নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সনেট কবি রচিত সনেট সংখ্যা এখন ১০০৪ (৫ জানুয়ারী ’১৯ পর্যন্ত) যা সনেটের নতুন বিশ্ব রেকর্ড, পূর্ব রেকোর্ড ছিল ইটালিয়ান কবি জিয়েকমো দ্যা ল্যান্টিনির, তাঁর সনেট সংখ্যা ছিল ২৫০।

সনেট কবি

রেকর্ড ভেঙ্গে রেকর্ড গড়ার দারুণ সখ। কিনতু এমন সখ পূরণ করা দারুণ কঠিন। অবশেষে সে কঠিন কাজটাই করে ফেল্লাম। সর্বাধীক সনেট রচনার সাতশত বছরের পূরনো রেকর্ড ভেঙ্গে নতুন রেকর্ড গড়লাম। এখন বিশ্বের সর্বাধীক সনেট রচয়িতা হাজার সনেটের কবি, ফরিদ আহমদ চৌধুরী।

সনেট কবি › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমার গবেষণা

০৫ ই জুন, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৮



আহলে কোরআন নামে কোরআন ও হাদিস মানা, নাকি আহলে হাদিস হয়ে কোরআন ও হাদিস মানা, কোনটি উত্তম? এখানে উভয় সমিকরণে কোরআন ও হাদিস রয়েছে। শুধু নামের ক্ষেত্রে এক স্থানে কোরআন ও অন্য স্থানে হাদিস রয়েছে। হয়ত কেউ বলবেন, আহলে কোরআন ও হাদিস হলে ভাল হয়।কিন্তু সেটা হয়নি। হয়েছে ‘আহলে কোরআন’, ‘আহলে হাদিস’।
মুসলমানদের সব দল বলছে তারা তিহাত্তর কাতারের শুদ্ধ কাতার। কিন্তু আসলে কোনটি শুদ্ধ কাতার? আমি সেই শুদ্ধ কাতার বের করার চেষ্টা করছি।তবে আমার দৃষ্টিতে আমার কাতার বা হানাফী শুদ্ধ কাতার।যদিও এমনটা সব কাতারের লোকেরাই বলে। অবশ্য হানাফীরা শাফেঈ মালেকী ও হাম্বলীদেরকেও শুদ্ধকাতার মনে করে। কিন্তু প্রমাণের ক্ষেত্রে আমি হানাফী ছাড়া অন্য কোন দলকে শুদ্ধ প্রমাণ করার মত তথ্য উপাত্ত পাচ্ছি না।তবে অন্যরা কেমন করে জান্নাতি? এর উত্তর হলো তারা ভুল করে ক্ষমাপেয়ে জান্নাতি।
কিন্তু ভুল করে ক্ষমাপেয়ে জান্নাতি হওয়া আর শুদ্ধকরে জান্নাতি হওয়ার মধ্যে কিছু তফাৎতো থাকবেই। সেজন্য আমি শুদ্ধটা বের করার চেষ্টা করছি। আর ভুলটাও বের করার চেষ্টা করছি। আমার মনে হয় কোন ভাল কিছুর চেষ্টা করাতে কোন দোষ নেই।
বর্তমানে আমি একটা তথ্য যাচাই করছি। মিজান ঢাকা নামক ব্লগার বললেন, হানাফীদের দুই তৃতীয়াংশ সংখ্যা গরিষ্ঠতার কারণ আব্বাসীয় খেলাফতের জবরদস্তি।তার এ কথা কতটুকু সঠিক।আরেকটা কথা হলো মাযহাবের লোকেরা কেন মাযহাব ত্যাগ করে সহিহ হাদিস মানেনা? কেন তারা সুন্নত ত্যাগ করে বিদয়াতে নিমজ্জিত?
তবে ইসলাম নিয়ে আমার গবেষণায় অনেকের ঘোর আপত্তি। কিন্তু কোনটা সঠিক সে ব্যাপারে নিশ্চিত না হয়ে আমি নিজেই বা সেটা কেমন করে মানি? সেজন্য কারো আপত্তি থাকুক বা না থাকুক নিজের জন্য সত্য আমাকে খুঁজে বের করতেই হবে। চেষ্টা করে সফল না হলে অন্তত বলা যাবে চেষ্টাতো করেছি। যোগ্যতার অভাবে সফল না হতে পারলে আর কি করা যাবে? কিন্তু কোন অবস্থাতেই বিনা চেষ্টায় হাত পা গুটিয়ে বসে থাকা মোটেও বুদ্ধিমানের কাজ নয়।
