| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস | 
সনেট কবি
	রেকর্ড ভেঙ্গে রেকর্ড গড়ার দারুণ সখ। কিনতু এমন সখ পূরণ করা দারুণ কঠিন। অবশেষে সে কঠিন কাজটাই করে ফেল্লাম। সর্বাধীক সনেট রচনার সাতশত বছরের পূরনো রেকর্ড ভেঙ্গে নতুন রেকর্ড গড়লাম। এখন বিশ্বের সর্বাধীক সনেট রচয়িতা হাজার সনেটের কবি, ফরিদ আহমদ চৌধুরী।

চাঁদ গাজীর সখের হুতোম প্যাঁচার
ইঁদুর মারা মিশন, জাতির মঙ্গল,
রাতের আঁধারে শত্রু বিনাশের কল,
হোক সে গোমরা মুখো, উপকারী বটে।
তথাপি প্যাঁচার ভয়ে ইঁদুর লাচার,
পালাতে তাদের চাই গহীন জঙ্গল
অথবা লুকাতে কোন বৃক্ষ ঝোঁপ ডাল
গুড়ু গুড়ু মনে ভয় কখন কি ঘটে।
ইঁদুরে প্যাঁচার ভয় না হয়ে উপায়
নেই কোন, জানি সেতো।সেজন্য অযথা
নহে প্যাঁচা অভিযান, ফসল রক্ষায়।
অথচ ইঁদুর প্রেমি জমে মন ব্যাথা
প্যাঁচাদের নিবারণে চেষ্টায় থাকেন,
সেজন্য চাঁদের সাথে ঝগড়া লাগেন।
বিঃদ্রঃ আশাকরি নূরু ভাই কিছু মনে করবেন না, তাঁর ইঁদুর সাবধানে প্রতিপালন করলেই হবে।
 
১০ ই জুন, ২০১৮  বিকাল ৩:১৪
সনেট কবি বলেছেন: প্যাঁচার জন্য উৎসর্গ।
২| 
১০ ই জুন, ২০১৮  বিকাল ৩:০৬
অচেনা হৃদি বলেছেন: কিউট প্যাঁচা !  ![]()
 
১০ ই জুন, ২০১৮  বিকাল ৩:১৩
সনেট কবি বলেছেন: নিজের রূপে হেসে কুটি কুটি।
৩| 
১০ ই জুন, ২০১৮  বিকাল ৩:১২
হাসান জাকির ৭১৭১ বলেছেন: শ্রদ্ধেয় চাঁদগাজী ভাইয়ের হুতোম পেঁচাও তবে আছে?
দারুণ!
 
