![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
রেকর্ড ভেঙ্গে রেকর্ড গড়ার দারুণ সখ। কিনতু এমন সখ পূরণ করা দারুণ কঠিন। অবশেষে সে কঠিন কাজটাই করে ফেল্লাম। সর্বাধীক সনেট রচনার সাতশত বছরের পূরনো রেকর্ড ভেঙ্গে নতুন রেকর্ড গড়লাম। এখন বিশ্বের সর্বাধীক সনেট রচয়িতা হাজার সনেটের কবি, ফরিদ আহমদ চৌধুরী।
আল্লাহ যদি থাকেন তবে তাঁর বিধানের ভাল-মন্দ দেখার অবকাশ নেই, কারণ না মানলেই জাহান্নাম।নবি (সা.)যদি নবি হন তবে তাঁর ভাল মন্দ দেখার সুযোগ নেই, কারণ না মানলেই জাহান্নাম।কোন কিছু মন্দ থাকা আর না থাকা এবং মন্দ হওয়া ও বেঠিক হওয়া এক কথা নয়।
আল্লাহ ও নবিকে (সা.) মন্দ মনে করে তাদের অমান্য করলে কি তাদের বলা শাস্তি থেকে রেহাই মিলবে? কাজেই তাঁদের মন্দ হওয়ার আলোচনা বেকার আলোচনা। আলোচনার মুল বিষয় হবে তারা সঠিক না বেঠিক।সঠিক/বেঠিক ভাল মন্দ দ্বারা নির্ণয় হয়না।বরং সঠিক ও বেঠিক ভাল ও মন্দ থেকে আলাদা বিষয়।
আল্লাহ এটাই বুঝিয়েছেন যে তাঁর বিধান মন্দ মনে করলেও মানতে হবে, কারণ এটা তাঁর বিধান। তাঁর নবিকে (সা.) মন্দ মনে করলেও তাঁকে মানতে হবে কারণ তিনি তাঁর নবি।অবশ্য বাস্তবতা হলো আল্লাহ, আল্লাহর বিধান ও আল্লাহর নবি সামান্য পরিমাণ ও মন্দ নন। তবে বিষয়টা পরিস্কার করতে হলে বিশাল আলোচনা দরকার হয়।
যদি কেউ মনে করে আল্লাহ, আল্লাহর বাণী ও আল্লাহর নবি (সা.) সঠিক হলেও যেহেতু তাদের মতে আল্লাহ, আল্লাহর বাণী ও আল্লাহর নবি (সা.) তাদের পছন্দ নয় সেহেতু তারা তাঁদের অমান্য করে জাহান্নামে যাবেন তবে তাদেরকে শান্তিমত জাহান্নামে যেতে দেওয়া উচিৎ।তাদের জাহান্নামে যাওয়ার পথে কেউ বাধা দেওয়া উচিৎ নয়।
যদি কেউ বলে আল্লাহ, আল্লাহর বাণী ও আল্লাহর নবি (সা.) ভাল হোক বা মন্দ হোক যদি সঠিক হয় তবে আমি তাদেরকে মান্য করে জান্নাতে যেতে চাই তারা কিভাবে সঠিক সেটা কেউ আমাকে বুঝাও তবে তাঁদের সঠিকতা তাদেরকে বুঝানো যেতে পারে।আর যদি কেউ বলে তারা বেঠিক হলে আমি তাদের মান্য করবনা।তবে এ বিষয়ে সে ব্যাপক অনুসন্ধান করতে পারে।বিষয়টা স্পর্শ কাতর। কারণ এসব সঠিক হলে, অমান্যের জন্য বিশাল ঝুঁকি বহন করতে হয়।
আমার অনুসন্ধানের দ্বারা আমি আল্লাহ, তাঁর বাণী ও তাঁর নবিকে (সা.)অকাট্যভাবে সঠিক প্রমাণকরে ‘আল্লাহর অকাট্য প্রমাণ’ নামে একটা বই প্রকাশ করেছি।তবে আমি তাঁদের ভাল-মন্দ দিক আলোচনা করিনি কারণ ভাল হোক আর মন্দ হোক মানা যখন লাগবেই তখন আর সেটা নিয়ে চিন্তা করে মাথা নষ্ট করার দরকার কি? আমি শুধু দেখিয়েছি আল্লাহ, আল্লাহর বাণী ও তাঁর নবি (সা.) কিভাবে সঠিক। নবি (সা.) তাঁর সাহাবায়ে কেরামের (রাঃ) সমালোচনা করতে মানা করেছেন সেখানে আল্লাহ, আল্লাহর বাণী ও আল্লাহর নবীর (সা.) সমালোচনা করা কিভাবে সংগত হতে পারে? যেহেতু আমি তাদেরকে মান্য করবই সেহেতু তারা উত্তম। তাদেরকে অধম বলে আমি জাহান্নামে যেতে চাইনা।আর যে জাহান্নামে যাওয়ার পরোয়া করেনা সে যা খুশী করুক।তাকে আর কি বলার থাকতে পারে!
