| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস | 
সনেট কবি
	রেকর্ড ভেঙ্গে রেকর্ড গড়ার দারুণ সখ। কিনতু এমন সখ পূরণ করা দারুণ কঠিন। অবশেষে সে কঠিন কাজটাই করে ফেল্লাম। সর্বাধীক সনেট রচনার সাতশত বছরের পূরনো রেকর্ড ভেঙ্গে নতুন রেকর্ড গড়লাম। এখন বিশ্বের সর্বাধীক সনেট রচয়িতা হাজার সনেটের কবি, ফরিদ আহমদ চৌধুরী।

মহানবি (সা.) বলেছেন, উম্মত তিহাত্তর কাতার হবে। মহানবি (সা.) বলেননি, মুসলমান তিহাত্তর কতার হবে।কাজেই মুসলমান তিহাত্তর কাতার হবে, এটা ভুল কথা।কারণ মুসলমান হলো এক প্রকার উম্মত।যাদেরকে উম্মাতাম মুসলিমাতাম বা মুসলিম উম্মত বলা হয়।বাস্তবিক মহানবির (সা.) উম্মত তারা যাদের প্রতি তাঁকে নবি হিসেবে প্রেরণ করা হয়েছে। যদি তারা তাঁর উম্মত না হয় তবে তাদেরকে তাঁকে মানতে আদেশ প্রদান করা হচ্ছে কেন?
সমগ্র মানব ও জ্বীনকে কোরআন মানতে আদেশ করা হয়েছে কাজেই সমগ্র মানব ও জ্বীন কোরআনের নবির (সা.) উম্মত। উম্মত তিহাত্তর কাতার হবে মানে সমগ্র মানব ও জ্বীন তিহাত্তর কাতার হবে।এর মধ্যে কোরআনের নবিকে (সা.) যারা নবি (সা.) মানে তারা তাঁর অনুসারি উম্মত। তারা তাঁর সাথে জান্নাতে থাকবে। তারা পাপ করলে পাপের শাস্তিভোগের পর তারা তাদের নবির (সা.) সাথে জান্নাতে থাকবে।আর যারা তাঁকে নবি (সা.) মানেনা তাদের বাহাত্তর কাতার হবে, যারা জাহান্নামে যাবে। এখন যারা তাঁকে নবি (সা.) মানেনা তাঁর (সা.) কথায় তাদের মন খারাপ করার কোন কারণ নেই।যেহেতু তারা তাঁকে (সা.) নবি (সা.) মানে না সেহেতু এ বিষয়ে তাদের চিন্তা অর্থহীন। তথাপি যদি তাদের চিন্তা হয় তবে তারা তাঁকে নবি (সা.) মানলেই সমস্যার সমাধান হয়ে যায়।আর যদি চিন্তা না হয় তবে তারা থাক তাদের মত।তবে মুসলমানের কোন কাতার জানান্নামে যাবে, এটা ভুল ধারনা। তবে কেউ যদি নিজেকে মুসলমান দা্বী করে কিন্তু বাস্তবে সে মুসলমান না হয়ে থাকে তবে সে অমুসলিম হিসেবে জাহান্নামে যাবে।কিন্তু মুসলিম সাব্যস্ত হয়ে কেউ জাহান্নামে যাবেনা।আর যদিও পাপের কারণে জাহান্নামে যায় তবে তারা শাস্তিভোগের পর জাহান্নাম থেকে মুক্তি পেয়ে জান্নাতি হবে।কাজেই কেউ যদি নিজেকে মুসলিম দাবী করে তবে অমুসলীম সাব্যস্ত না হওয়া পর্যন্ত তাকে জাহান্নামী  বলা ঠিক নয়।আর মুসলীম দাবীদার অকাট্য প্রমাণে অমুসলীম সাব্যস্ত না হলে তাকে অমুসলীম বলা বা কাফির-মুশরিক বলা ঠিক নয়। এমন বলায় যে এমন বলবে তার বিপদের আশংকা রয়েছে।এ কারণে হজরত আলী (রা.) খারেজীদেরকে কাফির বলেননি, যদিও তারা তাঁকে কাফির বলেছে এবং শহীদ করেছে।কাজেই মহানবীর (সা.) হাদিস অনুযায়ী হজরত আলীর (রা.) অনুসারী হয়ে আমরা লোকদেরকে কাফির, মুশরীক ও অমুসলীম বলা থেকে বিরত থাকি।যে নিজেকে মুসলীম দাবী করে সে থাকুক তার মত। আমাদের তার পিছনে নামাজ পড়তে মন না চাইলে তার পিছনে নামাজ পড়া থেকে বিরত থাকি। তবে ফিতনা সৃষ্টি হতে পারে এমন কাজ থেকে বিরত থাকাই আমাদের জন্য উত্তম। 
বিঃদ্রঃ মুসলিম তিহাত্তর হাজার কাতার হলেও সেটা আলচ্য বিষয় নয়। আলচ্য বিষয় হলো উম্মত তিহাত্তর কাতার হওয়া। ঝগড়ায় একজন বলল, হেতে কয় হেতে মুসলমান! তুঁই কিল্লাই হেতারে অমুসলমান কও? তোঁর কি ক্ষেত্রকনি?এরিও তুঁইতো বড় ভেজাইল্লা মানষ!
মহানবি (সা.) আব্দুল্লাহ ইবনে উবাইয়ের জানাজা পড়েছেন। কাজেই মুসলমান দাবীদার যে মতের হোক সব মুসলমান মিলে তাকে মুসলিম রীতিতে শেষ বিদায় জানাতে হবে। কারণ মোনাফেকের চেয়ে জঘণ্য কেউ নেই। 
উম্মতে মুসলিম 
সব মুসলমান এক কাতার
 