১০ ই জুন, ২০১৮  বিকাল ৩:১৭
সনেট কবি বলেছেন: থাকতেই হবে। জমি চাষে ট্রাক্টর। ফসল সুরক্ষায় প্যাঁচা। ব্যঞ্জণ সুরক্ষায় ম্যাঁও প্যাঁও শব্দ। কি নেই এই বীর মুক্তি যোদ্ধার?
৪| 
১০ ই জুন, ২০১৮  বিকাল ৩:২১
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন: 
আমি কিচ্ছু মনে করিনাই,
তবে এই ইদুর আর প্যাঁচাকে
দূরে রাখতে চাইছিলাম!
কারণ লিলিপুটিয়ান মস্তিস্কে যতই প্যাঁচার গুণগান করা হোক না কেন।  ‘পেঁচা’ ও ‘প্যাঁচা’,দুটি বানানই  গ্রহণযোগ্য৷’
প্যাঁচা, পেঁচা, বা পেচক এক প্রকার নিশাচর শিকারী পাখি। প্যাঁচার অদ্ভূত রকমের ডাক এবং নিশাচর স্বভাব একে নানা কুসংস্কার এবং অলৌকিক চিন্তার সাথে যুক্ত করেছে। কেনিয়ার কিকুয়ু উপজাতিগোষ্ঠী বিশ্বাস করে যে, প্যাঁচা মৃত্যুর আগমনের কথা জানিয়ে দেয়। যদি কেউ একটি প্যাঁচা দেখে কিংবা তার আওয়াজ শোনে তাহলে সে মৃত্যুমুখে পতিত হবে। প্রচলিত বিশ্বাসবোধে প্যাঁচাকে মন্দ ভাগ্য, শারীরিক অসুস্থতা অথবা মৃত্যুর প্রতিচ্ছবি হিসেবে গণ্য করা হয়। প্রাচীনকাল থেকেই এই বিশ্বাস অদ্যাবধি প্রচলিত রয়েছে।
রোমানদের কাছে প্যাঁচা মৃত্যুর প্রতীক আর চীনে প্যঁচাকে রাতের ভয়ংকর রাতের পাখি বলেই বিবেচিত হয়।
প্যাঁচা মূলত নিঃসঙ্গচর। এরা গাছের কোটর, পাহাড় বা পাথরের গর্ত বা পুরনো দালানে থাকে। প্যাঁচার মাথা বড়, মুখমন্ডল চ্যাপ্টা এবং মাথার সম্মুখদিকে চোখ। প্যাঁচার চোখের চারিদিকে সাধারণত বৃত্তাকারে পালক সাজানো থাকে যাকে ফেসিয়াল ডিস্ক বলে। এদের অক্ষিগোলক সামনের দিকে অগ্রসর থাকায় এরা দ্বিনেত্র দৃষ্টির অধিকারী। প্যাঁচার দূরবদ্ধদৃষ্টি আছে ফলে এরা চোখের কয়েক ইঞ্চির মধ্যে অবস্থিত কোন বস্তু পরিস্কারভাবে দেখতে পায় না। 
তাই মন্দ স্বভাবের এই পেঁচা থেকে দূরে থাকতে চাই!
 
১০ ই জুন, ২০১৮  বিকাল ৩:২৮
সনেট কবি বলেছেন: তবে প্যাঁচা ইঁদুরের মৃত্যুর পরোয়ানা, এতে কোন সন্দেহ নেই।
৫| 
১০ ই জুন, ২০১৮  বিকাল ৩:৩২
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: মজাদার রম্যবোধ সনেটে, ভালো লাগলো কবিবর
 
১০ ই জুন, ২০১৮  বিকাল ৩:৫৯
সনেট কবি বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় কবি।
৬| 
১০ ই জুন, ২০১৮  বিকাল ৩:৩৮
কাইকর বলেছেন: সুন্দর কবিতা
 
১০ ই জুন, ২০১৮  বিকাল ৪:০০
সনেট কবি বলেছেন: ধন্যবাদ নতুন গল্পকার।
৭| 
১০ ই জুন, ২০১৮  বিকাল ৩:৪১
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন: 
লেখক বলেছেন: তবে প্যাঁচা ইঁদুরের মৃত্যুর পরোয়ানা, এতে কোন সন্দেহ নেই।
একথা যেমন সত্যি তেমনি প্যাঁচা হণন কারী ঈগল। সারভাইভেল অব দ্যা ফিটেস্ট। 
পৃথিবীর আদি থেকে অদ্যাবধি এই নিয়মের ব্যত্যয় ঘটেনি। যদি কেউ প্যাঁচার 
কোপানল থেকে রক্ষা পেতে তাকে দেবতূল্যে পূঁজা করে তা হলে কারো 
কিছু বলার নাই। কারণ বিশ্বাস যার যার নিজস্ব বোধ!
 
১০ ই জুন, ২০১৮  বিকাল ৪:০১
সনেট কবি বলেছেন: মা বলতেন, প্যাঁচা হলো দরবেশ পাখি!
৮| 
১০ ই জুন, ২০১৮  বিকাল ৪:১১
অর্ক বলেছেন: ভালো লাগলো ভাই। চমৎকার সনেট। এই বছরের শেষেই আশা করি আপনার শততম সনেট হয়ে যাবে। শুভকামনা অবিরাম মাননীয়।
 