২০ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ২:৪২
সনেট কবি বলেছেন: জবরদস্তি ও অপরের কূৎসা আল্লাহ ও নবি (সাঃ) নিষেধ করেছেন।
২| ২০ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ২:০৬
রাজীব নুর বলেছেন: ভালো পোষ্ট ।
২০ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ২:৪০
সনেট কবি বলেছেন: আমি বিষয়টা ক্লিয়ার করতে চাই।
৩| ২০ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ২:১১
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: তাই তো, কিচ্ছু বলবার নেই, আল্লাহ্ সব দেখেন শুনেন বুঝেন
২০ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ২:৪০
সনেট কবি বলেছেন: আল্লাহর ক্ষমতাই তাঁকে প্রভুত্বের আসনে বসিয়েছে, কারো বিবেচনা বা সমর্থন নয়। কারণ তিনি নির্বাচিত নন বরং নির্ধারিত।
৪| ২০ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ২:১২
মহসিন ৩১ বলেছেন: আমার ধারনা আমাদের গুনাহ নিয়ে আর গুনাহ মাফ ইত্তাদি বিসয়ের উপর অভিজ্ঞ আলেমদের শরণাপন্ন হওয়া উচিত। আল্লাহ যদি সবকিছু mess around ও করে তবুও তো তার কিছুই যায় আসবে না, আমরা হাদারাম যারা দুনিয়াতে থাকব তাদেরকেই -----জবাব দিতে হবে...।
২০ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ২:৩৮
সনেট কবি বলেছেন: আপনি কি ভাল-মন্দ মনে করেন সেটা আল্লাহ বিবেচনা করেননা। বরং তাঁর বিবেচনা আপনাকে মেনে নিতে হবে। কারন তিনি আপনাকে শাস্তি প্রদানের ক্ষমতা সম্পন্ন।
৫| ২০ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ২:১৪
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: সুন্দর আলোচনা। আল্লাহ আমাদের সবাইকে হেফাজত করুন। আমিন।
২০ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ২:৩৫
সনেট কবি বলেছেন: অহংকার আল্লাহর চাদর। কাজেই মানুষের গরজেই মানুষকে তাঁকে মানতে হবে। নতুবা তাঁর শাস্তি গ্রহণের জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে। কেউ যদি আল্লাহর অবাধ্য হয়ে তাঁর শাস্তি থেকে বাঁচতে পারে তাতে অন্য কারো সমস্যা হওয়ার কথা নয়।
৬| ২০ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ২:২৩