৩০ শে জুন, ২০১৮  সকাল ৮:৩১
সনেট কবি বলেছেন: ![]()
২| 
৩০ শে জুন, ২০১৮  সকাল ৮:৩৫
চাঁদগাজী বলেছেন: 
ইসলামে বিভ্রান্তি থাকলে, ইহুদী ও খৃস্টানেরাও বিভ্রান্ত হওয়ার কথা
 
৩০ শে জুন, ২০১৮  সকাল ৮:৩৮
সনেট কবি বলেছেন: এ রোগ কম বেশ সব জায়গায় আছে।
৩| 
৩০ শে জুন, ২০১৮  সকাল ৮:৩৬
সিগন্যাস বলেছেন: জ্বিন-ভূত আর মানুষ মিলে ৭৩ কাতার হবে?
 
৩০ শে জুন, ২০১৮  সকাল ৮:৪০
সনেট কবি বলেছেন: তিহাত্তর কাতার বলতে তিনি অনেক কাতার ও ইহুদীদের চেয়ে বেশী কাতার বুঝিয়েছেন কি না কে জানে?
৪| 
৩০ শে জুন, ২০১৮  সকাল ৮:৪১
সিগন্যাস বলেছেন: আহা তাহলে তো আসলেই বিভ্রান্তিকর।ব্যাপার না।আমরা জান্নাতে গেলেই হলো
 
৩০ শে জুন, ২০১৮  সকাল ৮:৪৫
সনেট কবি বলেছেন: কথায় বলে আপনি বাঁচলে বাপের নাম। কতিপয়ের নিজের জান্নাতে যাওয়ার নেই শিউরিটি তারা অপরকে নিশ্চিতভাবে জাহান্নামে প্রেরণে বদ্ধপরিকর।
৫| 
৩০ শে জুন, ২০১৮  সকাল ৮:৪৯
সিগন্যাস বলেছেন: বুঝলাম না আপনি আমাকে জাহান্নামি বলছেন?
 
৩০ শে জুন, ২০১৮  সকাল ৮:৫৩
সনেট কবি বলেছেন: নাউযুবিল্লাহ। তওবা তওবা। এমন কথা মুখের ধারে কাছেও আনবেন না। আমি চাই সব মুসলমান জান্নাতে যাক।
৬| 
৩০ শে জুন, ২০১৮  সকাল ৯:০২
সিগন্যাস বলেছেন:  কতিপয়ের নিজের জান্নাতে যাওয়ার নেই শিউরিটি তারা অপরকে নিশ্চিতভাবে জাহান্নামে প্রেরণে বদ্ধপরিকর। 
ইহা দ্বারা কি বুঝাতে চাচ্ছেন?
 
