদের বড় গর্ব। কি পেলামনা,
চাকুরী থাকলোনা, গাড়ি বাড়ি হলোনা বলে যারা হা-পিত্যেশ করেন তাদের চেয়ে যে মুক্তিযোদ্ধা রিক্সা চালিয়ে
জীবিকা নির্বাহ করে তাদের আমি বেশী সম্মান প্রদর্শন করি। স্যালুট রিক্সাওয়ালা, খেটে খাওয়া কৃষক মুক্তিযোদ্বা,
তোমাদের বিনাশ নাই। বাংলাদেশ তোমাদের অবদান গর্বভরে স্মরণ করবে। "

-মুক্তিযো্ধাদের নিয়ে আপনি কি ১টি পোষ্ট লিখেছিলেন জীবনে?

২২ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৫

সনেট কবি বলেছেন: জনাব চাঁদগাজী প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাদের দেশ গড়ার কাজে লাগানোর কথা বলেছেন, সে কথা অনেকের বোধগম্য হয়নি। সে জন্য তারা অহেতুক জনাব চাঁদগাজীর বিরোধীতা করেছেন।

৩১| ২৭ শে মে, ২০১৮ রাত ৯:৫৯

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: সবার মন্তব্য উপ‌ভোগ করলাম। আ‌মি নালা‌য়েক, নাখান্দা, নাদান আর কি বল‌বো।

২৭ শে মে, ২০১৮ রাত ১০:০৫

সনেট কবি বলেছেন: বুঝলুম আপনার বলার কিছু ছিলনা। সবার মন্তব্য পড়ে বুঝলেন আপনার কথা অন্য সকলে বলে ফেলেছে।

৩২| ০৮ ই জুন, ২০১৮ রাত ৩:১১

জহিরুল ইসলাম সেতু বলেছেন: অনেক কিছু জানলাম।
সনেট কবি ও চাঁদগাজী ভাইকে অভিনন্দন।
কোন মানুষই ভুলের ঊর্ধ্বে নয়, বঙ্গবন্ধু ভুলের ঊর্ধ্বে ছিলেন না।

০৮ ই জুন, ২০১৮ সকাল ১০:৪৩

সনেট কবি বলেছেন: সুন্দর বলেছেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.