কোরআন বলেছে কোরআন মোত্তকীদের জন্য হেদায়েত। তো কোরআন কেন বলে দিচ্ছেনা যে হানাফী, শাফেঈ, হাম্বলী, মালেকী, আহলে কোরআন, আহলে হাদিস, শীয়া ও ইবাদী এসব দলের মধ্যে কোন দল সঠিক? অথবা সব দল সঠিক? অথবা অমুক অমুক দল সঠিক? অথবা অমুক অমুক দল সঠিক নয়?কোরআন যদি বলেই দিয়ে থাকে তবে এরা ঝগড়া করছে কেন? মসজিদ সমূহ আজ ঝগড়ার স্থানে পরিণত হয়েছে। মুসলমানরা বলছে সব সমস্যার সমাধান দিতে পারে আল কোরআন। তবে এত বড় সমস্যার সমাধান কেন কোরআন দিচ্ছেনা? নাকি কোরআন সমাধান দিলেও লোকেরা সমাধান নিচ্ছেনা। মুসলমান হয়ে কোরআনের সমাধান না নেওয়ার কারণ কি? এসব নিয়ে আমি বিস্তর গবেষণা করে পোষ্ট দিতাম।এর জন্য আমাকে অনেক মন্দ কথা শুনতে হয়েছে। তথাপি আমি থামছি না। আমার কথা হলো যতযাই বলনা কেন সত্য আমাকে খুঁজে পেতেই হবে। সত্য খুঁজে না পাওয়া পর্যন্ত আমি থামছি না। সকলের অবগতির জন্য জানাচ্ছি যে পীর তাকলীগ শবেবরাত মিলাদ ও মাযহাবের বিরোধীতা করার মত কোন গ্রহণযোগ্য কারণ আমি খুঁজে পাচ্ছিনা।যারা এসবের বিরধীতার কারণ বলছে সে সব কারণ আমার নিকট গ্রহণযোগ্য মনে হচ্ছেনা।আর তাদের অগ্রহণ যোগ্য মত গ্রহণ না করায় তারা আমার উপর যতই রাগ হোক তার কানাকড়ি মূল্য আমার নিকট নেই।কারো মত জোর করে আমার উপর চাপিয়ে দেওয়ার লোক অন্তত আমি নই। কথা বলবেতো তার লজিক অবশ্যই থাকতে হবে।
এরপর আঁধারের লোকেরা আসবে গুটি গুটি পায়। পোষ্ট দৃষ্টিসীমা থেকে দূরে সরার পর। একা আমার সাথে তর্ক করতে। কেনরে বাপু কেন দিনের আলো থেকে পালিয়ে বেড়াও? আমিতো নিজের ছবি টানিয়ে নিজের নাম ঠিকানা জানিয়ে ব্লগিং করি।আমার কাছেতো লুকালুকির কিছু নেই।আমরা সত্য জানব, সত্য জানাব, তাতেতো লুকালুকির কিছু থাকার কথা নয়।বাস্তব হলো মুক্ত আলোচনা ছাড়া সত্য উৎঘাটন সম্ভব নয়। সে জন্য পরমতে সবার শ্রদ্ধা থাকতেই হবে এবং জোর করে কিছু চাপিয়ে দেওয়ার মানসিকতা ত্যাগ করতে হবে।
আমি আল্লাহ, কোরআন ও মহানবি (সাঃ) কে অকাট্যভাবে প্রমাণ করে একটা বই প্রকাশ করেছি। এখন মিশন হলো মুসলমানদের সঠিক কাতারকে অকাট্যভাবে প্রমাণ করা। আর এ কাজে আল্লাহ আমার একমাত্র সহায়। আমি হতাশ নই বরং দারুন ভাবে আশাবাদী।

মন্তব্য ৪১ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৪১) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:০৪

বিজন রয় বলেছেন: আপনার আশা পূরণ হোক।
তবে শর্ত হলো তাদেরকে আগে শিক্ষিত করতে হবে।

০৫ ই জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:০৬

সনেট কবি বলেছেন: তাদেরকে শিখাতে গিয়ে আমি নিজে যা শিখতে আছি সে কথা কাকে যে বলি!