শৈবাল আহম্মেদ বলেছেন: ধমান্ধ মানুষগুলো সৃষ্টিকর্তাকে কেন এত বোকা ভাবে বা নিজেদের মন মত ভাবে এটা বুঝিনা। জান্নাত ও জাহান্নাম সৃষ্টিকর্তা আবিস্কার করে রেখেছে সেটা মানুষগুলো শুনেছে ৫/৬ জন মানুষেরই কাছ থেকে এবং ৫/৬ রকম নিয়ম বা ধর্মের কাছ থেকে। এখানে স্পষ্ট বোঝা যায় যে,সৃষ্টিকর্তা যদি পৃথিবীর মানুষদেরকে কিছু জানাতে বা বোঝাতে চায় তাহলে নিশ্চয় ৭০০ কোটি মানুষদেরকে লৌকিক কোন মাধ্যমে সকলকে একসাথে বোঝানোর ক্ষমতা তিনি অবশ্যই রাখেন। আমরা তার সৃষ্ট মানুষ যদি স্যাটেলাইট তৈরী করে-মিডিয়া তৈরী করে-ইন্টারনেট তৈরী করে পৃথিবীর সকল মানুষদের কোন কিছু জানাতে বা বোঝাতে পারি,সেক্ষেত্রে সৃষ্টিকর্তা কেন কিছু কিছু মানুষের কানে কানে বুঝিয়ে বা স্বপ্ন দেখিয়ে সাকসেস না হওয়ার মত বোকা বোকা কাজ করে থাকবেন! (সৃষ্টিকর্তাকে আবিস্কার করা মানুষের সাধ্য নয়! ফিজিক্স,কেমিষ্টি,বায়োলজি,ম্যাথ,ফিলসফি,এস্টোনমি,এস্টোলজি ও ইতিহাস ঘুটেও বর্তমানেও সম্ভব নয় ভবিশ্যতেও সম্ভব হবেনা!!!!
২০ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ২:৩৩
সনেট কবি বলেছেন: এটা আপনার ভুল ধারণা। সৃষ্টিকর্তা যা খুশী সেটাই করেন। আপনি কি মনে করেন সে দিকে তিনি নজর দেননা। তিনি প্রচন্ড অহংকারী। মহানবী (সাঃ) তাঁকে নিয়ে পনর বছর ধ্যান করার পুরুস্কার হিসেবে তাঁর বাণী পেয়েছেন। তাঁর নিয়ম তিনি লুকিয়ে থাকবেন। আর আপনাকে তাঁকে খুঁজে নিতে হবে। এরপর আপনি কি মনে করলেন তাতে তাঁর কিচ্ছু যায় আসে না। তিনি কাউকে পরোয়া করেন না। এটাই তাঁর প্রকৃতি। আপনি যদি তাঁকে খুঁজে নিকে সক্ষম না হন তবে এর দায় আপনাকেই ভোগ করতে হবে।
৭| ২০ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৩:০১
মহসিন ৩১ বলেছেন: জীব জগতের সকল কিছু জনম থেকেই
দেখি নিচ্ছে পিছু---
আমার জনম ,আমার মরন
জেনে বুঝেই এগিয়ে এবার---
তোমার আমার কাব্যকথা
জীবন জুড়েই ছড়িএ হেথা,
কোথায় কবে হচ্ছে কেউ ফেরার?
জানতেও হবে -আর মানতে হবে,
আমি-তবে এবার বলবই তো কিছু !!
যাচ্ছে যে সবি বেকার ??
২০ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৮
সনেট কবি বলেছেন: সেটা গভীর ভাবে ভাবুন।
৮| ২০ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৩:১৯
সিগন্যাস বলেছেন: আজকাল তো শুধু জান্নাতে যাওয়ার লোভে সবাই নামাজ পড়ে । এটা কি ঠিক?
২০ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:০০
সনেট কবি বলেছেন: জান্নাত আসলেই পাবে কিনা সেটাওতো দেখা দরকার। জান্নাত আর কি? ভাল জীবনের প্রত্যাশা, সেটাতো সবাই সর্বদা করে। কে করেনা?
৯| ২০ শে জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫০
বাবুরাম সাপুড়ে১ বলেছেন:
অহংকার আল্লাহর চাদর।.........
তিনি প্রচন্ড অহংকারী। .....