৩০ শে জুন, ২০১৮  সকাল ৯:০৫
সনেট কবি বলেছেন: ঐ যে তারা বলে অমুক জাহান্নামে যাবে, তমুক জাহান্নামে যাবে! মনে হয় তাদের কানে কানে কেউ বলেছে তারা জান্নাতে যাবে! নতুবা পরের জাহান্নামে যাওয়া বিষয়ে তাদের এমন আগ্রহ কেন, বুঝা মুশকিল!
৭| 
৩০ শে জুন, ২০১৮  সকাল ৯:৪১
রাজীব নুর বলেছেন: সত্য কথা হলো- ইসলাম যতদিন থাকবে বিভ্রান্তিও থাকবে।
 
৩০ শে জুন, ২০১৮  দুপুর ১২:৫৫
সনেট কবি বলেছেন: তথাপি যার দরকার তাকে বিভ্রান্তি থেকে আত্মরক্ষা করতে হবে।
৮| 
৩০ শে জুন, ২০১৮  সকাল ১০:০৯
বৃষ্টি বিন্দু বলেছেন: ভালো লাগলো প্রিয় কবি... ![]()
 
৩০ শে জুন, ২০১৮  দুপুর ১২:৫৬
সনেট কবি বলেছেন: ধন্যবাদ
৯| 
৩০ শে জুন, ২০১৮  সকাল ১০:২০
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় কবি ভাই। বয়স বাড়ছে, ক্রমশ পরকালের চিন্তা মাথায় চলে আসছে। অন্তত ইমান নিয়ে যেন যেতে পারি , দোয়া করবেন।  সনেটের পাশাপাশি এগুলি আমাদের দুনিয়াদারি থেকে কিছুটা হলেও পরকালের কথা ভাবাতে বাধ্য করছে বা করবে । 
অনেক শুভ কামনা প্রিয় কবি ভাইকে।
 
৩০ শে জুন, ২০১৮  দুপুর ১২:৫৭
সনেট কবি বলেছেন: ধন্যবাদ চৌধুরী ভাই।
১০| 
৩০ শে জুন, ২০১৮  সকাল ১১:৩৭
দিগন্তে হাসি বলেছেন: আপনি জ্ঞানী মানুষ । আপনার প্রতি শ্রদ্ধা রেখেই বলছি, যে বিষয়ে আপনার পূর্ণ জ্ঞান নেই সে বিষয়ে আপনার না লিখায় ভাল । আর লিখতে হতে একটু সেটা নিয়ে পড়াশুনা করে যেনে লিখায় ভাল । 
প্রধান কথা হলঃ আপনি মুহাম্মদ (সঃ) এর কথা/হাদীসটাকে বিকৃত করে উপস্থাপন করেছেন । 
রসূল (সঃ) বলেছেন, “ওহে, অবশ্যই যারা তোমাদের পূর্বে ছিল তারা ৭২ দলে বিভক্ত ছিল এবং অবশ্য্ই আমার এই উম্মত ৭৩ দলে বিভক্ত হবে। ইহাদের সকল দলই দোযখে যাবে এক দল ব্যতিত। সাহাবা (রঃ) জিজ্ঞেসা করলেন, “ইয়া রসূলুল্লাহ, সেটি কোন দল? নবী (সঃ) বললেন, ” আমি এবং আমার সাহাবীগণ যার উপর আছি, তার উপর যারা থাকবে।”
***তিরমিজী ও আবু দাউদ, রেওয়ায়েতে মেশকাত শরীফ ১ম খন্ড, হাদীস নং- ১৬৩)
 
৩০ শে জুন, ২০১৮  দুপুর ১২:৪৯
সনেট কবি বলেছেন: আপনি যে হাদিসের কথা বললেন সে হাদিসের আমল মোটেও করেনা এমন মুসলমান একজনও নেই। কাজেই যারা বিভ্রান্তি ছড়ায় তাদের একজন আপনি।
১১| 
৩০ শে জুন, ২০১৮  সকাল ১১:৩৯
জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: গুরুত্বপূর্ণ টপিক নিয়ে লিখেছেন। ধন্যবাদ।
 