২| ০৫ ই জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:০৮

আবু আফিয়া বলেছেন: সুন্দর আলোচনা।
আল্লাহ ইচ্ছে করলে সবাইকে মুমিন বানাতে পারতেন কিন্তু তিনি তা করেন নি, ঈমানের দিক থেকে মানুষকে স্বাধীন করে দিয়েছেন। আমার হৃদয়ই সাক্ষি দিবে আমি যা করছি যা ভাল না মন্দ।
তবে এটা শতভাগ সত্য যে কুরআনই সব সমস্যার সমাধানকারী।

০৫ ই জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:২৭

সনেট কবি বলেছেন: কিন্তু সে সমাধানটা আমাদেরকে খুঁজে পেতে হবে এবং গ্রহণযোগ্য হওয়ার মত করে উপস্থাপন করতে হবে।

৩| ০৫ ই জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:০৮

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: ধর্ম বড় কঠিন জিনিস স্যার। সব ধর্মই সত্য। আবার সব ধর্মই অসত্যের বেড়াজালে আটকা। সুবোধ, তুই পালিয়ে যা।

০৫ ই জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:২৫

সনেট কবি বলেছেন: কিন্তু চাঁদগাজীর ভাষায় আমি কোরবানীর ছাগল। সেজন্য আমি কোরবানী হওয়ার জন্য খুঁট ধরে দাঁড়াবই। শত হলেও আল্লাহর রাস্তায় কোরবানী। লোভটা সামলাই কেমন করে?

৪| ০৫ ই জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:০৯

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আল্লাহ যাকে খুশী তাকে হেদায়েত দান করেন। আল্লাহর অানুকূল্য না পেলে কেউ হেদায়েত পাবে না।

০৫ ই জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:২৩

সনেট কবি বলেছেন: এটাই সব কথার শেষ কথা। ব্যক্তিগত ক্ষেত্রে এটা যুত সই। কিন্তু সামষ্টিক ক্ষেত্রে প্রমাণ করতে হয় আল্লাহ আসলে কোন লোকদের হেদায়েত প্রদান করেছেন?

৫| ০৫ ই জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:১৩

আকতার আর হোসাইন বলেছেন: ইসলামের অকাট্য প্রমাণ
মুক্তদেশ প্রকাশন
লেখক....?

যে নামে বইটি প্রকাশ করেছেন বলুন, প্লিজ... বইটি সংগ্রহ করার জন্য আমি আমার বন্ধুকে বলে দিয়েছি...

কোথায় পাওয়া যাবে সেটি বললেও ভালো হয়...

০৫ ই জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:২১

সনেট কবি বলেছেন: বইয়ের নাম, ‘আল্লাহর অকাট্য প্রমাণ’। প্রকাশ করেছে ‘মুক্তদেশ প্রকাশনী। শো-রুম: ইসলামী টাওয়ার (২য় তলা)। ১১/১ বাংলাবাজার, (২য় তলা), সূত্রপুর, ঢাকা-১১০০।
প্রকাশক, জাবেদ ইমন, ০১৭১২৬৭১৩৪৬ ও ০১৬৭৫৪১৭৫৬৪। দিনের বারটার পর ফোন ধরেন। অন্য সময় ফোন রিসিবের নিশ্চয়তা নেই।

৬| ০৫ ই জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:২৮

লাবণ্য ২ বলেছেন: সুন্দর পোস্ট ভাইয়া।

০৫ ই জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৬

সনেট কবি বলেছেন: ধন্যবাদ।

৭| ০৫ ই জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:৫১

রাজীব নুর বলেছেন: চাচাজ্বী অনেক শুভ কামনা।

০৫ ই জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৫

সনেট কবি বলেছেন: আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুন।

৮| ০৫ ই জুন, ২০১৮ বিকাল ৫:১৭

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: ভালো গবেষণা, শুভকামনা রইল শ্রদ্ধেয়

০৫ ই জুন, ২০১৮ বিকাল ৫:১৯

সনেট কবি বলেছেন: দোয়া করবেন যেন এ গবেষণায় আল্লাহর রহমতে সফল হতে পারি। এখন পবিত্র রমজান। এখনকার দোয়া খুব মূল্যবান।

