নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সনেট কবি রচিত সনেট সংখ্যা এখন ১০০৪ (৫ জানুয়ারী ’১৯ পর্যন্ত) যা সনেটের নতুন বিশ্ব রেকর্ড, পূর্ব রেকোর্ড ছিল ইটালিয়ান কবি জিয়েকমো দ্যা ল্যান্টিনির, তাঁর সনেট সংখ্যা ছিল ২৫০।

সনেট কবি

রেকর্ড ভেঙ্গে রেকর্ড গড়ার দারুণ সখ। কিনতু এমন সখ পূরণ করা দারুণ কঠিন। অবশেষে সে কঠিন কাজটাই করে ফেল্লাম। সর্বাধীক সনেট রচনার সাতশত বছরের পূরনো রেকর্ড ভেঙ্গে নতুন রেকর্ড গড়লাম। এখন বিশ্বের সর্বাধীক সনেট রচয়িতা হাজার সনেটের কবি, ফরিদ আহমদ চৌধুরী।

সনেট কবি › বিস্তারিত পোস্টঃ

আল্লাহ, কোরআন ও মহানবির দোষ (সা.)ধরা অহেতুক কাজ

২০ শে জুন, ২০১৮ সকাল ৮:৩৬



অনেকেই আল্লাহর বিভিন্ন দোষের কথা বলে, কিন্তু কেন বলে? এতে কি প্রমাণ হয় যে আল্লাহ নেই? আর যেহেতু অকাট্য প্রমাণে আল্লাহ আছেন, কাজেই তাঁর দোষ বলে তাঁর শাস্তি থেকে রেহাই মিলবে কি? যদি ক্ষতি ছাড়া কোন লাভ না থাকে তবে আল্লাহর দোষ খোঁজার দরকার কি?
অনেকেই মহানবির(সা.) বিভিন্ন দোষের কথা বলে, কিন্তু কেন বলে? এতে কি প্রমাণ হয় যে মহানবি (সা.)আল্লাহর নবি নন? আর যেহেতু অকাট্য প্রমাণে মহানবি (সা.)আল্লাহর নবি, কাজেই তাঁর দোষ বলে আল্লাহর শাস্তি থেকে রেহাই মিলবে কি? যদি ক্ষতি ছাড়া কোন লাভ না থাকে তবে মহানবির (সা.) দোষ খোঁজার দরকার কি?
অনেকেই কোরআনের বিভিন্ন দোষের কথা বলে, কিন্তু কেন বলে? এতে কি প্রমাণ হয় যে কোরআনের বাণী আল্লাহর বাণী নয়? আর যেহেতু অকাট্য প্রমাণে কোরআনের বাণী আল্লাহর বাণী, কাজেই কোরআনের দোষ বলে আল্লার শাস্তি থেকে রেহাই মিলবে কি? যদি ক্ষতি ছাড়া কোন লাভ না থাকে তবে কোরআনের দোষ খোঁজার দরকার কি?
দোষ সনাক্ত করণ প্রকল্প দ্বারা আল্লাহ, কোরআন ও মহানবি (সা.)সঠিক নয় প্রমাণীত হবেনা। কাজেই এ প্রকল্প চালু রেখে মানুষের সময়ের অপচয় করা অর্থহীন।যেহেতু আল্লাহ, কোরআন ও মহানবির দোষ (সা.) বলে গুণাহ ছাড়া সাওয়াব নেই সেহেতু মুসলমান আল্লাহ, কোরআন ও মহানবির দোষ (সা.)কখনো স্বীকার করবে না।এমনকি তারা মনে মনেও এটা স্বীকার করবেনা। কারণ তারা বিশ্বাস করে আল্লাহ মনের কথা জানেন।আর মুসলমান ছাড়া অন্যকেউ আল্লাহ, কোরআন ও মহানবির দোষ (সা.)বলে লাভ কি? তারাতো আল্লাহ, কোরআন ও মহানবিকে (সা.)বিশ্বাসই করেনা। যদি অন্যকেহ মুসলমানকে খোঁচা মারার জন্য আল্লাহ, কোরআন ও মহানবির দোষ (সা.)বলে আর এতে কোন অঘটন ঘটে তবে তার দায় তার। যদি কেউ বলে মুসলমানকে বেঠিক পথ থেকে সঠিক পথে আনার জন্য আমরা এমন করছি সে বেকুবদের বলব আল্লাহ, কোরআন ও মহানবির দোষ (সা.)বলে আল্লাহ, কোরআন ও মহানবিকে(সা.) বেঠিক প্রমাণ করা যায় না।বড়জোর খারাপ বলা যায়, আর খারাপ ও বেঠিক এক কথা নয়। আর সঠিক কথা হলো আল্লাহ, কোরআন ও মহানবিকে (সা.)অকাট্য প্রমাণে সঠিক প্রমাণ করা যায়।কাজেই পারলে আল্লাহ, কোরআন ও মহানবিকে(সা.)বেঠিক প্রমাণ কর, নতুবা অহেতুক আল্লাহ, কোরআন ও মহানবির দোষ (সা.)বলে মুসলমানকে উত্তেজিত করবে না।অন্যদের ক্ষেত্রেও এমন অহেতুক কাজ করতে আল্লাহ মুসলমানদেরকে নিষেধ করেছেন।ধর্ম স্থান ও ধর্ম বিষয় অসম্মান নয় পারলে অসারতা প্রমাণ কর।তা’ না পারলে একদম চুপ থাক। আবার বলছি দোষ দ্বারা দোষী হয় অসার হয়না। কারণ দোষীরও সার থাকে।কাঁটা ফুটালে ব্যথা লাগবেই যদিও কাঁটা মন্দ হিসেবে সনাক্ত।কাজেই মন্দ বিষয় নেই বলার অহেতুক প্রচেষ্টা অবশ্য পরিত্যাজ্য।অবশ্য আল্লাহ, কোরআন ও মহানবির দোষ (সা.)বলা সত্য নয়। কারণ অকাট্য প্রমাণে প্রমাণীত তাঁদের কোন দোষ নেই।তওবা কি করে করতে হয় সেটা দেখাবার প্রয়োজনে গুণাহ করতে হয়। কারণ গুণাহই যদি না করবে তবে তওবা করবে কেমন করে?কাজেই মডেলিং গুনাহ মূলত গুণাহ নয়। এটা বুঝার জন্য কোরআনের সূরা কাহাফের নবম রুকু অবশ্য পঠিতব্য।যে মডেল তার সাথে যে মডেল নয় তাকে মিলকরা সম্পূর্ণ অর্থহীন কাজ।মডেলের তওবার অনুসরন করা হলেও তাঁর গুণাহের অনুসরন করা যাবেনা। কারণ মডেল দেখিয়েছেন তওবা কি করে করতে হয়। কাজেই কারো গুণাহ হয়ে গেলে সে মডেলের অনুসরনে মনযোগী হবে এবং তওবা করে নিবে।কিন্তু যেহেতু সে মডেল নয়, তাকে তওবার মডেল দেখানোর দায়িত্ব কেউ দেয়নি, সেহেতু সে তওবার জন্য গুণাহ করবে না।যদি সে এমন করে তবে তার ক্ষমা মিলবে না। কারণ সে অনধিকার চর্চা করেছে।

মন্তব্য ১৫ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১৫) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে জুন, ২০১৮ সকাল ৯:৩৫

রাজীব নুর বলেছেন: শুধু মাত্র নাস্তিকেরাই দোষ খুঁজে বেড়ায়। এটা অনেক বড় অন্যায়।

২০ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:৫২

সনেট কবি বলেছেন: তারা এমন করে, এরপর অঘটন ঘটে। এরপর শুরু হয় বিশৃঙ্খলা। তারছে বরং তারা তাদের মত সঠিক প্রমাণ করতে পারলে অন্য সব মত এমনিতেই বেঠিক হয়ে যায়। অথচ তারা যুক্তিতে না পেরে অযুক্তিক পথে হাঁটে আর অহেতুক ধর্মের দোষ খুঁজে বেড়ায়।

২| ২০ শে জুন, ২০১৮ সকাল ১১:৪২

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: অহেতুক কাজ থেকে বিরত থাকা উচিৎ ।

২০ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৯

সনেট কবি বলেছেন: সেইটাই অনেকে না বুঝে অহেতুক কাজে লেগে থাকে। নাস্তিকদেরকে দেখলাম ইসলামের কুৎসা রটনা করে। অথচ কুৎসা কখনো সঠিকতা বা বেঠিকতার মাপকাঠি নয়, যেমন সুনামও সঠিকতা বা বেঠিকতার মাপকাঠি নয়। সঠিক হতে হলে সঠিকতার মানদন্ডে উত্তীর্ণ হতে হয়।

৩| ২০ শে জুন, ২০১৮ সকাল ১১:৫৫

নতুন বলেছেন: আপনি কি এই কথাগুলি শুধুই ইসলামের অনুসারীদের জন্য বলেছেন? তাহলে ঠিক আছে।

Worldwide percentage of Adherents by Religion, 2010[28]

Christianity (31.5%)
Islam (23.2%)
Irreligion (16.3%)
Hinduism (15.0%)
Buddhism (7.1%)
Folk religions (5.9%)
Other religions (1%)

আপনি যখন বললেন যে আল্লাহের অকাট্য প্রমান আছে... তবে 76.8% মানুষ কেন ইসলাম অনুসরন করেনা?

একটা সাধারন উদাহরন দেই.... প‌্যারাসিটামলে ব্যাথা কমে.... এটা আপনি মানেন? তেমনি বিশ্বের ৭ বিলিওন মানুষও মানে... কারন এটা প্রমানিত জিনিস.... এটাতে কেউই দ্বীমত করবেনা।

কিন্তু ধম` নিয়ে এতো দ্বিমত কেন? কারন কোন ধম`ই প্রমানিত সত্য না। এটা আমাদের বিশ্বাস। আপনার বিশ্বাস ১০০% সত্য বলে আরেকজন মেনে নিতে চাইবেনা।

তেমনি হাতির মাথা ওয়ালা গনেশের বিশ্বাসীর ভাবনাও আপনি মেনে নেবেন না।

২০ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:৩২

সনেট কবি বলেছেন: ইসলামকে অনেকে গ্রহণ করেনি পৈতৃক বিশ্বাস ছাড়তে পারবেনা বলে। অনেকে ইসলামের কঠোর বিধি ভয় পায়। ইসলামে বহুদল দেখে অনেকে বিরক্ত। কিন্তু এসবের কিছুই ইসলামী বিশ্বাসের বেঠিকতার প্রমাণ নয়। আল্লাহর অকাট্য প্রমাণ পুস্তকে আমি ইসলামের বিশ্বাসের বিষয় সমূহকে অকাট্যভাবে প্রমাণ করেছি। যা ইসলাম বিরোধীরা ভুল প্রমাণ করতে পারেনি। প্যারাসিটামল ব্যাথা নাশক হিসেবে সঠিক, একথা লোকের গ্রহণ করাতে তাকে কোন কিছু ছাড়তে হয় না। কিন্তু ইসলাম সঠিক, এটা গ্রহণ করতে গেলে নিজের এতদিনের বিশ্বাস ছাড়তে হয়। এমনকি পৈত্রিক সম্পত্তি থেকে বঞ্চিত হতে হয়। হারাতে হয় আত্মিয় ইয়ার বান্ধব। অনেক সময় স্বীকার করতে হয় অকথ্য নির্যাতন। এমন কি ভিটেমাটি ও দেশ ছাড়া হতে হয়। সে জন্য প্যারাসিটমলের স্বীকৃতি ও ইসলামের স্বীকৃতি সমপর্যায়ভূক্ত নয়।
জ্ঞানগত ত্রুটির কারণেও অনেক বিষয়ের প্রমাণ অনেকের অজানা থেকে যায়। আর অজ্ঞতার কারণেও প্রমাণীত সত্য কারো কারো নিকট প্রমাণীত নয়। তারমানে যে জানে তার নিকট প্রমাণীত। কিন্তু যে জানে না তার নিকট প্রমাণীত নয়। প্যারাসিটামল জানা সত্য। কিন্তু ইসলামের সত্যতা অনেকের নিকট অজানা সত্য। প্যারাসিটামলে ব্যাথা কমে বিধায় এটা দ্রুত প্রচার পেয়েছে। ইসলামে ব্যাথা কমা জাতীয় কিছু ঘটেনা বিধায় এটা দ্রুত প্রচার পায়নি।
আল্লাহ বলেছেন ইসলাম তাদের জন্য যারা অলস নয়। এখন যারা আলস্য বসত ইসলাম বুঝেনা তাদের দায় ইসলাম নেবে না। পরিশেষে সুন্দর যুক্তি উপস্থাপনের জন্য ধন্যবাদ। যদিও যুক্তিটি নেহায়েত কাঁচা।