আরে ,এই সব কি লেখেন --এই সব সীমা লঙ্ঘন --তিনি সীমা লঙ্ঘন কারী দের পছন্দ করেন না।
২০ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:০৫
সনেট কবি বলেছেন: জগৎ সমূহের অধিশ্বর অহংকারী হবেন এটাই স্বাভাবিক।
১০| ২০ শে জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৫
ভিন্নচিন্তা ভিন্নমত ভিন্নপথ বলেছেন: @ সনেট কবি- এখন বিশ্ব জনসংখ্যা 760 কোটি। তার মধ্যে মুসলিম জনসংখ্যা 180 কোটি (যাদের 99 % ই আবার জন্মসূত্রে মুসলিম) । বাদ বাকি 580 কোটি (!!!!) ই অমুসলিম। আপনার আল্লাহ্,নবী,কোরআন-হাদিস কে এরা স্বীকার করে না, মানা তো দূরের, বেহেশত-দোজখের ভয় দেখানো তো আরো হাস্যকর। আপনার সত্য ধর্ম ইসলাম আবির্ভাবের চৌদ্দশ বছর হয়ে গেলো, তারপরও পৃথিবীর এত কোটি কোটি লোক ( মোট জনসংখ্যার 76% ) ইসলামকে গ্রহণ করলো না,নবীকে স্বীকার করলো না কেন.... ভেবে দেখেছেন কখনো ?
২০ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:১৫
সনেট কবি বলেছেন: সেটা অনেক ভেবেছি। জন্মসূত্রে যারা মুসলিম তারাও মুসলিম থাকেনা। আবার যারা জন্ম সূত্রে মুসলিম নয় তারাও মুসলিম হয়। মুসলিম হতে হলে বা থাকতে হলে এর সঠিকতা অনুসন্ধান করতে হয়। যারা এর সঠিকতা অনুসন্ধান করেনি তারা এর সঠিকতা কিভাবে বুঝবে, আর কিভাবে মুসলমান হবে?
১১| ২০ শে জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫২
নিভৃতেনৈঃশব্দে বলেছেন: জ্ঞানী গুণীদের আলোচনা হচ্ছে মনে হচ্ছে ! কারো কারো চোখের ওপর পর্দা টানা হয়ে আছে বলেই মনে হলো !
২০ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:৪৫
সনেট কবি বলেছেন: কিন্তু তারা সে পর্দা দেখতে পাচ্ছেনা।
১২| ২০ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:০৯
শাহিন বিন রফিক বলেছেন:
আল্লাহর ক্ষমতাই তাঁকে প্রভুত্বের আসনে বসিয়েছে, কারো বিবেচনা বা সমর্থন নয়। কারণ তিনি নির্বাচিত নন বরং নির্ধারিত। এটাই বিশ্বাসীদের প্রথম এবং শেষ উপলদ্ধি।
বাবুরাম সাপুড়ে১ বলেছেন:
অহংকার আল্লাহর চাদর।.........
তিনি প্রচন্ড অহংকারী। .....
এখানে আল্লাহ অহংকারী বুঝায় কিভাবে? চাদর যেমন শরীরে মানায় তেমনি অহংকার তারই মানাই কারণ তিনি সবকিছুর স্রষ্টা। তাঁর সৃষ্টির একটি অংশ হয়ে আমরা কিভাবে অহংকার করতে পারি?
২০ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:৪৬
সনেট কবি বলেছেন: অহংকারী হওয়া আল্লাহর ক্ষেত্রেই মানায় আর এটা মানুষের ক্ষেত্রে বেমানান।
১৩| ২০ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:৪৩
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: যারা মানতে চাইছে না, না মানুক। তারা অন্য ধর্মাবলম্বীদের মতই একটা গ্রুপ হয়ে থাকবেন। তেনাদের প্রথম কাজটা হবে তেনারা যেন ইসলামিক নাম খানা বদল করে ফেলেন...