৯| ০৫ ই জুন, ২০১৮ বিকাল ৫:৩০

রোকনুজ্জামান খান বলেছেন: অনেক সুন্দর আলোচনা । অনেক কিছু জানা হলো।


আমার নতুন গল্প
ট্রিপল ফিল্টার টেস্ট
লিংক
http://www.somewhereinblog.net/mobile/blog/rkrokon143/3024304
এক বার ঘুরে আসার বিনীত অনুরোধ রইল।
আপনাদের অনুপ্রেরনাই আমাকে এগিয়ে যেতে সাহায্য করবে ।

০৫ ই জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২১

সনেট কবি বলেছেন: আপনার গল্প ভাল লেগেছে। আপ্যায়ন মন্দ নয়।

১০| ০৫ ই জুন, ২০১৮ বিকাল ৫:৫০

চাঁদগাজী বলেছেন:


৫০ বছর আগের থেকে কতগুণ বেশী মানুষ এখন কোরআন বেশী বুঝতেছেন? ক্রমেই বিভক্তি বাড়বে, নাকি কমছে?

০৫ ই জুন, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৫

সনেট কবি বলেছেন: আমি বিভক্তি কমানোর চেষ্টায় আছি। দোয়া করবেন বিভক্তি কমাতে গিয়ে আবার না বাড়িয়ে ফেলি।

১১| ০৫ ই জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১৪

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: ঠিক আছে। আরো গবেষণা করুন। তবে পীর, তাবলীগ, শবে বারাত, মিলাদ-এ সমস্যা খুঁজে না পেলে হয়তো আলোচনা আর বাড়বে না। কারণ, এই গুলোই আলোচনার মূল বিষয়বস্তু হতে পারত। যাই হোক, প্রত্যেকেরই নিজের বিবেক দিয়ে বুঝার চেষ্টা করতে হবে। জাজাকাল্লাহ...

০৫ ই জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২২

সনেট কবি বলেছেন: বিপরীত পক্ষের জোরাল তথ্য-প্রমাণ গবেষণার জন্য খুব উপকারী।

১২| ০৫ ই জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৭

নাজিম সৌরভ বলেছেন: আপনার সদিচ্ছা পূরণ হোক । সকল সংকীর্ণতার অবসান ঘটুক । জয় হোক ইসলামের, জয় হোক মানবতার ।

০৫ ই জুন, ২০১৮ রাত ১০:৪৭

সনেট কবি বলেছেন: পবিত্র রমজানে আপনার দোয়া আল্লাহ কবুল করুন।

১৩| ০৫ ই জুন, ২০১৮ রাত ৮:০১

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
মনের অগোচরে কোন পাপ নাই
সুতরাং বিচার বুদ্ধি সেটা সঠিক
বলে মত দেয় সেই অনুযায়ী চলুন।

০৫ ই জুন, ২০১৮ রাত ১০:৪৮

সনেট কবি বলেছেন: কিন্তু অন্যকে বুঝাতে যুতসই কথা লাগে।

১৪| ০৫ ই জুন, ২০১৮ রাত ৯:১০

ঢাবিয়ান বলেছেন: আগে এত বিভেদ দেখি নাই। এখন কেন যে এত বিভেদ বুঝি না।

০৫ ই জুন, ২০১৮ রাত ১১:০৮

সনেট কবি বলেছেন: এর জন্য দায়ী কিতাবের এক অংশ মানা অন্য অংশ না মানা। আল্লাহ স্বর্ণ রূপ্য সঞ্চয়কারীদের জাহান্নামের কথা বললেন, সেটা যাকাত না দিয়ে। হজরত ওসমান (রাঃ) যাকাত দিয়ে স্বর্ণ রূপ্য সঞ্চয় করতেন। কাজেই তাঁর স্বর্ণ রূপ্য সঞ্চয়ের বিরোধীতা করা হজরত আবু জরের (রাঃ) অপ্রয়োজনীয় কাজ ছিল। যা তিনি করেছেন এক আয়াতের ভিত্তিতে অন্য আয়াতের দিকে খেয়াল না করে।
অনুরূপ খারিজিরা, আল্লাহর কথা অনুযায়ী ফিতনা দূরিভূত না হওয়া পর্যন্ত হজরত মুয়াবিয়ার (রাঃ) বিরুদ্ধে যুদ্ধ চালাতে হজরত আলীকে (রাঃ) বাধ্য করতে চাইল। কিন্তু হজরত আলী (রাঃ) হজরত মুয়াবির (রাঃ) মিমাংসার ডাকে সাড়া দিয়ে যুদ্ধ বন্ধ করে দিলেন। হজরত মুয়াবিয়া মিমাংসার প্রস্তাব দিয়ে ফিতনা থেকে বেরিয়ে গেলেন। কাজেই তাঁর বিরুদ্ধে আর আয়াত খাটেনা। এটা খারেজিরা বুঝেনি। তারা হজরত আলী (রাঃ) আল্লাহর বিধান অমান্য করেছেন মর্মে, যারা আল্লাহ যা অবতীর্ণ করেছেন সে অনুযায়ী হুকুম দেয়না তারা কাফির, আয়াত অনুযায়ী হজরত আলীকে (রাঃ) কাফির ফতোয়া দিয়ে শহীদ করে ফেলে। এটা হলো ইসলাম অতিরিক্ত বুঝার ফল। কিন্তু তারা সামগ্রিক ইসলাম নিয়ে চিন্তা করলে এমন জঘণ্য কাজ করতে পারতোনা। তখনো খারেজিরা হজরত আলীকে ইমাম না মেনে পথভ্রষ্ট হয়েছে। এখনো অনেকে বুঝদার ইমামদের না মেনে পথভ্রষ্ট হচ্ছে।