৩০ শে জুন, ২০১৮  দুপুর ১২:৫৭
সনেট কবি বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।
১২| 
৩০ শে জুন, ২০১৮  সকাল ১১:৫৭
এ আর ১৫ বলেছেন: Sorry I  can't accept your comment. .... Non Muslim will go to hell ( Jahannam ) ..
## যারা মুর্তি পুজা করে তাদের ছাবেইন বা সাবেইন বলা হয়  -------
সুরা ২-- ৬২ 
নিঃসন্দেহে যারা মুসলমান হয়েছে এবং যারা ইহুদী, নাসারা ও সাবেঈন, (তাদের মধ্য থেকে) যারা ঈমান এনেছে আল্লাহর প্রতি ও কিয়ামত দিবসের প্রতি এবং সৎকাজ করেছে, তাদের জন্য রয়েছে তার সওয়াব তাদের পালনকর্তার কাছে। আর তাদের কোনই ভয়-ভীতি নেই, তারা দুঃখিতও হবে না।  
সুরা ৫--৬৯
নিশ্চয় যারা মুসলমান, যারা ইহুদী, ছাবেয়ী বা খ্রীষ্টান, তাদের মধ্যে যারা বিশ্বাস স্থাপন করে আল্লাহর প্রতি, কিয়ামতের প্রতি এবং সৎকর্ম সম্পাদন করে, তাদের কোন ভয় নেই এবং তারা দুঃখিত হবে না।  
খৃষ্টান ইহুদি ছাবেয়ী ( পৈতলিক) এরা সবাই সৃষ্টি কর্তা এবং পরকালকে বিশ্বাষ করে  ---- আল্লাহ বলেছেন তাদের কোন ভয় নাই এবং দু:খিত হওয়ার কারন নাই । 
 
৩০ শে জুন, ২০১৮  দুপুর ১:০০
সনেট কবি বলেছেন: আপনি যে বিষয় উত্থাপন করেছেন তার ব্যাখ্যা অনেকে অনেক রকম দিয়ে থাকে।
১৩| 
৩০ শে জুন, ২০১৮  দুপুর ১২:৪৪
শৈবাল আহম্মেদ বলেছেন: একদা শোনা যায় ডাক্তার-রুগীর পোতার হাতে একটি সারিবাদ্যরিষ্ট (সাধনা কোঃ) নির সালসা দিয়ে বলে যে  দাদীকে খাওয়ানোর আগে সালসাটা  ভাল করে ঝাকিয়ে খাওয়ানোর জন্য। কিন্তু পোতা ভূলবুঝে বা ভূলশুনে তার দদীকেই ভালকরে ঝাকিেয়ে সালসা খাওয়াতো। ফলে দাদী আরো অসুস্থ হয়ে পড়ে। 
এরকম ভূলবুঝে নিজের ইচ্ছা মত ধারনা করা বাঙ্গালীদের বহু পূরানো স্বভাব। ছোট বেলায় দেখতাম,একটা লোকের সামান্য এক্সিডেন্ট হলে-দুরে গিয়ে শোনা যেত যে সে মারা গছে। আরো দুরে গলে শোনা যেত ৫ জন জায়গায়ই মারাগেছে। আরো দুরে গিয়ে শোনা যাচ্ছে যে তিনি ১০ জন মৃত্যের যানাজা পড়ে আসলেন। এইতো আমরা বাঙ্গালী আবেগী মানুষ।
আমাদের দেশে ইসলাম ধর্মে যদি (এম সি কিউ) পরীক্ষার মাধ্যমে সিলেক্ট করা হয় যে কারা ধার্মিক। তাহলে লাখে একজন পাশ করবে কিনা সন্ধেয়। বংশগতভাবে মুসলমান বলে অনেকেই মনে করি যে আমি বা আমরা সত্যিই সুসলমানের লোক।
অতটা সোজা নয়-মুসলমান হতে হলেঃ- সৎ পথে চলতে হবে,অন্যায় করা যাবেনা ও নিজের মঙ্গলের পাশাপাশি অন্যের মঙ্গল করতে হবে। শুধু লোক দেখানো নামাজ পড়া নয় আর কুনু ভেজানো বা হাত ঝাড়া মারা এবং ভাই ভাই গোলযোগ করে দুই ভাই পাশাপাশি দুই বাড়ি দুই মসজিদ তৈরী করে নামাজ পড়া নয়-সম্পর্ক ভাল রাখাটাই এবং সকলের সুখ কামনা করাটাই ইসলামের মূল উদ্দেশ্য। এবং এটা খুবই স্পষ্ট যে প্রত্যেক ধর্ম কোন না কোন মানুষের মুখ থেকে আমরা শুনেছি বা সেগুলো তারই আবিস্কারের কথা। যেমন কেউ যদি বলে যে সুর্যের সাথে আমার কথা হয়েছে,সেটা তারই মুখ থেকে আমরা শুনেছি-এটাইতো সুস্পষ্ট সত্য কথা।
 