১০ ই জুন, ২০১৮  সন্ধ্যা  ৭:৪৩
সনেট কবি বলেছেন: আমার শততম সনেট অনেক আগেই পেরিয়েছে প্রিয় কবি। এখন হাজার সনেটের অপেক্ষায়!
৯| 
১০ ই জুন, ২০১৮  বিকাল ৪:১৬
ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: সুন্দর সনেট।
 
১০ ই জুন, ২০১৮  সন্ধ্যা  ৭:৪৪
সনেট কবি বলেছেন: ধন্যবাদ ।
১০| 
১০ ই জুন, ২০১৮  বিকাল ৪:২০
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন: 
লেখক বলেছেন: মা বলতেন, প্যাঁচা হলো দরবেশ পাখি!
তাতো বটেই প্যাঁচা মৃত্যুর আগমনের কথা জানিয়ে দেয়। যদি কেউ একটি প্যাঁচা দেখে কিংবা তার আওয়াজ শোনে তাহলে সে মৃত্যুমুখে পতিত হবে। প্রচলিত বিশ্বাসবোধে প্যাঁচাকে মন্দ ভাগ্য, শারীরিক অসুস্থতা অথবা মৃত্যুর প্রতিচ্ছবি হিসেবে গণ্য করা হয়। 
হিন্দু ধর্মে শক্তির পূঁজা হয়, সূর্য়্য পূঁজা, সাপ পূঁজা, এটা ভয়ে। ঝড়ে বক মরে, আর ফকিরের কেরামতি বাড়ে ! তবে আমি প্যাঁচাকে ভয় পাইনা!!
 
১০ ই জুন, ২০১৮  সন্ধ্যা  ৭:৪৭
সনেট কবি বলেছেন: আপনার মত বীর কি করে প্যাঁচা ভয় পায়? সেটা কিছুতেই হতে পারেনা!
১১| 
১০ ই জুন, ২০১৮  বিকাল ৪:৪২
রাজীব নুর বলেছেন: খুব সুন্দর।
 
১০ ই জুন, ২০১৮  সন্ধ্যা  ৭:৪৭
সনেট কবি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইপুত।
১২| 
১০ ই জুন, ২০১৮  সন্ধ্যা  ৬:৩১
চাঁদগাজী বলেছেন: 
এখন বুঝা গেলো ব্লগার নুরু সাহেবের ভয়ের কারণ; যাকগে, কুসংস্কার মানেই কুসংস্কার; আফ্রিকার লোকজন সব সময় কুসংস্কারে বিশ্বাস করতো; কিন্তু সেটা বাংলাদেশের এক ব্লগারের উপর প্রভাব ফেলেছে শেষ অবধি?
 
১০ ই জুন, ২০১৮  সন্ধ্যা  ৭:৪৮
সনেট কবি বলেছেন: না না নূরু ভাই সেরকম লোক নন।
১৩| 
১০ ই জুন, ২০১৮  রাত ৯:৫৬
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন: 
প্যাঁচা ভয় পাই এমন আজগুবি খবর পেলেন কোথায়
প্যাঁচা ভয় পেলে তার তোষামুদি করতাম যেন ক্ষতি
না করে। আমি সব সময় দন্ড নিয়ে দন্ডাযমান
প্যাঁচা নিধনে !!
 
১০ ই জুন, ২০১৮  রাত ১১:২৩
সনেট কবি বলেছেন: এমন একটা বেগুণাহ নিরিহ প্রাণী নিধন? দয়া-মায়া বলতে কি কিছু নাই?
১৪| 
১১ ই জুন, ২০১৮  রাত ৩:১১
কাওসার চৌধুরী বলেছেন: এই প্যাচার চেহারা দেখলে চোখ বুজে বলে দিতে পারি পোস্টের লেখকের নাম। তবে আজকেরটা ব্যতিক্রম।
 
১১ ই জুন, ২০১৮  রাত ৩:৫৯
সনেট কবি বলেছেন: চাঁদগাজী না হয়ে সনেট কবি হয়ে গেছে!
©somewhere in net ltd.
১|
১০ ই জুন, ২০১৮  বিকাল ৩:০৬
লাবণ্য ২ বলেছেন: দারুন সনেট।