৪| ২০ শে জুন, ২০১৮ দুপুর ১২:১০

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: ঝগড়াবাজরা অহেতুক ঝগড়া লাগাবে এটাই নিয়ম।

২০ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৬

সনেট কবি বলেছেন: ঝগড়া করতে না পারলে আবার অনেকের পেটের ভাত হজম হয়না।

৫| ২০ শে জুন, ২০১৮ দুপুর ১২:২৮

কানিজ রিনা বলেছেন: অসাধারন বিশ্লেশন,আল্লাহর পুর্ব নির্ধারিত
বেহেস্ত দোজক বা স্বর্গ নরক। সব ধর্মেই
বিদ্যোমান, আমি মুসলিম হয়ে বেহেস্ত
দোজকের ভাগ অনুধাবন করি তা যেন
অর্ধেক অর্ধেক। কারন আট বেহেস্ত সাত
দোজক অর্ধেকের কিছু কম।
আল্লাহকে অশীকার করা আসমানী কিতাব
অশীকার ভুল খুজে বেড়ানো ধর্মকে বিশ্বাস
নাকরা আল্লাহর তাবদ সৃষ্টি এমনি এমনি
হয়েছে, আল্লাহ্ বলে কিছু নেই ও আল্লাহর
সাথে শিরক করল যারা এমন কিছু করলে
শেষে এসে তওবা করলে বা সময় ফুরালে
মৃত্যু মুখে উপস্থিত হয়ে তওবা করা বিফল।

তাইত আল্লাহর পুর্ব নির্ধারিত বেহেস্ত দোজক
তাতো প্রায় অর্ধেক অর্ধেক। এই উপলদ্ধি
থেকে বুঝা উচিৎ অর্ধেক মানুই জাহান্নামে
চলে যাবে। আল্লাহর নিশিদ্ধ ঘোষিত গুনাহ
না করার সাবধানতা সর্ব শ্রেষ্ঠ আসমানী
কিতাব কোরআন প্রেরনের মাধ্যমে আল্লাহ্
সাবধান করেছেন। আল্লাহর নিশিদ্ধ ঘোষিত
কাজ থেকে বিরত থাকার জন্য আল্লাহ্
যুগে যুগে নবী রাসুল পয়গম্বর অলি
আওলিয়া পাঠিয়েছেন মানুষকে সত্য পথে
আহব্বানের জন্য আলোর পথ দেখানোর
জন্য। তথাপি এত কিছুর পরেও যাহারা
নিশিদ্ধ গুনাহ্ করতে থাকবে তাদের গুনাহ্
মাফ হবে কি আল্লাহ্ মালুম।
আপনার সুন্দর বিশ্লেশনে অসংখ্য ধন্যবাদ।

২০ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৫

সনেট কবি বলেছেন: আপনিও আপনার বক্তব্য যথাসাধ্য বুঝিয়ে বলারমত করে উপস্থাপন করেন। সেজন্য আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ।

৬| ২০ শে জুন, ২০১৮ দুপুর ১:৪৪

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আল্লাহ, কোরআন ও মহানবির দোষ ধরা অহেতুক কাজ।

কিন্তু বিভ্রান্তকর বাণী তো সর্বত্র।
রসূল করীম বলেছেন- “বনী ইসরাঈল বাহাত্তর দলে বিভক্ত ছিল, কিন্তু আমার উম্মত তারচেয়েও বেশী ৭৩ দলে বিভক্ত হবে;
তন্মধ্যে মাত্র ১টি দল সহি। আর বাকী ৭২ দল মুসলিম হলেও সবাই জাহান্নামে যাবে।
রসূল করীম মারা যাওয়ার পর কেউ জানেনা কোনটা সহি।

তাহলে দেখা যাচ্ছে মোসলমানের ভেতরেই ৯৯% ভ্রান্ত জাহান্নামি। মাত্র ১% ভাল। কোনটা ভাল কেউ জানেনা।
এখন সিয়া, সুন্নি, বাদ দিলেও সুধু সুন্নির ভেতরই ৬৪ টি উপ-মাহাজাব, সবাই নিজেদের সহি ও শ্রেষ্ঠ ভাবে।

২০ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৩

সনেট কবি বলেছেন: একজন পুলিশ সদস্য (আমার জেঠাত ভাই) বললেন, মহানবির (সাঃ) উম্মত বিশ্বের সব মানুষ। এরমধ্যে তাঁর অনুসারি মুসলিম সবাই এক কাতার। আর বাহাত্তর কাতার হলো যারা তাঁর অনুসারী নয় এমন উম্মত। তার কথার সমর্থনে হাদিসও রয়েছে। মহানবি (সাঃ) বলেছেন, ‘মান কালা লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ ফাদাখালাল জান্নাহ-যে লাইলাহা ইল্লাল্লাহ বলল সে যেন জান্নাতে প্রবেশ করল’। সংগত কারণে সব মুসলমান জান্নাতে যাবে তবে পাপের শাস্তি ভোগের পর। তবে অর্ধেকের কম পাপ হলে জাহান্নামেও যেতে হবে না।এখন কেউ মহানবির (সাঃ) কথা বুঝতে না পারলে সেটা তার জ্ঞানগত ত্রুটি।

৭| ২০ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৫:৪২

নতুন বলেছেন: আপনি বলেছেন যারা হানাফী না তারা ভ্রান্ত পথে আছে.....

আর একটা জিনিস যদি ইসলাম এতোই পক্ত প্রমানিত হয়... তবে ইসলামের অনুসারীতরা এতো মত/পথে বিভক্ত কেন?

কেন কাদেয়ানীদের/শিয়াদের কাফের বলে অন্যরা...

কাদেয়ানীরাও ইসলামের বই থেকেই রেফারেন্স দিয়ে কথা বলে....

২০ শে জুন, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৪

সনেট কবি বলেছেন: হানাফী মানে একনিষ্ঠ। যারা হানাফী নয় তারা একনিষ্ঠ না হওয়া সংক্রান্ত ভ্রান্তপথে আছে। আর যে কেহ কোন কাজে একনিষ্ঠ না হলে তাকেতো কিঞ্চিত ভ্রান্ত বলা যায়। কি বলেন? কিন্তু তাদের আল্লাহকে আল্লাহ মানা আর মহানবিকে (সাঃ) নবি মানা এটাতো অবশ্যই ভ্রান্ত নয়। তার মানে তাদের যতটুকু ভ্রান্ত তারা ঠিক ততটুকু ভ্রান্ত।

৮| ২১ শে জুন, ২০১৮ দুপুর ১:১৭

সাব্বির হোসেন তেওলা বলেছেন: : আপনি কি এই কথাগুলি শুধুই ইসলামের অনুসারীদের জন্য বলেছেন? তাহলে ঠিক আছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.