৩০ শে জুন, ২০১৮  দুপুর ১:০৫
সনেট কবি বলেছেন: যে যতটা ইসলাম পালন করে সে ততটা মুসলিম। আর আপনি শতভাগ মুসলিম হওয়ার কথা বলেছেন। আমাদের হিসেবে শতকরা একভাগের কম মুসলমানিত্যও গণ্য।
১৪| 
৩০ শে জুন, ২০১৮  দুপুর ১২:৫৭
এ আর ১৫ বলেছেন: সংশোধন  
---- : Sorry I can't accept your comment. .... Non Muslim will not go to hell ( Jahannam ) ..
আপনি ঢালাও ভাবে লিখেছেন অমুসলিমরা জাহান্নামে যাবে ---- এই বাক্যটাও ইসলামের একটা অন্যতম বিভ্রান্তি । আপনি শুধু নিজেকে প্রশ্ন করুন -- আপনি যদি অমুসলিমের ঘরের জন্ম গ্রহন করতেন, তাহোলে মুসলমান হতেন কিনা ???  আল্লাহ মানুষকে অমুসলিমের ঘরে জন্ম দিয়ে , অমুসলিম হওয়ার জন্য জাহান্নামে পাঠাবেন যে যতই সৎ কর্ম ন্যায় পরাুয়ন ভালো মানুষ হোক না কেন ---- এটা কি কখনো হতে পারে ?  
## যারা মুর্তি পুজা করে তাদের ছাবেইন বা সাবেইন বলা হয় -------
সুরা ২-- ৬২ 
নিঃসন্দেহে যারা মুসলমান হয়েছে এবং যারা ইহুদী, নাসারা ও সাবেঈন, (তাদের মধ্য থেকে) যারা ঈমান এনেছে আল্লাহর প্রতি ও কিয়ামত দিবসের প্রতি এবং সৎকাজ করেছে, তাদের জন্য রয়েছে তার সওয়াব তাদের পালনকর্তার কাছে। আর তাদের কোনই ভয়-ভীতি নেই, তারা দুঃখিতও হবে না। 
সুরা ৫--৬৯
নিশ্চয় যারা মুসলমান, যারা ইহুদী, ছাবেয়ী বা খ্রীষ্টান, তাদের মধ্যে যারা বিশ্বাস স্থাপন করে আল্লাহর প্রতি, কিয়ামতের প্রতি এবং সৎকর্ম সম্পাদন করে, তাদের কোন ভয় নেই এবং তারা দুঃখিত হবে না। 
খৃষ্টান ইহুদি ছাবেয়ী ( পৈতলিক) এরা সবাই সৃষ্টি কর্তা এবং পরকালকে বিশ্বাষ করে ---- আল্লাহ বলেছেন তাদের কোন ভয় নাই এবং দু:খিত হওয়ার কারন নাই ।
 
৩০ শে জুন, ২০১৮  দুপুর ১:১০
সনেট কবি বলেছেন: এ বিষয়ে বিভিন্নজন বিভিন্ন ব্যাখ্যা দিয়ে থাকেন। আমি আপাতত মুসলমানদের কথা ভাবছি। মুসলমানরা তাদের নিজেদের তিহাত্তর ভাগ করে বাহাত্তর ভাগকে জাহান্নামে পাঠানোর ঘোষণা দিচ্ছে। আর আপনি যাদের কথা বলছেন তাদের কথাতো বহুদূর পথ।
১৫| 
৩০ শে জুন, ২০১৮  দুপুর ১:০৬
এ আর ১৫ বলেছেন: : আপনি যে বিষয় উত্থাপন করেছেন তার ব্যাখ্যা অনেকে অনেক রকম দিয়ে থাকে।   
আপনি যে ব্যাখাটা বিশ্বাষ করেন, সেই মোতাবেক দাবি করেছেন , অমুসলিম যতই ভালো হোক , সৃষ্ঠিকর্তা পরকাল বিশ্বাষি হোক না কেন, তার গন্তব্য দোজখ ------  কোরানের আয়াত কিন্তু তা বলে না । কোরানের আয়াতের উপর কিছুই সত্য হতে পারে না । 
 