১৫| ০৫ ই জুন, ২০১৮ রাত ৯:৩৩

বিএম বরকতউল্লাহ বলেছেন: লা জবাব!!

০৫ ই জুন, ২০১৮ রাত ১১:২৫

সনেট কবি বলেছেন: তথাপি কেউ হয়ত কোন জবাব খুঁজবে।

১৬| ০৫ ই জুন, ২০১৮ রাত ৯:৩৪

রসায়ন বলেছেন: আমি কোন মাজহাব , পীর টির , শিয়া সুন্নি এসব মানি না । আমি অনলি মুসলিম ।

০৫ ই জুন, ২০১৮ রাত ১১:২৭

সনেট কবি বলেছেন: আপনার দরকার নেই সে জন্য আপনি মানেন না। যার দরকার সে মানে। এখন যার দরকার তাকে আপনি হাজারবার বেদরকারী বললেও সে আপনার কথা মানবে না। কারণ তার দরকার সে বুঝে। আপনি অন্যের দরকার বুঝার ক্ষমতা রাখেন না।

১৭| ০৫ ই জুন, ২০১৮ রাত ৯:৪৩

পুলক ঢালী বলেছেন: আপনার লেখাটা পড়ে ভাল লাগলো। আমাদের দেশের মানুষ শুনে মুসলমান পড়ে বুঝে জ্ঞান অর্জন করে মুসলমান এমন সংখ্যা হাতে গোনা। সব ধর্মের মূলমন্ত্র হচ্ছে বিশ্বাস এখানে যুক্তি তেমন গ্রহনযোগ্য নয়। সব ধর্মেই মূলগ্রন্থ একটি কিন্তু বিভিন্ন রকম ব্যাখ্যার কারনে আচার আচরন এবং ধর্ম পালনের পদ্ধতি বিভিন্ন রকম। আমি মনে করি নিয়ত ই আসল, যিনি অন্তর্যামী যিনি অতীত বর্তমান এবং ভবিষ্যৎ সব জানেন তিনি আমার মনে হয় নিয়তের খাটিত্ব টুকুই বিচার করবেন । আমি নিয়ত করে যদি দিন দুনিয়ার ভাবনায় মশগুল হয়ে যাই তাহলে আমার ইবাদত কবুল হওয়ার কথা নয়, যতই আমি পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ি রোজা রাখি সব বৃথা। আমি একজন ঘুষখোরকে প্রশ্ন করেছিলাম আপনি অবৈধ টাকা আয় করলেন আবার নামাজও পড়েন এর ব্যাখ্যা কি? তিনি বললেন টাকা নেওয়া এজগতে চলার জন্য আর নামাজ পড়া হলো পরকালের জন্য। আমি এমন সুবিধাবাদী ব্যাখ্যা শুনে আর কথা বাড়ালাম না।

ধর্ম হলো বিশ্বাসের ব্যাপার এখানে যুক্তি অচল।

আবু আফিয়া বলেছেন: সুন্দর আলোচনা।
আল্লাহ ইচ্ছে করলে সবাইকে মুমিন বানাতে পারতেন কিন্তু তিনি তা করেন নি, ঈমানের দিক থেকে মানুষকে স্বাধীন করে দিয়েছেন।

