নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সনেট কবি রচিত সনেট সংখ্যা এখন ১০০৪ (৫ জানুয়ারী ’১৯ পর্যন্ত) যা সনেটের নতুন বিশ্ব রেকর্ড, পূর্ব রেকোর্ড ছিল ইটালিয়ান কবি জিয়েকমো দ্যা ল্যান্টিনির, তাঁর সনেট সংখ্যা ছিল ২৫০।

সনেট কবি

রেকর্ড ভেঙ্গে রেকর্ড গড়ার দারুণ সখ। কিনতু এমন সখ পূরণ করা দারুণ কঠিন। অবশেষে সে কঠিন কাজটাই করে ফেল্লাম। সর্বাধীক সনেট রচনার সাতশত বছরের পূরনো রেকর্ড ভেঙ্গে নতুন রেকর্ড গড়লাম। এখন বিশ্বের সর্বাধীক সনেট রচয়িতা হাজার সনেটের কবি, ফরিদ আহমদ চৌধুরী।

সনেট কবি › বিস্তারিত পোস্টঃ

অভিজিৎ রায় ও বিশ্বাসের ভাইরাস

০৬ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ১০:৪৩



মুক্তমনা বাংলাব্লগের প্রতিষ্ঠাতা অভিজিৎ রায়কে না মেরে তার অবিশ্বাস নামক বিশ্বাসটা মারলেই হতো। তাহলে সে দেখতে পেত বিশ্বাসের ভাইরাস তার অবিশ্বাস কি ভাবে মেরে ফেলে? বেঁচে থাকলে বেচারা তার অবিশ্বাসের মৃত লাশ দেখে কাঁদতে পারতো।কিন্তু খুনিরা তাকে কাঁদতে দিলনা। কারণ মরেগেলে কেউ কাঁদতে পারেনা।

প্রয়াত অভিজিৎ রায়ের শূণ্য থেকে মহাবিশ্ব মন দিয়ে পড়লাম, কিন্তু কিভাবে শূণ্য থেকে মহাবিশ্ব হলো তার কিছুই বুঝলাম না।

আমার ভিতর যে বিশ্বাসের ভাইরাস বাস করে তা’হলো-
নিজে নিজে শুধু একজন হতে পারে। কারণ যে নিজে নিজে হবে সে বড় হবে।আর অসীম ও সসীমের মাঝে অসীম বড়।কাজেই নিজে নিজে যে হবে সে অসীম হবে। আর অসীম একাধীক হতে পারেনা। কারণ অসীমকে একাধীক করতে হলে এতে সীমা দিতে হবে। কিন্তু অসীমে সীমা দেওয়া যায়না।কাজেই অসীমকে একাধীকও করা যায়না। সংগত কারণে নিজে নিজে একের অধীক কোন কিছু হওয়া সম্ভব নয়। কাজেই সেই একজন ছাড়া আর সব তাঁর সৃষ্টি।

আমি আমার উপরোক্ত বিশ্বাসের ভাইরাস ছেড়ে দিলেই আমার অবিশ্বাস মরে যায়।বেচারা অভিজিৎ এ ভাইরাস না পেয়েই মরেগেল।ফলে তার অবিশ্বাসটা আর মরতে পারলনা।খুনি বুঝলনা মানুষ নয় খুন করতে হয় তার ভুল ধারণা। আর এটা সবার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য।


প্রসঙ্গত মুক্তমনা বাংলাব্লগে আস্তিকদেরকে মুক্তমনে মনভাব প্রকাশ করতে দেওয়া হয়না। ওটা নাস্তিকদের মুক্তমনে কথা বলার সুযোগ প্রদান করে। আমি নিজে এর প্রত্যক্ষ স্বাক্ষী। মুক্তমানা বাংলাব্লগ শর্ত সাপেক্ষে মুক্তমনা। ওটা শর্তহীন মুক্তমনা নয়। তারমানে ওটা বোতল বন্দী মুক্তমনা। উম্মুক্ত মুক্তমনা নয়। কাজেই রবীঠাকুরের ভাষায় বলতে হয়, ‘সব ঝুট হায় তফাৎ যাও’।

বিঃদ্রঃ প্রয়াত অভিজিৎ রায় অবিশ্বাসকে রোগমুক্ত রাখার জন্য বিশ্বাসের ভাইরাস নামে একটা পুস্তক রচনা করেছেন। আর তিনি অবিশ্বাস বলতে নাস্তিকতাকে বুঝিয়েছেন। তাঁর গুরু আরজআলী মাতুব্বরের সাথে মাতুব্বরী করে তিনি নাস্তিকতার দর্শন সুপ্রতিষ্টিত করতে চেয়েছেন। সে কালে তারা আস্তিকদেরকে অন্ধবিশ্বাসী বলতো। এখন তাদের চোখ খুলে দেওয়ার পর তারা বুঝতে পারছে আসলে সে কালে তারা নিজেরাই অন্ধ ছিল বলে, চোখ থাকা আস্তিকদের তাদের অন্ধ মনে হয়েছে। কি কান্ড!

মন্তব্য ৫৯ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (৫৯) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ১০:৫৩

শাহিন-৯৯ বলেছেন:





খুন করা হলে বরং তাঁর বিশ্বাসটাকে মানুষের মাঝে বেশি প্রচার হয় খুনীরা এই সহজ কথাটা বুঝে না। অসীম একটি হয়, দুইটি হওয়ার কোন যুক্তি নাই, দুইটি হতে হলে তখন সীমারেখা টানতে হবে মানে সসীম করতে হবে। সুন্দর সাবলীল যুক্তি।

++++

০৬ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ১১:২০

সনেট কবি বলেছেন: আমি বাক স্বাধীনতার পক্ষে। তবে নাস্তিকরা অনুভুতিতে আঘাত হেনে বিপত্তি তৈরী করে। আর অনুভুতিতে আঘাত লাগে যখন অভদ্র ভাষায় আক্রমন করা হয়। নাস্তিকরা মনে করেছে তারা রনজয়ের দারপ্রান্তে। সে জন্য তারা কথার মাধ্যমে শত্রুপক্ষকে বাজেভাবে হামলা করেছে। ওদিকে কথা না থাকা শত্রুরা অস্ত্রহাতে নিয়ে বিচ্ছিরী কান্ড ঘটিয়েছে। পুরোটাই গড়বড় পরিস্থিতি।

২| ০৬ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ১১:০৬

স্রাঞ্জি সে বলেছেন: শেষ আলোচনাটা ভালই লাগল।

০৬ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ১১:২২

সনেট কবি বলেছেন: যাক শেষ ভাল যার সব ভাল তার।

৩| ০৬ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ১১:১২

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: সুন্দর বর্নণা।

০৬ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ১১:২২

সনেট কবি বলেছেন: ধন্যবাদ মাননীয়।

৪| ০৬ ই জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১২:২৪

চেংকু প্যাঁক বলেছেন: হারামি অভিজিৎ কোপ খাইয়া মগজ ছিটায়া যেইভাবে মরছিলো সেইভাবে নাস্তিক-মুর্তাদদের মৃত্যু হউক - এই বদদোয়া রইলো।

০৬ ই জুলাই, ২০১৮ দুপুর ২:৪০

সনেট কবি বলেছেন: ব্লগারদের ভাষা শালিন হতে হয়। কারণ তারা শিক্ষিত!

৫| ০৬ ই জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১২:২৬

সিগন্যাস বলেছেন: প্রিয় সনেট জি,
বিশ্বাসের ভাইরাস বইটা পড়েছি।স্বল্প জ্ঞান সম্পন্ন কোন ব্যক্তি বইটা পড়লে প্রভাবিত হতে পারে।আপনার অসীমের যুক্তিটা ভাল লাগলো।বিজ্ঞান কখনো বলেনি ইশ্বর নেই।ইহা বিজ্ঞানীদের কথা মাত্র

০৬ ই জুলাই, ২০১৮ দুপুর ২:৪৬

সনেট কবি বলেছেন: বিজ্ঞানে সবার অংশগ্রহণ থাকে। আর নাস্তিকদের মধ্যেও কেউ কেউ বিজ্ঞানী। তারা তাদের বিজ্ঞান নাস্তিকতা প্রমানেও চেষ্টা করে। যদিও তাদের সে প্রচেষ্টা প্রতিষ্ঠা পায়নি।

৬| ০৬ ই জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৬

একদম_ঠোঁটকাটা বলেছেন: বোঝা গেল চেংকু প্যাঁক একজন "potential terrorist"। সুযোগ পেলে কারো গলাতে চাপাতির কোপ মারতে হাত কাঁপবে না ।

০৬ ই জুলাই, ২০১৮ দুপুর ২:৪৬

সনেট কবি বলেছেন: উগ্রতা সমর্থনযোগ্য নয়।

৭| ০৬ ই জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৬

এ আর ১৫ বলেছেন: আমি জানিনা নাস্তিকদের ব্যপারে কেন সবাই একটা ভুল দর্শন নিয়ে বসে আছে !!! আমি অনেক নাস্তিক লোকের সাথে মিশেছি এবং আমার বন্ধুদের মধ্যে অনেকে নাস্তিক ভাবাপন্ন ।
একজন সৃষ্ঠিকর্তা আছে যিনি সব কিছুকে নিয়ন্ত্রণ করে --- এই বিষয়টি আমি নাস্তিকদের বিশ্বাষ করতে দেখেছি , যাকে তারা বলে সুপ্রিম অথরিটি ।
তাহোলে তাদের সাথে আস্তিকদের পার্থক্যটা কোথায় ?? সেটাই বিশ্বাষের ভাইরাস , আস্তিকরা মনে করে বিধাতা আছে এবং খৃষ্টানরা মনে করে খৃষ্টান বিধাতার ধর্ম , মুসলমানরা মনে করে ইসলাম আল্লাহর ধর্ম , হিন্দু, বৌদ্ধ , ইহুদি ইত্যাদি ধর্মের লোকেরা মনে করে তাদের ধর্মই বিধাতার ধর্ম ।
এবার আসা যাক নাস্তিকরা কি মনে করে । তারা মনে করে একজন সুপ্রিম অথরিটি ফিগার আছে কিন্তু ইসলাম, হিন্দু সহ দুনিয়াতে যত ধর্ম আছে সেগুলো মানুষের বানানো , সুপ্রিম অথরিটির সৃষ্ঠ নহে । তারমানি তারা বস্তুত পক্ষে ধর্ম হীন । তারা স্রষ্ঠার অস্থিত্বকে অস্বীকার করছে না কিন্তু অস্বীকার করছে ধর্মিয় কনসেপ্টের বিধিবিধান ।

০৬ ই জুলাই, ২০১৮ দুপুর ২:৩৯

সনেট কবি বলেছেন: যারা সৃষ্টিকর্তায় বিশ্বাস করেনা আমরা তাদেরকে নাস্তিক বলি। আর আপনি যাদের কথা বলছেন তারা ধর্মহীন। অভিজিৎ রায় কি সুপ্রিম অথরিটি বিশ্বাস করতো?

৮| ০৬ ই জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৩

চেংকু প্যাঁক বলেছেন: বোঝা গেল একদম_ঠোঁটকাটা একজন "potential নাস্তিক-মুর্তাদ"। সুযোগ পেলে হালার গলাতে চাপাতির কোপ মারতে আমার হাত কাঁপবে না ।

০৬ ই জুলাই, ২০১৮ দুপুর ২:৫০

সনেট কবি বলেছেন: আপনি যদি একজন ব্লগার হয়ে থাকেন তবে অবশ্যই উগ্রতা পরিহার করবেন।

৯| ০৬ ই জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১:৩০

শৈবাল আহম্মেদ বলেছেন: প্রকৃত্ব অন্ধ চোখে দেখতে পেলে আনন্দ পায় আর ধর্মান্ধ চোখে দেখতে পেলে কষ্ট পায়। এ কেমন বাংলায় বসবাস করছি মোরা আজো-যে সুখ সয্য হয়না। এতটাই নির্বোধ ও গোড়ামী মোদের ভেতর। কুড়াল দিয়ে নিজের পায়ে আঘাত করে পঙ্গু হয়ে আল্লা বাচাও বলে অহেতুক মজা ও চাওয়া যুগ যুগ ধরে চেয়ে চলেছি। আজো মোরা অকৃতজ্ঞ রয়েই গেলাম,কেউ চোখ খুলে দিলে তার প্রতিদান এত নির্মম হতে পারে! অথচ স্বপ্নে যে ওষুধ পেয়ে ভন্ডামী ও মিথ্যা বলে মানুষের কাছ থেকে টাকা নিয়ে গাড়ি বাড়ি করছে-তাকে মোরা ন্যায় ভাবছি! ধর্মকে কাজে লগিয়ে বেশিরভাগ মানুষ মিথ্যা ও অন্যায় করে ধর্মকে ডোবাচ্ছে-তবু তারা নামাজ পড়ে বলে ক্ষমা করে দিচ্ছি! এ মোদের কেমন বিবেক ও চেতনা,যার দ্বারা প্রাকটিক্যলি ক্ষতি হচ্ছে সমাজে তাকে কিছু না বলে-যার দ্বারা যুক্তি,জ্ঞান ও লৌকিকতা পাচ্ছি তাকে মোরা গুম করছি! ছি হতভাগার দল!

০৬ ই জুলাই, ২০১৮ দুপুর ২:৫২

সনেট কবি বলেছেন: ভন্ডামী কোন ভাবেই কাম্য হতে পারে না।

১০| ০৬ ই জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১:৩৫

রাজীব নুর বলেছেন: বড় ভালো লোক ছিলেন।

০৬ ই জুলাই, ২০১৮ দুপুর ২:৫৭

সনেট কবি বলেছেন: হয়ত ব্যক্তি হিসেবে ভাল ছিলেন। কিন্তু যারা তার উপর ক্ষুব্ধ হয়েছিল তারা কেন ক্ষুব্ধ হয়েছিল? আমি দেখেছি মুক্তমনা বাংলা ব্লগে আমাদের মহানবির (সাঃ) সম্পর্কে কূরুচিপূর্ণ ভাষা ব্যবহার করা হতো। এটার কারণে কারো অনুভুতিতে আঘাত লাগতেই পারে। আর অনুভূতিতে আঘাত লাগার মত কাজ করলে কেউ আইনত ভাললোক থাকেনা। তথাপি কেউ আইন নিজের হাতে তুলে নিলে সেটাকে সমর্থন করা যায়না।

১১| ০৬ ই জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১:৩৮

কিশোর মাইনু বলেছেন: @এ আর ১৫,
যে সৃষ্টিকর্তায় বিশ্বাস করে না,তাকে নাস্তিক বলা হয় ভাই।
কেউ একজন যদি বিশ্বাস করে যে সুপ্রিম অথরিটি ফিগার বলতে কিছু আছে,তাহল সে একদিক দিয়ে সৃষ্টিকর্তায় ই বিশ্বাস করল।তাহলে তাকে নাস্তিক বলার লজিক টা কী?!?!?

"আমি ধর্মে বিশ্বাস করিনা" এবং "আমি সৃষ্টিকর্তায় বিশ্বাস করিনা" এই দুই কথার মধ্যে বিস্তর তফাত।

০৬ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৩:০৫

সনেট কবি বলেছেন: আপনি একদম ঠিক কথা বলেছেন।

১২| ০৬ ই জুলাই, ২০১৮ দুপুর ২:০৯

এ আর ১৫ বলেছেন: Kishor Mainu বলেছেন: যে সৃষ্টিকর্তায় বিশ্বাস করে না,তাকে নাস্তিক বলা হয় ভাই।
কেউ একজন যদি বিশ্বাস করে যে সুপ্রিম অথরিটি ফিগার বলতে কিছু আছে,তাহল সে একদিক দিয়ে সৃষ্টিকর্তায় ই বিশ্বাস করল।তাহলে তাকে নাস্তিক বলার লজিক টা কী?!?!?

আসলে তাদের নাস্তিক না বলে , ধর্মহীন বলাটা অনেক যুক্তি সংগত । পরকাল , শেষ বিচার , বেহেস্ত, দোজখ , ফেরেশতা, দেব দেবি , ৭২টা হুর ইত্যাদি তাদের কাছে গাজাখুরি গল্প , তারা মনে করে--- স্রষ্ঠার খেয়ে দেয়ে কাজ নাই এই সব ধর্ম সৃষ্ঠি করবে , তারা আরো মনে করে দুনিয়ার সব ধর্ম মানুষের সৃষ্ঠি, স্রষ্ঠার সৃষ্ঠ নহে ।
প্রকৃত পক্ষে যেহেতু তারা সুপ্রিম অথরিটি ফিগারে বিশ্বাষ করে , সেহেতু তাদের নাস্তিক বলা যায় না , তারা মূলত ধর্মহীন ।
ধন্যবাদ

০৬ ই জুলাই, ২০১৮ দুপুর ২:৪৯

সনেট কবি বলেছেন: আপনার কথায়তো আমাদের অমত নেই। অভিজিৎগং তবে কোন পদ যদি খোলাসা করে বলতেন।

১৩| ০৬ ই জুলাই, ২০১৮ দুপুর ২:৫৬

এ আর ১৫ বলেছেন: : আপনার কথায়তো আমাদের অমত নেই। অভিজিৎগং তবে কোন পদ যদি খোলাসা করে বলতেন।

এই সব লোক মূলত ধর্মহীন পদের , তারা বলে থাকে সুপ্রিম অথরিটি বলে কিছু আছে এটা যেমন প্রমাণ করা যায় না, ঠিক তেমনি সুপ্রিম অথরিটি বলে কিছু নেই সেটাও প্রমাণ করা যায় না । এরা মূলত ধর্ম বিশ্বাষের ভিতরে অসারতা খুজে পায় এবং বিশ্বাষ করে সৃষ্ঠি কর্তা বলে কিছু থাকলেও থাকতে পারে , তবে সব ধর্ম গুলো মানব রচিত গাজাখুরি গল্প । ধন্যবাদ

০৬ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৩:০২

সনেট কবি বলেছেন: বুঝাগেল এরা সৃষ্টিকর্তা বিষয়ে নিশ্চিত নয়। তবে কি এরা সংসয়বাদী?

১৪| ০৬ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৩:১৭

একদম_ঠোঁটকাটা বলেছেন: ব্লগে এখনো অব্দি কেউ যখন চেংকু প্যাঁক এর খুনের হুমকি দেওয়া টাকে প্রতিবাদ করেনি, তার মানে বোঝা গেলো ব্লগের বেশীর বাগই তার এই মন্তব্যকে সমর্থন করে। নাস্তিক ট্যাগ করে, দেশের বুকে ঘটে চলা এসব হত্যাকাণ্ড কে মন থেকে সমর্থন করে চলে।

০৬ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৩:২৬

সনেট কবি বলেছেন: অপকর্মকে সমর্থন করা সুস্থ্য মস্তিষ্কের কাজ নয়।

১৫| ০৬ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:০৩

অর্থনীতিবিদ বলেছেন: নাস্তিক হত্যা সমর্থনযোগ্য নয়। আর ধর্ম এত ঠুনকো নয় যে একজন নাস্তিক কি বললো বা কি লিখলো তাতে ধর্মের অনেক ক্ষতি হয়ে যাবে। বরং নাস্তিক হত্যা করলে তার মতবাদটা আরো জোরালো ভাবে সমাজের অন্যান্য মানুষের কাছে চলে আসে। ঐটা আরো বেশি খারাপ।

০৬ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:০৯

সনেট কবি বলেছেন: হত্যা কোন সমস্যার সমাধান নয়।

১৬| ০৬ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪১

শৈবাল আহম্মেদ বলেছেন: ধরুন,একজন পিতার ৬ টি পুত্র এবং পিতা বেচে আছেন। তো পুত্ররা গোলযোগ করছে-কেউ বলছে পিতা মুর্তি পুজা করতে বেলেছে,আবার কেউ বলছে না পিতা মুর্তি ভাংতে বলেছে।
কেউ বলছে পিতা মদ্য পান করতে বলেছে,আবার কেউ বলছে না পিতা মদ পান করাকে হারাম করেছে।
কেউ বলছে পিতা বহু গার্লফ্রেন্ড পদ্ধতিকে ন্যায় বলেছে,আবার কেউ বলছে না পিতা একজনকে বিয়ে করে জগৎ পার করতে বলেছে। এসব নিয়ে ৬ সন্তানদের মধ্যে তর্ক ও হত্যাকান্ড চলছে। অথচ পিতা চুপচাপ বসে দেখছে আর ভাবছে যে আমি পুত্রদের এই শিক্ষা দিয়েছি! কিন্তু কিছুই বলছেনা-এভাবে যুগ যুগ ধরে চলছে গোলযোগ,ধংশ ও যুদ্ধ-তবু পিতা চুপ করে বসে আছে! ভাবা যায়! এভাবে পুত্ররাও পিতার কাছে কোন সমাধান পাচ্ছেনা-তবু ভূলবুঝে নিজেরা নিজেদেরকেই ধংশ করল।

০৬ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৪

সনেট কবি বলেছেন: হতে পারে কেউ পিতার কথা বলেছে। আর কেউ নিজের কথা পিতার নামে চালিয়ে দিয়েছে। পিতা হয়ত তাদের কিছুটা অবকাশ দিয়েছেন সঠিকটা বুঝে নেওয়ার জন্য। অবকাশ শেষ হলে প্রত্যেকে তার হিসেব মত পাওনা পেয়ে যাবে। এখন যাদের ছটফটানি বেশী তারা হয়ত পিতার একশন দ্রুত দেখতে চাচ্ছে। আর পিতা সময় দিয়ে চাচ্ছেন তারা শাস্তি মওকূফের সূত্রে পড়ে কি না!

১৭| ০৬ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৭

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: সুন্দর ব্যাখ্যা দিয়েছেন। নাস্তিকরা সব কিছুর প্রমাণ চায়। তারা চায় সুপ্রীম অথরিটি ঘোষণা দিবে আমিই সুপ্রীম!

০৬ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:৪১

সনেট কবি বলেছেন: সুপ্রীম অথরিটির খেয়ে দেয়ে কাজ নেই যে নাস্তিকদের কথামত চলতে যাবেন।

১৮| ০৬ ই জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩২

নিভৃতেনৈঃশব্দে বলেছেন: রাজীব নূর, বলেছেন বড় ভালো লোক ছিলেন ? কে ভালো লোক ছিলেন ? অভিজিৎ রায়তো নোংরা টাইপের একটা মানুষ ছিলেন বলে আমার ধারণা |আমি কি ভুল ধারণা করেছি উনার সম্পর্কে কেউ বলবেন কি ? বর্তমান পৃথিবীর সবচেয়ে বড় নাস্তিক হলো ক্যামব্রিজ ইউনিভার্সিটির প্রাক্তন এভুলুশনারি বায়োলোজিস্ট রিচার্ড ডকিন্স | আমি খুব মনোযোগের সাথেই পড়ি তার লেখা |তার সবচেয়ে বিখ্যাত বই গড ডিলিউশন আমার ব্যষ্টিগত সংগ্রহেই আছে | বইটা একটা অল নন সেন্স I কিন্তু এই প্রায় চারশো এই পাতার বইয়ের একটা পাতায় নোংরামি নেই গড অপ্রমাণ করতে | পুরো বইয়ে শুধু যুক্তি আর যুক্তি (যদিও আমার মতো লেম্যানের কাছেও তার পড়ার সীমাবদ্ধতা ধরা পড়েছে ইটের বইয়ের করা সমালোচনা এমআইটির প্রফেসরদের কাছ থেকেও হয়েছে সেটা বলার এখানে দরকার নেই) |

কিন্তু অভিজিতের লেখায়তো যুক্তির সাথে নোংরামি | বিখ্যাত কসমোলোজিস্ট কার্ল সেগানের একটা কথা হলো যে একটা "আপেল পাই" বানাতে গেলেও চুলা জ্বালাবার আগে একটা ইউনিভার্স ক্রিয়েট করতে হইব | মানে সৃষ্টি কর্তা আছেনা কিনা সেটাই আসল প্রশ্ন | এই ফান্ডামেন্টাল প্রশ্নটা বাদ দিয়ে অভিজিত বাবুর ইসলাম বিরোধী লেখা হলো গ্রাম্য মাওলানারা কি ফতোয়া দিলো সেটা নিয়ে ! এটাতো পরিষ্কার নোংরামি I গড আছেন কিনা নেই যেই প্রশ্নের উত্তরটা এলান লাইটম্যানের মতো এমআইটির থিওরিটিক্যাল ফিজিক্সের বিখ্যাত নাস্তিক প্রফেসর এক কথায় নাকচ করেন না কখনো সেই গডকে নাই বানিয়ে অভিজিতের লেখাগুলো খুবই বালখিল্য |বাংলাদেশের আধা পড়াশোনা করা নাস্তিকদের জন্য চানাচুর জাতীয় এই লেখা দিয়েই উনি মস্ত বিজ্ঞানী ! কেউ ডক্টর অজয় রায়কে চিনলে এই কথাটা জিজ্ঞেস করবেন প্লিজ, যে, হাজার হাজার মানুষের বিশ্বাসে বিরোধিতা করার ক্ষেত্রে শালীনতা রাখাটা দরকার কিনা বিশ্বাস অপ্রমানের আগে ? যদি শালীনতা রাখার দরকার হয় তাহলে সেটা উনি উনার ছেলেকে শিখিয়ে ছিলেন কিনা ? উনাকে সামনে পেলে এই প্রশ্নটা করার ইচ্ছা আমার বহুদিনের !

০৬ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:৪৪

সনেট কবি বলেছেন: আরজ আলী মতুব্বর ও অভিজিৎ রায়ের মাপ অনেকে যত বড় করে থাকে তাদেরকে সেই মাপের মনে হয়না। তাদের যুক্তিগুলো নিতান্ত কাঁচা।

১৯| ০৬ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:১৯

কিশোর মাইনু বলেছেন: তাদের মুল বিশ্বাস "সৃষ্টিকর্তা শুধু মানুষ সৃষ্টি করেছেন,ধর্ম জাত পাত এইসব মানুষের সৃষ্টি।"
কথাটা আসলেই কি পুরোপুরি মিথ্যা?!?!?

০৭ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১২:৫৯

সনেট কবি বলেছেন: তাদের দাবীর যথাযথ প্রমাণ তারা দিতে পারছেনা।

২০| ০৬ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:৪৩

শৈবাল আহম্মেদ বলেছেন: আরজ আলী মতুব্বর,তসলিমা নাসরিন,ড.আজাদ এনাদের অনেক লেখা ইয়ারকি,উস্খানিমূলক,গোলযোগ হওয়ার মত ও উত্তেজনামূলক এবং ভাষা ও শালীনতার সমস্যা রয়েছে।

কিন্তু যেসব মানুষগুলো প্রায় ৩৪০০ বছর থেকে ১৪০০ বছর পর্যন্ত পৃথিবীর মানুষের মঙ্গল ও কল্যানের জন্য ডিসিপিলিন,নীতি,আদর্শ ও নিয়ম প্রতিষ্টার মাধ্যমে মানুষকে শ্বান্তি দিতে চেয়েছিল,বিভিন্ন রকম বুঝিয়ে বা বিভিন্ন পদ্ধতি অবলম্বন করে। তাদেরকে বিন্দু মাত্র অপমান না করে যথেষ্ট সন্মান ও মাথায় করে রাখা উচিত আমাদের। কেননা তাদের চিন্তা-কর্মে তারা মহামানব এবং পৃথিবীর মানুষের শ্বান্তির জন্য তারা ভেবেছেন ও পথ খুজেছেন।

ধরুন-একজন মানুষ নৌকায় করে পার হওয়ার কথা বলেছেন। তো কেউ যদি পরবর্তিতে ব্রিজ তৈরী বা আবিস্কার করে তার উপর দিয়ে পার হওয়ার যুক্তি দেখান তাহলে ক্ষতি কি! তায় বলে নৌকায় পার হওয়ার পদ্ধতি আবিস্কারকদের কোন রকম অসন্মান করা আহম্মকের কাজ হবে। কেননা তারাইতো পার হওয়ার পথের সুত্র দেখিয়েছেন।

০৭ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১:০০

সনেট কবি বলেছেন: চমৎকার বলেছেন।

২১| ০৭ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১:২৭

কিশোর মাইনু বলেছেন: এ বিষয় নিয়ে আমার আলাদা একটা চিন্তাভাবনা আছে।পরে কোন একদিন ব্লগে পোস্ট করব।
আপাতত খেলা নিয়া বিজি

০৭ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ৯:০৩

সনেট কবি বলেছেন: পোষ্ট দিলে আমাকে জানাবেন। নয়তো পড়ায় মিস হতে পারে।

২২| ০৭ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ২:৪৬

নূর আলম হিরণ বলেছেন: সরাসরি নাস্তিক বলাটা উচিত নয়। আমার মতে অজ্ঞেয়বাদী বা সংশয়বাদী বলাটা যুক্তসংগত। সৃষ্টিকর্তা আছে বা নেই এর পক্ষে যথেষ্ঠ যুক্তি আছে।

০৭ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ৯:০৭

সনেট কবি বলেছেন: যারা সৃষ্টিকর্তা নেই বলে তাদেরকে নাস্তিক বলে। যারা সৃষ্টিকর্তা আছে না নেই এ বিষয়ে জানেনা বলে তাদেরকে অজ্ঞেয়বাদী বলে। আর যারা সৃষ্টিকর্তা থাকার বিষয়ে সন্দেহ প্রকাশ করে তাদেরকে সংশয়বাদী বলে।

২৩| ০৭ ই জুলাই, ২০১৮ ভোর ৪:৪৪

নিশি মানব বলেছেন: ইয়ার্কি, অশালীন ভাষায় কথা বলা, গালাগালি করা আমাদের বাংগালীর জাত স্বভাব। অনেক জাতির মধ্যে সেই স্বভাব আছে। তবে আমাদের বাংগালীর মধ্যে সেই স্বভাববোধটা একটু বেশী। পুরাতন ঢাকায় গেলে দেখবেন, অনেক বাবারা তার সন্তানদের গালি দিয়ে ডাকেন। কখনো রাগেন। প্রস্টিটিউট শব্দটা বাংলায় মীন করলে যে অর্থ হয়, সেই অর্থ দিয়ে অনেক সময় নিজ মেয়েকে সম্বোধন করেন। মুখের ভাষা খারাপ হলেও তাদেের আচার আচরন অনেক ভাল। এবং তারা যথেষ্ট আন্তরিক। তাদের ভাষায় গেলেই আপনাকে না খেয়ে ছাড়বেনা। আবার বাংগালী বন্ধু মহলে দেখবেন অনেকে কাউকে গালি দিয়ে ডাকেন। বাজে নামে ডাকেন। কিন্তু তাদের মন মানসিকতা যথেষ্ট। যদিও শব্দটা অপছন্দনীয়।
অভিজিতের পজিশন ছিলো এখানেই। মানুষটা আসলেই অনেক ভাল ছিলো। আর এটাও সত্যি তার ভাব প্রকাশের ধরনগুলো বিরক্তিকর। এখানেই তার জন্য কাল হয়ে গেছে। কিন্তু ঘুরে ফিরেই সত্যি কথাটা হলো আমার জাত স্বভাব। এর সহজ একটা উদাহরন দেই। বিশ্বকাপে হেরে গিয়ে জাপানের দর্শকরা কেদেছিলো। কিন্তু তাদের দায়িত্ব তারা ভুলে যায়নি। যাবার আগে স্টোডিয়াম পরিস্কার করে গেছে। সেটা সবাইকে মুগ্ধ করেছে। আমাদের অনেকেরা সত্য স্বীকার করে বলেছে, তাদের জায়গা আমরা থাকলে এতোদিনে স্টোডিয়াম ডাষ্টবিনে পরিনত হয়ে যেতো। কেন? কারন জাত স্বভাব।
অভিজিত তার স্বভাবের বাহিরে যেতে পারেনি। আর টেরোরিষ্টরাও পারেনি। ফলাফল সবাই দেখেছে। পরিনামটা কারোর জন্য ভাল হয়ে আসেনি। এখানে যদি টেরোরিষ্টরা সংযত হতো। লোক পাঠিয়ে বুঝাতো। সামনা সামনি আলোচনা করতো। হয়তো সে একটা সময় চেন্জ হয়ে যেতো। তার যতগুলো আমল আছে সব এই জংগিরাও পেতো। নয়তোবা জংগীরা অভিজিৎ হতো।
স্বাধীন দেশের স্বাধীন জনগন কি এটা বলে? হয়তোবা জামাত লিডাররা সেটা বুঝতে পেরেছিলো বলে শেষ কয়েকজনের ফাসিতে তারা সংযত থেকেছে। খালেদা জিয়ার জেলবরনে সবাই সংযত থেকেছে। কোটা সংস্কার দাবীদারেরাও সংযত থেকেছে। চেংকু েপ্যাক আপনিও সংযত থাকুন। এসব মানসিকতা পরিহার করুন।

০৭ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ৯:১০

সনেট কবি বলেছেন: সেকালে বাসের ভিতরে লেখা থাকতো, ‘ভদ্রতা বংশের পরিচয়’। একালেও এমন লেখা থাকতে পারে।

২৪| ০৭ ই জুলাই, ২০১৮ ভোর ৫:৩৪

চেংকু প্যাঁক বলেছেন: @নিশি মানব
অভিজিতের মত নরকের কীট এবং এই কীটের প্রতি যারা সহানুভুতি দেখায় তাদের সবার প্রতি আমার ঘৃনা।

০৭ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ৯:১১

সনেট কবি বলেছেন: আপনি যা মনে করেন সেটা হয়ত সবাই মনে করেনা।

২৫| ০৭ ই জুলাই, ২০১৮ ভোর ৫:৫১

নিশি মানব বলেছেন: @সেটা আপনার ব্যাক্তিগত ব্যাপার।
সে আপনার অনুভুতিতে আঘাত হেনেছে। এজন্য আপনার এই প্রতিক্রিয়া।
তাই বলে এটাকি ঠিক বলেন!
মানবতার খাতিরে আপনিই বলুন।

০৭ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ৯:১৩

সনেট কবি বলেছেন: অনেকে মনে করে তার মত অপরের মান্যকরা বাধ্যতা মূলক যদিও সে নিজে পরমতের ধারধারেনা।

২৬| ০৭ ই জুলাই, ২০১৮ ভোর ৬:৩৭

চেংকু প্যাঁক বলেছেন: পিছলা চামড়ার হারামি অভিজিৎ ধরা ছোঁয়ার বাইরে থেকে একটার পর একটা বই লিখে যখন নরকের কীট নাস্তিক মুর্তাদদের মুত্রমনা আন্দোলনের নেতৃত্ব দিচ্ছিল, তখন সে এবং তার মত চুশীল হারামজাদারা মনে করেছিল এভাবেই সারাজীবন চলতে থাকবে। সেইসমস্ত দিনে নিশি মানবের মত ভন্ডরা কিন্তু অভিজিৎ হারামজাদাকে একবারও বলে নাই যে তার এই কাজ ঠিক হচ্ছে কি না।

০৭ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ৯:১৮

সনেট কবি বলেছেন: অভিজিৎ তার মতে নিজেকে ঠিক মনে করেছে আপনি আপনাকে নিজের মতে ঠিক মনে করছেন। এখানে দরকার ছিল এটা বলা যে অভিজিতের ভুলটা কোথায়? কিন্তু খুনখারাবী কোন ভাল সমাধান নয়। এতে সমাজে শান্তি বিনষ্ট হয়।

২৭| ০৭ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ৯:৩৯

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: হয়ত ব্যক্তি হিসেবে ভাল ছিলেন। কিন্তু যারা তার উপর ক্ষুব্ধ হয়েছিল তারা কেন ক্ষুব্ধ হয়েছিল? আমি দেখেছি মুক্তমনা বাংলা ব্লগে আমাদের মহানবির (সাঃ) সম্পর্কে কূরুচিপূর্ণ ভাষা ব্যবহার করা হতো। এটার কারণে কারো অনুভুতিতে আঘাত লাগতেই পারে। আর অনুভূতিতে আঘাত লাগার মত কাজ করলে কেউ আইনত ভাললোক থাকেনা। তথাপি কেউ আইন নিজের হাতে তুলে নিলে সেটাকে সমর্থন করা যায়না।


চাচাজ্বী আই এম স্যরি টু সে আপনার মন্তব্যের সাথে আমি একমত হতে পারলাম না।

অভিজিত ভালো মানুষ।
আর উনি খারাপ লিখলেই উনাকে জানে মেরে ফেলতে হবে? উনাকে কি মৃত্যুর পর আল্লাহ বিচার করতেন না? তাহলে ওরা কেন নিজের হাতে বিচার করলো? আল্লাহর উপর কি তাদের আস্থা নাই?

০৭ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ১০:২০

সনেট কবি বলেছেন: আমি তাকে ভাল বলতে পারিনি, কারণ তার ব্লগ থেকে ভিন্ন মতের প্রতি আক্রমনাত্মক কথা প্রচার করা হতো তার দায় সে এড়াতে পারেনা। আর এটা আইনত দন্ডনীয়। আবার যারা আইন হাতে নিয়ে তাকে হত্যা করেছে তারাও সঠিক কাজ করেনি।

২৮| ০৭ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ১০:১০

টারজান০০০০৭ বলেছেন: যেসমস্ত মুত্রমনা ধর্ম বিরোধী, ধর্মীয় ব্যাক্তিত্বের ন্যাক্কারজনক ভাষায় বিরোধিতা করিত, করে ইহারা নাস্তিক নহে , ইহারা ইসলাম বিদ্বেষী ! পশ্চিমা নাস্তিকদের দুয়েকজনের সাথে কথা বলিয়াছি , ইহারা স্রেফ ধর্মকে উপেক্ষা করে , ধর্মের লেজ লইয়া কান চুলকাইতে যায় না ! আমাদের দেশের পাঁঠাগুলোর খুব চুলকায় আর ইহারা ধর্মের লেজ লইয়াই কান চুলকাইতে পছন্দ করে ! পাঁঠারা আগেও আছিল, আগে সাহস পায় নাই ! বিচি বড় হওয়ায় ইহারা কাপড়ে আর ঢাকিয়া রাখিতে পারে না !

তবে ইহারা এমনিতেই মরা ছিল ! মরা ছুঁচো মারিয়া হাত গন্ধ করার দরকার ছিল না ! উচিত ছিল , ইহাদের খোঁয়াড়ে লইয়া উটপাখির ডিম্ব থেরাপি দেওয়া আর বন্দিদের পায়খানা ছাফ করানো ! তাহা হইলে নিশ্চিত সংশোধন হইয়া যাইতো ! এইসব পাঁঠাদের বিচি হারানোর জন্য ময়দানে ছাড়িয়া রাখা কোন গেম কিনা কে জানে !

@ চেংকু প্যাঁক ! ইহা ব্লগবাড়ি ! ধর্ম ও ধর্মীয় ব্যাক্তিত্বের অবমাননায় আপনার মতন সকল মুসলমানই কষ্ট পাইয়াছে একমাত্র ধজঃভঙ্গ মানবতাবাদী (!), মূত্রচিন্তার অধিকারী চুশীল , পাঁঠা আর বুদ্ধুজীবী ছাড়া ! তাই বলিয়া ছুঁচো মারিয়া বীর বানানো কোন বুদ্ধিমানের কাজ নহে ! সংযত হউন ! উগ্রতা পরিহার করুন !

০৭ ই জুলাই, ২০১৮ সকাল ১০:২২

সনেট কবি বলেছেন: আপনার ভাষায় আপরি ভাল বলেছেন। কারণ আপনার কথা বলার স্টাইল এরকমই। আর আমরা এতে অভ্যস্ত হয়ে পড়েছি।

২৯| ০৭ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১০:৩৯

মিজান.ঢাকা বলেছেন: আপনার অসীমের সাবলীল যুক্তিটা খুবই ভালো লাগলো। ধন্যবাদ।

০৭ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১০:৪১

সনেট কবি বলেছেন: আপনাকেও নিরন্তর শুভেচ্ছা মিজান ভাই।

৩০| ০৭ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১০:৪৮

টেকনিক্যাল এনালিসিস বলেছেন: রানু আপনি ভাল বলেছেন কিন্তু মাঝে মাঝে আপনাকে ধর্মান্ধদের সাপোর্ট দিতে দেখা যায়

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.