৩০ শে জুন, ২০১৮  দুপুর ১:১৬
সনেট কবি বলেছেন: কিন্তু মুসলমানদের মধ্যে কোরআনের চেয়ে হাদিসের গুরুত্ব প্রদানের লোকের অভাব নেই।
১৬| 
৩০ শে জুন, ২০১৮  দুপুর ১:১৭
দিগন্তে হাসি বলেছেন: লেখক বলেছেন: আপনি যে হাদিসের কথা বললেন সে হাদিসের আমল মোটেও করেনা এমন মুসলমান একজনও নেই। কাজেই যারা বিভ্রান্তি ছড়ায় তাদের একজন আপনি। 
আমি বিভ্রান্তি ছড়াছি তাদের মধ্যে একজন প্রমাণ করুন ।
 আমি শুধু আপনার বিকৃত করে  উপাস্থপন করা হাদিসটার কথা বলেছি । আপনার পোস্টে কি ভুল আছে, কি ঠিক আছে; কিংবা কি ঠিক হবে সেটা বলি নাই ।
আপনাকে জ্ঞানী ভাবাই আমার ভুল হয়েছে । সরি, আমি মূর্খের সাথে তর্ক করতে রাজি নই ।
 
৩০ শে জুন, ২০১৮  দুপুর ১:২১
সনেট কবি বলেছেন: মহানবি (সাঃ) ও তাঁর সাহাবায়ে কেরামকে (রাঃ) মোটেও মানে না। এমন কোন মুসলমান আছে কি? আর কার জ্ঞান কতটুকু সেটা দেখবে পাঠক।
১৭| 
৩০ শে জুন, ২০১৮  দুপুর ২:৪৭
নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: মহানবি (সাঃ) ও তাঁর সাহাবায়ে কেরামকে (রাঃ) মোটেও মানে না। এমন কোন মুসলমান আছে কি? আর কার জ্ঞান কতটুকু সেটা দেখবে পাঠক। 
আপনি নিজেই তার প্রমান.... 
 
আপনি নিজেই রাসুল সা: এর সহী হাদিসকে মানসুক বলে তা ভুল মনে করেন 
 
আপনি রাসুল সা: এর হাদিস না মেনে ইমাম হানীফার কথা বেশি মানেন... 
তেমনি অনেকেই আছে যারা নিজের সুবিধা মতন ধম` মানেন.... যার কথাই রাসুল সা: বলেছিলেন ![]()
 
৩০ শে জুন, ২০১৮  বিকাল ৩:৩৬
সনেট কবি বলেছেন: সহিহ হাদিস মানসুখ হতেই পারে, এতে মনে করার কিছু নেই। হাদিস যদি মহানবি (সাঃ) নিজেই পরিত্যাগ করেন তবে সেটা আমার মানার দরকার কি? ইমাম আবু হানিফা (রঃ) মনগড়া কিছু করেননি। কাজেই তাঁর শুদ্ধ কাজের অনুসরনে কোন সমস্যা থাকার কথা নয়।
১৮| 
৩০ শে জুন, ২০১৮  বিকাল ৩:৪৪
নতুন বলেছেন: আপনি যেমন রাসুল সা: এর মতন করে নামাজে আমিন জোরে বলেন না। কারন ইমাম আবু হানিফা রা: বলেন নাই। 
কিন্তু রাসুল সা: বলেছেন তার বেশ কয়েকটা সহী হাদিস আছে.... 
তবুও আপনি ইমাম হানিফা রা: এর অনুসরন করেন.... 
যেখানে আরবের লোকেরা আমিন জোরে বলে... কিন্তু ইমাম হানিফা রা: বলেন নাই তাই যদি বাংলাদেশের মানুষ বলে আরবের লোকে ভুল নামাজ পরছে তবে কেমন হবে? 
তেমনি অনেকেই রাসুল সা: এর শিক্ষা থেকে দুরে সরে গেছে অন্যের দেওয়া ব্যক্ষা অনুসরন করে।
 