২০ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:৪৬
সনেট কবি বলেছেন: এরা সব দিশেহারা হয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে।
১৪| ২০ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:৫১
চাডেরনুর বলেছেন: বিচার ভাইয়ের কাছে প্রশ্ন, ইসলাম প্রতিষ্ঠার আগে থেকেই কি করে আরবের লোকদের ইস্লামিক/ইস্লামিক টাইপ নাম ছিল।
২০ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:৫৪
সনেট কবি বলেছেন: অনিসলামী নামও ছিল।
১৫| ২০ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:৫৯
চাডেরনুর বলেছেন: কবিসম্রাট আপ্নের হইল ঠ্যালা রোগ।, অ-ইস্লামিক নাম কম ছিল। সব বিষয়ে আপনার সোনার সাথে খাদ মিশানোর চেস্টা
আর বিচার সাহেব, এই উপমহাদেশে বাবা মা জন্মের সময় এমনভাবে নাম রাখে যাতে হিন্দু মুস্লিম চিনতে সুবিধা হয়। আর আপ্নারা কি লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড দিসেন?
২১ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১২:০৪
সনেট কবি বলেছেন: যে গুলো ইসলামী নাম ছিল সে গুলো পরে আর বদল হয়নি। আর যে গুলো অনিসলামি নাম ছিল সে গুলো পরে পরিবর্তন করা হয়। আর আপনার প্রশ্ন না বুঝায় উত্তর দেওয়াগেলনা।
১৬| ২১ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১২:০৯
চাডেরনুর বলেছেন: সনেট্রাজাধিরাজ সাহেব, নামের কোন ইস্লামিক / অ-ইস্লামিক হয় না, হয় এরাবিক/ নন এরাবিক। এই উপমহাদেশের টেন্ডেন্সি হইল বাবা মা জন্মের সময় এমনভাবে নাম রাখে যাতে হিন্দু মুস্লিম চিনতে সুবিধা হয়।
আম্রিকার কয়জন মুস্লিম এরাবিক স্টাইলে নাম রাখে?
২১ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১২:১২
সনেট কবি বলেছেন: নামের মাধ্যমে মুসলিম বুঝতে পারাতো ভাল।
১৭| ২১ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১২:৫৭
মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:
সূরা বাকারার এই কয়েকটি আয়াত ভাল ভাবে বুঝলেই আপনার উত্তর পায়ে যাবেন।
"২. এটা সেই বই যার উপর কোনই সন্দেহ নেই। যারা আল্লাহর বিধি-বিধান মেনে চলে তাদের জন্য এই বইটা দিক নির্দেশনামূলক।
৩-৫. যারা, দেখা যায় না এমন বিষয়গুলিকে (যেমন-আল্লাহ, ফেরেশতা, বেহেশত, দোযখ, মৃত্যুর পরের জীবন, মৃত্যুর পর পুনরুত্থান, চূড়ান্ত বিচারের দিন ইত্যাদি) বিশ্বাস করে; এবং নিয়ম অনুসারে নামাজ পড়ে; আর আমি তাদেরকে যে ধনসম্পদ দিয়েছি, তা থেকে নিজেদের জন্য এবং অন্যদের জন্য খরচ করে; আর তোমার এবং তোমার আগের নবীদের কাছে আমার কাছ থেকে যে আদেশ-নির্দেশগুলি এসেছে, এইগুলিকে বিশ্বাস করে; এবং নিশ্চিত ভাবে পরকালকে বিশ্বাস করে--তারাই তাদের প্রভুর কাছ থেকে সঠিক পথের সন্ধান পেয়েছে; এবং তারাই জীবনে সফল ব্যক্তি।
৬-৭. আসল কথা হচ্ছে, আল্লাহকে যারা বিশ্বাস করে না, তাদেরকে তুমি সতর্ক করো বা না করো, তারা এই সতর্কবাণী বিশ্বাস করবে না। আল্লাহ তাদের মন এবং কানগুলিকে সিল-গালা করে বন্ধ করে দিয়েছেন, আর তাদের চোখগুলিকে পর্দা দিয়ে ঢেকে দিয়েছেন। তবে তাদের জন্য কঠোর শাস্তির ব্যবস্থা করা হবে।
২১ শে জুলাই, ২০১৮ ভোর ৬:৫১
সনেট কবি বলেছেন: ঠিক বলেছেন।
১৮| ২১ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১:৫৯
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: কেউ একজন নাস্তিক হয়ে গেলে আল্লাহর গুণবাচক নাম দিয়ে যদি তার নাম রাখা হয়ে থাকে তাহলে সেটা বাতিল করা উচিত। কিছু নাম আছে মুসলিম/অমুসলিম সহজেই বোঝা যায়। আর জীবিত থাকতেই তার বলে যাওয়া উচিত মৃত্যুর পর তার দেহ সৎকার করা হবে কীভাবে?
২১ শে জুলাই, ২০১৮ ভোর ৬:৫২
সনেট কবি বলেছেন: ঠিক বলেছেন।
১৯| ২১ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ১১:১০
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: আমি বিষয়টা ক্লিয়ার করতে চাই।
এই যে আপনি বললেন,আমি বিষয়টা ক্লিয়ার করতে চাই।
আপনার এই আত্মবিশ্বাস টা খুব ভালো লাগলো।
২১ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১:১৫
সনেট কবি বলেছেন: আত্মবিশ্বাস সাফল্যের পূর্ব শর্ত।
২০| ২১ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১:১৩
এ.এস বাশার বলেছেন: ভাল বলেছেন...... । আমরা নিরর্থক তর্ক করি .....
২১ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১:১৫
সনেট কবি বলেছেন: কপাল পোড়ারা ওরকম করে।
২১| ২১ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৫
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
আল্লাহ, আল্লাহর বাণী ও আল্লাহর নবিকে (সা.) মন্দ মনে করে এমনতর বিষয় সম্পর্কে পরিত্র কোরানে রয়েছে অসংখ্য আয়াত । ভ্রান্ত মতবাদকারীদের একটি মৌলিক বিশ্বাস হলো ধর্মীয় বিধান বা শরীয়ত একট অভিশাপ । তাদের এই ভ্রান্ত বিশ্বসকে প্রত্যাখান করে নাযিল হয়েছে সুরা তাহা যাতে বলা হয়েছে ধর্মীয় বিধান বা শরিয়ত অভিশাপতো নয়ই বরং এক অপার ঐশি অনুগ্রহ ও কল্যান । আল্লার উদ্দেশ্য মানুষের দু:খ প্রশমিত করা ও তাকে আধ্যাধিক প্রশান্তি প্রদান করা । আল্লাহ মানুষের বোঝা লাঘব করার জন্যই পবিত্র কোরান অবর্তীর্ণ করেছেন , তার অসুবিধা বাড়ানোর জন্য নয় ।
পবিত্র কোরানের সুরা তাহায় বলা হয়েছে পুর্বে বণী ইসরাঈলীরা তাদের বিধান মতে আল্লার অস্তিত্বে বিশ্বাসী ছিল এবং তৎপরবর্তী বিধান বা শরীয়ত অর্থাৎ কোরানের শিক্ষাতে ও আল্লাহর একত্ব এবং বিধান সম্পর্কে অত্যন্ত গুরুত্ব সহকারে ঘোষনা রয়েছে । তথাপি এটা কি করে সম্ভব অত্যন্ত দৃঢ় ও স্পষ্টভাবে ঘোষিত একত্ববাদী বিশ্বাসের মধ্যবর্তী স্থানে তথাকথিত ত্রিত্ববাদ ও ‘বিধান মাত্রই অভিশাপ ‘ জাতীয় বিপরীতমুখী ধারার প্রবর্তন হতে পারে ? তারপর ভ্রান্ত মতবাদধারীদের উদ্দেশ্যে বলা হয়েছে ,তাদের পাপ ও অন্যায় আচরনের প্রতিফল হিসাবে তারা এক ঐশী শাস্তির সম্মুখীন হবে ।
সুরা তাহায় পরিশেষে অবিশ্বাসীদের উদ্দেশ্যে কঠোর সতর্কবাণী উচ্চারণপুর্বক বলা হয়েছে , অবিশ্বাসীদের নিজস্ব কল্পনা বা অভিসন্ধি মোতাবেক কখনই কোন নিদর্শন বা মু’জিযা তাদেরকে দেখানো হবেনা । তবে অনেক সুশ্পষ্ট ঐশী নিদর্শন যার বর্ণনা পুর্ববর্তী সকল আসমানী কিতাবসমুহে বিদ্যমান রয়েছে তা অবশ্যই তাদেরকে দেখানো হবে । সেই সব সুশ্পষ্ট প্রমানাদির পরেও যদি তারা ঐশীবাণীকে অস্বীকার করতে থাকে তাহলে সত্য-প্রত্যাখানজনিত কারণে পুর্ববর্তী রসুলদের অস্বীকারকারীদের মত তাদেরকেও ঐশী শাস্তি ভোগ করতে হবে । পবিত্র কোরানে আল্লার একত্ব ও বিধান সমুহ মান্য করার সুফল সম্পর্কে খুবই সুন্দরভাবে প্রাঞ্জলভাষায় কথা বলা হয়েছে । পুর্ববর্তী আসমানী কিতাবসমুহেও আল্লার একত্ব ও অবশ্য পালনীয় বিধান সম্পর্কে বলা হয়েছে । সেগুলি হতে মানুষ যখন ভ্রান্ত হয়ে ভিন্ন মতবাদ বা বিশ্বাস যুক্ত করার প্রয়াস নিয়েছে তখনই আল্লাহ তাঁর মনোনীত রাসুলদের মাধ্যমে ঐশীবানী দ্বারা অবহিত করেছেন যে তারা পুর্ববর্তী কিতাবসমুহে থাকা আল্লার বিধান হতে বিচ্যুত হচ্ছে । তাদেরকে তখন বিভিন্ন ধরনের ঐশী নিদর্শন ও বাণী দ্বারা সঠিক পথে পরিচালিত হওয়ার জন্য বলা হয়েছে । কিন্তু তারপরেও অনেক অবিশ্বাসী ভ্রান্ত বিশ্বাসে ভ্রান্ত পথে পরিচালিত হয়ে ভ্রান্ত মতবাদের জন্ম দিয়ে তাদের একটি ভ্রান্ত অনুসারীদল তৈরী করে যাচ্ছে । তাই আল্লাহ তায়ালা বলেছেন সুশ্পষ্ট নিদর্শন ও প্রমানিদি থাকার পরেও যারা ভ্রান্ত মতবাদ আকরে ধরে থাকবে তাদের জন্য তাদের চাহিদা অনুযায়ী নিদর্শনাদি পরিদর্শন করানো হবেনা বরং আল্লার বিধান লংঘনের জন্য তাদেরকে ঐশী শাস্তির সম্মুখীন হতে হবে ।
ধন্যবাদ সুন্দর একটি বিষয়ে মতামত রাখার জন্য । আল্লাহ সর্বময় ক্ষমতার অধিকারী , তিনি অসীম গুনাবলী সম্পন্ন , তিনিই সমস্ত প্রসংসার অধিকারী , তিনি কোন অহংকারী ও অহংকারকে পছন্দ করেন না । জগতের অনেক জাতিই ধংস হয়ে গিয়েছে তাদের বাড়াবাড়ী ও অহংকারের জন্য ।
আল্লাহ সকলের মঙ্গল করুন
২৩ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ৮:০৮
সনেট কবি বলেছেন: সুন্দর একটি মন্তব্য প্রদানের জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১|
২০ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৫
একদম_ঠোঁটকাটা বলেছেন: আপনার বক্তব্য খুব ভালো লাগলো। এমনটা ভেবে চললে সমাজের অনেক মঙ্গল হত। কিন্তু এমনটা হতে দেখি কই। কেউ বিপক্ষে হলেই তাকে ছলে,বলে,কৌশলে নিজের পতাকা তলে আনাও নাহলে গলাতে চাপাতির কোপ।
হাশরের ময়দানে বিচার ভেবে,সবার নিজ নিজ ঈমান নিয়ে ভাবা উচিৎ কিন্তু অন্যের তা নয়।