এই বক্তব্যে যদি যুক্তি দেই
১। আল্লাহ সবাইকে মুমিন না বানিয়ে বৈষম্য করলেন কেন ?
২। ঈমানের দিক থেকে সবাইকে স্বাধীন করে দিলে তার বিচার করার সুযোগ কোথায়? বরঞ্চ তার কর্মকান্ডের দায় তো সৃষ্টি কর্তার উপরই বর্তায়।

অতএব যুক্তি নয় বরঞ্চ সৃষ্টি কর্তার উপর বিশ্বাস ও আস্থা রেখে সৎভাবে জীবন যাপন করাই যথেষ্ঠ। কোন পন্থা ঠিক কোনটা বেঠিক তা বিচার করার দায়িত্ব আমরা না নিয়ে সৃষ্টিকর্তার উপরে ছেড়ে দিয়ে আমরা শান্তিতে জীবন যাপন করি।
তবে জ্ঞান অর্জনের জন্য পড়াশুনা, বিচার বিশ্লেষন এবং অন্তরের কৌতুহল মেটানোর জন্য গবেষনা করাই যায়।
আপনার শুভ ইচ্ছার জন্য স্বাগতম। জ্ঞান মানুষের চেতনাকে উচ্চতম মার্গে পরিভ্রমনে সহায়তা করে।
ভাল থাকুন সনেট কবি।

০৫ ই জুন, ২০১৮ রাত ১১:২৮

সনেট কবি বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ।

১৮| ০৫ ই জুন, ২০১৮ রাত ১০:০১

প্রামানিক বলেছেন: আপনার গবেষণায় সফলতা কামনা করি, ধর্ম দ্বন্দ মিটে যাক।

০৫ ই জুন, ২০১৮ রাত ১১:২৯

সনেট কবি বলেছেন: রমজানে আল্লাহ আপনার দোয়া কবুল করুন, আমিন।

১৯| ০৬ ই জুন, ২০১৮ রাত ১:৪১

অর্থনীতিবিদ বলেছেন: একটা বিশেষ ঘটনার পরে কুরআন হাদীস নিয়ে আমিও বিস্তর পড়াশুনা শুরু করেছিলাম। বিভিন্ন প্রকাশনী থেকে গাদা গাদা ইসলামী বই কিনছি, পড়ছি, নোট করছি, সেগুলো মানুষের সাথে শেয়ার করছি। দেখলাম প্রতিটা মানুষের ইসলাম নিয়ে নিজস্ব কিছু বিশ্বাস রয়েছে। এবং সে মনে করে তার বিশ্বাসটাই সঠিক আর সব ভুল, আর সব নতুন অাবিষ্কার। ইসলামী বইয়ের লেখক, গবেষকরাও তাদের নিজ নিজ বিশ্বাস অনুযায়ী গ্রন্থ লিখেছেন। তাই যতই পড়ি, ততই আমার মধ্যে বিভ্রান্তি বাড়তে থাকে। অনেক কষ্টে সেই বিভ্রান্তি কাটাতে হয়েছে। আপনিও গবেষণা করছেন এবং সেই গবেষণা থেকে আপনার মধ্যেও কিছু বিশ্বাস তৈরি হচ্ছে যেটাকে আপনি সঠিক বলে ধরে নিচ্ছেন নিজের অজান্তেই। সেটাকে বই আকারে প্রকাশ করছেন। আপনার উদ্যোগটা ভালো। মুসলমানদের সঠিক কাতার হলো আল্লাহ ও তার রাসুলের পথ। আপনার উসিলায় সেই পথে যদি কেউ যেতে পারে তবে সেটা অবশ্যই ভালো কাজ হবে।

০৬ ই জুন, ২০১৮ সকাল ৮:৩৬

সনেট কবি বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

২০| ০৬ ই জুন, ২০১৮ সকাল ১০:৩৩

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুন।

অনেক ধন্যবাদ।

০৬ ই জুন, ২০১৮ দুপুর ১২:১৭

সনেট কবি বলেছেন: নিরন্তর শুভেচ্ছা।

২১| ০৭ ই জুন, ২০১৮ সকাল ৯:১৭

আবু ছােলহ বলেছেন:



সুন্দর লিখেছেন। ‘আল্লাহর অকাট্য প্রমাণ’ পড়ার ইচ্ছে থাকলো।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.