৩০ শে জুন, ২০১৮  বিকাল ৩:৫৬
সনেট কবি বলেছেন: ইমাম আবু হানিফা (রঃ) যে সব হাদিসের আমল করেন নাই, তিনি সে সব হাদিস মানসুখ বলেই আমল করেন নাই। আর ইসলামের সঠিকতার মানদন্ড আরবের লোক নয়। মাননীয় আপনি নিশ্চয়ই জানেন কাবা ঘরে ইব্রাহীম (আঃ) এর খাস বংশধররা মূর্তি ঢুকিয়ে ছিল। তাই বলে তাদের সে কাজ সঠিক ছিলনা। আর ইমাম আবু হানিফা (রঃ) এ যুগের লোক নন। তিনি সাহাবয়ে কেরামের (রাঃ) দর্শন প্রাপ্ত একজন তাবেঈ। তিনি ফরহেজগারও ছিলেন। কাজেই তিনি অহেতুক কোন হাদিসের আমল ছেড়ে দিয়েছেন, এটা মানা যায় না। আর আরবের লোকদের মাঝেও ইমাম আবু হানিফার (রঃ) অসংখ্যা অনুসারী রয়েছে। কিছু সংখ্যক আরবের লোক ইমাম আবু হানিফার (রঃ) অনুসরন করে আর কিছু সংখ্যক আরবের লোক ইমাম আবু হানিফার (রঃ) অনুসরন করেনা। হজরত আলীর (রাঃ) বিরুদ্ধে যারা যুদ্ধ করেছে তারও আরবের লোক ছিল। এমনকি তাদের অনেকে সাহাবিও ছিল। সুতরাং আরবের লোক কোন ফ্যাক্ট নয়।
১৯| 
৩০ শে জুন, ২০১৮  বিকাল ৩:৪৫
নতুন নকিব বলেছেন: 
লাইক দিলাম। মন্তব্য প্রতিমন্তব্যগুলো পড়তেই ভাল লাগছে।
 
৩০ শে জুন, ২০১৮  বিকাল ৩:৫৭
সনেট কবি বলেছেন: ধন্যবাদ
২০| 
৩০ শে জুন, ২০১৮  বিকাল ৩:৪৭
নতুন বলেছেন: কাবায় নামাজের ভিডিও. https://www.youtube.com/watch?v=uZQVu8i9vDg
 
৩০ শে জুন, ২০১৮  বিকাল ৩:৫৮
সনেট কবি বলেছেন: কিন্তু মুসলমানেরা কাবার নামাজের অনুসারী হচ্ছে না। কারন এটা ইসলামের মূলনীতির মধ্যে গণ্য নয়।
২১| 
৩০ শে জুন, ২০১৮  বিকাল ৪:২১
নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: কিন্তু মুসলমানেরা কাবার নামাজের অনুসারী হচ্ছে না। কারন এটা ইসলামের মূলনীতির মধ্যে গণ্য নয়। 
এটাই ইসলামে বিভ্রান্তি 
 
ইসলামকে যুগের উপযুগী করতে হলে এই রকমের বিভ্রান্তি দুর করতে হবে। 
* নারীদের স্বালীন পোষাক পরার তাগিদ দিতে হবে<<< আর তালেবানী বোরকা থেকে বাইরে আসতে হবে
* আমিন জোরে বলা না বলা নিয়ে ঝগড়া করা যাবেনা। 
* কথায় কথায় কে কাফের কে নাস্তিক এটা নিয়ে পড়ে থাকলে বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে পারবেনা।
* বিজ্ঞানচচা` করতে হবে। খুবই দরকারী একটি জিনিস। 
* কাফের/বিধমীকের হত্যা করতে হবে এবং সারা বিশ্বে ইসলামী খেলাফত চালাতে হবে সেটা পরিত্যাগ করতে হবে। 
* পীর/মাজার বন্ধ করতে হবে। 
এই রকমের বিভ্রান্তি থেকে ইসলাম না বাচতে পারলে.... সমস্যা কমবে না। 
 
৩০ শে জুন, ২০১৮  বিকাল ৪:৩৯
সনেট কবি বলেছেন: তবে ভাল পীর আমি দরকারী মনে করি।
©somewhere in net ltd.
১|
৩০ শে জুন, ২০১৮  সকাল ৮:২৯
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: